নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নির্বাচন কমিশনার ব্রি. জে (অব.) মো. আহসান হাবিব খান বলেছেন, সিসি (ক্লোজ সার্কিট) ক্যামেরা ও ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ব্যবহার করে কেমন ফল পেয়েছি তা সবাই জানেন। এটা কতটা স্বচ্ছতা এনেছে, কুমিল্লা সিটিতে সুফল পেয়েছি, জেলা পরিষদ নির্বাচনেও পেয়েছি। আসন্ন পৌরসভা নির্বাচনগুলোতেও ব্যবহার করব। আজ সোমবার নির্বাচন ভবনের নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের কাছে তিনি এসব কথা বলেন।
আহসান হাবিব বলেন, নির্বাচনে যাদের অসৎ উদ্দেশ্য আছে তারা কিন্তু সিসি ক্যামেরা এভয়েড করেন। নির্বাচনের মাঠে সিসি ক্যামেরা দুষ্কৃতকারীদের জন্য শত্রু হিসেবে কাজ করে বলে দাবি করেন নির্বাচন কমিশনার।
যাদের অসৎ উদ্দেশ্য আছে তারা কিন্তু সিসি ক্যামেরা এভয়েড করেন। আবার কেউ কেউ মনে করে প্রাইভেসি নষ্ট করছে সিসি ক্যামেরা। বাসার সামনে, রাস্তা-ঘাটে; সব জায়গায় ক্যামেরা বসানো। যারা দুষ্কৃতকারী তাদের জন্য সিসি ক্যামেরা শত্রু হিসেবে কাজ করে। আর যারা ভালো তাদের মিত্র হিসেবে কাজ করে বলেন মো. আহসান হাবিব খান ।
এক প্রশ্নের জবাবে নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘বাজেট প্রাপ্যতা সাপেক্ষে আমরা জাতীয় নির্বাচনে সিসি ক্যামেরা ব্যবহার করব। অতীতে যেমন সুফল পেয়েছি ভবিষ্যতেও পেতে চাই। আমরা এখানে পরীক্ষা দিতে আসি নাই। ভালো নির্বাচন উপহার দিতে চাই।’
আহসান হাবিব আরও বলেন, ‘ভবিষ্যতে প্রতিটা নির্বাচনে সিসি ক্যামেরা ব্যবহার করব। স্থানীয় নির্বাচন, জাতীয় নির্বাচন ও উপনির্বাচন; সবগুলোতে। আমরা চাপের মধ্যে কখনো ছিলাম না। সত্যিকার অর্থেই স্বাধীনভাবে সকল কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছি।’
অন্য এক প্রশ্নের জবাবে এই কমিশনার বলেন, বন্ধ ঘোষিত গাইবান্ধা-৫ উপনির্বাচনে অনিয়মের তদন্ত করেছে সংশ্লিষ্ট তদন্ত কমিটি। তারা কম্পাইল করছেন। অনেক বড় বিধায় তারা সময় (তিন দিন) চেয়েছে। কমিশন হয়তো সময় দেবে।
ভোট বন্ধের ঘোষণার পর রাজনৈতিক মহলে নানা আলোচনা সমালোচনার মুখে পড়ে বর্তমান কমিশন ৷ ইতিমধ্যে গাইবান্ধা-৫ উপ নির্বাচনে অনিয়ম চিহ্নিত করে সুপারিশ দিতে নির্বাচন কমিশনের তদন্ত কমিটি ৬৮৫ জনের বক্তব্য নিয়েছে।

নির্বাচন কমিশনার ব্রি. জে (অব.) মো. আহসান হাবিব খান বলেছেন, সিসি (ক্লোজ সার্কিট) ক্যামেরা ও ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ব্যবহার করে কেমন ফল পেয়েছি তা সবাই জানেন। এটা কতটা স্বচ্ছতা এনেছে, কুমিল্লা সিটিতে সুফল পেয়েছি, জেলা পরিষদ নির্বাচনেও পেয়েছি। আসন্ন পৌরসভা নির্বাচনগুলোতেও ব্যবহার করব। আজ সোমবার নির্বাচন ভবনের নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের কাছে তিনি এসব কথা বলেন।
আহসান হাবিব বলেন, নির্বাচনে যাদের অসৎ উদ্দেশ্য আছে তারা কিন্তু সিসি ক্যামেরা এভয়েড করেন। নির্বাচনের মাঠে সিসি ক্যামেরা দুষ্কৃতকারীদের জন্য শত্রু হিসেবে কাজ করে বলে দাবি করেন নির্বাচন কমিশনার।
যাদের অসৎ উদ্দেশ্য আছে তারা কিন্তু সিসি ক্যামেরা এভয়েড করেন। আবার কেউ কেউ মনে করে প্রাইভেসি নষ্ট করছে সিসি ক্যামেরা। বাসার সামনে, রাস্তা-ঘাটে; সব জায়গায় ক্যামেরা বসানো। যারা দুষ্কৃতকারী তাদের জন্য সিসি ক্যামেরা শত্রু হিসেবে কাজ করে। আর যারা ভালো তাদের মিত্র হিসেবে কাজ করে বলেন মো. আহসান হাবিব খান ।
এক প্রশ্নের জবাবে নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘বাজেট প্রাপ্যতা সাপেক্ষে আমরা জাতীয় নির্বাচনে সিসি ক্যামেরা ব্যবহার করব। অতীতে যেমন সুফল পেয়েছি ভবিষ্যতেও পেতে চাই। আমরা এখানে পরীক্ষা দিতে আসি নাই। ভালো নির্বাচন উপহার দিতে চাই।’
আহসান হাবিব আরও বলেন, ‘ভবিষ্যতে প্রতিটা নির্বাচনে সিসি ক্যামেরা ব্যবহার করব। স্থানীয় নির্বাচন, জাতীয় নির্বাচন ও উপনির্বাচন; সবগুলোতে। আমরা চাপের মধ্যে কখনো ছিলাম না। সত্যিকার অর্থেই স্বাধীনভাবে সকল কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছি।’
