
২০ দফা দাবিতে এবার আন্দোলনে নেমেছেন বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের কেবিন ক্রু ইউনিয়নের নেতৃবৃন্দ।
আজ রোববার সকাল থেকে বাংলাদেশ বিমান কেবিন ক্রু ইউনিয়নের পক্ষ থেকে প্রায় ৪০ জন কেবিন ক্রু অনশন করেন। ২০ দফা পূরণ না হলে তাঁরা কর্মবিরতির হুমকিও দেন।
কেবিন ক্রুরা জানান, তাঁরা দাবি আদায়ে সকাল থেকে অনশন করছেন। দাবি আদায় না হলে, তাঁরা ফ্লাইট পরিচালনা না করে কর্মবিরতিতে যাবেন বলেও হুমকি দেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিমানের মহাব্যবস্থাপক (জনসংযোগ) বোসরা ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, তাঁরা সকাল থেকে বিমানের পরিচালকের (কাস্টমার সার্ভিস) হায়াত-উদ-দৌলা খানের রুমে অবস্থান নিয়ে দাবি পেশ করেছে। তাঁরা কর্মবিরতির কথাও বলেছে। যদিও তাঁদের উচিত এই মুহূর্তে এসব বিষয়ে আন্দোলন না করে কাজে মন দেওয়া। কারণ, বর্তমানে বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ পরিচালনা পর্ষদের এমন কেউ নেই যাঁরা সিদ্ধান্ত দিতে পারেন।
কেবিন ক্রুদের দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে—ফ্লাইট সার্ভিসে সব চুক্তিভিত্তিক কেবিন ক্রুর চাকরি স্থায়ীকরণ করা ও পেনশন সুবিধার আওতায় আনা, কোভিডকালীন ক্রুদের যেসব বেতন ও ভাতা কাটা হয়েছিল তা পুনর্বহাল, নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত ৪৬ এ ও বি ব্যাচের কেবিন ক্রুদের বেতন–ভাতার বৈষম্য দূর এবং সবার জন্য সমান অধিকার নিশ্চিত করা।
এ ছাড়া ক্রুদের বর্তমান অ্যালাউন্স তিন মাস পরপর রিভিউর প্রশাসনিক আদেশ বাতিল করে ১০০% ভাতা ডলারে প্রদানের জন্য নতুন প্রশাসনিক আদেশ জারি, যাত্রীদের সেফটি এবং সার্ভিস সুষ্ঠুভাবে প্রদানের জন্য ক্রুদের নিরবচ্ছিন্ন ও পরিপূর্ণ রেস্ট নিশ্চিত করার লক্ষ্যে পৃথিবীর অন্যান্য দেশের স্বনামধন্য এয়ারলাইনসগুলোর মতো সব ক্রুর জন্য সিঙ্গেল রুম নিশ্চিত, মহিলা কেবিন ক্রুদের ৩ বছর পর্যন্ত বিবাহ না করার এই বৈষম্য দূর করা, ফ্লাইট সার্ভিস ডিপার্টমেন্টকে ঢেলে সাজানো, শিডিউলার থেকে শুরু করে ম্যানেজার, ডিজিএম পর্যন্ত সব স্থানে যোগ্য লোককে বসানো ও জনবল বৃদ্ধি করা।
ক্রুরা আরও জানান, ফ্লাইট ডিউটি শেষ করার পর ডিউটি টাইমের মধ্যেই ড্রপের গাড়ি নিশ্চিত করা, ক্রুদের মাসিক অফ ডে ও বার্ষিক প্রাপ্য সব ছুটি প্রাপ্তির ব্যবস্থা, সব বৈদেশিক স্টেশন থেকে অ্যালাউন্স উত্তোলনের ব্যবস্থা, ব্রিফিং রুমে বিশ্রামের পর্যাপ্ত ব্যবস্থা, কেবিন ক্রুদের ইউনিফর্ম, স্যুটকেস, হ্যান্ডব্যাগ ইত্যাদি ইউনিফর্ম দ্রব্যাদি বিমান থেকে সঠিক সময়ে প্রাপ্তি সহজীকরণ, দাম্মাম, কুয়েত স্টেশনে স্লিপের ব্যবস্থা, কেবিন ক্রুদের হোটেল নির্বাচনের সময় তাঁদের প্রতিনিধির অন্তর্ভুক্তির ব্যবস্থা করতে হবে।
দাবিগুলো নিয়ে ৮ আগস্ট বিমানের সাবেক এমডি ও সিইওকে স্মারকলিপি দিয়েছিলেন কেবিন ক্রু ইউনিয়নের সভাপতি মো. ফিরোজ মিয়া আবীর ও সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ শামীম আক্তার (লোটাস)। এমডিকে ওএসডি করার কারণে আজ তাঁরা পরিচালককে (কাস্টমার সার্ভিস) এই দাবিগুলো জানান।
এদিকে বিমান বলছে, কিছু কেবিন ক্রু চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ করা হয়েছে। তাঁদের পাঁচ বছর পরপর কর্মদক্ষতা বিবেচনায় নিয়ে পরবর্তী সময় চুক্তি নবায়ন করা হয়। তবে তাঁরা যে চাকরি স্থায়ীর সুপারিশ করেছে, সেটি সম্ভব নয়। কারণ, স্থায়ী করলে তাঁরা ৫৭ থেকে ৫৯ বছর বয়স পর্যন্ত চাকরি করবে। বিশ্বের কোনো এয়ারলাইনসে এত বয়স্ক কেবিন ক্রুকে দায়িত্ব পালন করতে দেখা যায় না।

২০ দফা দাবিতে এবার আন্দোলনে নেমেছেন বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের কেবিন ক্রু ইউনিয়নের নেতৃবৃন্দ।
আজ রোববার সকাল থেকে বাংলাদেশ বিমান কেবিন ক্রু ইউনিয়নের পক্ষ থেকে প্রায় ৪০ জন কেবিন ক্রু অনশন করেন। ২০ দফা পূরণ না হলে তাঁরা কর্মবিরতির হুমকিও দেন।
কেবিন ক্রুরা জানান, তাঁরা দাবি আদায়ে সকাল থেকে অনশন করছেন। দাবি আদায় না হলে, তাঁরা ফ্লাইট পরিচালনা না করে কর্মবিরতিতে যাবেন বলেও হুমকি দেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিমানের মহাব্যবস্থাপক (জনসংযোগ) বোসরা ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, তাঁরা সকাল থেকে বিমানের পরিচালকের (কাস্টমার সার্ভিস) হায়াত-উদ-দৌলা খানের রুমে অবস্থান নিয়ে দাবি পেশ করেছে। তাঁরা কর্মবিরতির কথাও বলেছে। যদিও তাঁদের উচিত এই মুহূর্তে এসব বিষয়ে আন্দোলন না করে কাজে মন দেওয়া। কারণ, বর্তমানে বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ পরিচালনা পর্ষদের এমন কেউ নেই যাঁরা সিদ্ধান্ত দিতে পারেন।
কেবিন ক্রুদের দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে—ফ্লাইট সার্ভিসে সব চুক্তিভিত্তিক কেবিন ক্রুর চাকরি স্থায়ীকরণ করা ও পেনশন সুবিধার আওতায় আনা, কোভিডকালীন ক্রুদের যেসব বেতন ও ভাতা কাটা হয়েছিল তা পুনর্বহাল, নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত ৪৬ এ ও বি ব্যাচের কেবিন ক্রুদের বেতন–ভাতার বৈষম্য দূর এবং সবার জন্য সমান অধিকার নিশ্চিত করা।
