নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে প্রথম আলোর জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক রোজিনা ইসলামের একটি খণ্ডিত ভিডিও চিত্রের প্রসঙ্গ তুলে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সড়ক পরিবহন মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, সংশ্লিষ্ট সাংবাদিক (রোজিনা ইসলাম) এক পর্যায়ে নিজের ভুল স্বীকার করে মুচলেকা দেওয়ার কথা বলেছেন। আত্মস্বীকৃত একজনের ভুলের জন্য সাংবাদিক বন্ধুদের এমন অবস্থান গ্রহণ কেন? সাংবাদিকদের বিবেকের কাছে সেই প্রশ্ন রেখেছেন কাদের।
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদ ভবন এলাকার বাসভবনে ব্রিফিংয়ের সময় একথা বলেন সড়ক পরিবহন মন্ত্রী।
ওবায়দুল কাদের বলেন, সাংবাদিকরা পেশাগত কারণে বিভিন্নভাবে তথ্য সংগ্রহ করেন। তথ্য অধিকার আইন অনুযায়ী অপ্রকাশযোগ্য তথ্য ছাড়া অন্যান্য তথ্য সংগ্রহের সুযোগ রয়েছে সুনির্দিষ্ট প্রক্রিয়া অনুসরণ করে। কিন্তু অভিজ্ঞ সাংবাদিক তথ্য সংগ্রহে যে প্রক্রিয়া অনুসরণ করেছেন তা সঠিক পদ্ধতি কি-না তা ভেবে দেখার বিষয় বলে মনে করেন তিনি। তিনি বলেন, চৌর্যবৃত্তি আর সাংবাদিকতাকে আমরা কি এক করে ফেলতে পারি?
তিনি বলেন, সচিবালয়ে প্রতিদিন সাংবাদিকরা পেশাগত দায়িত্ব পালন করেন এবং তথ্য সংগ্রহ করেন কিন্তু কেউ এভাবে লুকিয়ে ফাইলের ছবি তোলেন না বা নথি নিয়ে যায় না। সংশ্লিষ্ট সাংবাদিক নিজেও ভুল স্বীকার করছেন। আত্মস্বীকৃত একজনের ভুলের জন্য সাংবাদিক বন্ধুদের এমন অবস্থান গ্রহণ কেন?
তদন্তের মাধ্যমে প্রকৃত সত্য বের হওয়ার আগেই তাঁর পক্ষে বা বিপক্ষে আন্দোলন কতটা যৌক্তিক, সেটাও সাংবাদিকদের ভেবে দেখার আহ্বান জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, একজন অন্যায় করলে ঢালাওভাবে সবাইতো সেজন্য দায়ী নন।
কেউই আইনের ঊর্ধ্বে নন, আইন সবার জন্য সমান জানিয়ে তিনি বলেন, যেহেতু বিষয়টি তদন্তাধীন তাই এনিয়ে কোন মন্তব্য করতে চাই না।
এরই মধ্যে বিষয়টি তদন্তের জন্য ডিবিকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তদন্ত কাজে সরকার কোনরকম হস্তক্ষেপ করবে না বলেও জানান আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক।
শেখ হাসিনার সরকার গণমাধ্যমবান্ধব উল্লেখ করে সড়ক পরিবহন মন্ত্রী বলেন, সাংবাদিকদের স্বার্থ বিরোধী কোন কিছুই করবে না সরকার। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি আস্থা রাখুন। সাংবাদিকদের সুখে দুঃখে এবং গঠনমূলক সাংবাদিকতার পথ অনুসরণে সঙ্গে আছেন তিনি।
তিনি বলেন, শেখ হাসিনা সরকার গঠনমূলক সমালোচনাকে স্বাগত জানায় এবং স্বাধীন সাংবাদিকতা ও জনমতকে সম্মান করে। অপরদিকে বিএনপি জনমতকে উপেক্ষা করে বলেই নির্বাচনে গিয়ে দুপুরের আগেই সরে দাঁড়ায়। এমনকি নির্বাচিত হয়েও সংসদে না গিয়ে জনরায়কে অপমানিত করে।
