নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির ২০২২-২৩ সেশনের নতুন কার্যকরী কমিটির সদস্যরা দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন। আজ বৃহস্পতিবার সমিতির ১ নম্বর হলরুমে সাধারণ সভা শেষে দায়িত্ব হস্তান্তর অনুষ্ঠান হয়। এর আগে সমিতির বার্ষিক সাধারণ সভাও হয়। তবে এই অনুষ্ঠানে ছিলেন না বিএনপির প্যানেল থেকে নির্বাচিত আইনজীবীরা।
বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠানে নির্বাচন পরিচালনা উপকমিটির আহ্বায়ক ও প্রধান নির্বাচন কমিশনার মো. ওজি উল্লাহ আনুষ্ঠানিকভাবে নবনির্বাচিত সভাপতি ও সম্পাদকসহ সবার নাম ঘোষণা করেন। তাঁদের পরিচিতির পর নতুন কমিটির কাছে দায়িত্বভার অর্পণ করা হয়।
এবারের নির্বাচনে সমিতির ১৪টি পদের মধ্যে সভাপতি ও সম্পাদকসহ সাত পদে আওয়ামী লীগ সমর্থিত সাদা প্যানেলের প্রার্থীরা বিজয়ী হন। আর দুই সহসম্পাদক ও কোষাধ্যক্ষসহ সাত পদে জয় পেয়েছেন বিএনপি সমর্থিত নীল প্যানেলের প্রার্থীরা। যদিও প্রথমবার ফল ঘোষণার সময় সাধারণ সম্পাদক পদে এগিয়ে ছিলেন বিএনপি প্যানেলের ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল।
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির কার্যনির্বাহী কমিটির নির্বাচনে গত ১৫ ও ১৬ মার্চ ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এ ওয়াই মশিউজ্জামানের নেতৃত্বে সাত সদস্যের নির্বাচন উপকমিটি এ ভোটগ্রহণ করে। পরদিন ১৭ মার্চ ভোট গণনা করে রাতে ফলাফল ঘোষণার সময় আওয়ামীপন্থী আইনজীবী প্যানেলের সম্পাদক প্রার্থী ভোট পুনর্গণনার দাবি করে লিখিত আবেদন জানালে ফল ঘোষণা আটকে যায়। প্রধান নির্বাচন কমিশনার ফল ঘোষণা করতে চাইলে হট্টগোলের সৃষ্টি হয়। পরে ওই রাতেই ফলাফল ঘোষণা না করে মশিউজ্জামান সমিতির কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেন।
দীর্ঘ ১ মাস ১৩ দিন পর গত ২৭ এপ্রিল অ্যাডভোকেট অজি উল্লাহ দাবি করেন, তাঁকে আহ্বায়ক করে সাত সদস্যের নির্বাচন পরিচালনা উপকমিটি গঠন করা হয়েছে। ওই দিনই তাঁর নেতৃত্বাধীন কমিটি সম্পাদক পদের ভোট পুনরায় গণনা করে ফলাফল ঘোষণা করেন। তবে ওই সময় বিএনপি প্যানেলের কোনো প্রার্থী উপস্থিত ছিলেন না। পরে ফলাফল প্রত্যাখ্যান করে সংবাদ সম্মেলন করেন বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা। সেই সঙ্গে তাঁরা এ ব্যাপারে প্রধান বিচারপতির হস্তক্ষেপও কামনা করেন।
বৃহস্পতিবার নতুন কমিটির দায়িত্ব গ্রহণ নিয়ে বিএনপি প্যানেল থেকে নির্বাচিত সদস্য ব্যারিস্টার মাহদীন চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের জানানোই হয়নি।’
এ ছাড়া এ অনুষ্ঠানের কথা জানানো হয়নি বলে জানান বিদায়ী কমিটির সদস্য রেদোয়ান আহমেদ রানজীবও।
এ বিষয়ে আওয়ামী লীগের নির্বাচন পরিচালনা উপ-কমিটির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট মো. ওজি উল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কাউকে জানানো আমার কাজ না। আমি কেবল ফলাফলের বাকি আনুষ্ঠানিকতা করেছি। এটা গত কমিটির কাজ।’
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির ২০২২-২৩ সেশনের নতুন কার্যকরী কমিটির সদস্যরা দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন। আজ বৃহস্পতিবার সমিতির ১ নম্বর হলরুমে সাধারণ সভা শেষে দায়িত্ব হস্তান্তর অনুষ্ঠান হয়। এর আগে সমিতির বার্ষিক সাধারণ সভাও হয়। তবে এই অনুষ্ঠানে ছিলেন না বিএনপির প্যানেল থেকে নির্বাচিত আইনজীবীরা।
বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠানে নির্বাচন পরিচালনা উপকমিটির আহ্বায়ক ও প্রধান নির্বাচন কমিশনার মো. ওজি উল্লাহ আনুষ্ঠানিকভাবে নবনির্বাচিত সভাপতি ও সম্পাদকসহ সবার নাম ঘোষণা করেন। তাঁদের পরিচিতির পর নতুন কমিটির কাছে দায়িত্বভার অর্পণ করা হয়।
