নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সঠিকভাবে এবং আল্লাহর দিকে তাকিয়ে দায়িত্ব পালন করতে পারার জন্য দোয়া চেয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল। আজ রোববার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের সঙ্গে সংলাপে সমাপনী বক্তব্যে এ দোয়া চান তিনি।
নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, অনেক সীমাবদ্ধতা আছে। সব অংশীজনের প্রতিশ্রুতি থাকতে হবে, কমিটমেন্ট থাকতে হবে যে তাঁরা নির্বাচনকে সহযোগিতাপূর্ণভাবে আয়োজনের সুযোগ করে দেবেন।
সিইসি বলেন, নির্বাচনকালীন সরকারের ভূমিকাও হবে অতিশয় গুরুত্বপূর্ণ। কেউ বলছে নির্বাচনকালীন সরকার, কেউ তত্ত্বাবধায়ক সরকার। যদিও বিষয়টি এখনো চূড়ান্ত হয়নি বা সেটি কীভাবে হবে, তবে সরকার থাকবে। নির্বাচনের সময় যে সরকার থাকবে, সেই সরকার আমাদের সহায়তা করবে। সেটি সরকারের সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ দায়িত্ব হবে। কমিশন তার দায়িত্ব ও ক্ষমতা সংবিধান, আইন ও বিধির আলোকে প্রয়োগ করবে।
রাজনৈতিক দলের উদ্দেশে সিইসি বলেন, ‘আপনারা আমাদের যে দায়িত্বের কথা বলেছেন, সেগুলো আমরা প্রয়োগ করব ইনশাআল্লাহ। আপনাদের লিখিত, মৌখিক মতামত পেয়েছি এবং এটা আমরা পরবর্তীতে পর্যালোচনা ও বিবেচনা করব অবশ্যই। আবারও বলছি, জাতীয় সংসদের সাধারণ নির্বাচন একটি কঠিন ও জটিল কর্মযজ্ঞ। সবার আন্তরিক সমবেত প্রয়াস থাকলে এমন কঠিন ও জটিল কর্মযজ্ঞ সাধন অসাধ্য নয়। নাগরিক সচেতনতা প্রয়োজন এবং সবার আন্তরিক সহায়তা, সমবেত প্রয়াস ও প্রচেষ্টা প্রয়োজন। আমাদের সহকর্মীরাও বলেছেন, আল্লাহ পাকের রহমত ও দয়া যদি না থাকে, আমাদের জন্য বিষয়টি কঠিন হবে। কাজেই আমাদের জন্য আপনারা অবশ্যই দোয়া করবেন, যেন আমরা আমাদের দায়িত্বটা সঠিকভাবে এবং আল্লাহর দিকে তাকিয়ে পালন করতে পারি।’
এর আগে স্বাগত বক্তব্যে সিইসি বলেন, ‘আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন লক্ষ্য করে আমরা রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের আয়োজন করেছি। সব রাজনৈতিক দলকে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে জাতীয় সংসদ নির্বাচন গ্রহণযোগ্য করতে অনুরোধ করে যাচ্ছি।’
সিইসি আরও বলেন, ‘আপনাদের প্রতি আমাদের একটাই অনুরোধ, অবাধ ও অংশগ্রহণমূলক জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আমাদের করণীয় নির্ধারণে আপনারাও ভূমিকা রাখবেন। অবাধ, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন সবারই প্রত্যাশা। সেই লক্ষ্যে আমাদের চেষ্টা অব্যাহত আছে এবং থাকবে। আপনাদের সমর্থন ও সহযোগিতা প্রয়োজন। আমরা সবার পরামর্শ ও মতামত জানার জন্য চেষ্টা করছি।’
খেলাফত আন্দোলনের আমির হযরত মাওলানা হাফেজ আতাউল্লাহ ইবনে হাফেজীর নেতৃত্বে ১২ জন সদস্য ইসির সংলাপে অংশ নেন। সিইসি ছাড়াও চার নির্বাচন কমিশনার, ইসি সচিব, অতিরিক্ত সচিবসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সংলাপে উপস্থিত ছিলেন।
সঠিকভাবে এবং আল্লাহর দিকে তাকিয়ে দায়িত্ব পালন করতে পারার জন্য দোয়া চেয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল। আজ রোববার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের সঙ্গে সংলাপে সমাপনী বক্তব্যে এ দোয়া চান তিনি।
নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, অনেক সীমাবদ্ধতা আছে। সব অংশীজনের প্রতিশ্রুতি থাকতে হবে, কমিটমেন্ট থাকতে হবে যে তাঁরা নির্বাচনকে সহযোগিতাপূর্ণভাবে আয়োজনের সুযোগ করে দেবেন।
