নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

লালমনিরহাট জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সহকারী কমিশনার (ম্যাজিস্ট্রেট) তাপসী তাবাসসুম ঊর্মিকে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করার পর আজ সোমবার সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মানসুর হোসেন গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
তাপসী তাবাসসুম ঊর্মি তাঁর ব্যক্তিগত ফেসবুকে লিখেছেন, ‘সাংবিধানিক ভিত্তিহীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, রিসেট বাটন পুশ করা হয়েছে। অতীত মুছে গেছে। রিসেট বাটন ক্লিক করে দেশের সব অতীত ইতিহাস মুছে ফেলেছেন তিনি। এতই সহজ! কাউন্টডাউন শুরু হয়েছে আপনার, মহাশয়! তবে একটা বিষয়ে আপনাকে ধন্যবাদ জানাতেই হয়। তুমি কে আমি কে? রাজাকার–রাজাকার। আপনাদের এ স্লোগানটা যে অক্ষরে অক্ষরে সত্য ছিল—এটা এত অল্প সময়ে দিনের আলোর মতো পরিষ্কার করে দিয়েছেন, এ জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।’
এর আগে অপর এক স্ট্যাটাসে সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম ঊর্মি লেখেন, ‘আবু সাঈদ! বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারী সন্ত্রাসী একটা ছেলে যে কি না বিশৃঙ্খলা করতে গিয়ে নিজের দলের লোকের হাতে মারা পড়ল, সে না কি শহীদ! এটাও এখন মানা লাগবে! আর এ আইন ভঙ্গকারী সন্ত্রাসীর জন্য দেশে অথর্ব জাতি প্রগতিশীল সমাজ কেঁদেকেটে বুক ভাসিয়েছে।’
ঊর্মি লিখেছেন, ‘এই যে একটা সন্ত্রাসীর মৃত্যুকে অজুহাত বানিয়ে কত নিরীহ পুলিশ ভাইদের হত্যা করা হলো, তার দায়ভার কি এ অথর্ব সমাজ নিবে? এই ছেলের জন্য প্রধান উপদেষ্টা তার দলবল নিয়ে চলে আসলেন রংপুরে। লালমনিরহাট থেকে এ উপদেষ্টার দলের জন্য পাঠাতে হয়েছে গাড়ি। রংপুরের সাত জেলা থেকেও পাঠাতে হয়েছে গাড়ি। এই আহাম্মকি ভ্রমণের জন্য এত বড় গাড়িবহর পুরো বিভাগ থেকে যে গেল, তার তেল খরচ কে দিয়েছে?’
এসব স্ট্যাটাসের বিষয়ে গতকাল রোববার রাতে জানতে চাইলে ঊর্মি মোবাইল ফোনে বলেন, ‘আমি পোস্ট দিয়েছি—এটাই তো যথেষ্ট। অনলি মি করেছি, যা বিভিন্ন কারণে হতে পারে। এ মুহূর্তে এর বাইরে কিছু বলতে পারব না।’ তবে ওএসডির চিঠি পৌঁছার পর থেকে তাঁর ফোন নম্বর বন্ধ পাওয়া যাচ্ছে।
প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে দেওয়া পোস্টটি ভাইরাল হলে আলোচনা–সমালোচনার ঝড় ওঠে। এরপর গতকাল রোববার রাতেই তাঁকে প্রথমে লালমনিরহাট জেলা প্রশাসন থেকে রংপুর বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ে বদলি করা হয়। বদলির এ আদেশের অনুলিপি পেয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় তাঁকে পুনরায় ওএসডি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে বদলি করে। বদলির আদেশ পেয়ে সকালেই লালমনিরহাট ত্যাগ করেন সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম ঊর্মি।

লালমনিরহাট জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সহকারী কমিশনার (ম্যাজিস্ট্রেট) তাপসী তাবাসসুম ঊর্মিকে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করার পর আজ সোমবার সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মানসুর হোসেন গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
তাপসী তাবাসসুম ঊর্মি তাঁর ব্যক্তিগত ফেসবুকে লিখেছেন, ‘সাংবিধানিক ভিত্তিহীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, রিসেট বাটন পুশ করা হয়েছে। অতীত মুছে গেছে। রিসেট বাটন ক্লিক করে দেশের সব অতীত ইতিহাস মুছে ফেলেছেন তিনি। এতই সহজ! কাউন্টডাউন শুরু হয়েছে আপনার, মহাশয়! তবে একটা বিষয়ে আপনাকে ধন্যবাদ জানাতেই হয়। তুমি কে আমি কে? রাজাকার–রাজাকার। আপনাদের এ স্লোগানটা যে অক্ষরে অক্ষরে সত্য ছিল—এটা এত অল্প সময়ে দিনের আলোর মতো পরিষ্কার করে দিয়েছেন, এ জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।’
এর আগে অপর এক স্ট্যাটাসে সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম ঊর্মি লেখেন, ‘আবু সাঈদ! বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারী সন্ত্রাসী একটা ছেলে যে কি না বিশৃঙ্খলা করতে গিয়ে নিজের দলের লোকের হাতে মারা পড়ল, সে না কি শহীদ! এটাও এখন মানা লাগবে! আর এ আইন ভঙ্গকারী সন্ত্রাসীর জন্য দেশে অথর্ব জাতি প্রগতিশীল সমাজ কেঁদেকেটে বুক ভাসিয়েছে।’
ঊর্মি লিখেছেন, ‘এই যে একটা সন্ত্রাসীর মৃত্যুকে অজুহাত বানিয়ে কত নিরীহ পুলিশ ভাইদের হত্যা করা হলো, তার দায়ভার কি এ অথর্ব সমাজ নিবে? এই ছেলের জন্য প্রধান উপদেষ্টা তার দলবল নিয়ে চলে আসলেন রংপুরে। লালমনিরহাট থেকে এ উপদেষ্টার দলের জন্য পাঠাতে হয়েছে গাড়ি। রংপুরের সাত জেলা থেকেও পাঠাতে হয়েছে গাড়ি। এই আহাম্মকি ভ্রমণের জন্য এত বড় গাড়িবহর পুরো বিভাগ থেকে যে গেল, তার তেল খরচ কে দিয়েছে?’
