অনলাইন ডেস্ক
রাজধানীর শাহবাগে সহকারী শিক্ষকদের পদযাত্রা আটকে দিয়েছে পুলিশ। বেতন কাঠামো গ্রেড-১৩ থেকে ১০ম গ্রেডে উন্নীত করার দাবিতে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের দিকে পদযাত্রা নিয়ে যাচ্ছিলেন শিক্ষকেরা।
আজ শুক্রবার বিকেল ৪টার দিকে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় অভিমুখে পদযাত্রা শুরু করেন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকেরা।
পরে পুলিশের বাধার মুখে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) চারুকলার সামনে রাস্তায় অবস্থান নেন তারা।
আন্দোলনের অন্যতম সংগঠক শামীমা নাসরীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের সামনে আমরা অবস্থান নেব। দাবি আদায়ে আমরা আলটিমেটাম দেব।’
এদিকে সকাল ১০টা থেকে শহীদ মিনারে জড়ো হতে থাকেন শিক্ষকেরা। সেখানে তাঁরা বেলা ১১টায় সমাবেশ শুরু হয়। সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন শিক্ষক এম এ মান্নান।
সমাবেশে উপস্থিত সব শিক্ষক শপথবাক্য পাঠ করেন। শপথবাক্য পাঠ করান ফরিদপুর জেলার একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক সাজাদুল হক বাবুল।
শপথে তিনি বলেন, ‘আমি শপথ করছি যে শিক্ষার্থীদের উন্নত জীবনমান উন্নয়নে সর্বদা সচেষ্ট থাকব। মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা বাস্তবায়নে দৃঢ়প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হয়ে অর্পিত দায়িত্ব পালন করব। প্রাথমিক শিক্ষকদের জীবনমান উন্নয়নে দশম গ্রেড বাস্তবায়নের যেকোনো আন্দোলন সংগ্রামের সংকটময় মুহূর্তে ঐক্যবদ্ধ থাকব। আমরা আমাদের অধিকারের প্রশ্নে কারও সঙ্গে আপস করব না।’
শাহবাগে পুলিশি বাধার সম্মুখীন হলে বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনে ১০ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল যান। প্রতিনিধিদলের সদস্যরা হলেন মাহবুবুর রহমান, লুৎফর রহমান, সনিবুল হক বসুনিয়া, মোয়াজ্জেম হোসেন শাহীন, আব্দুল মান্নান, জুয়েল, বিজয় সরকার, শামীমা নাসরিন, সিরাজুল ইসলাম ও খায়রুল।
শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ খালিদ মনসুর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শিক্ষকদের একটি প্রতিনিধিদল যমুনায় যাবেন, তাঁরা (শিক্ষক) শাহবাগে আছেন। রাস্তায় কোনো যানজট নেই’।
উল্লেখ্য, ২০২০ সালে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদের বেতন স্কেল গ্রেড-১৩ নির্ধারণ করে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। তখনো শিক্ষকদের গ্রেড-১০ করার দাবি ছিল।
রাজধানীর শাহবাগে সহকারী শিক্ষকদের পদযাত্রা আটকে দিয়েছে পুলিশ। বেতন কাঠামো গ্রেড-১৩ থেকে ১০ম গ্রেডে উন্নীত করার দাবিতে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের দিকে পদযাত্রা নিয়ে যাচ্ছিলেন শিক্ষকেরা।
আজ শুক্রবার বিকেল ৪টার দিকে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় অভিমুখে পদযাত্রা শুরু করেন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকেরা।
পরে পুলিশের বাধার মুখে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) চারুকলার সামনে রাস্তায় অবস্থান নেন তারা।
আন্দোলনের অন্যতম সংগঠক শামীমা নাসরীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের সামনে আমরা অবস্থান নেব। দাবি আদায়ে আমরা আলটিমেটাম দেব।’
এদিকে সকাল ১০টা থেকে শহীদ মিনারে জড়ো হতে থাকেন শিক্ষকেরা। সেখানে তাঁরা বেলা ১১টায় সমাবেশ শুরু হয়। সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন শিক্ষক এম এ মান্নান।
সমাবেশে উপস্থিত সব শিক্ষক শপথবাক্য পাঠ করেন। শপথবাক্য পাঠ করান ফরিদপুর জেলার একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক সাজাদুল হক বাবুল।
শপথে তিনি বলেন, ‘আমি শপথ করছি যে শিক্ষার্থীদের উন্নত জীবনমান উন্নয়নে সর্বদা সচেষ্ট থাকব। মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা বাস্তবায়নে দৃঢ়প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হয়ে অর্পিত দায়িত্ব পালন করব। প্রাথমিক শিক্ষকদের জীবনমান উন্নয়নে দশম গ্রেড বাস্তবায়নের যেকোনো আন্দোলন সংগ্রামের সংকটময় মুহূর্তে ঐক্যবদ্ধ থাকব। আমরা আমাদের অধিকারের প্রশ্নে কারও সঙ্গে আপস করব না।’
শাহবাগে পুলিশি বাধার সম্মুখীন হলে বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনে ১০ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল যান। প্রতিনিধিদলের সদস্যরা হলেন মাহবুবুর রহমান, লুৎফর রহমান, সনিবুল হক বসুনিয়া, মোয়াজ্জেম হোসেন শাহীন, আব্দুল মান্নান, জুয়েল, বিজয় সরকার, শামীমা নাসরিন, সিরাজুল ইসলাম ও খায়রুল।
শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ খালিদ মনসুর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শিক্ষকদের একটি প্রতিনিধিদল যমুনায় যাবেন, তাঁরা (শিক্ষক) শাহবাগে আছেন। রাস্তায় কোনো যানজট নেই’।
উল্লেখ্য, ২০২০ সালে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদের বেতন স্কেল গ্রেড-১৩ নির্ধারণ করে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। তখনো শিক্ষকদের গ্রেড-১০ করার দাবি ছিল।
মানবিক সহায়তা পাঠানোর জন্য মিয়ানমারের রাখাইনের সঙ্গে ‘করিডর’ বা ‘প্যাসেজ’ চালুর বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের ‘নীতিগত সিদ্ধান্ত’ নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকারের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
৪ ঘণ্টা আগেদেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
১০ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
১০ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
১১ ঘণ্টা আগে