নিজস্ব প্রতিবেদক
আগামী এক সপ্তাহ ব্যাপকভিত্তিক টিকাদান কার্যক্রম পরিচালনা করবে সরকার। এরপরই ১১ আগস্ট থেকে দোকানপাট ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান এবং সীমিত পরিসরে গণপরিবহন খুলে দেওয়া হবে। তবে টিকাগ্রহণ ছাড়া কেউ কর্মস্থলে আসতে পারবেন না।
দেশের করোনা পরিস্থিতি নিয়ে আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে আন্তমন্ত্রণালয় বৈঠক শেষে ব্রিফিংয়ে এ কথা বলেন বৈঠকের সভাপতি মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক।
মোজাম্মেল হক বলেন, ‘স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় আগামী এক সপ্তাহে এক কোটির বেশি মানুষকে টিকা দেবে। প্রতিটি ওয়ার্ডে ন্যূনতম দুটি করে কেন্দ্রে টিকা দেওয়া হবে। যার ফলে আশা করছি কষ্ট করে ভ্যাকসিন নেওয়ার পেছনে দৌড়াতে হবে না। প্রায় ১৪ হাজার কেন্দ্রে একসঙ্গে সপ্তাহব্যাপী ভ্যাকসিন দেওয়া হবে। সেখানে বয়স্কদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। শ্রমজীবী মানুষ, দোকানদার, বাসের হেলপারদের ভ্যাকসিন দেওয়া হবে। ভ্যাকসিন না দিয়ে কেউ কোনো কর্মস্থলে আসতে পারবেন না। যাঁর যাঁর এলাকা থেকে ভ্যাকসিন নিতে হবে।’
‘কেউ ভ্যাকসিন নিয়েছে কি না, সে তথ্য ওয়েবসাইটে চলে যাবে, কেউ মিথ্যা বলতে পারবে না। দোকানপাট খোলার আগে ৭, ৮ ও ৯ আগস্ট তিন দিন সুযোগ রাখলাম। এই সময়ের মধ্যে যাতে ভ্যাকসিন নিতে পারে, সেই সুযোগ দিচ্ছি। ১১ আগস্ট থেকে যাতে দোকানপাট খুলতে পারে সভা সেই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে।’
মন্ত্রী বলেন, ‘করোনাভাইরাস কত দিন চলবে, কেউ জানে না। যত শিগগির সম্ভব নিজেরা বা অন্য রাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি করে যাতে ভ্যাকসিন তৈরি করতে পারি। সেটা হলে সবাইকে ভ্যাকসিন দিয়ে দেব। চেষ্টা করব যাতে চার-পাঁচ মাসের মধ্যে ভ্যাকসিন দেশে উৎপাদন করা যায়। আইসিইউর অভাব রয়েছে। বঙ্গবন্ধু বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেল কলেজের কনভেনশন সেন্টারে আগামী শনিবার থেকে ডেডিকেটেড আইসিইউ কেন্দ্র স্থাপন করা হবে।’
মোজাম্মেল হক বলেন, কিছু রপ্তানিমুখী শিল্প খুলে দেওয়া হয়েছে, নইলে বিশ্ব বাজার হারাতে হবে। অর্থনীতিকে সচল রাখতে এগুলো খুলে দেওয়া হয়েছে।
করোনার সংক্রমণ কমাতে সব ধরনের অফিস বন্ধ রেখে গত ১ থেকে ১৪ জুলাই পর্যন্ত কঠোর বিধিনিষেধ কার্যকর করে সরকার। এরপর কোরবানির ঈদের আগে ১৫ জুলাই থেকে আট দিনের জন্য সব বিধিনিষেধ তুলে নেওয়া হয়। ২৩ জুলাই থেকে ফের ১৪ দিনের কঠোর বিধিনিষেধ চলছে, যা ৫ আগস্ট পর্যন্ত চলবে। শেষ ধাপের বিধিনিষেধের মধ্যে সব ধরনের শিল্প কলকারখানা বন্ধ রাখা হলেও গত রোববার থেকে রপ্তানিমুখী শিল্পকারখানাগুলো খুলে দেওয়া হয়েছে।
আগামী এক সপ্তাহ ব্যাপকভিত্তিক টিকাদান কার্যক্রম পরিচালনা করবে সরকার। এরপরই ১১ আগস্ট থেকে দোকানপাট ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান এবং সীমিত পরিসরে গণপরিবহন খুলে দেওয়া হবে। তবে টিকাগ্রহণ ছাড়া কেউ কর্মস্থলে আসতে পারবেন না।
