নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগামী মাসেই শেষ হয়ে যাচ্ছে দেশ মজুত প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজের টিকার মেয়াদ। এখন পর্যন্ত প্রায় ৩০ কোটি ডোজ টিকা দেওয়া হয়েছে। দেশের ৮০ ভাগ মানুষকে টিকার আওতায় আনার লক্ষ্য পূরণ হলেও এখনো টিকার বাইরে কয়েক কোটি মানুষ। এই অবস্থায় আগামীকাল বুধবার সারা দেশে শেষবারের মতো শুরু হচ্ছে সপ্তাহব্যাপী গণটিকা ক্যাম্পেইন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, দেশের অধিকাংশ মানুষ টিকা নিলেও এখনো প্রথম ডোজ বা দ্বিতীয় ডোজ নেননি কোটিরও বেশি মানুষ। তাঁদের জন্য যে টিকার মজুত রয়েছে তার কার্যকারিতা শেষ আগামী অক্টোবরে। তাই, শেষবারের মতো টিকার বাইরে থাকাদের সুযোগ দিতেই এই ক্যাম্পেইন। এ বিষয়ে সরকারের টিকা বিতরণ কর্মসূচির সদস্যসচিব ডা. মো. শামসুল হক বলেন, ‘তারপরও না নিলে সেই দায় রাষ্ট্রের নয়, ব্যক্তির।’
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, গত সোমবার পর্যন্ত দেশে ২৯ কোটি ৮৬ লাখ ২৪ হাজার ডোজ টিকা দিয়েছে সরকার। এর মধ্যে প্রথম ডোজ নিয়েছেন দেশের ৭৯ দশমিক ৪৯ শতাংশ, দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ৭৩ দশমিক ৭২ শতাংশ এবং বুস্টার ডোজ নিয়েছেন মাত্র ২৭ শতাংশ মানুষ।
গত ২৬ জুলাই সরকারের টিকা বিতরণ কর্মসূচির সদস্যসচিব ডা. মো. শামসুল হক বলেছিলেন, ‘নভেম্বরের প্রথমেই মজুত থাকা প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজের টিকার মেয়াদ শেষ হবে। তাই এই সময়ের পর আর এসব টিকা দেওয়া হবে না।’ তাঁর ঘোষণার পর দুই দফায় গণ টিকা ক্যাম্পেইন করেছে সরকার। তবে প্রত্যাশিত সাড়া মেলেনি। এই অবস্থায় শেষবারের ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে ৩ অক্টোবর পর্যন্ত আরও একটি ক্যাম্পেইনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে জানান শামসুল হক।
আজকের পত্রিকাকে শামসুল হক বলেন, ‘যারা টিকা নেওয়ার নিয়েছেন। অনেকে অবহেলা করে নিচ্ছেন না। তাঁদের টিকা নিতে বারবার আমরা বলেছি। কিন্তু মানুষ সেই কথা কানে তুলছে না। এদিকে সংক্রমণও বাড়ছে। আমরা চেয়েছিলাম চলতি সেপ্টেম্বরের পর আর প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজ দেব না। কিন্তু আলোচনায় সময় বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে। তাই, এই ক্যাম্পেইন হচ্ছে। টিকার বাইরে থাকাদের এটাই শেষ সুযোগ। এরপর আর কোনো ক্যাম্পেইন হবে না। মেয়াদ শেষের আগে কেউ নিতে চাইলে কেন্দ্রে গিয়ে নিতে হবে।’
শামসুল হক আরও বলেন, ‘শেষবারের এ গণটিকা ক্যাম্পেইনে মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের কেন্দ্রসহ ১৬ হাজারের মতো কেন্দ্রে কয়েক হাজার স্বাস্থ্যকর্মী টিকাদানের সঙ্গে যুক্ত থাকবেন। এর মধ্যে ইউনিয়ন সেন্টারে ১০ হাজার ৮২১টি, জেলা সদরে এক হাজার ৭৪টি এবং সিটি করপোরেশন এলাকায় ৪৬৫টি কেন্দ্র থাকবে। সিটি করপোরেশনের প্রতিটি ওয়ার্ডে দুটি করে কেন্দ্র হবে।’
আগামী মাসেই শেষ হয়ে যাচ্ছে দেশ মজুত প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজের টিকার মেয়াদ। এখন পর্যন্ত প্রায় ৩০ কোটি ডোজ টিকা দেওয়া হয়েছে। দেশের ৮০ ভাগ মানুষকে টিকার আওতায় আনার লক্ষ্য পূরণ হলেও এখনো টিকার বাইরে কয়েক কোটি মানুষ। এই অবস্থায় আগামীকাল বুধবার সারা দেশে শেষবারের মতো শুরু হচ্ছে সপ্তাহব্যাপী গণটিকা ক্যাম্পেইন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, দেশের অধিকাংশ মানুষ টিকা নিলেও এখনো প্রথম ডোজ বা দ্বিতীয় ডোজ নেননি কোটিরও বেশি মানুষ। তাঁদের জন্য যে টিকার মজুত রয়েছে তার কার্যকারিতা শেষ আগামী অক্টোবরে। তাই, শেষবারের মতো টিকার বাইরে থাকাদের সুযোগ দিতেই এই ক্যাম্পেইন। এ বিষয়ে সরকারের টিকা বিতরণ কর্মসূচির সদস্যসচিব ডা. মো. শামসুল হক বলেন, ‘তারপরও না নিলে সেই দায় রাষ্ট্রের নয়, ব্যক্তির।’
