নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সনাতন ধর্মাবলম্বীদের উদ্দেশে করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘এই দেশ সকলের। আপনারা কখনো নিজেদের ছোট মনে করবেন না।’
আজ রোববার রামকৃষ্ণ মিশনে দুর্গাপূজা পরিদর্শনকালে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সব সময় মনে করবেন এই মাটি আপনাদের। এই মাটিতে আপনারা জন্ম গ্রহণ করেছেন। এখানে আপনারা সকল অধিকার নিয়েই বসবাস করবেন। আমরা ক্ষমতায় থাকতে সেই নিশ্চয়তা আমরা দিয়ে থাকি এবং পাশে আমরা থাকব। আমরা চাই দেশ এগিয়ে যাক। সকলেই সুন্দরভাবে বসবাস করুন।’
সারা দেশে আনন্দঘন পরিবেশে দুর্গা উৎসব পালিত হচ্ছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘সারা বাংলাদেশে হাজার হাজার পূজামণ্ডপ হয়েছে। সকলে শান্তিপূর্ণভাবে পূজা করতে পারছেন। অথচ এ দেশে একসময় এমনও ঘটনা ঘটেছিল যে পূজা না করে শুধু ঘট পূজা করতে হয়েছে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘জাতির পিতা সংবিধানে সকল ধর্ম-বর্ণের সমান অধিকার নিশ্চিত করেছিলেন। সেখানে ধর্মনিরপেক্ষ অর্থাৎ সকল ধর্মের মানুষ যার যার ধর্ম সে সে পালন করবে, সেটা নিশ্চিত করেছেন। কিন্তু ’৭৫-এ জাতির পিতাকে হত্যার পর যারা ক্ষমতায় এসেছিল, তারা অসাম্প্রদায়িক চেতনাকে ধ্বংস করে দিয়েছিল।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর সংবিধান সংশোধন করে আবার ধর্মনিরপেক্ষতা অর্থাৎ সকল ধর্মের সমান অধিকার নিশ্চিত করেছি। সকল ধর্মের মানুষের ধর্ম পালনের অধিকার নিশ্চিত করেছি।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘পূজামণ্ডপে নিরাপত্তার জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দিন-রাত পরিশ্রম করে যাচ্ছে। সেই সঙ্গে আমাদের সংগঠনের নেতা-কর্মীদের নির্দেশ দিয়েছি, যার যার অবস্থান থেকে সব রকমের শান্তি বজায় রাখতে কাজ করতে।’
‘আমাদের খাদ্যের কোন অভাব নেই জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘যদিও ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ, নিষেধাজ্ঞা-পাল্টা নিষেধাজ্ঞার ফলে মুদ্রাস্ফীতি দেখা দিয়েছে। বিশ্বব্যাপী প্রচণ্ড খাদ্যমন্দা। বাংলাদেশকেও একই ধাক্কা সামাল দিতে হচ্ছে। আমরা আমাদের সাধ্যমতো চেষ্টা করে যাচ্ছি।’
সনাতন ধর্মাবলম্বীদের উদ্দেশে করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘এই দেশ সকলের। আপনারা কখনো নিজেদের ছোট মনে করবেন না।’
আজ রোববার রামকৃষ্ণ মিশনে দুর্গাপূজা পরিদর্শনকালে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সব সময় মনে করবেন এই মাটি আপনাদের। এই মাটিতে আপনারা জন্ম গ্রহণ করেছেন। এখানে আপনারা সকল অধিকার নিয়েই বসবাস করবেন। আমরা ক্ষমতায় থাকতে সেই নিশ্চয়তা আমরা দিয়ে থাকি এবং পাশে আমরা থাকব। আমরা চাই দেশ এগিয়ে যাক। সকলেই সুন্দরভাবে বসবাস করুন।’
সারা দেশে আনন্দঘন পরিবেশে দুর্গা উৎসব পালিত হচ্ছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘সারা বাংলাদেশে হাজার হাজার পূজামণ্ডপ হয়েছে। সকলে শান্তিপূর্ণভাবে পূজা করতে পারছেন। অথচ এ দেশে একসময় এমনও ঘটনা ঘটেছিল যে পূজা না করে শুধু ঘট পূজা করতে হয়েছে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘জাতির পিতা সংবিধানে সকল ধর্ম-বর্ণের সমান অধিকার নিশ্চিত করেছিলেন। সেখানে ধর্মনিরপেক্ষ অর্থাৎ সকল ধর্মের মানুষ যার যার ধর্ম সে সে পালন করবে, সেটা নিশ্চিত করেছেন। কিন্তু ’৭৫-এ জাতির পিতাকে হত্যার পর যারা ক্ষমতায় এসেছিল, তারা অসাম্প্রদায়িক চেতনাকে ধ্বংস করে দিয়েছিল।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর সংবিধান সংশোধন করে আবার ধর্মনিরপেক্ষতা অর্থাৎ সকল ধর্মের সমান অধিকার নিশ্চিত করেছি। সকল ধর্মের মানুষের ধর্ম পালনের অধিকার নিশ্চিত করেছি।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘পূজামণ্ডপে নিরাপত্তার জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দিন-রাত পরিশ্রম করে যাচ্ছে। সেই সঙ্গে আমাদের সংগঠনের নেতা-কর্মীদের নির্দেশ দিয়েছি, যার যার অবস্থান থেকে সব রকমের শান্তি বজায় রাখতে কাজ করতে।’
‘আমাদের খাদ্যের কোন অভাব নেই জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘যদিও ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ, নিষেধাজ্ঞা-পাল্টা নিষেধাজ্ঞার ফলে মুদ্রাস্ফীতি দেখা দিয়েছে। বিশ্বব্যাপী প্রচণ্ড খাদ্যমন্দা। বাংলাদেশকেও একই ধাক্কা সামাল দিতে হচ্ছে। আমরা আমাদের সাধ্যমতো চেষ্টা করে যাচ্ছি।’
মানবিক সহায়তা পাঠানোর জন্য মিয়ানমারের রাখাইনের সঙ্গে ‘করিডর’ বা ‘প্যাসেজ’ চালুর বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের ‘নীতিগত সিদ্ধান্ত’ নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকারের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
২ ঘণ্টা আগেদেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
৮ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
৮ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
৯ ঘণ্টা আগে