এসব স্ট্যাটাসের বিষয়ে গতকাল রোববার রাতে জানতে চাইলে ঊর্মি মোবাইল ফোনে বলেন, ‘আমি পোস্ট দিয়েছি—এটাই তো যথেষ্ট। অনলি মি করেছি, যা বিভিন্ন কারণে হতে পারে। এ মুহূর্তে এর বাইরে কিছু বলতে পারব না।’ তবে ওএসডির চিঠি পৌঁছার পর থেকে তাঁর ফোন নম্বর বন্ধ পাওয়া যাচ্ছে।
প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে দেওয়া পোস্টটি ভাইরাল হলে আলোচনা–সমালোচনার ঝড় ওঠে। এরপর গতকাল রোববার রাতেই তাঁকে প্রথমে লালমনিরহাট জেলা প্রশাসন থেকে রংপুর বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ে বদলি করা হয়। বদলির এ আদেশের অনুলিপি পেয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় তাঁকে পুনরায় ওএসডি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে বদলি করে। বদলির আদেশ পেয়ে সকালেই লালমনিরহাট ত্যাগ করেন সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম ঊর্মি।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

লালমনিরহাট জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সহকারী কমিশনার (ম্যাজিস্ট্রেট) তাপসী তাবাসসুম ঊর্মিকে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করার পর আজ সোমবার সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মানসুর হোসেন গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
তাপসী তাবাসসুম ঊর্মি তাঁর ব্যক্তিগত ফেসবুকে লিখেছেন, ‘সাংবিধানিক ভিত্তিহীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, রিসেট বাটন পুশ করা হয়েছে। অতীত মুছে গেছে। রিসেট বাটন ক্লিক করে দেশের সব অতীত ইতিহাস মুছে ফেলেছেন তিনি। এতই সহজ! কাউন্টডাউন শুরু হয়েছে আপনার, মহাশয়! তবে একটা বিষয়ে আপনাকে ধন্যবাদ জানাতেই হয়। তুমি কে আমি কে? রাজাকার–রাজাকার। আপনাদের এ স্লোগানটা যে অক্ষরে অক্ষরে সত্য ছিল—এটা এত অল্প সময়ে দিনের আলোর মতো পরিষ্কার করে দিয়েছেন, এ জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।’
এর আগে অপর এক স্ট্যাটাসে সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম ঊর্মি লেখেন, ‘আবু সাঈদ! বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারী সন্ত্রাসী একটা ছেলে যে কি না বিশৃঙ্খলা করতে গিয়ে নিজের দলের লোকের হাতে মারা পড়ল, সে না কি শহীদ! এটাও এখন মানা লাগবে! আর এ আইন ভঙ্গকারী সন্ত্রাসীর জন্য দেশে অথর্ব জাতি প্রগতিশীল সমাজ কেঁদেকেটে বুক ভাসিয়েছে।’
ঊর্মি লিখেছেন, ‘এই যে একটা সন্ত্রাসীর মৃত্যুকে অজুহাত বানিয়ে কত নিরীহ পুলিশ ভাইদের হত্যা করা হলো, তার দায়ভার কি এ অথর্ব সমাজ নিবে? এই ছেলের জন্য প্রধান উপদেষ্টা তার দলবল নিয়ে চলে আসলেন রংপুরে। লালমনিরহাট থেকে এ উপদেষ্টার দলের জন্য পাঠাতে হয়েছে গাড়ি। রংপুরের সাত জেলা থেকেও পাঠাতে হয়েছে গাড়ি। এই আহাম্মকি ভ্রমণের জন্য এত বড় গাড়িবহর পুরো বিভাগ থেকে যে গেল, তার তেল খরচ কে দিয়েছে?’