অন্য এক প্রশ্নের জবাবে এই কমিশনার বলেন, বন্ধ ঘোষিত গাইবান্ধা-৫ উপনির্বাচনে অনিয়মের তদন্ত করেছে সংশ্লিষ্ট তদন্ত কমিটি। তারা কম্পাইল করছেন। অনেক বড় বিধায় তারা সময় (তিন দিন) চেয়েছে। কমিশন হয়তো সময় দেবে।
ভোট বন্ধের ঘোষণার পর রাজনৈতিক মহলে নানা আলোচনা সমালোচনার মুখে পড়ে বর্তমান কমিশন ৷ ইতিমধ্যে গাইবান্ধা-৫ উপ নির্বাচনে অনিয়ম চিহ্নিত করে সুপারিশ দিতে নির্বাচন কমিশনের তদন্ত কমিটি ৬৮৫ জনের বক্তব্য নিয়েছে।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নির্বাচন কমিশনার ব্রি. জে (অব.) মো. আহসান হাবিব খান বলেছেন, সিসি (ক্লোজ সার্কিট) ক্যামেরা ও ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ব্যবহার করে কেমন ফল পেয়েছি তা সবাই জানেন। এটা কতটা স্বচ্ছতা এনেছে, কুমিল্লা সিটিতে সুফল পেয়েছি, জেলা পরিষদ নির্বাচনেও পেয়েছি। আসন্ন পৌরসভা নির্বাচনগুলোতেও ব্যবহার করব। আজ সোমবার নির্বাচন ভবনের নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের কাছে তিনি এসব কথা বলেন।
আহসান হাবিব বলেন, নির্বাচনে যাদের অসৎ উদ্দেশ্য আছে তারা কিন্তু সিসি ক্যামেরা এভয়েড করেন। নির্বাচনের মাঠে সিসি ক্যামেরা দুষ্কৃতকারীদের জন্য শত্রু হিসেবে কাজ করে বলে দাবি করেন নির্বাচন কমিশনার।
যাদের অসৎ উদ্দেশ্য আছে তারা কিন্তু সিসি ক্যামেরা এভয়েড করেন। আবার কেউ কেউ মনে করে প্রাইভেসি নষ্ট করছে সিসি ক্যামেরা। বাসার সামনে, রাস্তা-ঘাটে; সব জায়গায় ক্যামেরা বসানো। যারা দুষ্কৃতকারী তাদের জন্য সিসি ক্যামেরা শত্রু হিসেবে কাজ করে। আর যারা ভালো তাদের মিত্র হিসেবে কাজ করে বলেন মো. আহসান হাবিব খান ।
এক প্রশ্নের জবাবে নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘বাজেট প্রাপ্যতা সাপেক্ষে আমরা জাতীয় নির্বাচনে সিসি ক্যামেরা ব্যবহার করব। অতীতে যেমন সুফল পেয়েছি ভবিষ্যতেও পেতে চাই। আমরা এখানে পরীক্ষা দিতে আসি নাই। ভালো নির্বাচন উপহার দিতে চাই।’
আহসান হাবিব আরও বলেন, ‘ভবিষ্যতে প্রতিটা নির্বাচনে সিসি ক্যামেরা ব্যবহার করব। স্থানীয় নির্বাচন, জাতীয় নির্বাচন ও উপনির্বাচন; সবগুলোতে। আমরা চাপের মধ্যে কখনো ছিলাম না। সত্যিকার অর্থেই স্বাধীনভাবে সকল কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছি।’
অন্য এক প্রশ্নের জবাবে এই কমিশনার বলেন, বন্ধ ঘোষিত গাইবান্ধা-৫ উপনির্বাচনে অনিয়মের তদন্ত করেছে সংশ্লিষ্ট তদন্ত কমিটি। তারা কম্পাইল করছেন। অনেক বড় বিধায় তারা সময় (তিন দিন) চেয়েছে। কমিশন হয়তো সময় দেবে।
ভোট বন্ধের ঘোষণার পর রাজনৈতিক মহলে নানা আলোচনা সমালোচনার মুখে পড়ে বর্তমান কমিশন ৷ ইতিমধ্যে গাইবান্ধা-৫ উপ নির্বাচনে অনিয়ম চিহ্নিত করে সুপারিশ দিতে নির্বাচন কমিশনের তদন্ত কমিটি ৬৮৫ জনের বক্তব্য নিয়েছে।

নির্বাচন কমিশনার ব্রি. জে (অব.) মো. আহসান হাবিব খান বলেছেন, সিসি (ক্লোজ সার্কিট) ক্যামেরা ও ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ব্যবহার করে কেমন ফল পেয়েছি তা সবাই জানেন। এটা কতটা স্বচ্ছতা এনেছে, কুমিল্লা সিটিতে সুফল পেয়েছি, জেলা পরিষদ নির্বাচনেও পেয়েছি। আসন্ন পৌরসভা নির্বাচনগুলোতেও ব্যবহার করব। আজ সোমবার নির্বাচন ভবনের নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের কাছে তিনি এসব কথা বলেন।
আহসান হাবিব বলেন, নির্বাচনে যাদের অসৎ উদ্দেশ্য আছে তারা কিন্তু সিসি ক্যামেরা এভয়েড করেন। নির্বাচনের মাঠে সিসি ক্যামেরা দুষ্কৃতকারীদের জন্য শত্রু হিসেবে কাজ করে বলে দাবি করেন নির্বাচন কমিশনার।
যাদের অসৎ উদ্দেশ্য আছে তারা কিন্তু সিসি ক্যামেরা এভয়েড করেন। আবার কেউ কেউ মনে করে প্রাইভেসি নষ্ট করছে সিসি ক্যামেরা। বাসার সামনে, রাস্তা-ঘাটে; সব জায়গায় ক্যামেরা বসানো। যারা দুষ্কৃতকারী তাদের জন্য সিসি ক্যামেরা শত্রু হিসেবে কাজ করে। আর যারা ভালো তাদের মিত্র হিসেবে কাজ করে বলেন মো. আহসান হাবিব খান ।
এক প্রশ্নের জবাবে নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘বাজেট প্রাপ্যতা সাপেক্ষে আমরা জাতীয় নির্বাচনে সিসি ক্যামেরা ব্যবহার করব। অতীতে যেমন সুফল পেয়েছি ভবিষ্যতেও পেতে চাই। আমরা এখানে পরীক্ষা দিতে আসি নাই। ভালো নির্বাচন উপহার দিতে চাই।’