এ ছাড়া ক্রুদের বর্তমান অ্যালাউন্স তিন মাস পরপর রিভিউর প্রশাসনিক আদেশ বাতিল করে ১০০% ভাতা ডলারে প্রদানের জন্য নতুন প্রশাসনিক আদেশ জারি, যাত্রীদের সেফটি এবং সার্ভিস সুষ্ঠুভাবে প্রদানের জন্য ক্রুদের নিরবচ্ছিন্ন ও পরিপূর্ণ রেস্ট নিশ্চিত করার লক্ষ্যে পৃথিবীর অন্যান্য দেশের স্বনামধন্য এয়ারলাইনসগুলোর মতো সব ক্রুর জন্য সিঙ্গেল রুম নিশ্চিত, মহিলা কেবিন ক্রুদের ৩ বছর পর্যন্ত বিবাহ না করার এই বৈষম্য দূর করা, ফ্লাইট সার্ভিস ডিপার্টমেন্টকে ঢেলে সাজানো, শিডিউলার থেকে শুরু করে ম্যানেজার, ডিজিএম পর্যন্ত সব স্থানে যোগ্য লোককে বসানো ও জনবল বৃদ্ধি করা।
ক্রুরা আরও জানান, ফ্লাইট ডিউটি শেষ করার পর ডিউটি টাইমের মধ্যেই ড্রপের গাড়ি নিশ্চিত করা, ক্রুদের মাসিক অফ ডে ও বার্ষিক প্রাপ্য সব ছুটি প্রাপ্তির ব্যবস্থা, সব বৈদেশিক স্টেশন থেকে অ্যালাউন্স উত্তোলনের ব্যবস্থা, ব্রিফিং রুমে বিশ্রামের পর্যাপ্ত ব্যবস্থা, কেবিন ক্রুদের ইউনিফর্ম, স্যুটকেস, হ্যান্ডব্যাগ ইত্যাদি ইউনিফর্ম দ্রব্যাদি বিমান থেকে সঠিক সময়ে প্রাপ্তি সহজীকরণ, দাম্মাম, কুয়েত স্টেশনে স্লিপের ব্যবস্থা, কেবিন ক্রুদের হোটেল নির্বাচনের সময় তাঁদের প্রতিনিধির অন্তর্ভুক্তির ব্যবস্থা করতে হবে।
দাবিগুলো নিয়ে ৮ আগস্ট বিমানের সাবেক এমডি ও সিইওকে স্মারকলিপি দিয়েছিলেন কেবিন ক্রু ইউনিয়নের সভাপতি মো. ফিরোজ মিয়া আবীর ও সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ শামীম আক্তার (লোটাস)। এমডিকে ওএসডি করার কারণে আজ তাঁরা পরিচালককে (কাস্টমার সার্ভিস) এই দাবিগুলো জানান।
এদিকে বিমান বলছে, কিছু কেবিন ক্রু চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ করা হয়েছে। তাঁদের পাঁচ বছর পরপর কর্মদক্ষতা বিবেচনায় নিয়ে পরবর্তী সময় চুক্তি নবায়ন করা হয়। তবে তাঁরা যে চাকরি স্থায়ীর সুপারিশ করেছে, সেটি সম্ভব নয়। কারণ, স্থায়ী করলে তাঁরা ৫৭ থেকে ৫৯ বছর বয়স পর্যন্ত চাকরি করবে। বিশ্বের কোনো এয়ারলাইনসে এত বয়স্ক কেবিন ক্রুকে দায়িত্ব পালন করতে দেখা যায় না।

২০ দফা দাবিতে এবার আন্দোলনে নেমেছেন বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের কেবিন ক্রু ইউনিয়নের নেতৃবৃন্দ।
আজ রোববার সকাল থেকে বাংলাদেশ বিমান কেবিন ক্রু ইউনিয়নের পক্ষ থেকে প্রায় ৪০ জন কেবিন ক্রু অনশন করেন। ২০ দফা পূরণ না হলে তাঁরা কর্মবিরতির হুমকিও দেন।
কেবিন ক্রুরা জানান, তাঁরা দাবি আদায়ে সকাল থেকে অনশন করছেন। দাবি আদায় না হলে, তাঁরা ফ্লাইট পরিচালনা না করে কর্মবিরতিতে যাবেন বলেও হুমকি দেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিমানের মহাব্যবস্থাপক (জনসংযোগ) বোসরা ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, তাঁরা সকাল থেকে বিমানের পরিচালকের (কাস্টমার সার্ভিস) হায়াত-উদ-দৌলা খানের রুমে অবস্থান নিয়ে দাবি পেশ করেছে। তাঁরা কর্মবিরতির কথাও বলেছে। যদিও তাঁদের উচিত এই মুহূর্তে এসব বিষয়ে আন্দোলন না করে কাজে মন দেওয়া। কারণ, বর্তমানে বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ পরিচালনা পর্ষদের এমন কেউ নেই যাঁরা সিদ্ধান্ত দিতে পারেন।
কেবিন ক্রুদের দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে—ফ্লাইট সার্ভিসে সব চুক্তিভিত্তিক কেবিন ক্রুর চাকরি স্থায়ীকরণ করা ও পেনশন সুবিধার আওতায় আনা, কোভিডকালীন ক্রুদের যেসব বেতন ও ভাতা কাটা হয়েছিল তা পুনর্বহাল, নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত ৪৬ এ ও বি ব্যাচের কেবিন ক্রুদের বেতন–ভাতার বৈষম্য দূর এবং সবার জন্য সমান অধিকার নিশ্চিত করা।
এ ছাড়া ক্রুদের বর্তমান অ্যালাউন্স তিন মাস পরপর রিভিউর প্রশাসনিক আদেশ বাতিল করে ১০০% ভাতা ডলারে প্রদানের জন্য নতুন প্রশাসনিক আদেশ জারি, যাত্রীদের সেফটি এবং সার্ভিস সুষ্ঠুভাবে প্রদানের জন্য ক্রুদের নিরবচ্ছিন্ন ও পরিপূর্ণ রেস্ট নিশ্চিত করার লক্ষ্যে পৃথিবীর অন্যান্য দেশের স্বনামধন্য এয়ারলাইনসগুলোর মতো সব ক্রুর জন্য সিঙ্গেল রুম নিশ্চিত, মহিলা কেবিন ক্রুদের ৩ বছর পর্যন্ত বিবাহ না করার এই বৈষম্য দূর করা, ফ্লাইট সার্ভিস ডিপার্টমেন্টকে ঢেলে সাজানো, শিডিউলার থেকে শুরু করে ম্যানেজার, ডিজিএম পর্যন্ত সব স্থানে যোগ্য লোককে বসানো ও জনবল বৃদ্ধি করা।
ক্রুরা আরও জানান, ফ্লাইট ডিউটি শেষ করার পর ডিউটি টাইমের মধ্যেই ড্রপের গাড়ি নিশ্চিত করা, ক্রুদের মাসিক অফ ডে ও বার্ষিক প্রাপ্য সব ছুটি প্রাপ্তির ব্যবস্থা, সব বৈদেশিক স্টেশন থেকে অ্যালাউন্স উত্তোলনের ব্যবস্থা, ব্রিফিং রুমে বিশ্রামের পর্যাপ্ত ব্যবস্থা, কেবিন ক্রুদের ইউনিফর্ম, স্যুটকেস, হ্যান্ডব্যাগ ইত্যাদি ইউনিফর্ম দ্রব্যাদি বিমান থেকে সঠিক সময়ে প্রাপ্তি সহজীকরণ, দাম্মাম, কুয়েত স্টেশনে স্লিপের ব্যবস্থা, কেবিন ক্রুদের হোটেল নির্বাচনের সময় তাঁদের প্রতিনিধির অন্তর্ভুক্তির ব্যবস্থা করতে হবে।
দাবিগুলো নিয়ে ৮ আগস্ট বিমানের সাবেক এমডি ও সিইওকে স্মারকলিপি দিয়েছিলেন কেবিন ক্রু ইউনিয়নের সভাপতি মো. ফিরোজ মিয়া আবীর ও সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ শামীম আক্তার (লোটাস)। এমডিকে ওএসডি করার কারণে আজ তাঁরা পরিচালককে (কাস্টমার সার্ভিস) এই দাবিগুলো জানান।
এদিকে বিমান বলছে, কিছু কেবিন ক্রু চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ করা হয়েছে। তাঁদের পাঁচ বছর পরপর কর্মদক্ষতা বিবেচনায় নিয়ে পরবর্তী সময় চুক্তি নবায়ন করা হয়। তবে তাঁরা যে চাকরি স্থায়ীর সুপারিশ করেছে, সেটি সম্ভব নয়। কারণ, স্থায়ী করলে তাঁরা ৫৭ থেকে ৫৯ বছর বয়স পর্যন্ত চাকরি করবে। বিশ্বের কোনো এয়ারলাইনসে এত বয়স্ক কেবিন ক্রুকে দায়িত্ব পালন করতে দেখা যায় না।

