নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বেসরকারি মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজের ১০ শিক্ষার্থীর জন্য একজন শিক্ষক থাকার বাধ্যবাধকতা রেখে সংসদে ‘বেসরকারি মেডিকেল কলেজ ও ডেন্টাল কলেজ বিল-২০২২’ তোলা হয়েছে। আজ বুধবার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক বিলটি সংসদে উত্থাপন করলে, তা পরীক্ষা করে সংসদে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে পাঠানো হয়।
গত বছরের ৩ মে খসড়া এই আইনটির চূড়ান্ত অনুমোদন দেয় মন্ত্রিসভা। বেসরকারি মেডিকেল কলেজ ও ডেন্টাল কলেজগুলো এখন বেসরকারি মেডিকেল কলেজ স্থাপনা এবং অপারেশন গাইডলাইনস-২০১১ এবং বেসরকারি ডেন্টাল কলেজ প্রতিষ্ঠা এবং অপারেশন গাইডলাইনস-২০০৯–এর অধীনে পরিচালিত হচ্ছে। এই দুটি নীতিমালার ওপর ভিত্তি করে নতুন আইনের খসড়া করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
বিলটি আইন হিসেবে কার্যকর হওয়ার এক বছরের মধ্যে আগেই স্থাপিত মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজগুলোকে এ বছরের মধ্যে বিধান মেনে অনুমোদন নিতে হবে।
বিলে বলা হয়েছে, বেসরকারি মেডিকেল কলেজ বা ডেন্টাল কলেজের প্রত্যেক বিভাগের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীর অনুপাত হবে ১: ১০। এসব প্রতিষ্ঠানে কোনো বিভাগের খণ্ডকালীন শিক্ষকের সংখ্যা সংশ্লিষ্ট বিভাগের অনুমোদিত পদের শতকরা ২৫ শতাংশের বেশি রাখা যাবে না। মেডিকেল বা ডেন্টাল কলেজের পাঁচ শতাংশ আসন অসচ্ছল মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য সংরক্ষিত থাকবে। প্রতি শিক্ষাবর্ষে এই আসনের ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের তালিকা ভর্তির শেষ হওয়ার ১৫ দিনের মধ্যে সরকারকে জানাতে হবে।
বিলে বলা হয়েছে, মেডিকেল কলেজের নামে অন্যূন তিন কোটি টাকা এবং বেসরকারি ডেন্টাল কলেজের নামে দুই কোটি টাকা যে কোনো তফসিলি ব্যাংকে সংরক্ষিত থাকতে হবে। এরই মধ্যে স্বীকৃতি পাওয়া মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজের নামে এক কোটি টাকা জমা থাকতে হবে।
তবে ৫০ আসনের বেশি অতিরিক্ত প্রতি আসনের জন্য মেডিকেল কলেজের ক্ষেত্রে তিন লাখ টাকা এবং ডেন্টাল কলেজের জন্য দুই লাখ টাকা সংরক্ষিত তহবিল হিসেবে জমা থাকতে হবে। ব্যক্তি নামে মেডিকেল বা ডেন্টাল কলেজের ক্ষেত্রে আরও এক কোটি টাকা সংরক্ষিত তহবিল হিসাবে জমা থাকতে হবে।
বেসরকারি মেডিকেল বা ডেন্টাল কলেজে অন্যূন ৫০ জন শিক্ষার্থীর আসনবিশিষ্ট হতে হবে। বেসরকারি মেডিকেল কলেজ স্থাপনের জন্য মেট্রোপলিটন এলাকায় কমপক্ষে দুই একর এবং ডেন্টাল কলেজের জন্য এক একর জমি থাকতে হবে। অন্য এলাকায় এই জমির পরিমাণ চার একর ও দুই একর হতে হবে বলে বিলে বিধান রাখা হয়েছে।
এই জমি সংশ্লিষ্ট কলেজের নামে নিরঙ্কুশ, নিষ্কণ্টক, অখণ্ড ও দায়মুক্ত হতে হবে। মেডিকেল কলেজ বা ডেন্টাল কলেজ এবং এর অধীনে পরিচালিত হাসপাতাল কোনোভাবেই ইজারা বা ভাড়া নেওয়া জমিতে বা ভবনে স্থাপন করা যাবে না।
প্রস্তাবিত আইনে বলা হয়েছে, প্রত্যেক বেসরকারি মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজের সকল শিক্ষার্থীর ভর্তি ফি সরকার নির্ধারণ করবে।