এবারের নির্বাচনে সমিতির ১৪টি পদের মধ্যে সভাপতি ও সম্পাদকসহ সাত পদে আওয়ামী লীগ সমর্থিত সাদা প্যানেলের প্রার্থীরা বিজয়ী হন। আর দুই সহসম্পাদক ও কোষাধ্যক্ষসহ সাত পদে জয় পেয়েছেন বিএনপি সমর্থিত নীল প্যানেলের প্রার্থীরা। যদিও প্রথমবার ফল ঘোষণার সময় সাধারণ সম্পাদক পদে এগিয়ে ছিলেন বিএনপি প্যানেলের ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল।
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির কার্যনির্বাহী কমিটির নির্বাচনে গত ১৫ ও ১৬ মার্চ ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এ ওয়াই মশিউজ্জামানের নেতৃত্বে সাত সদস্যের নির্বাচন উপকমিটি এ ভোটগ্রহণ করে। পরদিন ১৭ মার্চ ভোট গণনা করে রাতে ফলাফল ঘোষণার সময় আওয়ামীপন্থী আইনজীবী প্যানেলের সম্পাদক প্রার্থী ভোট পুনর্গণনার দাবি করে লিখিত আবেদন জানালে ফল ঘোষণা আটকে যায়। প্রধান নির্বাচন কমিশনার ফল ঘোষণা করতে চাইলে হট্টগোলের সৃষ্টি হয়। পরে ওই রাতেই ফলাফল ঘোষণা না করে মশিউজ্জামান সমিতির কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেন।
দীর্ঘ ১ মাস ১৩ দিন পর গত ২৭ এপ্রিল অ্যাডভোকেট অজি উল্লাহ দাবি করেন, তাঁকে আহ্বায়ক করে সাত সদস্যের নির্বাচন পরিচালনা উপকমিটি গঠন করা হয়েছে। ওই দিনই তাঁর নেতৃত্বাধীন কমিটি সম্পাদক পদের ভোট পুনরায় গণনা করে ফলাফল ঘোষণা করেন। তবে ওই সময় বিএনপি প্যানেলের কোনো প্রার্থী উপস্থিত ছিলেন না। পরে ফলাফল প্রত্যাখ্যান করে সংবাদ সম্মেলন করেন বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা। সেই সঙ্গে তাঁরা এ ব্যাপারে প্রধান বিচারপতির হস্তক্ষেপও কামনা করেন।
বৃহস্পতিবার নতুন কমিটির দায়িত্ব গ্রহণ নিয়ে বিএনপি প্যানেল থেকে নির্বাচিত সদস্য ব্যারিস্টার মাহদীন চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের জানানোই হয়নি।’
এ ছাড়া এ অনুষ্ঠানের কথা জানানো হয়নি বলে জানান বিদায়ী কমিটির সদস্য রেদোয়ান আহমেদ রানজীবও।
এ বিষয়ে আওয়ামী লীগের নির্বাচন পরিচালনা উপ-কমিটির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট মো. ওজি উল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কাউকে জানানো আমার কাজ না। আমি কেবল ফলাফলের বাকি আনুষ্ঠানিকতা করেছি। এটা গত কমিটির কাজ।’
১৮৬১ সালের পুলিশ আইনেই গন্ডগোল আছে উল্লেখ করে সাবেক আইজিপি মোহাম্মদ নুরুল হুদা বলেছেন, সংস্কার কমিশন পুলিশের বিষয়ে বলছে অনেক বিষয় পরীক্ষা–নিরীক্ষা দরকার। পরীক্ষা-নিরীক্ষা যদি দরকার হয়, তাহলে এই সংস্কার কমিশনের কী দরকার। অথচ গন্ডগোল ১৮৬১ সালের পুলিশ আইনে। তা নিয়ে সংস্কার কমিশন কিছু বলছে না।
৪১ মিনিট আগেআজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজারবাগে পুলিশ সপ্তাহের তৃতীয় দিনের আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন সাবেক আইজিপি আব্দুল কাইয়ুম। ‘নাগরিক ভাবনায় জনতার পুলিশ: নিরাপত্তা ও আস্থার বন্ধন’ শীর্ষক আলোচনায় তিনি বিশেষ আলোচক হিসেবে এসব বক্তব্য দেন...
২ ঘণ্টা আগেশ্রমিকদের অবস্থান পরিবর্তনের জন্য শ্রম সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়নের ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেন, শ্রমিকদের আগের অবস্থায় রেখে নতুন বাংলাদেশ গড়া সম্ভব নয়। এ জন্য প্রয়োজন শ্রম সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবগুলোর বাস্তবায়ন।
৬ ঘণ্টা আগেমানবিক সহায়তা পাঠানোর জন্য মিয়ানমারের রাখাইনের সঙ্গে ‘করিডর’ বা ‘প্যাসেজ’ চালুর বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের ‘নীতিগত সিদ্ধান্ত’ নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকারের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
১১ ঘণ্টা আগে