আজকের পত্রিকা ডেস্ক
থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার মধ্যে ভয়াবহ সীমান্ত সংঘাতের প্রেক্ষাপটে ওই অঞ্চলে অবস্থানরত বা ভ্রমণে আগ্রহী বাংলাদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কতা জারি করেছে থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাস। আজ বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) এক বিজ্ঞপ্তিতে দূতাবাস এই আহ্বান জানায়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার সীমান্তবর্তী এলাকায় ভ্রমণ বা বসবাসকারী বাংলাদেশি নাগরিকদের নিরাপদ অবস্থানে থাকার বা সরে যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। দুই প্রতিবেশী দেশের মধ্যে উদ্ভূত পরিস্থিতি সম্পর্কে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে যেকোনো তথ্য বা মতামত প্রকাশ করার ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করা যেতে পারে।
জরুরি প্রয়োজনে দূতাবাসের +৬৬৮১৮৭০৮৪৪৩ নম্বরে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।
ভয়াবহ সংঘাতে নিহত ডজনখানেক, আহত বহু
থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার সেনাবাহিনীর মধ্যে এ দিন সকালের দিকে ফের তীব্র সংঘর্ষ হয়। দুই দেশের মধ্যে বহু দশকের পুরোনো সীমান্ত বিরোধ নতুন করে রক্তক্ষয়ী রূপ নিয়েছে।
থাই সামরিক বাহিনীর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, তারা ছয়টি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান দিয়ে কম্বোডিয়ার সামরিক অবস্থানগুলোতে বোমাবর্ষণ করেছে। পাল্টা জবাবে কম্বোডিয়া থাইল্যান্ডের ভেতরে রকেট ও কামান থেকে গোলাবর্ষণ করেছে। এতে এখন পর্যন্ত কমপক্ষে ১২ জন থাই বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছে, যাদের মধ্যে একজন আট বছর বয়সী শিশুও রয়েছে। আহত হয়েছে বহু। থাই সেনাবাহিনীর এক সদস্যও মাইন বিস্ফোরণে নিহত হন বলে নিশ্চিত করেছে সামরিক সূত্র।
বিপন্ন বেসামরিক জীবন, বন্ধ সীমান্ত
আজ দিনের মধ্যে থাইল্যান্ডের প্রায় ৪০ হাজার মানুষকে সীমান্ত এলাকা থেকে সরিয়ে নিরাপদ স্থানে স্থানান্তর করা হয়েছে। স্থানীয় প্রশাসন ও রেডক্রসের সহায়তায় জরুরি আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে। বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে সব সীমান্ত ক্রসিং ও ব্যবসায়িক কার্যক্রম। কম্বোডিয়া সরকার জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের দ্বারস্থ হয়েছে এবং একে ‘থাইল্যান্ডের আগ্রাসন’ হিসেবে বর্ণনা করেছে।
আন্তর্জাতিক উদ্বেগ ও কূটনৈতিক প্রচেষ্টা
এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা আসিয়ান (ASEAN), চীন, মালয়েশিয়া ও ইউনিসেফ সংঘর্ষ বন্ধে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম উভয় পক্ষকে ‘শান্তি ও সংযম’ বজায় রাখার আহ্বান জানিয়েছেন। চীন বলেছে, তারা পরিস্থিতি ‘গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছে’ এবং দ্রুত যুদ্ধবিরতির পক্ষে কাজ করছে।
থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার মধ্যে ভয়াবহ সীমান্ত সংঘাতের প্রেক্ষাপটে ওই অঞ্চলে অবস্থানরত বা ভ্রমণে আগ্রহী বাংলাদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কতা জারি করেছে থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাস। আজ বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) এক বিজ্ঞপ্তিতে দূতাবাস এই আহ্বান জানায়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার সীমান্তবর্তী এলাকায় ভ্রমণ বা বসবাসকারী বাংলাদেশি নাগরিকদের নিরাপদ অবস্থানে থাকার বা সরে যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। দুই প্রতিবেশী দেশের মধ্যে উদ্ভূত পরিস্থিতি সম্পর্কে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে যেকোনো তথ্য বা মতামত প্রকাশ করার ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করা যেতে পারে।