কোনো মেডিকেল বা ডেন্টাল কলেজ কাউন্সিলের অনুমোদন না নিয়ে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করলে এক বছরের কারাদণ্ড বা অনধিক ১০ লাখ টাকা অর্থদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে। পাঁচ শতাংশ আসন অসচ্ছল শিক্ষার্থীদের জন্য না রাখলে এবং অতিরিক্ত শিক্ষার্থী ভর্তি করলে একই দণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে। সরকারের অনুমতি ছাড়া নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি করলে ১০ লাখ টাকা অর্থদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে।
বেসরকারি মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজের ১০ শিক্ষার্থীর জন্য একজন শিক্ষক থাকার বাধ্যবাধকতা রেখে সংসদে ‘বেসরকারি মেডিকেল কলেজ ও ডেন্টাল কলেজ বিল-২০২২’ তোলা হয়েছে। আজ বুধবার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক বিলটি সংসদে উত্থাপন করলে, তা পরীক্ষা করে সংসদে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে পাঠানো হয়।
গত বছরের ৩ মে খসড়া এই আইনটির চূড়ান্ত অনুমোদন দেয় মন্ত্রিসভা। বেসরকারি মেডিকেল কলেজ ও ডেন্টাল কলেজগুলো এখন বেসরকারি মেডিকেল কলেজ স্থাপনা এবং অপারেশন গাইডলাইনস-২০১১ এবং বেসরকারি ডেন্টাল কলেজ প্রতিষ্ঠা এবং অপারেশন গাইডলাইনস-২০০৯–এর অধীনে পরিচালিত হচ্ছে। এই দুটি নীতিমালার ওপর ভিত্তি করে নতুন আইনের খসড়া করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
বিলটি আইন হিসেবে কার্যকর হওয়ার এক বছরের মধ্যে আগেই স্থাপিত মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজগুলোকে এ বছরের মধ্যে বিধান মেনে অনুমোদন নিতে হবে।
বিলে বলা হয়েছে, বেসরকারি মেডিকেল কলেজ বা ডেন্টাল কলেজের প্রত্যেক বিভাগের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীর অনুপাত হবে ১: ১০। এসব প্রতিষ্ঠানে কোনো বিভাগের খণ্ডকালীন শিক্ষকের সংখ্যা সংশ্লিষ্ট বিভাগের অনুমোদিত পদের শতকরা ২৫ শতাংশের বেশি রাখা যাবে না। মেডিকেল বা ডেন্টাল কলেজের পাঁচ শতাংশ আসন অসচ্ছল মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য সংরক্ষিত থাকবে। প্রতি শিক্ষাবর্ষে এই আসনের ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের তালিকা ভর্তির শেষ হওয়ার ১৫ দিনের মধ্যে সরকারকে জানাতে হবে।
বিলে বলা হয়েছে, মেডিকেল কলেজের নামে অন্যূন তিন কোটি টাকা এবং বেসরকারি ডেন্টাল কলেজের নামে দুই কোটি টাকা যে কোনো তফসিলি ব্যাংকে সংরক্ষিত থাকতে হবে। এরই মধ্যে স্বীকৃতি পাওয়া মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজের নামে এক কোটি টাকা জমা থাকতে হবে।
তবে ৫০ আসনের বেশি অতিরিক্ত প্রতি আসনের জন্য মেডিকেল কলেজের ক্ষেত্রে তিন লাখ টাকা এবং ডেন্টাল কলেজের জন্য দুই লাখ টাকা সংরক্ষিত তহবিল হিসেবে জমা থাকতে হবে। ব্যক্তি নামে মেডিকেল বা ডেন্টাল কলেজের ক্ষেত্রে আরও এক কোটি টাকা সংরক্ষিত তহবিল হিসাবে জমা থাকতে হবে।
