নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় এক দিনে সর্বোচ্চ ১৫৩ জনের মৃত্যু ঘটেছে। আর শনাক্ত আক্রান্ত হয়েছেন ৮ হাজার ৬৬১ জন। এক দিনে এটি দ্বিতীয় সর্বোচ্চ আক্রান্ত শনাক্ত। এর আগে ৩০ জুন এক দিনে ৮ হাজার ৮২২ জন করোনা আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছিল।
আজ রোববার সন্ধ্যায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, করোনায় একদিনে সর্বোচ্চ মৃত্যুর দিনে খুলনা বিভাগেই মারা গেছেন ৫১ জন। এর পরেই রয়েছে ঢাকা বিভাগের অবস্থান, ৪৬ জন। এছাড়া চট্টগ্রামে ১৫ জন, রাজশাহীতে ১২, বরিশালে ৩, সিলেটে ২, রংপুরে ১৫ এবং ময়মনসিংহে ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। অবশ্য করোনায় মোট মৃত্যুর হিসাবে ঢাকা বিভাগই এখনো শীর্ষে। এ বিভাগে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন ৭ হাজার ৭২৮ জন। আর চট্টগ্রামে মারা গেছেন ২ হাজার ৮১৫ জন। আর খুলনায় মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৪৩৬ জন।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়েছে, গত এক দিনে আরটি–পিসিআর, জিন এক্সপার্ট ও র্যাপিড অ্যান্টিজেন মিলিয়ে ৬০৩টি সক্রিয় ল্যাবে ২৯ হাজার ৩১৫টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়। এতে করোনাভাইরাস পজিটিভ আসে ৮ হাজার ৬৬১টি। নমুনা পরীক্ষার অনুপাতে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত শনাক্তের হার ২৮ দশমিক ৯৯ শতাংশ। আগের দিন শনাক্তের হার ছিল ২৭ দশমিক ৩৯ শতাংশ।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী বয়স ভিত্তিক পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় মারা যাওয়া ১৫৩ জনের মধ্যে ৭০ জনই ষাটোর্ধ্ব। এরপর ৫১–৬০ বছরের মধ্যে ৪৫ জন, ৪১–৫০ বছরের মধ্যে ২৪ জন, ৩১–৪০ বছরের মধ্যে ১১ জন এবং ১১–২০ বছরের মধ্যে মারা গেছেন ৩ জন। সে হিসাবে করোনায় ষাটোর্ধ্বদের মৃত্যু হার ৫৫ দশমিক ৯১ শতাংশ।
আর এই ১৫৩ জনের মধ্যে হাসপাতালে মারা গেছেন ১৪১ জন। বাড়িতে মারা গেছেন এবং হাসপাতালে মৃত আনা হয়েছে ৩ জনকে।
২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চীনের উহান শহরে প্রথম কোভিড আক্রান্ত শনাক্তের পর দ্রুত সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে নভেল করোনাভাইরাস। বাংলাদেশে করোনাভাইরাস প্রথম শনাক্তের খবর জানানো হয় গত বছরের ৮ মার্চ। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর প্রথম মৃত্যুর খবর জানায় ১৮ মার্চ।
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় এক দিনে সর্বোচ্চ ১৫৩ জনের মৃত্যু ঘটেছে। আর শনাক্ত আক্রান্ত হয়েছেন ৮ হাজার ৬৬১ জন। এক দিনে এটি দ্বিতীয় সর্বোচ্চ আক্রান্ত শনাক্ত। এর আগে ৩০ জুন এক দিনে ৮ হাজার ৮২২ জন করোনা আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছিল।
