নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) উদ্যোগে বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো ৩৬তম এশিয়া ও প্যাসিফিক অঞ্চলের চারদিনের আঞ্চলিক সম্মেলন আগামীকাল মঙ্গলবার থেকে শুরু হচ্ছে। এতে এশিয়া ও প্যাসিফিকভুক্ত ৪৬টি দেশের কৃষিমন্ত্রী, কৃষি সচিব ছাড়াও সরকারি-বেসরকারি সংস্থার কর্মকর্তারা অংশ নেবেন।
কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক আজ সোমবার সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে জানান, ৮ থেকে ১১ মার্চ পর্যন্ত সম্মেলন চলবে, এটি বাংলাদেশের জন্য গৌরবের। করোনার কারণে এবার হাইব্রিড ফরম্যাটে (সরাসরি ও ভার্চুয়াল) এই সম্মেলন হবে। এতে অংশ নিতে ইতিমধ্যে ৪৩টি সদস্য রাষ্ট্র, এফএওর মহাপরিচালক, জাতিসংঘের বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের প্রতিনিধি, উন্নয়ন সহযোগী, এনজিও ও সিভিল সোসাইটির ৯০০ জন প্রতিনিধি নিবন্ধন করেছেন। সম্মেলনে সদস্য দেশের প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী পর্যায়ের ৪২ জন সম্মানিত সদস্যও অংশ নেবেন।
১৯৭৩ সালে বাংলাদেশ এফএও এর সদস্য হয়। ১৯৫৩ সালে ভারতের বেঙ্গালুরুতে প্রথম আঞ্চলিক সম্মেলন হয়েছিল। এবার হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল সম্মেলনের মূল অধিবেশন এবং বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান ও কান্ট্রি শোকেসিং হবে।
কৃষিমন্ত্রী বলেন, করোনা পরিস্থিতির মধ্যে এশিয়া ও প্যাসিফিক অঞ্চলে খাদ্য ও কৃষির বর্তমান অবস্থা, এ অঞ্চলে জলবায়ু সহনশীল কৃষি ও খাদ্য ব্যবস্থার উন্নয়নে করণীয়, এগ্রিকালচার ভ্যালু চেইন ডিজিটালাইজেশন ত্বরান্বিতকরণ, ওয়ান হেলথ অ্যাপ্রোচে গড়ে তুলতে অগ্রাধিকার চিহ্নিতকরণ, অর্থনৈতিক সহযোগিতা ও সম্মিলিত বিনিয়োগ নিয়ে এবারের সম্মেলনে আলোচনার বিষয় নির্ধারণ করা হয়েছে।
সম্মেলনের প্রথম দুই দিন ৮ ও ৯ মার্চ জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা, কৃষি সচিব ও ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তাদের সভা, শেষ দুই দিন ১০ ও ১১ মার্চ কৃষিমন্ত্রী পর্যায়ের সভা বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সম্মেলনের উদ্বোধন করবেন। হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল ও বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ১৭টি স্টলে কান্ট্রি শোকেসিং করা হবে।
কৃষিমন্ত্রী বলেন, এ সম্মেলনটিকে সফলভাবে আয়োজনের মাধ্যমে আমরা আমাদের সক্ষমতা বিশ্ব দরবারে তুলে ধরতে চাই, যাতে করে ভবিষ্যতে অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থা বাংলাদেশে সম্মেলন আয়োজনে আগ্রহী হয়।
জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) উদ্যোগে বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো ৩৬তম এশিয়া ও প্যাসিফিক অঞ্চলের চারদিনের আঞ্চলিক সম্মেলন আগামীকাল মঙ্গলবার থেকে শুরু হচ্ছে। এতে এশিয়া ও প্যাসিফিকভুক্ত ৪৬টি দেশের কৃষিমন্ত্রী, কৃষি সচিব ছাড়াও সরকারি-বেসরকারি সংস্থার কর্মকর্তারা অংশ নেবেন।
কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক আজ সোমবার সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে জানান, ৮ থেকে ১১ মার্চ পর্যন্ত সম্মেলন চলবে, এটি বাংলাদেশের জন্য গৌরবের। করোনার কারণে এবার হাইব্রিড ফরম্যাটে (সরাসরি ও ভার্চুয়াল) এই সম্মেলন হবে। এতে অংশ নিতে ইতিমধ্যে ৪৩টি সদস্য রাষ্ট্র, এফএওর মহাপরিচালক, জাতিসংঘের বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের প্রতিনিধি, উন্নয়ন সহযোগী, এনজিও ও সিভিল সোসাইটির ৯০০ জন প্রতিনিধি নিবন্ধন করেছেন। সম্মেলনে সদস্য দেশের প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী পর্যায়ের ৪২ জন সম্মানিত সদস্যও অংশ নেবেন।