২০ দফা দাবিতে এবার আন্দোলনে নেমেছেন বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের কেবিন ক্রু ইউনিয়নের নেতৃবৃন্দ।
আজ রোববার সকাল থেকে বাংলাদেশ বিমান কেবিন ক্রু ইউনিয়নের পক্ষ থেকে প্রায় ৪০ জন কেবিন ক্রু অনশন করেন। ২০ দফা পূরণ না হলে তাঁরা কর্মবিরতির হুমকিও দেন।
কেবিন ক্রুরা জানান, তাঁরা দাবি আদায়ে সকাল থেকে অনশন করছেন। দাবি আদায় না হলে, তাঁরা ফ্লাইট পরিচালনা না করে কর্মবিরতিতে যাবেন বলেও হুমকি দেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিমানের মহাব্যবস্থাপক (জনসংযোগ) বোসরা ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, তাঁরা সকাল থেকে বিমানের পরিচালকের (কাস্টমার সার্ভিস) হায়াত-উদ-দৌলা খানের রুমে অবস্থান নিয়ে দাবি পেশ করেছে। তাঁরা কর্মবিরতির কথাও বলেছে। যদিও তাঁদের উচিত এই মুহূর্তে এসব বিষয়ে আন্দোলন না করে কাজে মন দেওয়া। কারণ, বর্তমানে বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ পরিচালনা পর্ষদের এমন কেউ নেই যাঁরা সিদ্ধান্ত দিতে পারেন।
কেবিন ক্রুদের দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে—ফ্লাইট সার্ভিসে সব চুক্তিভিত্তিক কেবিন ক্রুর চাকরি স্থায়ীকরণ করা ও পেনশন সুবিধার আওতায় আনা, কোভিডকালীন ক্রুদের যেসব বেতন ও ভাতা কাটা হয়েছিল তা পুনর্বহাল, নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত ৪৬ এ ও বি ব্যাচের কেবিন ক্রুদের বেতন–ভাতার বৈষম্য দূর এবং সবার জন্য সমান অধিকার নিশ্চিত করা।
এ ছাড়া ক্রুদের বর্তমান অ্যালাউন্স তিন মাস পরপর রিভিউর প্রশাসনিক আদেশ বাতিল করে ১০০% ভাতা ডলারে প্রদানের জন্য নতুন প্রশাসনিক আদেশ জারি, যাত্রীদের সেফটি এবং সার্ভিস সুষ্ঠুভাবে প্রদানের জন্য ক্রুদের নিরবচ্ছিন্ন ও পরিপূর্ণ রেস্ট নিশ্চিত করার লক্ষ্যে পৃথিবীর অন্যান্য দেশের স্বনামধন্য এয়ারলাইনসগুলোর মতো সব ক্রুর জন্য সিঙ্গেল রুম নিশ্চিত, মহিলা কেবিন ক্রুদের ৩ বছর পর্যন্ত বিবাহ না করার এই বৈষম্য দূর করা, ফ্লাইট সার্ভিস ডিপার্টমেন্টকে ঢেলে সাজানো, শিডিউলার থেকে শুরু করে ম্যানেজার, ডিজিএম পর্যন্ত সব স্থানে যোগ্য লোককে বসানো ও জনবল বৃদ্ধি করা।
ক্রুরা আরও জানান, ফ্লাইট ডিউটি শেষ করার পর ডিউটি টাইমের মধ্যেই ড্রপের গাড়ি নিশ্চিত করা, ক্রুদের মাসিক অফ ডে ও বার্ষিক প্রাপ্য সব ছুটি প্রাপ্তির ব্যবস্থা, সব বৈদেশিক স্টেশন থেকে অ্যালাউন্স উত্তোলনের ব্যবস্থা, ব্রিফিং রুমে বিশ্রামের পর্যাপ্ত ব্যবস্থা, কেবিন ক্রুদের ইউনিফর্ম, স্যুটকেস, হ্যান্ডব্যাগ ইত্যাদি ইউনিফর্ম দ্রব্যাদি বিমান থেকে সঠিক সময়ে প্রাপ্তি সহজীকরণ, দাম্মাম, কুয়েত স্টেশনে স্লিপের ব্যবস্থা, কেবিন ক্রুদের হোটেল নির্বাচনের সময় তাঁদের প্রতিনিধির অন্তর্ভুক্তির ব্যবস্থা করতে হবে।
দাবিগুলো নিয়ে ৮ আগস্ট বিমানের সাবেক এমডি ও সিইওকে স্মারকলিপি দিয়েছিলেন কেবিন ক্রু ইউনিয়নের সভাপতি মো. ফিরোজ মিয়া আবীর ও সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ শামীম আক্তার (লোটাস)। এমডিকে ওএসডি করার কারণে আজ তাঁরা পরিচালককে (কাস্টমার সার্ভিস) এই দাবিগুলো জানান।
এদিকে বিমান বলছে, কিছু কেবিন ক্রু চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ করা হয়েছে। তাঁদের পাঁচ বছর পরপর কর্মদক্ষতা বিবেচনায় নিয়ে পরবর্তী সময় চুক্তি নবায়ন করা হয়। তবে তাঁরা যে চাকরি স্থায়ীর সুপারিশ করেছে, সেটি সম্ভব নয়। কারণ, স্থায়ী করলে তাঁরা ৫৭ থেকে ৫৯ বছর বয়স পর্যন্ত চাকরি করবে। বিশ্বের কোনো এয়ারলাইনসে এত বয়স্ক কেবিন ক্রুকে দায়িত্ব পালন করতে দেখা যায় না।

এতে বলা হয়, এই প্রটোকলে রাজনৈতিক নেতা ও আসন্ন নির্বাচনে সম্ভাব্য প্রার্থীরা তাঁদের বাসস্থান, কার্যালয়, চলাচল, জনসভা ও সাইবার স্পেসে কীভাবে নিরাপত্তা নিশ্চিত করবেন—সে বিষয়ে সুস্পষ্ট নির্দেশনা দেওয়া হবে।
১ ঘণ্টা আগে
ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে ফেরত পাঠানোর অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ। অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে অন্তত পাঁচবার তলব করা হলো প্রতিবেশী দেশের রাষ্ট্রদূতকে।
২ ঘণ্টা আগে
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ভারতীয় হাইকমিশনারকে জানানো হয়েছে, ভারতে অবস্থানকারী পলাতক অপরাধী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের শান্তি, স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তা বিঘ্ন করাসহ আসন্ন নির্বাচন বানচাল করার অসাধু উদ্দেশ্যে ক্রমাগতভাবে উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন ও তাঁর দলের সমর্থকদের সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালানোর জন্য
৪ ঘণ্টা আগে
উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আজ রোববার বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এই দিন ধার্য করেন।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আসন্ন এয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে সব রাজনৈতিক দলের জন্য নিরাপত্তা প্রটোকল সরবরাহ করবে পুলিশ।
আজ রোববার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং।
এতে বলা হয়, এই প্রটোকলে রাজনৈতিক নেতা ও আসন্ন নির্বাচনে সম্ভাব্য প্রার্থীরা তাঁদের বাসস্থান, কার্যালয়, চলাচল, জনসভা ও সাইবার স্পেসে কীভাবে নিরাপত্তা নিশ্চিত করবেন—সে বিষয়ে সুস্পষ্ট নির্দেশনা দেওয়া হবে।