সিইসি বলেন, নির্বাচনকালীন সরকারের ভূমিকাও হবে অতিশয় গুরুত্বপূর্ণ। কেউ বলছে নির্বাচনকালীন সরকার, কেউ তত্ত্বাবধায়ক সরকার। যদিও বিষয়টি এখনো চূড়ান্ত হয়নি বা সেটি কীভাবে হবে, তবে সরকার থাকবে। নির্বাচনের সময় যে সরকার থাকবে, সেই সরকার আমাদের সহায়তা করবে। সেটি সরকারের সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ দায়িত্ব হবে। কমিশন তার দায়িত্ব ও ক্ষমতা সংবিধান, আইন ও বিধির আলোকে প্রয়োগ করবে।
রাজনৈতিক দলের উদ্দেশে সিইসি বলেন, ‘আপনারা আমাদের যে দায়িত্বের কথা বলেছেন, সেগুলো আমরা প্রয়োগ করব ইনশাআল্লাহ। আপনাদের লিখিত, মৌখিক মতামত পেয়েছি এবং এটা আমরা পরবর্তীতে পর্যালোচনা ও বিবেচনা করব অবশ্যই। আবারও বলছি, জাতীয় সংসদের সাধারণ নির্বাচন একটি কঠিন ও জটিল কর্মযজ্ঞ। সবার আন্তরিক সমবেত প্রয়াস থাকলে এমন কঠিন ও জটিল কর্মযজ্ঞ সাধন অসাধ্য নয়। নাগরিক সচেতনতা প্রয়োজন এবং সবার আন্তরিক সহায়তা, সমবেত প্রয়াস ও প্রচেষ্টা প্রয়োজন। আমাদের সহকর্মীরাও বলেছেন, আল্লাহ পাকের রহমত ও দয়া যদি না থাকে, আমাদের জন্য বিষয়টি কঠিন হবে। কাজেই আমাদের জন্য আপনারা অবশ্যই দোয়া করবেন, যেন আমরা আমাদের দায়িত্বটা সঠিকভাবে এবং আল্লাহর দিকে তাকিয়ে পালন করতে পারি।’
এর আগে স্বাগত বক্তব্যে সিইসি বলেন, ‘আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন লক্ষ্য করে আমরা রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের আয়োজন করেছি। সব রাজনৈতিক দলকে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে জাতীয় সংসদ নির্বাচন গ্রহণযোগ্য করতে অনুরোধ করে যাচ্ছি।’
সিইসি আরও বলেন, ‘আপনাদের প্রতি আমাদের একটাই অনুরোধ, অবাধ ও অংশগ্রহণমূলক জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আমাদের করণীয় নির্ধারণে আপনারাও ভূমিকা রাখবেন। অবাধ, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন সবারই প্রত্যাশা। সেই লক্ষ্যে আমাদের চেষ্টা অব্যাহত আছে এবং থাকবে। আপনাদের সমর্থন ও সহযোগিতা প্রয়োজন। আমরা সবার পরামর্শ ও মতামত জানার জন্য চেষ্টা করছি।’
খেলাফত আন্দোলনের আমির হযরত মাওলানা হাফেজ আতাউল্লাহ ইবনে হাফেজীর নেতৃত্বে ১২ জন সদস্য ইসির সংলাপে অংশ নেন। সিইসি ছাড়াও চার নির্বাচন কমিশনার, ইসি সচিব, অতিরিক্ত সচিবসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সংলাপে উপস্থিত ছিলেন।
সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেছেন, বাংলাদেশে ধর্ম, জাতি, বর্ণ ও গোত্রের মধ্যে কোনো ভেদাভেদ থাকবে না। এই দেশের ওপর সব নাগরিকের অধিকার আছে। রাজধানীতে হিন্দু সম্প্রদায়ের জন্মাষ্টমী উৎসবে অংশ নিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘আপনারা নিশ্চিন্তে এ দেশে বসবাস করবেন। আমরা সব সময় আপনাদের পাশে থাকব।’
৩ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদ বাস্তবায়নের অঙ্গীকারনামা প্রকাশ করেছে জাতীয় ঐক্যমত্য কমিশন। আজ শনিবার রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো হয়েছে জুলাই সনদের খসড়া পাঠানোর পর এটি প্রকাশ করা হয়।
৬ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো হয়েছে জুলাই সনদের খসড়া। আজ শনিবার সন্ধ্যায় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে দলগুলোর কাছে তা পাঠানো হয় বলে একাধিক সূত্রে জানা গেছে। চূড়ান্ত খসড়ায় সনদের পটভূমি, রাজনৈতিক ঐকমত্য হওয়া ৮৪টি বিষয় এবং বাস্তবায়নের আটটি অঙ্গীকারনামা রয়েছে বলে জানা গেছে।
৬ ঘণ্টা আগেস্বরাষ্ট্র ও কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, দেশে কোনো চাঁদাবাজকে থাকতে দেওয়া হবে না। যত বড় প্রভাবশালীই হোক, চাঁদাবাজদের আইনের আওতায় আনা হবে। আজ শনিবার (১৬ আগস্ট) সকালে রাজধানীর মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেট পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে তিনি...
৭ ঘণ্টা আগে