এসব স্ট্যাটাসের বিষয়ে গতকাল রোববার রাতে জানতে চাইলে ঊর্মি মোবাইল ফোনে বলেন, ‘আমি পোস্ট দিয়েছি—এটাই তো যথেষ্ট। অনলি মি করেছি, যা বিভিন্ন কারণে হতে পারে। এ মুহূর্তে এর বাইরে কিছু বলতে পারব না।’ তবে ওএসডির চিঠি পৌঁছার পর থেকে তাঁর ফোন নম্বর বন্ধ পাওয়া যাচ্ছে।
প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে দেওয়া পোস্টটি ভাইরাল হলে আলোচনা–সমালোচনার ঝড় ওঠে। এরপর গতকাল রোববার রাতেই তাঁকে প্রথমে লালমনিরহাট জেলা প্রশাসন থেকে রংপুর বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ে বদলি করা হয়। বদলির এ আদেশের অনুলিপি পেয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় তাঁকে পুনরায় ওএসডি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে বদলি করে। বদলির আদেশ পেয়ে সকালেই লালমনিরহাট ত্যাগ করেন সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম ঊর্মি।

লালমনিরহাট জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সহকারী কমিশনার (ম্যাজিস্ট্রেট) তাপসী তাবাসসুম ঊর্মিকে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করার পর আজ সোমবার সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মানসুর হোসেন গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
তাপসী তাবাসসুম ঊর্মি তাঁর ব্যক্তিগত ফেসবুকে লিখেছেন, ‘সাংবিধানিক ভিত্তিহীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, রিসেট বাটন পুশ করা হয়েছে। অতীত মুছে গেছে। রিসেট বাটন ক্লিক করে দেশের সব অতীত ইতিহাস মুছে ফেলেছেন তিনি। এতই সহজ! কাউন্টডাউন শুরু হয়েছে আপনার, মহাশয়! তবে একটা বিষয়ে আপনাকে ধন্যবাদ জানাতেই হয়। তুমি কে আমি কে? রাজাকার–রাজাকার। আপনাদের এ স্লোগানটা যে অক্ষরে অক্ষরে সত্য ছিল—এটা এত অল্প সময়ে দিনের আলোর মতো পরিষ্কার করে দিয়েছেন, এ জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।’
এর আগে অপর এক স্ট্যাটাসে সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম ঊর্মি লেখেন, ‘আবু সাঈদ! বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারী সন্ত্রাসী একটা ছেলে যে কি না বিশৃঙ্খলা করতে গিয়ে নিজের দলের লোকের হাতে মারা পড়ল, সে না কি শহীদ! এটাও এখন মানা লাগবে! আর এ আইন ভঙ্গকারী সন্ত্রাসীর জন্য দেশে অথর্ব জাতি প্রগতিশীল সমাজ কেঁদেকেটে বুক ভাসিয়েছে।’
ঊর্মি লিখেছেন, ‘এই যে একটা সন্ত্রাসীর মৃত্যুকে অজুহাত বানিয়ে কত নিরীহ পুলিশ ভাইদের হত্যা করা হলো, তার দায়ভার কি এ অথর্ব সমাজ নিবে? এই ছেলের জন্য প্রধান উপদেষ্টা তার দলবল নিয়ে চলে আসলেন রংপুরে। লালমনিরহাট থেকে এ উপদেষ্টার দলের জন্য পাঠাতে হয়েছে গাড়ি। রংপুরের সাত জেলা থেকেও পাঠাতে হয়েছে গাড়ি। এই আহাম্মকি ভ্রমণের জন্য এত বড় গাড়িবহর পুরো বিভাগ থেকে যে গেল, তার তেল খরচ কে দিয়েছে?’
এসব স্ট্যাটাসের বিষয়ে গতকাল রোববার রাতে জানতে চাইলে ঊর্মি মোবাইল ফোনে বলেন, ‘আমি পোস্ট দিয়েছি—এটাই তো যথেষ্ট। অনলি মি করেছি, যা বিভিন্ন কারণে হতে পারে। এ মুহূর্তে এর বাইরে কিছু বলতে পারব না।’ তবে ওএসডির চিঠি পৌঁছার পর থেকে তাঁর ফোন নম্বর বন্ধ পাওয়া যাচ্ছে।
প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে দেওয়া পোস্টটি ভাইরাল হলে আলোচনা–সমালোচনার ঝড় ওঠে। এরপর গতকাল রোববার রাতেই তাঁকে প্রথমে লালমনিরহাট জেলা প্রশাসন থেকে রংপুর বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ে বদলি করা হয়। বদলির এ আদেশের অনুলিপি পেয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় তাঁকে পুনরায় ওএসডি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে বদলি করে। বদলির আদেশ পেয়ে সকালেই লালমনিরহাট ত্যাগ করেন সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম ঊর্মি।

১৫ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক (ডিসি) নিয়োগ দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। শনিবার (৮ নভেম্বর) রাতে এ নিয়োগ দিয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে সাম্প্রদায়িক প্রচারণা বন্ধে পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ। আজ শনিবার ঐক্য পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এ দাবি করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে
শিরীন হক বলেন, ‘গালাগাল আর তর্ক-বিতর্ক এক নয়। তর্ক-বিতর্ক গ্রহণযোগ্য, গালাগাল গ্রহণযোগ্য নয়। সুতরাং সেটা একটা দুঃখের বিষয় ছিল। আরও দুঃখের বিষয় ছিল, সে সময় আমরা প্রধান উপদেষ্টা কার্যালয় থেকে কোনো রকমের আওয়াজ শুনলাম না। কোনো রকমের প্রতিবাদ শুনলাম না।