এ ছাড়া জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সম্মুখসারির নেতৃত্ব ও গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক নেতাদের বাড়তি নিরাপত্তা দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।

আসন্ন এয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে সব রাজনৈতিক দলের জন্য নিরাপত্তা প্রটোকল সরবরাহ করবে পুলিশ।
আজ রোববার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং।
এতে বলা হয়, এই প্রটোকলে রাজনৈতিক নেতা ও আসন্ন নির্বাচনে সম্ভাব্য প্রার্থীরা তাঁদের বাসস্থান, কার্যালয়, চলাচল, জনসভা ও সাইবার স্পেসে কীভাবে নিরাপত্তা নিশ্চিত করবেন—সে বিষয়ে সুস্পষ্ট নির্দেশনা দেওয়া হবে।
এ ছাড়া জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সম্মুখসারির নেতৃত্ব ও গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক নেতাদের বাড়তি নিরাপত্তা দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।

২০ দফা দাবিতে এবার আন্দোলনে নেমেছেন বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের কেবিন ক্রু ইউনিয়নের নেতৃবৃন্দ
১৮ আগস্ট ২০২৪
ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে ফেরত পাঠানোর অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ। অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে অন্তত পাঁচবার তলব করা হলো প্রতিবেশী দেশের রাষ্ট্রদূতকে।
২ ঘণ্টা আগে
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ভারতীয় হাইকমিশনারকে জানানো হয়েছে, ভারতে অবস্থানকারী পলাতক অপরাধী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের শান্তি, স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তা বিঘ্ন করাসহ আসন্ন নির্বাচন বানচাল করার অসাধু উদ্দেশ্যে ক্রমাগতভাবে উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন ও তাঁর দলের সমর্থকদের সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালানোর জন্য
৪ ঘণ্টা আগে
উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আজ রোববার বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এই দিন ধার্য করেন।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে ফেরত পাঠানোর অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ। অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে অন্তত পাঁচবার তলব করা হলো প্রতিবেশী দেশের রাষ্ট্রদূতকে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আজ রোববার সকালে প্রণয় ভার্মাকে তলব করে দিল্লিতে আশ্রয় নেওয়া ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অব্যাহত উসকানিমূলক বক্তব্যে অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্বেগের বিষয়টিও জানিয়ে দেওয়া হয়।
গত শুক্রবার ঢাকায় জুলাই অভ্যুত্থানের সমর্থক ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। তিনি এখনো সংকটাপন্ন অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি। ওসমান হাদিকে গুলিবর্ষণকারী ভারতে পালিয়ে গেছেন বলে গুঞ্জন রয়েছে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ওসমান হাদি হত্যাচেষ্টার সঙ্গে জড়িত সন্দেহভাজনদের ভারতে পালিয়ে যাওয়া প্রতিরোধে ভারতের সহযোগিতাও কামনা করা হয়েছে। তাঁরা যদি ভারতীয় ভূখণ্ডে প্রবেশ করতে সক্ষমও হন, তবে তাঁদের তাৎক্ষণিক গ্রেপ্তার ও বাংলাদেশের কাছে প্রত্যর্পণ নিশ্চিত করার অনুরোধ জানানো হয়।
জুলাই অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার ক্ষমতাচ্যুতির পর থেকে বাংলাদেশ-ভারতের সম্পর্কে টানাপোড়েন চলছে। গণ-অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হয়ে গত বছরের ৫ আগস্ট ভারতে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা। জুলাই আন্দোলন দমনে মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটনের দায়ে গত ১৭ নভেম্বর বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল শেখ হাসিনাকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার পর তাঁকে ফেরত দিতে নয়াদিল্লিকে আনুষ্ঠানিক অনুরোধ জানায় অন্তর্বর্তী সরকার। তবে তাতে দিল্লির কোনো সাড়া মেলেনি। তা ছাড়া আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার বক্তব্য–বিবৃতি বন্ধ করার আহ্বানে সাড়া দেয়নি ভারত।
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরও শেখ হাসিনার বক্তব্য–বিবৃতি অব্যাহত রয়েছে। সেই প্রেক্ষাপটে আবার ভারতের হাইকমিশনারকে তলব করা হলো। রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় তাঁকে ডেকে নিয়ে সরকারের পক্ষে উদ্বেগ তুলে ধরেন পররাষ্ট্রসচিব আসাদ আলম সিয়াম।
ভারতের হাইকমিশনারকে বলা হয়, পলাতক শেখ হাসিনাকে উসকানিমূলক বক্তব্য দেওয়ার সুযোগ করে দেওয়া হচ্ছে, যার মাধ্যমে তিনি তাঁর সমর্থকদের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে আসন্ন নির্বাচন বানচালে প্ররোচিত করছেন। এ ঘটনায় বাংলাদেশ গভীরভাবে উদ্বিগ্ন।
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের পলাতক নেতা–কর্মীরা ভারতে বসে বাংলাদেশের আসন্ন নির্বাচন বানচালে নানা ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালানোর ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছেন বলেও প্রণয় ভার্মাকে জানানো হয়। এসব সন্ত্রাসীকে গ্রেপ্তার করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর আহ্বানও জানানো হয়।