আহসান হাবিব আরও বলেন, ‘ভবিষ্যতে প্রতিটা নির্বাচনে সিসি ক্যামেরা ব্যবহার করব। স্থানীয় নির্বাচন, জাতীয় নির্বাচন ও উপনির্বাচন; সবগুলোতে। আমরা চাপের মধ্যে কখনো ছিলাম না। সত্যিকার অর্থেই স্বাধীনভাবে সকল কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছি।’
অন্য এক প্রশ্নের জবাবে এই কমিশনার বলেন, বন্ধ ঘোষিত গাইবান্ধা-৫ উপনির্বাচনে অনিয়মের তদন্ত করেছে সংশ্লিষ্ট তদন্ত কমিটি। তারা কম্পাইল করছেন। অনেক বড় বিধায় তারা সময় (তিন দিন) চেয়েছে। কমিশন হয়তো সময় দেবে।
ভোট বন্ধের ঘোষণার পর রাজনৈতিক মহলে নানা আলোচনা সমালোচনার মুখে পড়ে বর্তমান কমিশন ৷ ইতিমধ্যে গাইবান্ধা-৫ উপ নির্বাচনে অনিয়ম চিহ্নিত করে সুপারিশ দিতে নির্বাচন কমিশনের তদন্ত কমিটি ৬৮৫ জনের বক্তব্য নিয়েছে।

পরিষদের নেতারা বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশের প্রায় ৯ শতাংশ জনগণ কোনো না কোনোভাবে প্রতিবন্ধী। এই বিশাল জনগোষ্ঠীকে শিক্ষার আলো থেকে বঞ্চিত রেখে দেশের টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন সম্ভব নয়। শিশুদের মা-বাবার পরেই প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা তাদের মানসিক উন্নয়নে কাজ করেন।
১৬ মিনিট আগে
বাংলাদেশের দক্ষ জনশক্তিকে জাপানের শ্রমবাজারে আরও বেশি অন্তর্ভুক্ত করতে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা জোরদারের আহ্বান জানিয়েছেন প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া।
৩৩ মিনিট আগে
সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ করা হয়েছে। আজ বুধবার আইন মন্ত্রণালয় থেকে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। রাষ্ট্রপতি সংবিধানের পুনর্বহাল করা অনুচ্ছেদ ৯৬-এর দফা (৬)-এর বিধান অনুযায়ী তাঁকে অপসারণ করেছেন।
১ ঘণ্টা আগে
ই-মেইলে বলা হয়, ‘আমাদের নজরে এসেছে, আপনাদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্মে বিভিন্ন ধরনের জুয়া, অনলাইন বেটিং ও পর্নোগ্রাফি-সংক্রান্ত কনটেন্ট ও বিজ্ঞাপন প্রচারিত হচ্ছে। এ ধরনের কনটেন্ট বাংলাদেশে অবৈধ এবং দণ্ডনীয় অপরাধ। এসব কনটেন্টের প্রচার ও উপস্থিতি আইনি ও সামাজিক দিক থেকে গুরুতর উদ্বেগের কারণ হয়
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের সব বিশেষ (অটিস্টিক ও প্রতিবন্ধী) বিদ্যালয়কে এমপিওভুক্ত করাসহ পাঁচ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর শিক্ষক-কর্মচারীরা। এ সময় দাবি মানা না হলে আগামী রোববার থেকে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়।
বাংলাদেশ প্রতিবন্ধী বিদ্যালয় সমন্বয় পরিষদের আয়োজনে আজ বুধবার সকালে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এ কর্মসূচি পালন করা হয়।
কর্মসূচিতে পরিষদের পক্ষ থেকে পাঁচ দফা দাবি তুলে ধরেন এর সভাপতি মো. ইলিয়াস রাজ।
দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে—সব বিশেষ (অটিস্টিক ও প্রতিবন্ধী) বিদ্যালয়ের স্বীকৃতি, এমপিওভুক্তি ও প্রতিবন্ধীবান্ধব অবকাঠামো সুনিশ্চিত করতে হবে; বিশেষ শিক্ষার্থীদের ন্যূনতম শিক্ষা ভাতা তিন হাজার টাকা নিশ্চিত করা; শিক্ষার্থীদের মিড-ডে মিলসহ শিক্ষা উপকরণ ও খেলাধুলার সরঞ্জাম প্রদান; থেরাপি সেন্টার বাস্তবায়ন করা; ছাত্রছাত্রীদের ভোকেশনাল শিক্ষা কারিকুলামের আওতায় কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও পুনর্বাসন নিশ্চিত করতে হবে এবং সব সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে বিশেষ ব্যক্তিদের কোটা অনুযায়ী চাকরি সুনিশ্চিত করতে হবে।
কর্মসূচিতে ইলিয়াস রাজ বলেন, ‘আমাদের যৌক্তিক দাবি সরকারকে মেনে নিতে হবে। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত বাড়ি ফিরব না।’
পরিষদের নেতারা বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশের প্রায় ৯ শতাংশ জনগণ কোনো না কোনোভাবে প্রতিবন্ধী। এই বিশাল জনগোষ্ঠীকে শিক্ষার আলো থেকে বঞ্চিত রেখে দেশের টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন সম্ভব নয়। শিশুদের মা-বাবার পরেই প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা তাদের মানসিক উন্নয়নে কাজ করেন।
পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রিমা খাতুন জানান, ২০১৯ সালের ২০ ডিসেম্বর সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়গুলোর স্বীকৃতি ও এমপিওভুক্তির জন্য একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে এবং অনলাইনে আবেদন গ্রহণ শুরু করে। এতে ২ হাজার ৭৪১টি প্রতিষ্ঠান আবেদন করে, যার মধ্যে প্রাথমিক যাচাই-বাছাই শেষে ১ হাজার ৭৭২টি আবেদন গৃহীত হয়। পরে অফলাইনে আরও প্রায় ২০০টি আবেদন নেওয়া হয়। এরপর বিশেষ শিক্ষা নীতিমালা, ২০১৯ অনুযায়ী জাতীয় স্বীকৃতি ও এমপিও কমিটি গঠন করে প্রতিষ্ঠানগুলোকে ক, খ, গ–এই তিন শ্রেণিতে ভাগ করে কার্যক্রম শুরু হয়। কিন্তু তা অত্যন্ত ধীরগতিতে চলছে। এর ফলে প্রায় ৬৩ হাজার শিক্ষক-কর্মচারী মানবেতর জীবন যাপন করছেন এবং শিক্ষা কার্যক্রমে নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে।

দেশের সব বিশেষ (অটিস্টিক ও প্রতিবন্ধী) বিদ্যালয়কে এমপিওভুক্ত করাসহ পাঁচ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর শিক্ষক-কর্মচারীরা। এ সময় দাবি মানা না হলে আগামী রোববার থেকে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়।
বাংলাদেশ প্রতিবন্ধী বিদ্যালয় সমন্বয় পরিষদের আয়োজনে আজ বুধবার সকালে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এ কর্মসূচি পালন করা হয়।
কর্মসূচিতে পরিষদের পক্ষ থেকে পাঁচ দফা দাবি তুলে ধরেন এর সভাপতি মো. ইলিয়াস রাজ।
দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে—সব বিশেষ (অটিস্টিক ও প্রতিবন্ধী) বিদ্যালয়ের স্বীকৃতি, এমপিওভুক্তি ও প্রতিবন্ধীবান্ধব অবকাঠামো সুনিশ্চিত করতে হবে; বিশেষ শিক্ষার্থীদের ন্যূনতম শিক্ষা ভাতা তিন হাজার টাকা নিশ্চিত করা; শিক্ষার্থীদের মিড-ডে মিলসহ শিক্ষা উপকরণ ও খেলাধুলার সরঞ্জাম প্রদান; থেরাপি সেন্টার বাস্তবায়ন করা; ছাত্রছাত্রীদের ভোকেশনাল শিক্ষা কারিকুলামের আওতায় কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও পুনর্বাসন নিশ্চিত করতে হবে এবং সব সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে বিশেষ ব্যক্তিদের কোটা অনুযায়ী চাকরি সুনিশ্চিত করতে হবে।
কর্মসূচিতে ইলিয়াস রাজ বলেন, ‘আমাদের যৌক্তিক দাবি সরকারকে মেনে নিতে হবে। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত বাড়ি ফিরব না।’
পরিষদের নেতারা বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশের প্রায় ৯ শতাংশ জনগণ কোনো না কোনোভাবে প্রতিবন্ধী। এই বিশাল জনগোষ্ঠীকে শিক্ষার আলো থেকে বঞ্চিত রেখে দেশের টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন সম্ভব নয়। শিশুদের মা-বাবার পরেই প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা তাদের মানসিক উন্নয়নে কাজ করেন।
পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রিমা খাতুন জানান, ২০১৯ সালের ২০ ডিসেম্বর সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়গুলোর স্বীকৃতি ও এমপিওভুক্তির জন্য একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে এবং অনলাইনে আবেদন গ্রহণ শুরু করে। এতে ২ হাজার ৭৪১টি প্রতিষ্ঠান আবেদন করে, যার মধ্যে প্রাথমিক যাচাই-বাছাই শেষে ১ হাজার ৭৭২টি আবেদন গৃহীত হয়। পরে অফলাইনে আরও প্রায় ২০০টি আবেদন নেওয়া হয়। এরপর বিশেষ শিক্ষা নীতিমালা, ২০১৯ অনুযায়ী জাতীয় স্বীকৃতি ও এমপিও কমিটি গঠন করে প্রতিষ্ঠানগুলোকে ক, খ, গ–এই তিন শ্রেণিতে ভাগ করে কার্যক্রম শুরু হয়। কিন্তু তা অত্যন্ত ধীরগতিতে চলছে। এর ফলে প্রায় ৬৩ হাজার শিক্ষক-কর্মচারী মানবেতর জীবন যাপন করছেন এবং শিক্ষা কার্যক্রমে নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে।

আহসান হাবিব আরও বলেন, ভবিষ্যতে প্রতিটা নির্বাচনে সিসি ক্যামেরা ব্যবহার করব। স্থানীয় নির্বাচন, জাতীয় নির্বাচন ও উপনির্বাচন; সবগুলোতে। আমরা চাপের মধ্যে কখনো ছিলাম না। সত্যিকার অর্থেই স্বাধীনভাবে সকল কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছি...