৫ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে যাঁরা ভোটার এলাকা পরিবর্তন করতে চান, তাঁদের ১০ নভেম্বরের মধ্যে প্রয়োজনীয় কাগজসহ সংশ্লিষ্ট উপজেলা বা থানা নির্বাচন অফিসে আবেদন করতে হবে।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

১৫ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক (ডিসি) নিয়োগ দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। শনিবার (৮ নভেম্বর) রাতে এ নিয়োগ দিয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
বদলি করা জেলা প্রশাসকদের মধ্যে বাগেরহাটের ডিসি আহমেদ কামরুল হাসানকে নোয়াখালীতে, কুষ্টিয়ার ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফীনকে হবিগঞ্জে, ভোলার ডিসি মো. আজাদ জাহানকে গাজীপুরে, বরগুনার ডিসি মোহাম্মদ শফিউল আলমকে ঢাকায়, সিরাজগঞ্জের ডিসি মুহাম্মদ নজরুল ইসলামকে গাইবান্ধায় এবং খুলনার ডিসি মো. তৌফিকুর রহমানকে বগুড়ার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
অন্যদিকে, সিলেট জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সন্দ্বীপ কুমার সিংহকে বরগুনায়, বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের সচিব (উপসচিব) মো. আমিনুল ইসলামকে সিরাজগঞ্জে, বাণিজ্য উপদেষ্টার একান্ত সচিব মো. আব্দুল্লাহ আল মাহমুদকে মাগুরায়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপসচিব আবু সাঈদকে পিরোজপুরে, ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তর পাবনার জোনাল সেটেলমেন্ট কর্মকর্তা মিজ আফরোজা আখতারকে সাতক্ষীরায়, স্থানীয় সরকার ফেনীর উপপরিচালক (উপসচিব) গোলাম মো. বাতেনকে বাগেরহাটে, প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারীর (ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়) একান্ত সচিব স. ম. জামশেদ খোন্দকারকে খুলনায়, রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের পরিচালক মো. ইকবাল হোসেনকে কুষ্টিয়ায় এবং মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের উপসচিব ডা. শামীম রহমানকে ভোলার ডিসি পদে পদায়ন করা হয়েছে।

১৫ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক (ডিসি) নিয়োগ দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। শনিবার (৮ নভেম্বর) রাতে এ নিয়োগ দিয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
বদলি করা জেলা প্রশাসকদের মধ্যে বাগেরহাটের ডিসি আহমেদ কামরুল হাসানকে নোয়াখালীতে, কুষ্টিয়ার ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফীনকে হবিগঞ্জে, ভোলার ডিসি মো. আজাদ জাহানকে গাজীপুরে, বরগুনার ডিসি মোহাম্মদ শফিউল আলমকে ঢাকায়, সিরাজগঞ্জের ডিসি মুহাম্মদ নজরুল ইসলামকে গাইবান্ধায় এবং খুলনার ডিসি মো. তৌফিকুর রহমানকে বগুড়ার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
অন্যদিকে, সিলেট জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সন্দ্বীপ কুমার সিংহকে বরগুনায়, বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের সচিব (উপসচিব) মো. আমিনুল ইসলামকে সিরাজগঞ্জে, বাণিজ্য উপদেষ্টার একান্ত সচিব মো. আব্দুল্লাহ আল মাহমুদকে মাগুরায়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপসচিব আবু সাঈদকে পিরোজপুরে, ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তর পাবনার জোনাল সেটেলমেন্ট কর্মকর্তা মিজ আফরোজা আখতারকে সাতক্ষীরায়, স্থানীয় সরকার ফেনীর উপপরিচালক (উপসচিব) গোলাম মো. বাতেনকে বাগেরহাটে, প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারীর (ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়) একান্ত সচিব স. ম. জামশেদ খোন্দকারকে খুলনায়, রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের পরিচালক মো. ইকবাল হোসেনকে কুষ্টিয়ায় এবং মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের উপসচিব ডা. শামীম রহমানকে ভোলার ডিসি পদে পদায়ন করা হয়েছে।

লালমনিরহাট জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সহকারী কমিশনার (ম্যাজিস্ট্রেট) তাপসী তাবাসসুম ঊর্মিকে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করার পর আজ সোমবার সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
০৭ অক্টোবর ২০২৪
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে সাম্প্রদায়িক প্রচারণা বন্ধে পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ। আজ শনিবার ঐক্য পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এ দাবি করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে
শিরীন হক বলেন, ‘গালাগাল আর তর্ক-বিতর্ক এক নয়। তর্ক-বিতর্ক গ্রহণযোগ্য, গালাগাল গ্রহণযোগ্য নয়। সুতরাং সেটা একটা দুঃখের বিষয় ছিল। আরও দুঃখের বিষয় ছিল, সে সময় আমরা প্রধান উপদেষ্টা কার্যালয় থেকে কোনো রকমের আওয়াজ শুনলাম না। কোনো রকমের প্রতিবাদ শুনলাম না।
৫ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে যাঁরা ভোটার এলাকা পরিবর্তন করতে চান, তাঁদের ১০ নভেম্বরের মধ্যে প্রয়োজনীয় কাগজসহ সংশ্লিষ্ট উপজেলা বা থানা নির্বাচন অফিসে আবেদন করতে হবে।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে সাম্প্রদায়িক প্রচারণা বন্ধে পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ। আজ শনিবার ঐক্য পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এ দাবি করা হয়।
বিবৃতিতে জানানো হয়, আমরা লক্ষ করছি যে ‘#TMD’ অর্থাৎ ‘Total Maloun Death’ নামীয় হিন্দুবিদ্বেষী হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ধর্মীয় বিদ্বেষ ও সাম্প্রদায়িক উসকানি প্রচার করছে একটি সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠী। এতে ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘুদের মধ্যে ভীতি সঞ্চারিত হচ্ছে, যা মানবিক মূল্যবোধের পরিপন্থী। এ ট্যাগকে ব্যবহার করে অসংখ্য ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে হিন্দু সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে বিদ্বেষপূর্ণ, অশ্লীল ও সহিংসতাপ্রবণ পোস্ট দ্রুত ভাইরাল হয়ে পড়ছে। যার ফলে দেশের ছাত্র ও যুব সমাজের মধ্যে বিকৃত মানসিকতার বহিঃপ্রকাশ দ্রুত ছড়ানোর কারণে এক সম্প্রদায়ের প্রতি অন্য সম্প্রদায়ের বিদ্বেষ ক্রমবর্ধমান।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এ ধরনের সাম্প্রদায়িক প্রচারণার মাধ্যমে দেশকে অস্থিতিশীলতার দিকে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে এবং সব সম্প্রদায়ের সহাবস্থানের একটি স্বাধীন দেশে এ ধরনের ধর্মবিদ্বেষী সাম্প্রদায়িক অপপ্রচার কখনো কাম্য হতে পারে না।
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টকারী এবং ধর্মীয় উসকানিদাতাদের চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে অনতিবিলম্বে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করাসহ এমন প্রচার বন্ধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানানো হয় বিবৃতিতে।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে সাম্প্রদায়িক প্রচারণা বন্ধে পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ। আজ শনিবার ঐক্য পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এ দাবি করা হয়।
বিবৃতিতে জানানো হয়, আমরা লক্ষ করছি যে ‘#TMD’ অর্থাৎ ‘Total Maloun Death’ নামীয় হিন্দুবিদ্বেষী হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ধর্মীয় বিদ্বেষ ও সাম্প্রদায়িক উসকানি প্রচার করছে একটি সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠী। এতে ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘুদের মধ্যে ভীতি সঞ্চারিত হচ্ছে, যা মানবিক মূল্যবোধের পরিপন্থী। এ ট্যাগকে ব্যবহার করে অসংখ্য ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে হিন্দু সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে বিদ্বেষপূর্ণ, অশ্লীল ও সহিংসতাপ্রবণ পোস্ট দ্রুত ভাইরাল হয়ে পড়ছে। যার ফলে দেশের ছাত্র ও যুব সমাজের মধ্যে বিকৃত মানসিকতার বহিঃপ্রকাশ দ্রুত ছড়ানোর কারণে এক সম্প্রদায়ের প্রতি অন্য সম্প্রদায়ের বিদ্বেষ ক্রমবর্ধমান।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এ ধরনের সাম্প্রদায়িক প্রচারণার মাধ্যমে দেশকে অস্থিতিশীলতার দিকে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে এবং সব সম্প্রদায়ের সহাবস্থানের একটি স্বাধীন দেশে এ ধরনের ধর্মবিদ্বেষী সাম্প্রদায়িক অপপ্রচার কখনো কাম্য হতে পারে না।
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টকারী এবং ধর্মীয় উসকানিদাতাদের চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে অনতিবিলম্বে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করাসহ এমন প্রচার বন্ধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানানো হয় বিবৃতিতে।

লালমনিরহাট জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সহকারী কমিশনার (ম্যাজিস্ট্রেট) তাপসী তাবাসসুম ঊর্মিকে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করার পর আজ সোমবার সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
০৭ অক্টোবর ২০২৪