মানবতাবিরোধী অপরাধে দণ্ডিত শেখ হাসিনা,ও তাঁর সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানকে ফেরত পাঠানোর আহ্বানও আবার জানানো হয় ভারতের হাইকমিশনারকে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আশা প্রকাশ করেছে, প্রতিবেশী দেশ হিসেবে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা ও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া সুরক্ষায় বাংলাদেশের জনগণের পাশে দাঁড়াবে ভারত সরকার। ভারতের হাইকমিশনার বলেন, বাংলাদেশে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে—এমন প্রত্যাশা ভারতের রয়েছে এবং এ বিষয়ে সর্বাত্মক সহযোগিতা দিতে তাঁর দেশ প্রস্তুত।

ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে ফেরত পাঠানোর অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ। অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে অন্তত পাঁচবার তলব করা হলো প্রতিবেশী দেশের রাষ্ট্রদূতকে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আজ রোববার সকালে প্রণয় ভার্মাকে তলব করে দিল্লিতে আশ্রয় নেওয়া ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অব্যাহত উসকানিমূলক বক্তব্যে অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্বেগের বিষয়টিও জানিয়ে দেওয়া হয়।
গত শুক্রবার ঢাকায় জুলাই অভ্যুত্থানের সমর্থক ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। তিনি এখনো সংকটাপন্ন অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি। ওসমান হাদিকে গুলিবর্ষণকারী ভারতে পালিয়ে গেছেন বলে গুঞ্জন রয়েছে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ওসমান হাদি হত্যাচেষ্টার সঙ্গে জড়িত সন্দেহভাজনদের ভারতে পালিয়ে যাওয়া প্রতিরোধে ভারতের সহযোগিতাও কামনা করা হয়েছে। তাঁরা যদি ভারতীয় ভূখণ্ডে প্রবেশ করতে সক্ষমও হন, তবে তাঁদের তাৎক্ষণিক গ্রেপ্তার ও বাংলাদেশের কাছে প্রত্যর্পণ নিশ্চিত করার অনুরোধ জানানো হয়।
জুলাই অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার ক্ষমতাচ্যুতির পর থেকে বাংলাদেশ-ভারতের সম্পর্কে টানাপোড়েন চলছে। গণ-অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হয়ে গত বছরের ৫ আগস্ট ভারতে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা। জুলাই আন্দোলন দমনে মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটনের দায়ে গত ১৭ নভেম্বর বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল শেখ হাসিনাকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার পর তাঁকে ফেরত দিতে নয়াদিল্লিকে আনুষ্ঠানিক অনুরোধ জানায় অন্তর্বর্তী সরকার। তবে তাতে দিল্লির কোনো সাড়া মেলেনি। তা ছাড়া আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার বক্তব্য–বিবৃতি বন্ধ করার আহ্বানে সাড়া দেয়নি ভারত।
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরও শেখ হাসিনার বক্তব্য–বিবৃতি অব্যাহত রয়েছে। সেই প্রেক্ষাপটে আবার ভারতের হাইকমিশনারকে তলব করা হলো। রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় তাঁকে ডেকে নিয়ে সরকারের পক্ষে উদ্বেগ তুলে ধরেন পররাষ্ট্রসচিব আসাদ আলম সিয়াম।
ভারতের হাইকমিশনারকে বলা হয়, পলাতক শেখ হাসিনাকে উসকানিমূলক বক্তব্য দেওয়ার সুযোগ করে দেওয়া হচ্ছে, যার মাধ্যমে তিনি তাঁর সমর্থকদের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে আসন্ন নির্বাচন বানচালে প্ররোচিত করছেন। এ ঘটনায় বাংলাদেশ গভীরভাবে উদ্বিগ্ন।
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের পলাতক নেতা–কর্মীরা ভারতে বসে বাংলাদেশের আসন্ন নির্বাচন বানচালে নানা ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালানোর ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছেন বলেও প্রণয় ভার্মাকে জানানো হয়। এসব সন্ত্রাসীকে গ্রেপ্তার করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর আহ্বানও জানানো হয়।
মানবতাবিরোধী অপরাধে দণ্ডিত শেখ হাসিনা,ও তাঁর সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানকে ফেরত পাঠানোর আহ্বানও আবার জানানো হয় ভারতের হাইকমিশনারকে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আশা প্রকাশ করেছে, প্রতিবেশী দেশ হিসেবে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা ও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া সুরক্ষায় বাংলাদেশের জনগণের পাশে দাঁড়াবে ভারত সরকার। ভারতের হাইকমিশনার বলেন, বাংলাদেশে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে—এমন প্রত্যাশা ভারতের রয়েছে এবং এ বিষয়ে সর্বাত্মক সহযোগিতা দিতে তাঁর দেশ প্রস্তুত।

২০ দফা দাবিতে এবার আন্দোলনে নেমেছেন বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের কেবিন ক্রু ইউনিয়নের নেতৃবৃন্দ
১৮ আগস্ট ২০২৪
এতে বলা হয়, এই প্রটোকলে রাজনৈতিক নেতা ও আসন্ন নির্বাচনে সম্ভাব্য প্রার্থীরা তাঁদের বাসস্থান, কার্যালয়, চলাচল, জনসভা ও সাইবার স্পেসে কীভাবে নিরাপত্তা নিশ্চিত করবেন—সে বিষয়ে সুস্পষ্ট নির্দেশনা দেওয়া হবে।
১ ঘণ্টা আগে
