ঢাকা-সিউল রুটে বর্তমানে চার্টার্ড ফ্লাইট চলাচল করলেও নিয়মিত ফ্লাইট নেই। মূলত বিদ্যমান এয়ার সার্ভিস অ্যাগ্রিমেন্ট এ ব্যবস্থা না থাকায়, চাহিদা থাকা সত্ত্বেও নিয়মিত ফ্লাইট করা যাচ্ছে না। এ কারণে এবার বিদ্যমান এয়ার সার্ভিস অ্যাগ্রিমেন্ট সংশোধনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টজন।
আজ সচিবালয়ে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান এমপি সঙ্গে বাংলাদেশের নিযুক্ত দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত পার্ক ইয়ং সিক সাক্ষাৎ করতে আসলে এ বিষয়ে আলোচনা হয়।
এ সময় মুহাম্মদ ফারুক খান বলেন, ‘দু-দেশের মধ্যে নিয়মিত ফ্লাইট চালুর ব্যবস্থা করা প্রয়োজন। বাংলাদেশ এবং দক্ষিণ কোরিয়ার মধ্যে নিয়মিত সরাসরি ফ্লাইট চালু হলে, এ দেশের ব্যবসায়ী, শিক্ষার্থী এবং প্রবাসী শ্রমিক ভাইয়েরা ব্যাপকভাবে উপকৃত হবেন।
তিনি আরও বলেন, ‘এতে দেশের মধ্যকার বাণিজ্যের পরিমাণ বৃদ্ধিসহ নতুন করে বিভিন্ন সহযোগিতার ক্ষেত্র তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।’
মন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশ এবং দক্ষিণ কোরিয়ার মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্য, জনশক্তি রপ্তানি থেকে শুরু করে বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিদ্যমান সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করতে, অ্যাভিয়েশন খাতে সহযোগিতা জোরদার করা প্রয়োজন।’
তিনি বলেন, ‘বর্তমানে দুই দেশের মধ্যে চার্টার্ড ফ্লাইট চলাচল করলেও, এ ক্ষেত্রে বিদ্যমান এয়ার সার্ভিস অ্যাগ্রিমেন্ট সংশোধন করার মাধ্যমে নিয়মিত ফ্লাইট চালুর ব্যবস্থা করা প্রয়োজন। বাংলাদেশ এবং দক্ষিণ কোরিয়ার মধ্যে নিয়মিত সরাসরি ফ্লাইট চালু হলে এ দেশের ব্যবসায়ী, শিক্ষার্থী এবং প্রবাসী শ্রমিক ভাইয়েরা ব্যাপকভাবে উপকৃত হবেন।’
সাক্ষাৎকালে দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘দক্ষিণ কোরিয়া সংশোধিত এয়ার সার্ভিস অ্যাগ্রিমেন্টের কপি বাংলাদেশ পক্ষকে প্রেরণ করেছে। আমরা আশা করি খুব দ্রুততম সময়ের মধ্যেই দুই পক্ষ বিদ্যমান বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছে, খুব দ্রুতই অ্যাগ্রিমেন্ট স্বাক্ষর করতে পারব। অ্যাগ্রিমেন্টটি স্বাক্ষরিত হলে দুই দেশের মধ্যে সরাসরি বিমান যোগাযোগ চালুর প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করবে। সরাসরি বিমান যোগাযোগ দুই দেশের জনগণের মধ্যকার সম্পর্ক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।’
ঢাকা-সিউল রুটে বর্তমানে চার্টার্ড ফ্লাইট চলাচল করলেও নিয়মিত ফ্লাইট নেই। মূলত বিদ্যমান এয়ার সার্ভিস অ্যাগ্রিমেন্ট এ ব্যবস্থা না থাকায়, চাহিদা থাকা সত্ত্বেও নিয়মিত ফ্লাইট করা যাচ্ছে না। এ কারণে এবার বিদ্যমান এয়ার সার্ভিস অ্যাগ্রিমেন্ট সংশোধনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টজন।
আজ সচিবালয়ে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান এমপি সঙ্গে বাংলাদেশের নিযুক্ত দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত পার্ক ইয়ং সিক সাক্ষাৎ করতে আসলে এ বিষয়ে আলোচনা হয়।
এ সময় মুহাম্মদ ফারুক খান বলেন, ‘দু-দেশের মধ্যে নিয়মিত ফ্লাইট চালুর ব্যবস্থা করা প্রয়োজন। বাংলাদেশ এবং দক্ষিণ কোরিয়ার মধ্যে নিয়মিত সরাসরি ফ্লাইট চালু হলে, এ দেশের ব্যবসায়ী, শিক্ষার্থী এবং প্রবাসী শ্রমিক ভাইয়েরা ব্যাপকভাবে উপকৃত হবেন।
তিনি আরও বলেন, ‘এতে দেশের মধ্যকার বাণিজ্যের পরিমাণ বৃদ্ধিসহ নতুন করে বিভিন্ন সহযোগিতার ক্ষেত্র তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।’
মন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশ এবং দক্ষিণ কোরিয়ার মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্য, জনশক্তি রপ্তানি থেকে শুরু করে বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিদ্যমান সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করতে, অ্যাভিয়েশন খাতে সহযোগিতা জোরদার করা প্রয়োজন।’
তিনি বলেন, ‘বর্তমানে দুই দেশের মধ্যে চার্টার্ড ফ্লাইট চলাচল করলেও, এ ক্ষেত্রে বিদ্যমান এয়ার সার্ভিস অ্যাগ্রিমেন্ট সংশোধন করার মাধ্যমে নিয়মিত ফ্লাইট চালুর ব্যবস্থা করা প্রয়োজন। বাংলাদেশ এবং দক্ষিণ কোরিয়ার মধ্যে নিয়মিত সরাসরি ফ্লাইট চালু হলে এ দেশের ব্যবসায়ী, শিক্ষার্থী এবং প্রবাসী শ্রমিক ভাইয়েরা ব্যাপকভাবে উপকৃত হবেন।’
সাক্ষাৎকালে দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘দক্ষিণ কোরিয়া সংশোধিত এয়ার সার্ভিস অ্যাগ্রিমেন্টের কপি বাংলাদেশ পক্ষকে প্রেরণ করেছে। আমরা আশা করি খুব দ্রুততম সময়ের মধ্যেই দুই পক্ষ বিদ্যমান বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছে, খুব দ্রুতই অ্যাগ্রিমেন্ট স্বাক্ষর করতে পারব। অ্যাগ্রিমেন্টটি স্বাক্ষরিত হলে দুই দেশের মধ্যে সরাসরি বিমান যোগাযোগ চালুর প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করবে। সরাসরি বিমান যোগাযোগ দুই দেশের জনগণের মধ্যকার সম্পর্ক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।’
মানবিক সহায়তা পাঠানোর জন্য মিয়ানমারের রাখাইনের সঙ্গে ‘করিডর’ বা ‘প্যাসেজ’ চালুর বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের ‘নীতিগত সিদ্ধান্ত’ নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকারের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
৪ ঘণ্টা আগেদেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
১০ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
১১ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
১১ ঘণ্টা আগে