বেসরকারি মেডিকেল বা ডেন্টাল কলেজে অন্যূন ৫০ জন শিক্ষার্থীর আসনবিশিষ্ট হতে হবে। বেসরকারি মেডিকেল কলেজ স্থাপনের জন্য মেট্রোপলিটন এলাকায় কমপক্ষে দুই একর এবং ডেন্টাল কলেজের জন্য এক একর জমি থাকতে হবে। অন্য এলাকায় এই জমির পরিমাণ চার একর ও দুই একর হতে হবে বলে বিলে বিধান রাখা হয়েছে।
এই জমি সংশ্লিষ্ট কলেজের নামে নিরঙ্কুশ, নিষ্কণ্টক, অখণ্ড ও দায়মুক্ত হতে হবে। মেডিকেল কলেজ বা ডেন্টাল কলেজ এবং এর অধীনে পরিচালিত হাসপাতাল কোনোভাবেই ইজারা বা ভাড়া নেওয়া জমিতে বা ভবনে স্থাপন করা যাবে না।
প্রস্তাবিত আইনে বলা হয়েছে, প্রত্যেক বেসরকারি মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজের সকল শিক্ষার্থীর ভর্তি ফি সরকার নির্ধারণ করবে।
কোনো মেডিকেল বা ডেন্টাল কলেজ কাউন্সিলের অনুমোদন না নিয়ে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করলে এক বছরের কারাদণ্ড বা অনধিক ১০ লাখ টাকা অর্থদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে। পাঁচ শতাংশ আসন অসচ্ছল শিক্ষার্থীদের জন্য না রাখলে এবং অতিরিক্ত শিক্ষার্থী ভর্তি করলে একই দণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে। সরকারের অনুমতি ছাড়া নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি করলে ১০ লাখ টাকা অর্থদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে।
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে গুমের ঘটনা তদন্তে এ সংক্রান্ত কমিশনের মেয়াদ আরও ছয় মাস বাড়িয়েছে সরকার। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সোমবার রাতে গুম কমিশনের মেয়াদ আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
২৯ মিনিট আগেচলমান আন্তর্জাতিক উত্তেজনা এবং নিরাপত্তা উদ্বেগের প্রেক্ষাপটে মধ্যপ্রাচ্যের চারটি গুরুত্বপূর্ণ দেশ—কাতার, সংযুক্ত আরব আমিরাত, কুয়েত ও বাহরাইন সাময়িকভাবে তাদের আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা করেছে। এতে করে ঢাকা থেকে এসব দেশের গন্তব্যে কিংবা সেগুলোর মাধ্যমে ট্রানজিটে যাত্রা করতে যাওয়া যাত্রীরা বিপাকে পড়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেঢাকার সব এলাকায় মশা নিয়ন্ত্রণে অবিলম্বে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। এ-সংক্রান্ত রিটের পরিপ্রেক্ষিতে আজ সোমবার বিচারপতি হাবিবুল গনি ও বিচারপতি শেখ তাহসিন আলীর বেঞ্চ রুলসহ এই আদেশ দেন। ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনকে নির্দেশনা বাস্তবায়নের বিষয়ে দুই মাসের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেনির্বাচনের নামে দেশের জনগণকে তিনবার ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে—এই অভিযোগ তুলে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তিনজন সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার, একাধিক সাবেক কমিশনার, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সাবেক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ মোট ১৯ জনের বিরুদ্ধে রাজধানীর শেরেবাংলা নগর থানায় মামলা
৪ ঘণ্টা আগে