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ভারতীয় হাইকমিশনারকে জানানো হয়েছে, ভারতে অবস্থানকারী পলাতক অপরাধী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের শান্তি, স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তা বিঘ্ন করাসহ আসন্ন নির্বাচন বানচাল করার অসাধু উদ্দেশ্যে ক্রমাগতভাবে উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন ও তাঁর দলের সমর্থকদের সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালানোর জন্য
৪ ঘণ্টা আগে
উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আজ রোববার বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এই দিন ধার্য করেন।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করা হয়েছে। তাঁকে অনুরোধ করা হয়েছে, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে দণ্ডপ্রাপ্ত গণ-অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তাঁর সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালকে যেন বাংলাদেশে প্রত্যর্পণ করা হয়।
একই সঙ্গে ভারতীয় হাইকমিশনারকে অনুরোধ করে বলা হয়, ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যাচেষ্টাকারীরা বাংলাদেশ থেকে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার প্রচেষ্টা রোধে ভারত সরকার যেন বাংলাদেশের সঙ্গে সহযোগিতা করে এবং তাঁরা ভারতে পালিয়ে যেতে সক্ষম হলে তাঁদের যেন ভারতীয় কর্তৃপক্ষ অবিলম্বে পাকড়াও করার উদ্যোগ নেয় এবং বাংলাদেশে প্রত্যর্পণ করে।
আজ রোববার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে হাইকমিশনারের মাধ্যমে প্রতিবেশী দেশের কাছে এসব অনুরোধ জানানো হয় বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ভারতীয় হাইকমিশনারকে জানানো হয়েছে, ভারতে অবস্থানকারী পলাতক অপরাধী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের শান্তি, স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তা বিঘ্ন করাসহ আসন্ন নির্বাচন বানচাল করার অসাধু উদ্দেশ্যে ক্রমাগতভাবে উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন এবং তাঁর দলের সমর্থকদের সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালানোর জন্য নির্দেশনা দিচ্ছেন। ভারত সরকারকে অনুরোধ করা হয়েছে, তারা যেন অনতিবিলম্বে তাঁর এবং ভারতে পলাতক তাঁর সাঙ্গপাঙ্গদের এসব ফ্যাসিস্ট টেররিস্ট কর্মকাণ্ড বন্ধ করে দেয়।
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে সব রাজনৈতিক দলের জন্য নিরাপত্তা প্রটোকল পুলিশ সরবরাহ করবে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।
এতে বলা হয়, এই প্রটোকলে রাজনৈতিক নেতা ও আসন্ন নির্বাচনে সম্ভাব্য প্রার্থীরা তাঁদের বাসস্থান, কার্যালয়, চলাচল, জনসভা ও সাইবার স্পেসে কীভাবে নিরাপত্তা নিশ্চিত করবেন—সে বিষয়ে সুস্পষ্ট নির্দেশনা দেওয়া হবে। এ ছাড়া জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সম্মুখসারির নেতৃত্ব ও গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক নেতাদের বাড়তি নিরাপত্তা দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলাকারী ও তাঁর সহযোগীদের পুলিশ এরই মধ্যে শনাক্ত করেছে। তাঁদের গ্রেপ্তারের লক্ষ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নিবিড় অভিযান অব্যাহত রয়েছে। হামলায় ব্যবহৃত মোটরসাইকেলটি এরই মধ্যে জব্দ করা হয়েছে এবং সন্দেহভাজনদের হাতের ছাপ (ফিঙ্গারপ্রিন্ট) পরীক্ষা করা হচ্ছে। প্রধান সন্দেহভাজন ব্যক্তি যাতে কোনোভাবেই সীমান্ত অতিক্রম করতে না পারে, সে জন্য হামলার দিন রাতেই সবগুলো ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে সন্দেহভাজনদের ছবি ও অন্যান্য তথ্য সরবরাহ করা হয়। সীমান্ত এলাকায় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) এবং র্যাবের টহল জোরদার করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, দেশের অভ্যন্তরে একাধিকবার সন্দেহভাজনদের অবস্থান শনাক্ত করা হলেও বারবার স্থান পরিবর্তনের কারণে এখনো তাঁদের গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি। পুলিশ এরই মধ্যে প্রধান সন্দেহভাজনের চলাচলের খতিয়ান বা ট্রাভেল হিস্ট্রি সংগ্রহ করেছে। এতে দেখা যায়, আইটি ব্যবসায়ী পরিচয়ে তিনি গত কয়েক বছরে একাধিক দেশ ভ্রমণ করেছেন। সর্বশেষ গত ২১ জুলাই সিঙ্গাপুর ভ্রমণের তথ্য পাওয়া গেছে।
এই হামলার সঙ্গে জড়িত থাকতে পারে—এমন আরও কয়েকজন সন্দেহভাজনকে এরই মধ্যে নজরদারির আওতায় আনা হয়েছে।

ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করা হয়েছে। তাঁকে অনুরোধ করা হয়েছে, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে দণ্ডপ্রাপ্ত গণ-অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তাঁর সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালকে যেন বাংলাদেশে প্রত্যর্পণ করা হয়।
একই সঙ্গে ভারতীয় হাইকমিশনারকে অনুরোধ করে বলা হয়, ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যাচেষ্টাকারীরা বাংলাদেশ থেকে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার প্রচেষ্টা রোধে ভারত সরকার যেন বাংলাদেশের সঙ্গে সহযোগিতা করে এবং তাঁরা ভারতে পালিয়ে যেতে সক্ষম হলে তাঁদের যেন ভারতীয় কর্তৃপক্ষ অবিলম্বে পাকড়াও করার উদ্যোগ নেয় এবং বাংলাদেশে প্রত্যর্পণ করে।
