নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) আইন–২০১০–এর কার্যক্রম অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত করা হয়েছে। একই সঙ্গে আগামীতে বিদ্যুৎ ও জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধির কার্যক্রমও স্থগিত করা করা হয়। প্রণয়নের প্রায় ১৪ বছর পর এই বিশেষ আইন স্থগিত করা হলো।
এ–সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে উত্থাপিত বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ বিশেষত বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) আইন, ২০১০ (সংশোধিত ২০২১)–এর প্রয়োগের ক্ষেত্রে জাতীয় দৈনিক পত্রিকাসমূহে বিরূপ নিবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে এবং এর ফলে জনমনে বিভিন্ন প্রশ্নের উদ্রেক হয়েছে বা হতে পারে।
এ অবস্থায় এই আইনের অধীন চলমান সব ধরনের সমঝোতা, প্রকল্প বাছাই বা প্রক্রিয়াকরণ এবং ক্রয় প্রক্রিয়াকরণ কার্যক্রম আপাতত বন্ধ থাকবে।
তবে এই আইনের অধীন ইতিমধ্যে সম্পাদিত চুক্তির আওতায় গ্রহণ করা সব কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।
এ বিষয়ে উপদেষ্টা পরিষদকে অবহিত করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
আজ রোববার বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও জনসংযোগ কর্মকর্তা মোহাম্মদ শফিউল্লাহ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এদিন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বিদ্যুৎ, জ্বালানি খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান তাঁর প্রথম কর্মদিবসে মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করে এ সিদ্ধান্ত নেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিদ্যুৎ বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. হাবিবুর রহমান ও জ্বালানিসচিব মো. নূরুল আলমসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো আরেক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (সংশোধন) আইন, ২০২৩-এর ৩৪(ক) ধারার আওতায় সরকার কর্তৃক জ্বালানির মূল্য বৃদ্ধির পরিপ্রেক্ষিতে জাতীয় দৈনিকগুলোতে বিরূপ নিবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে। ফলে জনমনে ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে বা হতে পারে। এ অবস্থায়, ওই ধারার অধীনে মূল্য বৃদ্ধির প্রস্তাব বিবেচনা আপাতত স্থগিত থাকবে বলে সিদ্ধান্ত হয়েছে।
বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) আইন–২০১০–এর কার্যক্রম অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত করা হয়েছে। একই সঙ্গে আগামীতে বিদ্যুৎ ও জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধির কার্যক্রমও স্থগিত করা করা হয়। প্রণয়নের প্রায় ১৪ বছর পর এই বিশেষ আইন স্থগিত করা হলো।
এ–সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে উত্থাপিত বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ বিশেষত বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) আইন, ২০১০ (সংশোধিত ২০২১)–এর প্রয়োগের ক্ষেত্রে জাতীয় দৈনিক পত্রিকাসমূহে বিরূপ নিবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে এবং এর ফলে জনমনে বিভিন্ন প্রশ্নের উদ্রেক হয়েছে বা হতে পারে।
এ অবস্থায় এই আইনের অধীন চলমান সব ধরনের সমঝোতা, প্রকল্প বাছাই বা প্রক্রিয়াকরণ এবং ক্রয় প্রক্রিয়াকরণ কার্যক্রম আপাতত বন্ধ থাকবে।
তবে এই আইনের অধীন ইতিমধ্যে সম্পাদিত চুক্তির আওতায় গ্রহণ করা সব কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।
এ বিষয়ে উপদেষ্টা পরিষদকে অবহিত করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
আজ রোববার বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও জনসংযোগ কর্মকর্তা মোহাম্মদ শফিউল্লাহ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এদিন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বিদ্যুৎ, জ্বালানি খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান তাঁর প্রথম কর্মদিবসে মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করে এ সিদ্ধান্ত নেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিদ্যুৎ বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. হাবিবুর রহমান ও জ্বালানিসচিব মো. নূরুল আলমসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো আরেক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (সংশোধন) আইন, ২০২৩-এর ৩৪(ক) ধারার আওতায় সরকার কর্তৃক জ্বালানির মূল্য বৃদ্ধির পরিপ্রেক্ষিতে জাতীয় দৈনিকগুলোতে বিরূপ নিবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে। ফলে জনমনে ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে বা হতে পারে। এ অবস্থায়, ওই ধারার অধীনে মূল্য বৃদ্ধির প্রস্তাব বিবেচনা আপাতত স্থগিত থাকবে বলে সিদ্ধান্ত হয়েছে।
ফুটবল, ক্রিকেট, কাবাডি, নৌকাবাইচের মতো অনুমোদিত খেলায় আর্থিক ঝুঁকি তৈরি হলে সেগুলোকে জুয়া হিসেবে গণ্য করা হবে। এ জন্য দুই বছর কারাদণ্ড, ২ লাখ টাকা জরিমানা করা হবে। জুয়া নিয়ে ফেসবুকে প্রচার করলেও দেওয়া হবে জেল-জরিমানা। অফলাইন ও অনলাইনে জুয়া খেলাকে নিয়ন্ত্রণ করতে নতুন অধ্যাদেশের খসড়া চূড়ান্ত করেছে
৫ ঘণ্টা আগেসাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) নূরুল হুদাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। রাজধানীর উত্তরা থানা পুলিশ রোববার (২২ জুন) একটি সুনির্দিষ্ট মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার করে। তবে এ সময় ‘মব’ কর্তৃক সৃষ্ট বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি এবং অভিযুক্তকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করার ঘটনা সরকারের নজরে এসেছে।
৮ ঘণ্টা আগেভারতীয় টিভি চ্যানেল রিপাবলিক বাংলার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে এবং বাংলাদেশে তাদের সম্প্রচার নিষিদ্ধে নিষ্ক্রিয়তা নিয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। এ-সংক্রান্ত একটি রিটের পরিপ্রেক্ষিতে আজ রোববার বিচারপতি ফাহমিদা কাদের ও বিচারপতি সৈয়দ জাহেদ মনসুরের বেঞ্চ এই রুল জারি করেন।
১০ ঘণ্টা আগেপররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, এই হামলার পরিণতিতে যে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, তা ইতিমধ্যেই নাজুক একটি অঞ্চলের স্থিতিশীলতা আরও বিঘ্নিত করার ঝুঁকি তৈরি করেছে, যা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার প্রতি হুমকিস্বরূপ। বাংলাদেশ সব পক্ষকে সর্বোচ্চ সংযম প্রদর্শনের আহ্বান জানিয়েছে এবং আঞ্চলিক উত্তেজনা
১২ ঘণ্টা আগে