২৪ অক্টোবর ২০২২
বাংলাদেশের দক্ষ জনশক্তিকে জাপানের শ্রমবাজারে আরও বেশি অন্তর্ভুক্ত করতে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা জোরদারের আহ্বান জানিয়েছেন প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া।
৩৩ মিনিট আগে
সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ করা হয়েছে। আজ বুধবার আইন মন্ত্রণালয় থেকে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। রাষ্ট্রপতি সংবিধানের পুনর্বহাল করা অনুচ্ছেদ ৯৬-এর দফা (৬)-এর বিধান অনুযায়ী তাঁকে অপসারণ করেছেন।
১ ঘণ্টা আগে
ই-মেইলে বলা হয়, ‘আমাদের নজরে এসেছে, আপনাদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্মে বিভিন্ন ধরনের জুয়া, অনলাইন বেটিং ও পর্নোগ্রাফি-সংক্রান্ত কনটেন্ট ও বিজ্ঞাপন প্রচারিত হচ্ছে। এ ধরনের কনটেন্ট বাংলাদেশে অবৈধ এবং দণ্ডনীয় অপরাধ। এসব কনটেন্টের প্রচার ও উপস্থিতি আইনি ও সামাজিক দিক থেকে গুরুতর উদ্বেগের কারণ হয়
২ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

বাংলাদেশের দক্ষ জনশক্তিকে জাপানের শ্রমবাজারে আরও বেশি অন্তর্ভুক্ত করতে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা জোরদারের আহ্বান জানিয়েছেন প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া।
আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) টোকিওতে জাপানের কৃষি, বন ও মৎস্য মন্ত্রণালয়ের আন্তর্জাতিকবিষয়ক ভাইস মিনিস্টার ওয়াতানাবে ইয়োইচির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন তিনি। এ সময় জাপানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. দাউদ আলী উপস্থিত ছিলেন।
সাক্ষাৎকালে সিনিয়র সচিব বাংলাদেশ ও জাপানের মধ্যে বিদ্যমান বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং বিশেষ করে, কারিগরি প্রশিক্ষণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে জাপান সরকারের অব্যাহত সহযোগিতার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, ২০৪০ সালের মধ্যে জাপানের প্রায় ১ কোটি ১০ লাখ শ্রমিকের প্রয়োজন হবে—বাংলাদেশ এই বিশাল সুযোগের সর্বোচ্চ সদ্ব্যবহার করতে চায়।
সিনিয়র সচিব জানান, বর্তমানে দুই দেশের মধ্যে দুটি সহযোগিতা স্মারক ও দুই শতাধিক প্রতিষ্ঠানভিত্তিক সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। একই সঙ্গে প্রবাসীকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে একটি বিশেষ ‘জাপান সেল’ গঠন করা হয়েছে, যা জাপানি ভাষা ও দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কর্মসূচি সম্প্রসারণে কাজ করছে।
সিনিয়র সচিব ড. নেয়ামত উল্যা স্পেসিফায়েড স্কিল্ড ওয়ার্কার (এসএসডব্লিউ) কর্মসূচির অধীনে বাংলাদেশে পাঁচটি ক্ষেত্রে দক্ষতা পরীক্ষা চালু করায় জাপান সরকারকে ধন্যবাদ জানান। পাশাপাশি খাদ্য ও পানীয় উৎপাদন, খাদ্য পরিবেশন শিল্প, বনশিল্পসহ আরও কিছু ক্ষেত্রে এই পরীক্ষার পরিধি বাড়ানোর অনুরোধ জানান।
ভাইস মিনিস্টার ওয়াতানাবে ইয়োইচি এ প্রস্তাবে ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া জানিয়ে বলেন, বাংলাদেশে জাপান দূতাবাস নতুন খাত অন্তর্ভুক্তির বিষয়ে তথ্য সংগ্রহের কাজ শুরু করেছে।
সাক্ষাৎ শেষে সিনিয়র সচিব ভাইস মিনিস্টারকে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানান, যাতে দক্ষতা উন্নয়ন ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানে দুই দেশের সহযোগিতা আরও জোরদার হয়।
পরে ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া জাপানের শীর্ষ জনশক্তি গ্রহণকারী সংস্থা আইএম জাপান অফিস পরিদর্শন করেন এবং সংস্থার প্রধান নির্বাহী কানামোরি হিতোশির সঙ্গে বৈঠক করেন।