জরুরি প্রয়োজনে দূতাবাসের +৬৬৮১৮৭০৮৪৪৩ নম্বরে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।
ভয়াবহ সংঘাতে নিহত ডজনখানেক, আহত বহু
থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার সেনাবাহিনীর মধ্যে এ দিন সকালের দিকে ফের তীব্র সংঘর্ষ হয়। দুই দেশের মধ্যে বহু দশকের পুরোনো সীমান্ত বিরোধ নতুন করে রক্তক্ষয়ী রূপ নিয়েছে।
থাই সামরিক বাহিনীর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, তারা ছয়টি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান দিয়ে কম্বোডিয়ার সামরিক অবস্থানগুলোতে বোমাবর্ষণ করেছে। পাল্টা জবাবে কম্বোডিয়া থাইল্যান্ডের ভেতরে রকেট ও কামান থেকে গোলাবর্ষণ করেছে। এতে এখন পর্যন্ত কমপক্ষে ১২ জন থাই বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছে, যাদের মধ্যে একজন আট বছর বয়সী শিশুও রয়েছে। আহত হয়েছে বহু। থাই সেনাবাহিনীর এক সদস্যও মাইন বিস্ফোরণে নিহত হন বলে নিশ্চিত করেছে সামরিক সূত্র।
বিপন্ন বেসামরিক জীবন, বন্ধ সীমান্ত
আজ দিনের মধ্যে থাইল্যান্ডের প্রায় ৪০ হাজার মানুষকে সীমান্ত এলাকা থেকে সরিয়ে নিরাপদ স্থানে স্থানান্তর করা হয়েছে। স্থানীয় প্রশাসন ও রেডক্রসের সহায়তায় জরুরি আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে। বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে সব সীমান্ত ক্রসিং ও ব্যবসায়িক কার্যক্রম। কম্বোডিয়া সরকার জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের দ্বারস্থ হয়েছে এবং একে ‘থাইল্যান্ডের আগ্রাসন’ হিসেবে বর্ণনা করেছে।
আন্তর্জাতিক উদ্বেগ ও কূটনৈতিক প্রচেষ্টা
এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা আসিয়ান (ASEAN), চীন, মালয়েশিয়া ও ইউনিসেফ সংঘর্ষ বন্ধে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম উভয় পক্ষকে ‘শান্তি ও সংযম’ বজায় রাখার আহ্বান জানিয়েছেন। চীন বলেছে, তারা পরিস্থিতি ‘গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছে’ এবং দ্রুত যুদ্ধবিরতির পক্ষে কাজ করছে।
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের মাধ্যমে জুলাই জাতীয় সনদ তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। এ প্রক্রিয়া চলমান থাকা অবস্থাতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য সময়সীমা ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ডিসেম্বরের শুরুতে তফসিল ঘোষণা হতে পারে বলে জানিয়েছে
৩৫ মিনিট আগেসব ঠিক থাকলে মাস ছয়েক পরে জাতীয় নির্বাচন। প্রধান উপদেষ্টার এই ঘোষণার পর জোরেশোরে বইছে নির্বাচনী হাওয়া। প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে নির্বাচনের কাজে সংশ্লিষ্ট সব সংস্থা। পুলিশও প্রস্তুতি নিচ্ছে তাদের দায়িত্ব পালনে। এ জন্য ভোটের মাঠে যেসব উপপরিদর্শক (এসআই) ও সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) দায়িত্ব পালন করবেন,
১ ঘণ্টা আগেগত বছরের ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের মুখে পতন ঘটে আওয়ামী লীগ সরকারের। প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা।
৬ ঘণ্টা আগেবিবৃতিতে বলা হয়, সরকার গণমাধ্যমে স্বচ্ছতা, সুরক্ষা ও স্বাধীনতার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। একই সঙ্গে এই মূল্যবোধ সংরক্ষণ ও বৃদ্ধির জন্য সব অংশীজনের একসঙ্গে কাজ করা দরকার। দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে অন্তর্বর্তী সরকার কোনো গণমাধ্যমে সম্পাদকীয়, পরিচালনাগত বা ব্যবসায়িক দিকগুলোতে হস্তক্ষেপ করেনি।
৭ ঘণ্টা আগে