১৫ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক (ডিসি) নিয়োগ দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। শনিবার (৮ নভেম্বর) রাতে এ নিয়োগ দিয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
শিরীন হক বলেন, ‘গালাগাল আর তর্ক-বিতর্ক এক নয়। তর্ক-বিতর্ক গ্রহণযোগ্য, গালাগাল গ্রহণযোগ্য নয়। সুতরাং সেটা একটা দুঃখের বিষয় ছিল। আরও দুঃখের বিষয় ছিল, সে সময় আমরা প্রধান উপদেষ্টা কার্যালয় থেকে কোনো রকমের আওয়াজ শুনলাম না। কোনো রকমের প্রতিবাদ শুনলাম না।
৫ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে যাঁরা ভোটার এলাকা পরিবর্তন করতে চান, তাঁদের ১০ নভেম্বরের মধ্যে প্রয়োজনীয় কাগজসহ সংশ্লিষ্ট উপজেলা বা থানা নির্বাচন অফিসে আবেদন করতে হবে।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রধান শিরীন পারভীন হক বলেছেন, ‘যেদিন আমরা প্রতিবেদন জমা দিলাম, সেদিন ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে বলেছিলাম, এই প্রতিবেদন নিয়ে অনেক তর্ক-বিতর্ক হবে, অনেক সমালোচনা হবে। আমরা সবটাকেই স্বাগত জানাই। কারণ আমরা মনে করি, তর্ক-বিতর্কের মধ্য দিয়েই অনেক বিষয় নিষ্পত্তি হবে। কিন্তু দেখলাম, আমাদের গালাগাল করা হচ্ছে। সে সময় আমরা প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে কোনো রকমের প্রতিবাদ শুনলাম না।’
জাতীয় নারীশক্তির উদ্যোগে আজ শনিবার বিকেলে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে ‘নারীর কণ্ঠে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
শিরীন হক বলেন, ‘গালাগাল আর তর্ক-বিতর্ক এক নয়। তর্ক-বিতর্ক গ্রহণযোগ্য; গালাগাল গ্রহণযোগ্য নয়। সুতরাং সেটা একটা দুঃখের বিষয় ছিল। আরও দুঃখের বিষয় ছিল, সে সময় আমরা প্রধান উপদেষ্টা কার্যালয় থেকে কোনো রকমের আওয়াজ শুনলাম না। কোনো রকমের প্রতিবাদ শুনলাম না।’
এই নারী অধিকারকর্মী অভিযোগ করেন, জুলাই সনদের পুরো প্রক্রিয়া ‘নারীবর্জিত’ ছিল। তাই তিনি এবং তাঁর কমিশন এটি গ্রহণ করেন না।
শিরীন হক বলেন, ‘সেদিন (জুলাই সনদ সইয়ের দিন) দক্ষিণ প্লাজায় আমি উপস্থিত ছিলাম। তখনই আমি পোস্ট করেছি, আজ আবারও সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় পুরুষ শাসন কায়েম হলো। কোনো নারীর কথা নেই, কোনো নারীকে রাখা হয়নি, কোনো নারী সংগঠনকে ডাকা হয়নি। এটি শুধু আমাদের ব্যথিতই করেনি; গভীর উদ্বেগও সৃষ্টি করেছে। এ পরিস্থিতি আমাদের কোন দিকে নিয়ে যাচ্ছে, তা নিয়ে আমার ভয় রয়েছে। তাই আপনারা যতই বাস্তবায়নের কথা ভাবুন, আমি এই সনদ গ্রহণ করি না। এ সনদের প্রতি আমার কোনো সম্মান নেই।’
জুলাই অভ্যুত্থানে নারীদের অবদান থাকলেও পরবর্তী সময়ে তাদের ‘বঞ্চিত করা হয়েছে’ বলেও অভিযোগ করেন নারীপক্ষের প্রতিষ্ঠাতা ও মানবাধিকারকর্মী শিরীন হক। তিনি বলেন, ‘যখন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বললেন, “রাজাকারের বাচ্চা”, তখন রোকেয়া হলের মেয়েরা রাত ১২টায় গেট ভেঙে বেরিয়েছিল। মেয়েরা বেরোনোতেই কিন্তু আন্দোলন বেগ পেল। তারপর ছেলেরা বেরিয়েছিল। এই যে মেয়েগুলো বের হলো, গুটিকয়েক মেয়ে ছাড়া তাদেরকে পরে আর দেখলাম না। এই যে এত সিদ্ধান্ত হচ্ছে, কোনো টেবিলে তো মেয়েরা নেই। পলিসি টেবিলে মেয়েরা নেই। একটার পর একটা অধ্যাদেশ পাস হচ্ছে—কয়টা মেয়ে সেখানে ইনভলভড? আমাদের দেশে তো অনেক নারী আইন নিয়ে পড়াশোনা করেছেন। আমরা না হয় বাদ গেলাম, তাঁরা তো থাকতে পারতেন। মাঝে মাঝে আমার মনে হয়, আমরা তিন পা এগিয়ে, চার পা পিছিয়ে গেলাম।’
আলোচনা সভায় জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্যসচিব তাসনিম জারা বলেন, রাজনীতির মূল পরিসরে বলা হয়—যোগ্য নারী প্রার্থী কোথায় পাব? যোগ্য নারী জনপ্রতিনিধি নাকি পাওয়া যায় না। ২০২৫ সালে এসেও রাজনীতির মেইনস্ট্রিমে রাজনীতিবিদেরা এ রকম কথা বলছেন।
সংসদে নারীর প্রতিনিধিত্ব নিয়ে তাসনিম জারা বলেন, সংবিধান সংস্কার কমিশনের একটা প্রস্তাব ছিল, নির্বাচন সংস্কার কমিশনের একটা প্রস্তাব ছিল। একটা প্রস্তাব ছিল যে, সংরক্ষিত আসন ৫০ থেকে ১০০-তে উন্নীত হবে এবং ১০০ আসনে সরাসরি নির্বাচনের মাধ্যমে নারীরা সংসদে যাবে। পদ্ধতি দুইটা কমিশনের দুই রকম ছিল। সেটা জুলাই সনদে এভাবে আসেনি। কারণ রাজনীতিবিদেরা এ জায়গায় একমত হতে পারেননি। এটা খুবই দুর্ভাগ্যজনক। বিএনপি ২০০১ সালে তাদের ইশতেহারে বলেছিল, সংরক্ষিত নারী আসনে সরাসরি নির্বাচনের কথা। ২০২৫ সালে এসে তারা বলছে, এটা সম্ভব নয়। ২০০১ সালে যে প্রতিশ্রুতি দেওয়া ছিল, তখন যদি সেটার বাস্তবতা থেকে থাকে, ’২৫ সালে তো আরও বেশি বাস্তবতা থাকার কথা।
সভায় আরও বক্তব্য দেন বাংলাদেশ গার্মেন্টস শ্রমিক সংহতির প্রধান তাসলিমা আখতার, এনসিপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন প্রমুখ।

নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রধান শিরীন পারভীন হক বলেছেন, ‘যেদিন আমরা প্রতিবেদন জমা দিলাম, সেদিন ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে বলেছিলাম, এই প্রতিবেদন নিয়ে অনেক তর্ক-বিতর্ক হবে, অনেক সমালোচনা হবে। আমরা সবটাকেই স্বাগত জানাই। কারণ আমরা মনে করি, তর্ক-বিতর্কের মধ্য দিয়েই অনেক বিষয় নিষ্পত্তি হবে। কিন্তু দেখলাম, আমাদের গালাগাল করা হচ্ছে। সে সময় আমরা প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে কোনো রকমের প্রতিবাদ শুনলাম না।’
জাতীয় নারীশক্তির উদ্যোগে আজ শনিবার বিকেলে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে ‘নারীর কণ্ঠে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
শিরীন হক বলেন, ‘গালাগাল আর তর্ক-বিতর্ক এক নয়। তর্ক-বিতর্ক গ্রহণযোগ্য; গালাগাল গ্রহণযোগ্য নয়। সুতরাং সেটা একটা দুঃখের বিষয় ছিল। আরও দুঃখের বিষয় ছিল, সে সময় আমরা প্রধান উপদেষ্টা কার্যালয় থেকে কোনো রকমের আওয়াজ শুনলাম না। কোনো রকমের প্রতিবাদ শুনলাম না।’
এই নারী অধিকারকর্মী অভিযোগ করেন, জুলাই সনদের পুরো প্রক্রিয়া ‘নারীবর্জিত’ ছিল। তাই তিনি এবং তাঁর কমিশন এটি গ্রহণ করেন না।
শিরীন হক বলেন, ‘সেদিন (জুলাই সনদ সইয়ের দিন) দক্ষিণ প্লাজায় আমি উপস্থিত ছিলাম। তখনই আমি পোস্ট করেছি, আজ আবারও সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় পুরুষ শাসন কায়েম হলো। কোনো নারীর কথা নেই, কোনো নারীকে রাখা হয়নি, কোনো নারী সংগঠনকে ডাকা হয়নি। এটি শুধু আমাদের ব্যথিতই করেনি; গভীর উদ্বেগও সৃষ্টি করেছে। এ পরিস্থিতি আমাদের কোন দিকে নিয়ে যাচ্ছে, তা নিয়ে আমার ভয় রয়েছে। তাই আপনারা যতই বাস্তবায়নের কথা ভাবুন, আমি এই সনদ গ্রহণ করি না। এ সনদের প্রতি আমার কোনো সম্মান নেই।’
জুলাই অভ্যুত্থানে নারীদের অবদান থাকলেও পরবর্তী সময়ে তাদের ‘বঞ্চিত করা হয়েছে’ বলেও অভিযোগ করেন নারীপক্ষের প্রতিষ্ঠাতা ও মানবাধিকারকর্মী শিরীন হক। তিনি বলেন, ‘যখন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বললেন, “রাজাকারের বাচ্চা”, তখন রোকেয়া হলের মেয়েরা রাত ১২টায় গেট ভেঙে বেরিয়েছিল। মেয়েরা বেরোনোতেই কিন্তু আন্দোলন বেগ পেল। তারপর ছেলেরা বেরিয়েছিল। এই যে মেয়েগুলো বের হলো, গুটিকয়েক মেয়ে ছাড়া তাদেরকে পরে আর দেখলাম না। এই যে এত সিদ্ধান্ত হচ্ছে, কোনো টেবিলে তো মেয়েরা নেই। পলিসি টেবিলে মেয়েরা নেই। একটার পর একটা অধ্যাদেশ পাস হচ্ছে—কয়টা মেয়ে সেখানে ইনভলভড? আমাদের দেশে তো অনেক নারী আইন নিয়ে পড়াশোনা করেছেন। আমরা না হয় বাদ গেলাম, তাঁরা তো থাকতে পারতেন। মাঝে মাঝে আমার মনে হয়, আমরা তিন পা এগিয়ে, চার পা পিছিয়ে গেলাম।’
আলোচনা সভায় জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্যসচিব তাসনিম জারা বলেন, রাজনীতির মূল পরিসরে বলা হয়—যোগ্য নারী প্রার্থী কোথায় পাব? যোগ্য নারী জনপ্রতিনিধি নাকি পাওয়া যায় না। ২০২৫ সালে এসেও রাজনীতির মেইনস্ট্রিমে রাজনীতিবিদেরা এ রকম কথা বলছেন।
সংসদে নারীর প্রতিনিধিত্ব নিয়ে তাসনিম জারা বলেন, সংবিধান সংস্কার কমিশনের একটা প্রস্তাব ছিল, নির্বাচন সংস্কার কমিশনের একটা প্রস্তাব ছিল। একটা প্রস্তাব ছিল যে, সংরক্ষিত আসন ৫০ থেকে ১০০-তে উন্নীত হবে এবং ১০০ আসনে সরাসরি নির্বাচনের মাধ্যমে নারীরা সংসদে যাবে। পদ্ধতি দুইটা কমিশনের দুই রকম ছিল। সেটা জুলাই সনদে এভাবে আসেনি। কারণ রাজনীতিবিদেরা এ জায়গায় একমত হতে পারেননি। এটা খুবই দুর্ভাগ্যজনক। বিএনপি ২০০১ সালে তাদের ইশতেহারে বলেছিল, সংরক্ষিত নারী আসনে সরাসরি নির্বাচনের কথা। ২০২৫ সালে এসে তারা বলছে, এটা সম্ভব নয়। ২০০১ সালে যে প্রতিশ্রুতি দেওয়া ছিল, তখন যদি সেটার বাস্তবতা থেকে থাকে, ’২৫ সালে তো আরও বেশি বাস্তবতা থাকার কথা।
সভায় আরও বক্তব্য দেন বাংলাদেশ গার্মেন্টস শ্রমিক সংহতির প্রধান তাসলিমা আখতার, এনসিপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন প্রমুখ।

লালমনিরহাট জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সহকারী কমিশনার (ম্যাজিস্ট্রেট) তাপসী তাবাসসুম ঊর্মিকে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করার পর আজ সোমবার সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
০৭ অক্টোবর ২০২৪