দেশের করোনা পরিস্থিতি নিয়ে আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে আন্তমন্ত্রণালয় বৈঠক শেষে ব্রিফিংয়ে এ কথা বলেন বৈঠকের সভাপতি মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক।
মোজাম্মেল হক বলেন, ‘স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় আগামী এক সপ্তাহে এক কোটির বেশি মানুষকে টিকা দেবে। প্রতিটি ওয়ার্ডে ন্যূনতম দুটি করে কেন্দ্রে টিকা দেওয়া হবে। যার ফলে আশা করছি কষ্ট করে ভ্যাকসিন নেওয়ার পেছনে দৌড়াতে হবে না। প্রায় ১৪ হাজার কেন্দ্রে একসঙ্গে সপ্তাহব্যাপী ভ্যাকসিন দেওয়া হবে। সেখানে বয়স্কদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। শ্রমজীবী মানুষ, দোকানদার, বাসের হেলপারদের ভ্যাকসিন দেওয়া হবে। ভ্যাকসিন না দিয়ে কেউ কোনো কর্মস্থলে আসতে পারবেন না। যাঁর যাঁর এলাকা থেকে ভ্যাকসিন নিতে হবে।’
‘কেউ ভ্যাকসিন নিয়েছে কি না, সে তথ্য ওয়েবসাইটে চলে যাবে, কেউ মিথ্যা বলতে পারবে না। দোকানপাট খোলার আগে ৭, ৮ ও ৯ আগস্ট তিন দিন সুযোগ রাখলাম। এই সময়ের মধ্যে যাতে ভ্যাকসিন নিতে পারে, সেই সুযোগ দিচ্ছি। ১১ আগস্ট থেকে যাতে দোকানপাট খুলতে পারে সভা সেই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে।’
মন্ত্রী বলেন, ‘করোনাভাইরাস কত দিন চলবে, কেউ জানে না। যত শিগগির সম্ভব নিজেরা বা অন্য রাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি করে যাতে ভ্যাকসিন তৈরি করতে পারি। সেটা হলে সবাইকে ভ্যাকসিন দিয়ে দেব। চেষ্টা করব যাতে চার-পাঁচ মাসের মধ্যে ভ্যাকসিন দেশে উৎপাদন করা যায়। আইসিইউর অভাব রয়েছে। বঙ্গবন্ধু বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেল কলেজের কনভেনশন সেন্টারে আগামী শনিবার থেকে ডেডিকেটেড আইসিইউ কেন্দ্র স্থাপন করা হবে।’
মোজাম্মেল হক বলেন, কিছু রপ্তানিমুখী শিল্প খুলে দেওয়া হয়েছে, নইলে বিশ্ব বাজার হারাতে হবে। অর্থনীতিকে সচল রাখতে এগুলো খুলে দেওয়া হয়েছে।
করোনার সংক্রমণ কমাতে সব ধরনের অফিস বন্ধ রেখে গত ১ থেকে ১৪ জুলাই পর্যন্ত কঠোর বিধিনিষেধ কার্যকর করে সরকার। এরপর কোরবানির ঈদের আগে ১৫ জুলাই থেকে আট দিনের জন্য সব বিধিনিষেধ তুলে নেওয়া হয়। ২৩ জুলাই থেকে ফের ১৪ দিনের কঠোর বিধিনিষেধ চলছে, যা ৫ আগস্ট পর্যন্ত চলবে। শেষ ধাপের বিধিনিষেধের মধ্যে সব ধরনের শিল্প কলকারখানা বন্ধ রাখা হলেও গত রোববার থেকে রপ্তানিমুখী শিল্পকারখানাগুলো খুলে দেওয়া হয়েছে।
দেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
১ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
১ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
২ ঘণ্টা আগেসরকারি চাকরির নিয়োগপ্রক্রিয়া সহজ করতে ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করতে যাচ্ছে সরকার। প্রতিটি পদের বিপরীতে দুজন প্রার্থীকে অপেক্ষমাণ রাখা হবে। মূল তালিকা থেকে কেউ চাকরিতে যোগ না দিলে বা যোগ দেওয়ার পর কেউ চাকরি ছাড়লে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে নিয়োগ দেওয়া হবে। এই তালিকার মেয়াদ
২ ঘণ্টা আগে