বৈঠকে জানানো হয়, ২০২৬ সালে বাংলাদেশ থেকে টেকনিক্যাল ইন্টার্ন ট্রেইনি ও এসএসডব্লিউ কর্মীর সংখ্যা বাড়িয়ে অন্তত ৩০০ জনে উন্নীত করা হবে।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) সন্ধ্যায় সিনিয়র সচিব টোকিওতে বাংলাদেশ দূতাবাসের অডিটরিয়ামে আয়োজিত বাংলাদেশি জনশক্তি রপ্তানিকারকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় অংশ নেন।

বাংলাদেশের দক্ষ জনশক্তিকে জাপানের শ্রমবাজারে আরও বেশি অন্তর্ভুক্ত করতে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা জোরদারের আহ্বান জানিয়েছেন প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া।
আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) টোকিওতে জাপানের কৃষি, বন ও মৎস্য মন্ত্রণালয়ের আন্তর্জাতিকবিষয়ক ভাইস মিনিস্টার ওয়াতানাবে ইয়োইচির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন তিনি। এ সময় জাপানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. দাউদ আলী উপস্থিত ছিলেন।
সাক্ষাৎকালে সিনিয়র সচিব বাংলাদেশ ও জাপানের মধ্যে বিদ্যমান বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং বিশেষ করে, কারিগরি প্রশিক্ষণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে জাপান সরকারের অব্যাহত সহযোগিতার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, ২০৪০ সালের মধ্যে জাপানের প্রায় ১ কোটি ১০ লাখ শ্রমিকের প্রয়োজন হবে—বাংলাদেশ এই বিশাল সুযোগের সর্বোচ্চ সদ্ব্যবহার করতে চায়।
সিনিয়র সচিব জানান, বর্তমানে দুই দেশের মধ্যে দুটি সহযোগিতা স্মারক ও দুই শতাধিক প্রতিষ্ঠানভিত্তিক সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। একই সঙ্গে প্রবাসীকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে একটি বিশেষ ‘জাপান সেল’ গঠন করা হয়েছে, যা জাপানি ভাষা ও দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কর্মসূচি সম্প্রসারণে কাজ করছে।
সিনিয়র সচিব ড. নেয়ামত উল্যা স্পেসিফায়েড স্কিল্ড ওয়ার্কার (এসএসডব্লিউ) কর্মসূচির অধীনে বাংলাদেশে পাঁচটি ক্ষেত্রে দক্ষতা পরীক্ষা চালু করায় জাপান সরকারকে ধন্যবাদ জানান। পাশাপাশি খাদ্য ও পানীয় উৎপাদন, খাদ্য পরিবেশন শিল্প, বনশিল্পসহ আরও কিছু ক্ষেত্রে এই পরীক্ষার পরিধি বাড়ানোর অনুরোধ জানান।
ভাইস মিনিস্টার ওয়াতানাবে ইয়োইচি এ প্রস্তাবে ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া জানিয়ে বলেন, বাংলাদেশে জাপান দূতাবাস নতুন খাত অন্তর্ভুক্তির বিষয়ে তথ্য সংগ্রহের কাজ শুরু করেছে।
সাক্ষাৎ শেষে সিনিয়র সচিব ভাইস মিনিস্টারকে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানান, যাতে দক্ষতা উন্নয়ন ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানে দুই দেশের সহযোগিতা আরও জোরদার হয়।
পরে ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া জাপানের শীর্ষ জনশক্তি গ্রহণকারী সংস্থা আইএম জাপান অফিস পরিদর্শন করেন এবং সংস্থার প্রধান নির্বাহী কানামোরি হিতোশির সঙ্গে বৈঠক করেন।
বৈঠকে জানানো হয়, ২০২৬ সালে বাংলাদেশ থেকে টেকনিক্যাল ইন্টার্ন ট্রেইনি ও এসএসডব্লিউ কর্মীর সংখ্যা বাড়িয়ে অন্তত ৩০০ জনে উন্নীত করা হবে।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) সন্ধ্যায় সিনিয়র সচিব টোকিওতে বাংলাদেশ দূতাবাসের অডিটরিয়ামে আয়োজিত বাংলাদেশি জনশক্তি রপ্তানিকারকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় অংশ নেন।

আহসান হাবিব আরও বলেন, ভবিষ্যতে প্রতিটা নির্বাচনে সিসি ক্যামেরা ব্যবহার করব। স্থানীয় নির্বাচন, জাতীয় নির্বাচন ও উপনির্বাচন; সবগুলোতে। আমরা চাপের মধ্যে কখনো ছিলাম না। সত্যিকার অর্থেই স্বাধীনভাবে সকল কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছি...
