নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
করোনা মহামারির কারণে ২০২০ সালের জেলা প্রশাসক (ডিসি) সম্মেলন হয়নি। কয়েক দফা প্রস্তুতি নিয়ে এবারও এই সম্মেলন করা যায়নি। এবারের বিলম্বিত ডিসি সম্মেলন আগামী ১১ থেকে ১৩ জানুয়ারি হবে।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (জেলা ও মাঠ প্রশাসন অনুবিভাগ) মো. জিল্লুর রহমান আজ সোমবার আজকের পত্রিকাকে এই তথ্য জানান। তিনি বলেন, আগামী ১১, ১২ ও ১৩ জানুয়ারি ডিসি সম্মেলনের সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে রাষ্ট্রপতি এবং প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ডিসিদের অধিবেশনগুলো কীভাবে হবে তা এখনো চূড়ান্ত হয়নি বলে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
সর্বশেষ ২০১৯ সালের ১৪ থেকে ১৮ জুলাই ডিসি সম্মেলন হয়। করোনা মহামারির কারণে ২০২০ সালে এই সম্মেলন আয়োজন করা হয়নি। চলতি বছরের ৫-৭ জানুয়ারি ডিসি সম্মেলনের তারিখ নির্ধারণ করা হলেও করোনার সংক্রমণ পরিস্থিতির অবনতি হলে তা স্থগিত করা হয়। এরপর কয়েক দফা প্রস্তুতি নিয়েও তা আর আয়োজন করা যায়নি।
এই সম্মেলনের মাধ্যমে ডিসিদের সঙ্গে সরাসরি মতবিনিময় করে সরকারের নীতিনির্ধারকেরা দিক-নির্দেশনা দেন। সাধারণত প্রতি বছর জুলাই মাসে ডিসি সম্মেলন আয়োজন করা হয়। এই সম্মেলনে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সঙ্গে ডিসিদের কার্য-অধিবেশন রাখা হয়। উদ্বোধনী অনুষ্ঠান ছাড়াও ডিসিরা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মুক্ত আলোচনা এবং রাষ্ট্রপতি, স্পিকার ও প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।
কার্য-অধিবেশনগুলোতে মন্ত্রণালয় ও বিভাগের প্রতিনিধি হিসেবে মন্ত্রী, উপদেষ্টা, প্রতিমন্ত্রী, উপমন্ত্রী ও সচিবরা উপস্থিত থাকেন। সম্মেলনের আগে বিভাগীয় কমিশনার ও ডিসিরা লিখিতভাবে তাদের প্রস্তাব দেন। এসব প্রস্তাবের ওপর আলোচনা করা হয়।
করোনা মহামারির কারণে ২০২০ সালের জেলা প্রশাসক (ডিসি) সম্মেলন হয়নি। কয়েক দফা প্রস্তুতি নিয়ে এবারও এই সম্মেলন করা যায়নি। এবারের বিলম্বিত ডিসি সম্মেলন আগামী ১১ থেকে ১৩ জানুয়ারি হবে।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (জেলা ও মাঠ প্রশাসন অনুবিভাগ) মো. জিল্লুর রহমান আজ সোমবার আজকের পত্রিকাকে এই তথ্য জানান। তিনি বলেন, আগামী ১১, ১২ ও ১৩ জানুয়ারি ডিসি সম্মেলনের সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে রাষ্ট্রপতি এবং প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ডিসিদের অধিবেশনগুলো কীভাবে হবে তা এখনো চূড়ান্ত হয়নি বলে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
সর্বশেষ ২০১৯ সালের ১৪ থেকে ১৮ জুলাই ডিসি সম্মেলন হয়। করোনা মহামারির কারণে ২০২০ সালে এই সম্মেলন আয়োজন করা হয়নি। চলতি বছরের ৫-৭ জানুয়ারি ডিসি সম্মেলনের তারিখ নির্ধারণ করা হলেও করোনার সংক্রমণ পরিস্থিতির অবনতি হলে তা স্থগিত করা হয়। এরপর কয়েক দফা প্রস্তুতি নিয়েও তা আর আয়োজন করা যায়নি।
এই সম্মেলনের মাধ্যমে ডিসিদের সঙ্গে সরাসরি মতবিনিময় করে সরকারের নীতিনির্ধারকেরা দিক-নির্দেশনা দেন। সাধারণত প্রতি বছর জুলাই মাসে ডিসি সম্মেলন আয়োজন করা হয়। এই সম্মেলনে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সঙ্গে ডিসিদের কার্য-অধিবেশন রাখা হয়। উদ্বোধনী অনুষ্ঠান ছাড়াও ডিসিরা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মুক্ত আলোচনা এবং রাষ্ট্রপতি, স্পিকার ও প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।
কার্য-অধিবেশনগুলোতে মন্ত্রণালয় ও বিভাগের প্রতিনিধি হিসেবে মন্ত্রী, উপদেষ্টা, প্রতিমন্ত্রী, উপমন্ত্রী ও সচিবরা উপস্থিত থাকেন। সম্মেলনের আগে বিভাগীয় কমিশনার ও ডিসিরা লিখিতভাবে তাদের প্রস্তাব দেন। এসব প্রস্তাবের ওপর আলোচনা করা হয়।
সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেছেন, বাংলাদেশে ধর্ম, জাতি, বর্ণ ও গোত্রের মধ্যে কোনো ভেদাভেদ থাকবে না। এই দেশের ওপর সব নাগরিকের অধিকার আছে। রাজধানীতে হিন্দু সম্প্রদায়ের জন্মাষ্টমী উৎসবে অংশ নিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘আপনারা নিশ্চিন্তে এ দেশে বসবাস করবেন। আমরা সব সময় আপনাদের পাশে থাকব।’
৩ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদ বাস্তবায়নের অঙ্গীকারনামা প্রকাশ করেছে জাতীয় ঐক্যমত্য কমিশন। আজ শনিবার রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো হয়েছে জুলাই সনদের খসড়া পাঠানোর পর এটি প্রকাশ করা হয়।
৫ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো হয়েছে জুলাই সনদের খসড়া। আজ শনিবার সন্ধ্যায় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে দলগুলোর কাছে তা পাঠানো হয় বলে একাধিক সূত্রে জানা গেছে। চূড়ান্ত খসড়ায় সনদের পটভূমি, রাজনৈতিক ঐকমত্য হওয়া ৮৪টি বিষয় এবং বাস্তবায়নের আটটি অঙ্গীকারনামা রয়েছে বলে জানা গেছে।
৬ ঘণ্টা আগেস্বরাষ্ট্র ও কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, দেশে কোনো চাঁদাবাজকে থাকতে দেওয়া হবে না। যত বড় প্রভাবশালীই হোক, চাঁদাবাজদের আইনের আওতায় আনা হবে। আজ শনিবার (১৬ আগস্ট) সকালে রাজধানীর মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেট পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে তিনি...
৭ ঘণ্টা আগে