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, গত সোমবার পর্যন্ত দেশে ২৯ কোটি ৮৬ লাখ ২৪ হাজার ডোজ টিকা দিয়েছে সরকার। এর মধ্যে প্রথম ডোজ নিয়েছেন দেশের ৭৯ দশমিক ৪৯ শতাংশ, দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ৭৩ দশমিক ৭২ শতাংশ এবং বুস্টার ডোজ নিয়েছেন মাত্র ২৭ শতাংশ মানুষ।
গত ২৬ জুলাই সরকারের টিকা বিতরণ কর্মসূচির সদস্যসচিব ডা. মো. শামসুল হক বলেছিলেন, ‘নভেম্বরের প্রথমেই মজুত থাকা প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজের টিকার মেয়াদ শেষ হবে। তাই এই সময়ের পর আর এসব টিকা দেওয়া হবে না।’ তাঁর ঘোষণার পর দুই দফায় গণ টিকা ক্যাম্পেইন করেছে সরকার। তবে প্রত্যাশিত সাড়া মেলেনি। এই অবস্থায় শেষবারের ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে ৩ অক্টোবর পর্যন্ত আরও একটি ক্যাম্পেইনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে জানান শামসুল হক।
আজকের পত্রিকাকে শামসুল হক বলেন, ‘যারা টিকা নেওয়ার নিয়েছেন। অনেকে অবহেলা করে নিচ্ছেন না। তাঁদের টিকা নিতে বারবার আমরা বলেছি। কিন্তু মানুষ সেই কথা কানে তুলছে না। এদিকে সংক্রমণও বাড়ছে। আমরা চেয়েছিলাম চলতি সেপ্টেম্বরের পর আর প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজ দেব না। কিন্তু আলোচনায় সময় বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে। তাই, এই ক্যাম্পেইন হচ্ছে। টিকার বাইরে থাকাদের এটাই শেষ সুযোগ। এরপর আর কোনো ক্যাম্পেইন হবে না। মেয়াদ শেষের আগে কেউ নিতে চাইলে কেন্দ্রে গিয়ে নিতে হবে।’
শামসুল হক আরও বলেন, ‘শেষবারের এ গণটিকা ক্যাম্পেইনে মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের কেন্দ্রসহ ১৬ হাজারের মতো কেন্দ্রে কয়েক হাজার স্বাস্থ্যকর্মী টিকাদানের সঙ্গে যুক্ত থাকবেন। এর মধ্যে ইউনিয়ন সেন্টারে ১০ হাজার ৮২১টি, জেলা সদরে এক হাজার ৭৪টি এবং সিটি করপোরেশন এলাকায় ৪৬৫টি কেন্দ্র থাকবে। সিটি করপোরেশনের প্রতিটি ওয়ার্ডে দুটি করে কেন্দ্র হবে।’
রেলযাত্রা নিয়ে মানুষের ভোগান্তির গল্পের শেষ নেই। সময়মতো ট্রেন না ছাড়া, দরকারি টিকিট না পাওয়া, অপরিচ্ছন্ন আসন, নোংরা প্ল্যাটফর্ম— এমন অভিযোগের দীর্ঘ তালিকা রয়েছে যাত্রী-মনে। ট্রেনে ও স্টেশনে সেসব অভিযোগ জানানোর জন্য রয়েছে বড় আকারের রুলটানা খাতা, যার সরকারি নাম ‘কমপ্লেইন রেজিস্ট্রার বুক’।
৩৪ মিনিট আগেঅবশেষে ব্ল্যাংক স্মার্ট কার্ড কেনার জট খুলছে। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী মাসের (সেপ্টেম্বর) প্রথম সপ্তাহ থেকে ব্ল্যাংক স্মার্ট কার্ড হাতে পাবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আইডেনটিফিকেশন সিস্টেম ফর এনহ্যান্সিং অ্যাকসেস টু সার্ভিসেস (আইডিইএ) দ্বিতীয় পর্যায় প্রকল্পের মাধ্যমে ২ কোটি ৩৬ লাখ ৩৪ হাজার কার্ড কিনছে...
৩ ঘণ্টা আগেবিবৃতিতে বলা হয়, ‘সম্প্রতি সংবাদপত্রে প্রকাশিত কিছু প্রতিবেদন অন্তর্বর্তী সরকারের নজরে এসেছে, যেখানে সাবেক সরকারি কর্মকর্তা এ বি এম আব্দুস সাত্তার নাম উল্লেখ না করে কয়েকজন উপদেষ্টার বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন অভিযোগ উত্থাপন করেছেন। আমরা এই অভিযোগ দৃঢ়ভাবে প্রত্যাখ্যান করছি। প্রমাণ উপস্থাপন বা ব্যক্তিদের...
৯ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের মাধ্যমে জুলাই জাতীয় সনদ তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। এ প্রক্রিয়া চলমান থাকা অবস্থাতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য সময়সীমা ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ডিসেম্বরের শুরুতে তফসিল ঘোষণা হতে পারে বলে জানিয়েছে
১ দিন আগে