২৪ অক্টোবর ২০২২
পরিষদের নেতারা বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশের প্রায় ৯ শতাংশ জনগণ কোনো না কোনোভাবে প্রতিবন্ধী। এই বিশাল জনগোষ্ঠীকে শিক্ষার আলো থেকে বঞ্চিত রেখে দেশের টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন সম্ভব নয়। শিশুদের মা-বাবার পরেই প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা তাদের মানসিক উন্নয়নে কাজ করেন।
১৬ মিনিট আগে
সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ করা হয়েছে। আজ বুধবার আইন মন্ত্রণালয় থেকে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। রাষ্ট্রপতি সংবিধানের পুনর্বহাল করা অনুচ্ছেদ ৯৬-এর দফা (৬)-এর বিধান অনুযায়ী তাঁকে অপসারণ করেছেন।
১ ঘণ্টা আগে
ই-মেইলে বলা হয়, ‘আমাদের নজরে এসেছে, আপনাদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্মে বিভিন্ন ধরনের জুয়া, অনলাইন বেটিং ও পর্নোগ্রাফি-সংক্রান্ত কনটেন্ট ও বিজ্ঞাপন প্রচারিত হচ্ছে। এ ধরনের কনটেন্ট বাংলাদেশে অবৈধ এবং দণ্ডনীয় অপরাধ। এসব কনটেন্টের প্রচার ও উপস্থিতি আইনি ও সামাজিক দিক থেকে গুরুতর উদ্বেগের কারণ হয়
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ করা হয়েছে। আজ বুধবার আইন মন্ত্রণালয় থেকে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
রাষ্ট্রপতি সংবিধানের পুনর্বহাল করা অনুচ্ছেদ ৯৬-এর দফা (৬)-এর বিধান অনুযায়ী তাঁকে অপসারণ করেছেন।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের তদন্তে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি মুহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকার তাঁর পদের দায়িত্ব সঠিকভাবে পালনে অযোগ্য হয়ে পড়েছেন বিধায় রাষ্ট্রপতি সংবিধানের পুনর্বহাল করা অনুচ্ছেদ ৯৬-এর দফা (৬)-এর বিধান অনুযায়ী তাঁকে অপসারণ করেছেন।

সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ করা হয়েছে। আজ বুধবার আইন মন্ত্রণালয় থেকে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
রাষ্ট্রপতি সংবিধানের পুনর্বহাল করা অনুচ্ছেদ ৯৬-এর দফা (৬)-এর বিধান অনুযায়ী তাঁকে অপসারণ করেছেন।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের তদন্তে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি মুহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকার তাঁর পদের দায়িত্ব সঠিকভাবে পালনে অযোগ্য হয়ে পড়েছেন বিধায় রাষ্ট্রপতি সংবিধানের পুনর্বহাল করা অনুচ্ছেদ ৯৬-এর দফা (৬)-এর বিধান অনুযায়ী তাঁকে অপসারণ করেছেন।

আহসান হাবিব আরও বলেন, ভবিষ্যতে প্রতিটা নির্বাচনে সিসি ক্যামেরা ব্যবহার করব। স্থানীয় নির্বাচন, জাতীয় নির্বাচন ও উপনির্বাচন; সবগুলোতে। আমরা চাপের মধ্যে কখনো ছিলাম না। সত্যিকার অর্থেই স্বাধীনভাবে সকল কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছি...
২৪ অক্টোবর ২০২২
পরিষদের নেতারা বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশের প্রায় ৯ শতাংশ জনগণ কোনো না কোনোভাবে প্রতিবন্ধী। এই বিশাল জনগোষ্ঠীকে শিক্ষার আলো থেকে বঞ্চিত রেখে দেশের টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন সম্ভব নয়। শিশুদের মা-বাবার পরেই প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা তাদের মানসিক উন্নয়নে কাজ করেন।
১৬ মিনিট আগে
বাংলাদেশের দক্ষ জনশক্তিকে জাপানের শ্রমবাজারে আরও বেশি অন্তর্ভুক্ত করতে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা জোরদারের আহ্বান জানিয়েছেন প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া।
৩৩ মিনিট আগে
ই-মেইলে বলা হয়, ‘আমাদের নজরে এসেছে, আপনাদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্মে বিভিন্ন ধরনের জুয়া, অনলাইন বেটিং ও পর্নোগ্রাফি-সংক্রান্ত কনটেন্ট ও বিজ্ঞাপন প্রচারিত হচ্ছে। এ ধরনের কনটেন্ট বাংলাদেশে অবৈধ এবং দণ্ডনীয় অপরাধ। এসব কনটেন্টের প্রচার ও উপস্থিতি আইনি ও সামাজিক দিক থেকে গুরুতর উদ্বেগের কারণ হয়
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

অনলাইন জুয়া, বেটিং ও পর্নোগ্রাফিসংশ্লিষ্ট কনটেন্ট ও বিজ্ঞাপন অপসারণের অনুরোধ জানিয়ে মেটা, গুগল ও টিকটকের মতো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্মগুলোকে ই-মেইল করেছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)।
গত সোমবার মেটা, গুগল ও টিকটকের প্রতিনিধিদের কাছে এই ই-মেইলগুলো পাঠানো হয়।