১৫ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক (ডিসি) নিয়োগ দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। শনিবার (৮ নভেম্বর) রাতে এ নিয়োগ দিয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে সাম্প্রদায়িক প্রচারণা বন্ধে পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ। আজ শনিবার ঐক্য পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এ দাবি করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে যাঁরা ভোটার এলাকা পরিবর্তন করতে চান, তাঁদের ১০ নভেম্বরের মধ্যে প্রয়োজনীয় কাগজসহ সংশ্লিষ্ট উপজেলা বা থানা নির্বাচন অফিসে আবেদন করতে হবে।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ভোটার এলাকা পরিবর্তনের আবেদনের সময় শেষ হচ্ছে আগামী সোমবার।
নির্বাচন কমিশনের (ইসি) জনসংযোগ পরিচালক মো. রুহুল আমিন মল্লিক আজ শনিবার এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে যাঁরা ভোটার এলাকা পরিবর্তন করতে চান, তাঁদের ১০ নভেম্বরের মধ্যে প্রয়োজনীয় কাগজসহ সংশ্লিষ্ট উপজেলা বা থানা নির্বাচন অফিসে আবেদন করতে হবে।
এর আগে ৪ নভেম্বর ইসির জ্যেষ্ঠ সহকারী সচিব মো. নাসির উদ্দিন চৌধুরীর সই করা এ-সংক্রান্ত চিঠি সব উপজেলা ও থানা নির্বাচন কর্মকর্তার কাছে পাঠানো হয়।
আবাসস্থল পরিবর্তনের কারণে ভোটার স্থানান্তরের আবেদন নিষ্পত্তি-সংক্রান্ত চিঠিতে বলা হয়, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ভোটার তালিকা চূড়ান্ত করার আগে আবাসস্থল পরিবর্তনের কারণে ভোটার স্থানান্তরের আবেদন দাখিল ও দাখিল করা আবেদন নিষ্পত্তি করতে বিস্তারিত সময়সূচির অনুমোদন দিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
ইসি কর্মকর্তারা জানান, ভোটার এলাকা পরিবর্তন করতে হলে ফরম-১৩ পূরণ করে যে এলাকায় যেতে ইচ্ছুক, সংশ্লিষ্ট সেই উপজেলা বা থানা নির্বাচন অফিসে আবেদন জমা দিতে হবে।
এরই মধ্যে খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ করেছে ইসি। দাবি-আপত্তি শেষে আগামী ১৮ নভেম্বর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হবে।
আগামী ডিসেম্বরের শুরুর দিকে তফসিল ঘোষণা করে ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন করার পরিকল্পনা করছে কমিশন।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ভোটার এলাকা পরিবর্তনের আবেদনের সময় শেষ হচ্ছে আগামী সোমবার।
নির্বাচন কমিশনের (ইসি) জনসংযোগ পরিচালক মো. রুহুল আমিন মল্লিক আজ শনিবার এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে যাঁরা ভোটার এলাকা পরিবর্তন করতে চান, তাঁদের ১০ নভেম্বরের মধ্যে প্রয়োজনীয় কাগজসহ সংশ্লিষ্ট উপজেলা বা থানা নির্বাচন অফিসে আবেদন করতে হবে।
এর আগে ৪ নভেম্বর ইসির জ্যেষ্ঠ সহকারী সচিব মো. নাসির উদ্দিন চৌধুরীর সই করা এ-সংক্রান্ত চিঠি সব উপজেলা ও থানা নির্বাচন কর্মকর্তার কাছে পাঠানো হয়।
আবাসস্থল পরিবর্তনের কারণে ভোটার স্থানান্তরের আবেদন নিষ্পত্তি-সংক্রান্ত চিঠিতে বলা হয়, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ভোটার তালিকা চূড়ান্ত করার আগে আবাসস্থল পরিবর্তনের কারণে ভোটার স্থানান্তরের আবেদন দাখিল ও দাখিল করা আবেদন নিষ্পত্তি করতে বিস্তারিত সময়সূচির অনুমোদন দিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
ইসি কর্মকর্তারা জানান, ভোটার এলাকা পরিবর্তন করতে হলে ফরম-১৩ পূরণ করে যে এলাকায় যেতে ইচ্ছুক, সংশ্লিষ্ট সেই উপজেলা বা থানা নির্বাচন অফিসে আবেদন জমা দিতে হবে।
এরই মধ্যে খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ করেছে ইসি। দাবি-আপত্তি শেষে আগামী ১৮ নভেম্বর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হবে।
আগামী ডিসেম্বরের শুরুর দিকে তফসিল ঘোষণা করে ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন করার পরিকল্পনা করছে কমিশন।

লালমনিরহাট জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সহকারী কমিশনার (ম্যাজিস্ট্রেট) তাপসী তাবাসসুম ঊর্মিকে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করার পর আজ সোমবার সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
০৭ অক্টোবর ২০২৪
১৫ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক (ডিসি) নিয়োগ দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। শনিবার (৮ নভেম্বর) রাতে এ নিয়োগ দিয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে সাম্প্রদায়িক প্রচারণা বন্ধে পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ। আজ শনিবার ঐক্য পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এ দাবি করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে
শিরীন হক বলেন, ‘গালাগাল আর তর্ক-বিতর্ক এক নয়। তর্ক-বিতর্ক গ্রহণযোগ্য, গালাগাল গ্রহণযোগ্য নয়। সুতরাং সেটা একটা দুঃখের বিষয় ছিল। আরও দুঃখের বিষয় ছিল, সে সময় আমরা প্রধান উপদেষ্টা কার্যালয় থেকে কোনো রকমের আওয়াজ শুনলাম না। কোনো রকমের প্রতিবাদ শুনলাম না।
৫ ঘণ্টা আগে