শেখ হাসিনা সরকার অবাধ-তথ্যপ্রবাহ তথা গণমাধ্যমের স্বাধীনতায় বিশ্বাসী উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, সরকারের উদারনৈতিক গণতান্ত্রিক মনোভাবের কারণেই সাম্প্রতিককালে দেশে গণমাধ্যমের ব্যাপক সম্প্রসারণ ঘটেছে।
ওবায়দুল কাদের বলেন, নবম ওয়েজ বোর্ডের বিষয়ে সাংবাদিকদের স্বার্থকে গুরুত্ব দিয়েছে স্বাধীনতার চেতনা ও মূল্যবোধ সমুন্নত রাখা গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রা এবং অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় গণমাধ্যমের ভূমিকা প্রশংসনীয়।
তিনি বলেন, মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগির সাংবাদিকদের ইস্যুতে কথা বলছেন অথচ তাদের সময় সাংবাদিক শামসুর রহমান, মানিক সাহা, হুমায়ুন কবির বালুসহ বেশকিছু সাংবাদিককে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছে। অনেককে করা হয়েছে নির্যাতন, তা কি ভুলে গেছেন ফখরুল সাহেবরা, প্রশ্ন রাখেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক।
ঢাকা: সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে প্রথম আলোর জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক রোজিনা ইসলামের একটি খণ্ডিত ভিডিও চিত্রের প্রসঙ্গ তুলে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সড়ক পরিবহন মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, সংশ্লিষ্ট সাংবাদিক (রোজিনা ইসলাম) এক পর্যায়ে নিজের ভুল স্বীকার করে মুচলেকা দেওয়ার কথা বলেছেন। আত্মস্বীকৃত একজনের ভুলের জন্য সাংবাদিক বন্ধুদের এমন অবস্থান গ্রহণ কেন? সাংবাদিকদের বিবেকের কাছে সেই প্রশ্ন রেখেছেন কাদের।
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদ ভবন এলাকার বাসভবনে ব্রিফিংয়ের সময় একথা বলেন সড়ক পরিবহন মন্ত্রী।
ওবায়দুল কাদের বলেন, সাংবাদিকরা পেশাগত কারণে বিভিন্নভাবে তথ্য সংগ্রহ করেন। তথ্য অধিকার আইন অনুযায়ী অপ্রকাশযোগ্য তথ্য ছাড়া অন্যান্য তথ্য সংগ্রহের সুযোগ রয়েছে সুনির্দিষ্ট প্রক্রিয়া অনুসরণ করে। কিন্তু অভিজ্ঞ সাংবাদিক তথ্য সংগ্রহে যে প্রক্রিয়া অনুসরণ করেছেন তা সঠিক পদ্ধতি কি-না তা ভেবে দেখার বিষয় বলে মনে করেন তিনি। তিনি বলেন, চৌর্যবৃত্তি আর সাংবাদিকতাকে আমরা কি এক করে ফেলতে পারি?
তিনি বলেন, সচিবালয়ে প্রতিদিন সাংবাদিকরা পেশাগত দায়িত্ব পালন করেন এবং তথ্য সংগ্রহ করেন কিন্তু কেউ এভাবে লুকিয়ে ফাইলের ছবি তোলেন না বা নথি নিয়ে যায় না। সংশ্লিষ্ট সাংবাদিক নিজেও ভুল স্বীকার করছেন। আত্মস্বীকৃত একজনের ভুলের জন্য সাংবাদিক বন্ধুদের এমন অবস্থান গ্রহণ কেন?