ই-মেইলে বলা হয়, ‘আমাদের নজরে এসেছে, আপনাদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্মে বিভিন্ন ধরনের জুয়া, অনলাইন বেটিং ও পর্নোগ্রাফি-সংক্রান্ত কনটেন্ট ও বিজ্ঞাপন প্রচারিত হচ্ছে। এ ধরনের কনটেন্ট বাংলাদেশে অবৈধ এবং দণ্ডনীয় অপরাধ। এসব কনটেন্টের প্রচার ও উপস্থিতি আইনি ও সামাজিক দিক থেকে গুরুতর উদ্বেগের কারণ হয়ে উঠেছে।’
ই-মেইলে দ্য পাবলিক গ্যাম্বলিং অ্যাক্ট-১৮৬৭, বাংলাদেশের সংবিধানের ১৮ অনুচ্ছেদ, সাইবার সিকিউরিটি অধ্যাদেশ, ২০২৫-এর ২০ ধারা ও পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১২ উল্লেখ করে বলা হয়, বাংলাদেশে প্রচলিত এসব আইন অনলাইন বা ডিজিটাল মাধ্যমে জুয়া, বেটিং ও পর্নোগ্রাফিক সামগ্রী প্রচারকে স্পষ্টভাবে নিষিদ্ধ করেছে। এ ধরনের কনটেন্ট ব্যক্তি, পরিবার ও সমাজের ওপর মারাত্মক নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। এগুলো তরুণ প্রজন্মের নৈতিক অবক্ষয়, সামাজিক ও নৈতিক মূল্যবোধের অবনতি, আর্থিক ও মানসিক সংকট এবং পারিবারিক ও সামাজিক দ্বন্দ্ব বাড়িয়ে তোলে। কিছু ক্ষেত্রে মানসিক চাপ ও আসক্তির কারণে আত্মহত্যার ঘটনাও ঘটেছে।
অনুরোধ জানিয়ে বিটিআরসি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলোকে বলেছে, দ্রুত পদক্ষেপ নিয়ে যেন বাংলাদেশে প্রবেশযোগ্য সব ধরনের জুয়া, অনলাইন বেটিং এবং পর্নোগ্রাফি-সংক্রান্ত কনটেন্ট ও বিজ্ঞাপন শনাক্ত, সীমিত ও অপসারণ করা হয়।

অনলাইন জুয়া, বেটিং ও পর্নোগ্রাফিসংশ্লিষ্ট কনটেন্ট ও বিজ্ঞাপন অপসারণের অনুরোধ জানিয়ে মেটা, গুগল ও টিকটকের মতো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্মগুলোকে ই-মেইল করেছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)।
গত সোমবার মেটা, গুগল ও টিকটকের প্রতিনিধিদের কাছে এই ই-মেইলগুলো পাঠানো হয়।
ই-মেইলে বলা হয়, ‘আমাদের নজরে এসেছে, আপনাদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্মে বিভিন্ন ধরনের জুয়া, অনলাইন বেটিং ও পর্নোগ্রাফি-সংক্রান্ত কনটেন্ট ও বিজ্ঞাপন প্রচারিত হচ্ছে। এ ধরনের কনটেন্ট বাংলাদেশে অবৈধ এবং দণ্ডনীয় অপরাধ। এসব কনটেন্টের প্রচার ও উপস্থিতি আইনি ও সামাজিক দিক থেকে গুরুতর উদ্বেগের কারণ হয়ে উঠেছে।’
ই-মেইলে দ্য পাবলিক গ্যাম্বলিং অ্যাক্ট-১৮৬৭, বাংলাদেশের সংবিধানের ১৮ অনুচ্ছেদ, সাইবার সিকিউরিটি অধ্যাদেশ, ২০২৫-এর ২০ ধারা ও পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১২ উল্লেখ করে বলা হয়, বাংলাদেশে প্রচলিত এসব আইন অনলাইন বা ডিজিটাল মাধ্যমে জুয়া, বেটিং ও পর্নোগ্রাফিক সামগ্রী প্রচারকে স্পষ্টভাবে নিষিদ্ধ করেছে। এ ধরনের কনটেন্ট ব্যক্তি, পরিবার ও সমাজের ওপর মারাত্মক নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। এগুলো তরুণ প্রজন্মের নৈতিক অবক্ষয়, সামাজিক ও নৈতিক মূল্যবোধের অবনতি, আর্থিক ও মানসিক সংকট এবং পারিবারিক ও সামাজিক দ্বন্দ্ব বাড়িয়ে তোলে। কিছু ক্ষেত্রে মানসিক চাপ ও আসক্তির কারণে আত্মহত্যার ঘটনাও ঘটেছে।
অনুরোধ জানিয়ে বিটিআরসি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলোকে বলেছে, দ্রুত পদক্ষেপ নিয়ে যেন বাংলাদেশে প্রবেশযোগ্য সব ধরনের জুয়া, অনলাইন বেটিং এবং পর্নোগ্রাফি-সংক্রান্ত কনটেন্ট ও বিজ্ঞাপন শনাক্ত, সীমিত ও অপসারণ করা হয়।

আহসান হাবিব আরও বলেন, ভবিষ্যতে প্রতিটা নির্বাচনে সিসি ক্যামেরা ব্যবহার করব। স্থানীয় নির্বাচন, জাতীয় নির্বাচন ও উপনির্বাচন; সবগুলোতে। আমরা চাপের মধ্যে কখনো ছিলাম না। সত্যিকার অর্থেই স্বাধীনভাবে সকল কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছি...
২৪ অক্টোবর ২০২২
পরিষদের নেতারা বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশের প্রায় ৯ শতাংশ জনগণ কোনো না কোনোভাবে প্রতিবন্ধী। এই বিশাল জনগোষ্ঠীকে শিক্ষার আলো থেকে বঞ্চিত রেখে দেশের টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন সম্ভব নয়। শিশুদের মা-বাবার পরেই প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা তাদের মানসিক উন্নয়নে কাজ করেন।
১৬ মিনিট আগে
বাংলাদেশের দক্ষ জনশক্তিকে জাপানের শ্রমবাজারে আরও বেশি অন্তর্ভুক্ত করতে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা জোরদারের আহ্বান জানিয়েছেন প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া।
৩৩ মিনিট আগে
সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ করা হয়েছে। আজ বুধবার আইন মন্ত্রণালয় থেকে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। রাষ্ট্রপতি সংবিধানের পুনর্বহাল করা অনুচ্ছেদ ৯৬-এর দফা (৬)-এর বিধান অনুযায়ী তাঁকে অপসারণ করেছেন।
১ ঘণ্টা আগে