আজ রোববার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে হাইকমিশনারের মাধ্যমে প্রতিবেশী দেশের কাছে এসব অনুরোধ জানানো হয় বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ভারতীয় হাইকমিশনারকে জানানো হয়েছে, ভারতে অবস্থানকারী পলাতক অপরাধী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের শান্তি, স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তা বিঘ্ন করাসহ আসন্ন নির্বাচন বানচাল করার অসাধু উদ্দেশ্যে ক্রমাগতভাবে উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন এবং তাঁর দলের সমর্থকদের সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালানোর জন্য নির্দেশনা দিচ্ছেন। ভারত সরকারকে অনুরোধ করা হয়েছে, তারা যেন অনতিবিলম্বে তাঁর এবং ভারতে পলাতক তাঁর সাঙ্গপাঙ্গদের এসব ফ্যাসিস্ট টেররিস্ট কর্মকাণ্ড বন্ধ করে দেয়।
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে সব রাজনৈতিক দলের জন্য নিরাপত্তা প্রটোকল পুলিশ সরবরাহ করবে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।
এতে বলা হয়, এই প্রটোকলে রাজনৈতিক নেতা ও আসন্ন নির্বাচনে সম্ভাব্য প্রার্থীরা তাঁদের বাসস্থান, কার্যালয়, চলাচল, জনসভা ও সাইবার স্পেসে কীভাবে নিরাপত্তা নিশ্চিত করবেন—সে বিষয়ে সুস্পষ্ট নির্দেশনা দেওয়া হবে। এ ছাড়া জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সম্মুখসারির নেতৃত্ব ও গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক নেতাদের বাড়তি নিরাপত্তা দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলাকারী ও তাঁর সহযোগীদের পুলিশ এরই মধ্যে শনাক্ত করেছে। তাঁদের গ্রেপ্তারের লক্ষ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নিবিড় অভিযান অব্যাহত রয়েছে। হামলায় ব্যবহৃত মোটরসাইকেলটি এরই মধ্যে জব্দ করা হয়েছে এবং সন্দেহভাজনদের হাতের ছাপ (ফিঙ্গারপ্রিন্ট) পরীক্ষা করা হচ্ছে। প্রধান সন্দেহভাজন ব্যক্তি যাতে কোনোভাবেই সীমান্ত অতিক্রম করতে না পারে, সে জন্য হামলার দিন রাতেই সবগুলো ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে সন্দেহভাজনদের ছবি ও অন্যান্য তথ্য সরবরাহ করা হয়। সীমান্ত এলাকায় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) এবং র্যাবের টহল জোরদার করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, দেশের অভ্যন্তরে একাধিকবার সন্দেহভাজনদের অবস্থান শনাক্ত করা হলেও বারবার স্থান পরিবর্তনের কারণে এখনো তাঁদের গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি। পুলিশ এরই মধ্যে প্রধান সন্দেহভাজনের চলাচলের খতিয়ান বা ট্রাভেল হিস্ট্রি সংগ্রহ করেছে। এতে দেখা যায়, আইটি ব্যবসায়ী পরিচয়ে তিনি গত কয়েক বছরে একাধিক দেশ ভ্রমণ করেছেন। সর্বশেষ গত ২১ জুলাই সিঙ্গাপুর ভ্রমণের তথ্য পাওয়া গেছে।
এই হামলার সঙ্গে জড়িত থাকতে পারে—এমন আরও কয়েকজন সন্দেহভাজনকে এরই মধ্যে নজরদারির আওতায় আনা হয়েছে।

২০ দফা দাবিতে এবার আন্দোলনে নেমেছেন বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের কেবিন ক্রু ইউনিয়নের নেতৃবৃন্দ
১৮ আগস্ট ২০২৪
এতে বলা হয়, এই প্রটোকলে রাজনৈতিক নেতা ও আসন্ন নির্বাচনে সম্ভাব্য প্রার্থীরা তাঁদের বাসস্থান, কার্যালয়, চলাচল, জনসভা ও সাইবার স্পেসে কীভাবে নিরাপত্তা নিশ্চিত করবেন—সে বিষয়ে সুস্পষ্ট নির্দেশনা দেওয়া হবে।
১ ঘণ্টা আগে
ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে ফেরত পাঠানোর অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ। অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে অন্তত পাঁচবার তলব করা হলো প্রতিবেশী দেশের রাষ্ট্রদূতকে।
২ ঘণ্টা আগে
উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আজ রোববার বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এই দিন ধার্য করেন।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলে গুম করে টাস্কফোর্স ফর ইন্টারোগেশন সেলে (টিএফআই সেল) নির্যাতনের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেখ হাসিনা ও সেনা কর্মকর্তাসহ ১৭ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের বিষয়ে আদেশ ২১ ডিসেম্বর।
উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আজ রোববার বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এই দিন ধার্য করেন।
মামলার ১৭ আসামির মধ্যে আজ শুনানির সময় ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত ছিলেন ১০ সেনা কর্মকর্তা।
তাঁরা হলেন—র্যাবের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল আনোয়ার লতিফ খান, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জাহাঙ্গীর আলম, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল কে এম আজাদ, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কামরুল হাসান, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মাহবুব আলম, সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সারোয়ার বিন কাশেম, সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) খায়রুল ইসলাম, সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মশিউর রহমান জুয়েল ও সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সাইফুল ইসলাম সুমন।
ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত তিন আসামির পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী হামিদুল মিসবাহ এবং সাতজনের পক্ষে ছিলেন তাবারক হোসেন। শেখ হাসিনার পক্ষে ছিলেন রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী মো. আমির হোসেন, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালসহ তিনজনের পক্ষে শুনানি করেন রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী এম হাসান ইমাম ও পলাতক তিনজনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী সুজাদ মিয়া।