তদন্তের মাধ্যমে প্রকৃত সত্য বের হওয়ার আগেই তাঁর পক্ষে বা বিপক্ষে আন্দোলন কতটা যৌক্তিক, সেটাও সাংবাদিকদের ভেবে দেখার আহ্বান জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, একজন অন্যায় করলে ঢালাওভাবে সবাইতো সেজন্য দায়ী নন।
কেউই আইনের ঊর্ধ্বে নন, আইন সবার জন্য সমান জানিয়ে তিনি বলেন, যেহেতু বিষয়টি তদন্তাধীন তাই এনিয়ে কোন মন্তব্য করতে চাই না।
এরই মধ্যে বিষয়টি তদন্তের জন্য ডিবিকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তদন্ত কাজে সরকার কোনরকম হস্তক্ষেপ করবে না বলেও জানান আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক।
শেখ হাসিনার সরকার গণমাধ্যমবান্ধব উল্লেখ করে সড়ক পরিবহন মন্ত্রী বলেন, সাংবাদিকদের স্বার্থ বিরোধী কোন কিছুই করবে না সরকার। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি আস্থা রাখুন। সাংবাদিকদের সুখে দুঃখে এবং গঠনমূলক সাংবাদিকতার পথ অনুসরণে সঙ্গে আছেন তিনি।
তিনি বলেন, শেখ হাসিনা সরকার গঠনমূলক সমালোচনাকে স্বাগত জানায় এবং স্বাধীন সাংবাদিকতা ও জনমতকে সম্মান করে। অপরদিকে বিএনপি জনমতকে উপেক্ষা করে বলেই নির্বাচনে গিয়ে দুপুরের আগেই সরে দাঁড়ায়। এমনকি নির্বাচিত হয়েও সংসদে না গিয়ে জনরায়কে অপমানিত করে।
শেখ হাসিনা সরকার অবাধ-তথ্যপ্রবাহ তথা গণমাধ্যমের স্বাধীনতায় বিশ্বাসী উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, সরকারের উদারনৈতিক গণতান্ত্রিক মনোভাবের কারণেই সাম্প্রতিককালে দেশে গণমাধ্যমের ব্যাপক সম্প্রসারণ ঘটেছে।
ওবায়দুল কাদের বলেন, নবম ওয়েজ বোর্ডের বিষয়ে সাংবাদিকদের স্বার্থকে গুরুত্ব দিয়েছে স্বাধীনতার চেতনা ও মূল্যবোধ সমুন্নত রাখা গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রা এবং অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় গণমাধ্যমের ভূমিকা প্রশংসনীয়।
তিনি বলেন, মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগির সাংবাদিকদের ইস্যুতে কথা বলছেন অথচ তাদের সময় সাংবাদিক শামসুর রহমান, মানিক সাহা, হুমায়ুন কবির বালুসহ বেশকিছু সাংবাদিককে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছে। অনেককে করা হয়েছে নির্যাতন, তা কি ভুলে গেছেন ফখরুল সাহেবরা, প্রশ্ন রাখেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক।
বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীনের সঙ্গে বাংলাদেশে নিযুক্ত সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রদূত আব্দুল্লাহ আলি আল হামুদি বৈঠক করেছেন। আজ বুধবার বিকেলে সচিবালয়ে বাণিজ্য উপদেষ্টার অফিস কক্ষে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে তাঁরা দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কোন্নয়ন, দক্ষ জনশক্তি রপ্তানি, ভিসা চালু, বাণিজ্য-বিনিয়োগ ও সহযোগিতা
২২ মিনিট আগেরাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে হাইকোর্টের দেওয়া জামিন স্থগিতের আবেদন করেছে রাষ্ট্রপক্ষ। আজ বুধবার আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি মো. রেজাউল হকের কাছে আবেদন করা
১ ঘণ্টা আগেসাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তাঁর বোন শেখ রেহানার পরিবারের সদস্যদের ৬ কোটি ২১ লাখ ৬১ হাজার ৫০০ টাকা মূল্যের বাড়ি ও জমি ক্রোকের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আজ বুধবার (৩০ এপ্রিল) ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন এই
২ ঘণ্টা আগেমাত্র আট মাসে দুর্নীতিবাজ, অর্থ পাচারকারী, সরকারি অর্থ আত্মসাৎকারী ও ঋণখেলাপি অর্ধশতাধিক ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের ১৩ হাজার কোটি টাকার স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি ক্রোক (জব্দ) ও অবরুদ্ধ করা হয়েছে। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) মামলা করার পর আদালতের নির্দেশে এই ক্রোক ও অবরুদ্ধ করা হয়। দুদকের নথ
২ ঘণ্টা আগে