১৯৭৩ সালে বাংলাদেশ এফএও এর সদস্য হয়। ১৯৫৩ সালে ভারতের বেঙ্গালুরুতে প্রথম আঞ্চলিক সম্মেলন হয়েছিল। এবার হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল সম্মেলনের মূল অধিবেশন এবং বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান ও কান্ট্রি শোকেসিং হবে।
কৃষিমন্ত্রী বলেন, করোনা পরিস্থিতির মধ্যে এশিয়া ও প্যাসিফিক অঞ্চলে খাদ্য ও কৃষির বর্তমান অবস্থা, এ অঞ্চলে জলবায়ু সহনশীল কৃষি ও খাদ্য ব্যবস্থার উন্নয়নে করণীয়, এগ্রিকালচার ভ্যালু চেইন ডিজিটালাইজেশন ত্বরান্বিতকরণ, ওয়ান হেলথ অ্যাপ্রোচে গড়ে তুলতে অগ্রাধিকার চিহ্নিতকরণ, অর্থনৈতিক সহযোগিতা ও সম্মিলিত বিনিয়োগ নিয়ে এবারের সম্মেলনে আলোচনার বিষয় নির্ধারণ করা হয়েছে।
সম্মেলনের প্রথম দুই দিন ৮ ও ৯ মার্চ জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা, কৃষি সচিব ও ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তাদের সভা, শেষ দুই দিন ১০ ও ১১ মার্চ কৃষিমন্ত্রী পর্যায়ের সভা বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সম্মেলনের উদ্বোধন করবেন। হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল ও বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ১৭টি স্টলে কান্ট্রি শোকেসিং করা হবে।
কৃষিমন্ত্রী বলেন, এ সম্মেলনটিকে সফলভাবে আয়োজনের মাধ্যমে আমরা আমাদের সক্ষমতা বিশ্ব দরবারে তুলে ধরতে চাই, যাতে করে ভবিষ্যতে অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থা বাংলাদেশে সম্মেলন আয়োজনে আগ্রহী হয়।
আগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় সাধারণ নির্বাচন অবাধ ও নিরপেক্ষ করতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ব্যাপক সংস্কারমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করছে। এক বছরেরও বেশি সময় আগে রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে দেশে সহিংস বিক্ষোভ শুরু হওয়ার পর এটিই হবে দক্ষিণ এশিয়ার এই দেশটিতে প্রথম নির্বাচন।
৭ ঘণ্টা আগেশীতাতপনিয়ন্ত্রিত (এসি) বাস ও পণ্যবাহী যানবাহনের জন্য সরকার কোনো ভাড়া নির্ধারণ করেনি। এসব যানের ভাড়া ঠিক করছেন পরিবহনের মালিকেরা। দূরপাল্লার এসি বাসে ইচ্ছেমতো ভাড়া আদায়ের অভিযোগ যাত্রীদের। পণ্যবাহী যানবাহনের ক্ষেত্রেও একই অভিযোগ। এ অবস্থায় এসি বাস ও পণ্যবাহী যানের ভাড়া নির্ধারণের উদ্যোগ নিয়েছে...
১৩ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক দলগুলোর মতামতের ভিত্তিতে জুলাই জাতীয় সনদের চূড়ান্ত খসড়া তৈরি করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। এতে জাতীয় সনদকে বিশেষ মর্যাদা ও আইনি ভিত্তি দেওয়ার কথা আছে। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মতামত গ্রহণ এবং কিছু শব্দ ও ভাষাগত সংযোজন-বিয়োজন শেষে দু-এক দিনের মধ্যে সনদের চূড়ান্ত...
১৪ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের ১৪ জন উপদেষ্টা ও বিশেষ সহকারীর সহকারী একান্ত সচিবদের (এপিএস) বেতন একলাফে ৩১ হাজার টাকার বেশি বেড়েছে। এটিকে আর্থিক অনিয়ম হিসেবেই দেখছেন জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞরা।
১৫ ঘণ্টা আগে