আসামিদের মধ্যে জুলাই অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তাঁর সাবেক প্রতিরক্ষা-বিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিকী, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ, র্যাবের সাবেক মহাপরিচালক এম খুরশিদ হোসেন, র্যাবের সাবেক মহাপরিচালক ব্যারিস্টার হারুন অর রশিদ ও সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন পলাতক রয়েছেন।
র্যাবের টাস্কফোর্স ফর ইন্টারোগেশন সেলে নির্যাতনের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় গত ৮ অক্টোবর আসামিদের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ জমা দেয় প্রসিকিউশন।
পরে ওই দিনই তাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়। আসামিদের বিরুদ্ধে ১৪ জন ব্যক্তিকে গুম করে নির্যাতনের ঘটনায় চারটি অভিযোগ আনা হয়েছে।

বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলে গুম করে টাস্কফোর্স ফর ইন্টারোগেশন সেলে (টিএফআই সেল) নির্যাতনের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেখ হাসিনা ও সেনা কর্মকর্তাসহ ১৭ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের বিষয়ে আদেশ ২১ ডিসেম্বর।
উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আজ রোববার বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এই দিন ধার্য করেন।
মামলার ১৭ আসামির মধ্যে আজ শুনানির সময় ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত ছিলেন ১০ সেনা কর্মকর্তা।
তাঁরা হলেন—র্যাবের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল আনোয়ার লতিফ খান, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জাহাঙ্গীর আলম, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল কে এম আজাদ, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কামরুল হাসান, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মাহবুব আলম, সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সারোয়ার বিন কাশেম, সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) খায়রুল ইসলাম, সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মশিউর রহমান জুয়েল ও সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সাইফুল ইসলাম সুমন।
ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত তিন আসামির পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী হামিদুল মিসবাহ এবং সাতজনের পক্ষে ছিলেন তাবারক হোসেন। শেখ হাসিনার পক্ষে ছিলেন রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী মো. আমির হোসেন, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালসহ তিনজনের পক্ষে শুনানি করেন রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী এম হাসান ইমাম ও পলাতক তিনজনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী সুজাদ মিয়া।
আসামিদের মধ্যে জুলাই অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তাঁর সাবেক প্রতিরক্ষা-বিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিকী, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ, র্যাবের সাবেক মহাপরিচালক এম খুরশিদ হোসেন, র্যাবের সাবেক মহাপরিচালক ব্যারিস্টার হারুন অর রশিদ ও সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন পলাতক রয়েছেন।
র্যাবের টাস্কফোর্স ফর ইন্টারোগেশন সেলে নির্যাতনের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় গত ৮ অক্টোবর আসামিদের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ জমা দেয় প্রসিকিউশন।
পরে ওই দিনই তাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়। আসামিদের বিরুদ্ধে ১৪ জন ব্যক্তিকে গুম করে নির্যাতনের ঘটনায় চারটি অভিযোগ আনা হয়েছে।

২০ দফা দাবিতে এবার আন্দোলনে নেমেছেন বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের কেবিন ক্রু ইউনিয়নের নেতৃবৃন্দ
১৮ আগস্ট ২০২৪
এতে বলা হয়, এই প্রটোকলে রাজনৈতিক নেতা ও আসন্ন নির্বাচনে সম্ভাব্য প্রার্থীরা তাঁদের বাসস্থান, কার্যালয়, চলাচল, জনসভা ও সাইবার স্পেসে কীভাবে নিরাপত্তা নিশ্চিত করবেন—সে বিষয়ে সুস্পষ্ট নির্দেশনা দেওয়া হবে।
১ ঘণ্টা আগে
ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে ফেরত পাঠানোর অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ। অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে অন্তত পাঁচবার তলব করা হলো প্রতিবেশী দেশের রাষ্ট্রদূতকে।
২ ঘণ্টা আগে
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ভারতীয় হাইকমিশনারকে জানানো হয়েছে, ভারতে অবস্থানকারী পলাতক অপরাধী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের শান্তি, স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তা বিঘ্ন করাসহ আসন্ন নির্বাচন বানচাল করার অসাধু উদ্দেশ্যে ক্রমাগতভাবে উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন ও তাঁর দলের সমর্থকদের সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালানোর জন্য
৪ ঘণ্টা আগে