আজ রোববার সন্ধ্যায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, করোনায় একদিনে সর্বোচ্চ মৃত্যুর দিনে খুলনা বিভাগেই মারা গেছেন ৫১ জন। এর পরেই রয়েছে ঢাকা বিভাগের অবস্থান, ৪৬ জন। এছাড়া চট্টগ্রামে ১৫ জন, রাজশাহীতে ১২, বরিশালে ৩, সিলেটে ২, রংপুরে ১৫ এবং ময়মনসিংহে ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। অবশ্য করোনায় মোট মৃত্যুর হিসাবে ঢাকা বিভাগই এখনো শীর্ষে। এ বিভাগে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন ৭ হাজার ৭২৮ জন। আর চট্টগ্রামে মারা গেছেন ২ হাজার ৮১৫ জন। আর খুলনায় মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৪৩৬ জন।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়েছে, গত এক দিনে আরটি–পিসিআর, জিন এক্সপার্ট ও র্যাপিড অ্যান্টিজেন মিলিয়ে ৬০৩টি সক্রিয় ল্যাবে ২৯ হাজার ৩১৫টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়। এতে করোনাভাইরাস পজিটিভ আসে ৮ হাজার ৬৬১টি। নমুনা পরীক্ষার অনুপাতে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত শনাক্তের হার ২৮ দশমিক ৯৯ শতাংশ। আগের দিন শনাক্তের হার ছিল ২৭ দশমিক ৩৯ শতাংশ।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী বয়স ভিত্তিক পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় মারা যাওয়া ১৫৩ জনের মধ্যে ৭০ জনই ষাটোর্ধ্ব। এরপর ৫১–৬০ বছরের মধ্যে ৪৫ জন, ৪১–৫০ বছরের মধ্যে ২৪ জন, ৩১–৪০ বছরের মধ্যে ১১ জন এবং ১১–২০ বছরের মধ্যে মারা গেছেন ৩ জন। সে হিসাবে করোনায় ষাটোর্ধ্বদের মৃত্যু হার ৫৫ দশমিক ৯১ শতাংশ।
আর এই ১৫৩ জনের মধ্যে হাসপাতালে মারা গেছেন ১৪১ জন। বাড়িতে মারা গেছেন এবং হাসপাতালে মৃত আনা হয়েছে ৩ জনকে।
২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চীনের উহান শহরে প্রথম কোভিড আক্রান্ত শনাক্তের পর দ্রুত সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে নভেল করোনাভাইরাস। বাংলাদেশে করোনাভাইরাস প্রথম শনাক্তের খবর জানানো হয় গত বছরের ৮ মার্চ। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর প্রথম মৃত্যুর খবর জানায় ১৮ মার্চ।
ক্রমবর্ধমান বৈশ্বিক হালাল পণ্যবাজারে জায়গা করে নিতে হালাল ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক গড়ে তুলতে চায় বাংলাদেশ। এ বিষয়ে মালয়েশিয়ার সহযোগিতা চেয়েছে দেশটি। গতকাল মঙ্গলবার কুয়ালালামপুরে এক হোটেলে মালয়েশিয়ার হালাল শিল্প কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে এ আহ্বান জানান বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সাম্প্রতিক মালয়েশিয়া সফরে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য নতুন সুযোগের দুয়ার খুলছে। মালয়েশিয়া সরকার দেশটির অর্থনীতিতে উচ্চ-দক্ষতার কর্মসংস্থান নিশ্চিত করার লক্ষ্যে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ‘গ্র্যাজুয়েট প্লাস’ ভিসা চালু করার ইঙ্গিত দিয়েছে...
১ ঘণ্টা আগেগণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে শাসনব্যবস্থায় পরিবর্তনের পর বাংলাদেশে মানবাধিকার পরিস্থিতি স্থিতিশীল হয়েছে। তবে কিছু বিষয়ে উদ্বেগ রয়ে গেছে। দেশের ২০২৪ সালের পরিস্থিতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের মানবাধিকার–বিষয়ক বার্ষিক প্রতিবেদনে এমন পর্যবেক্ষণ দেওয়া হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেনোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী এবং বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি দিয়েছে মালয়েশিয়া ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ইউকেএম)।
২ ঘণ্টা আগে