নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করতে এসে গণপিটুনি ও মব ভায়োলেন্সের শিকার রিকশাচালক আজিজুর রহমান এখন কারাগারে। আজ শনিবার ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ইশরাত জেনিফার জেরিন তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে ঘিরে দায়ের করা একটি হত্যাচেষ্টা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
বিকেলে তাঁকে আদালতে হাজির করে ধানমন্ডি থানা-পুলিশ। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ধানমন্ডি থানার উপপরিদর্শক মোহাম্মদ তৌহিদুর রহমান কারাগারে রাখার আবেদন করেন। পরে বিচারক কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
আসামি পক্ষের আইনজীবী ফারজানা ইয়াসমিন রাখী বলেন, ৩২ নম্বরে ফুল দিতে এসে ‘মব ভায়োলেন্স’-এর শিকার হতে হয়েছে এই রিকশাচালককে। এখন তাঁকে হত্যাচেষ্টা মামলায় কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
শুক্রবার ১৫ আগস্টে রাজধানীর ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে ফুল দিতে গিয়ে গণপিটুনির শিকার হন রিকশাচালক আজিজুর রহমান। পরে তাঁকে সেখান থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
ওই দিন রিকশাচালক আজিজুর রহমান বলেন, ‘আমি কোনো দল করি না। শুধু বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে ভালোবাসি। তাই এসেছিলাম।’
রিকশাচালক আজিজুর আরও বলেন, ‘আমি আওয়ামী লীগ বা শেখ হাসিনাকে ফেরাতে আসিনি। বঙ্গবন্ধুকে ভালোবাসি। তাই আমার হালাল উপার্জনের টাকা দিয়ে কেনা ফুল নিয়ে এসেছি।’
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কারাগারে আটক রাখার আবেদনে বলেছেন, মামলার ঘটনার সময় প্রত্যক্ষদর্শী সাক্ষী এবং বাদীকে জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তার মো. আজিজুর রহমান (২৭) মামলার ঘটনায় জড়িত থাকার বিষয়ে সাক্ষ্য-প্রমাণ পাওয়া গেছে। উল্লেখ্য, এই আসামি ধানমন্ডি-৩২ নম্বরে গ্রেপ্তার হওয়ায় সময় ধস্তাধস্তিতে সামান্য আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছেন। মামলা তদন্তের স্বার্থে আসামিকে জেলহাজতে আটক রাখা একান্ত প্রয়োজন।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা গেছে, জুলাই আন্দোলন চলাকালে গত বছরের ৪ আগস্ট রাজধানীর ধানমন্ডি থানাধীন নিউমার্কেট থেকে সায়েন্স ল্যাব এলাকার মিছিল নিয়ে যাচ্ছিলেন ভুক্তভোগী মো. আরিফুল ইসলাম। ঘটনার দিন বেলা আড়াইটায় ওই মিছিলে গুলি পেট্রলবোমা ও হাতবোমা নিক্ষেপ করা হয়। এতে আহত হন আরিফুল ইসলাম। পরে ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালে দুই মাস চিকিৎসা শেষে সুস্থ হন। এ ঘটনায় এ বছরের ২ এপ্রিল রাজধানীর ধানমন্ডি থানায় একটি হত্যাচেষ্টা মামলা করেন আরিফুল। এই মামলাতেই রিকশাচালক আজিজুর রহমানকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করতে এসে গণপিটুনি ও মব ভায়োলেন্সের শিকার রিকশাচালক আজিজুর রহমান এখন কারাগারে। আজ শনিবার ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ইশরাত জেনিফার জেরিন তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে ঘিরে দায়ের করা একটি হত্যাচেষ্টা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
বিকেলে তাঁকে আদালতে হাজির করে ধানমন্ডি থানা-পুলিশ। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ধানমন্ডি থানার উপপরিদর্শক মোহাম্মদ তৌহিদুর রহমান কারাগারে রাখার আবেদন করেন। পরে বিচারক কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
আসামি পক্ষের আইনজীবী ফারজানা ইয়াসমিন রাখী বলেন, ৩২ নম্বরে ফুল দিতে এসে ‘মব ভায়োলেন্স’-এর শিকার হতে হয়েছে এই রিকশাচালককে। এখন তাঁকে হত্যাচেষ্টা মামলায় কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
শুক্রবার ১৫ আগস্টে রাজধানীর ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে ফুল দিতে গিয়ে গণপিটুনির শিকার হন রিকশাচালক আজিজুর রহমান। পরে তাঁকে সেখান থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
ওই দিন রিকশাচালক আজিজুর রহমান বলেন, ‘আমি কোনো দল করি না। শুধু বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে ভালোবাসি। তাই এসেছিলাম।’
রিকশাচালক আজিজুর আরও বলেন, ‘আমি আওয়ামী লীগ বা শেখ হাসিনাকে ফেরাতে আসিনি। বঙ্গবন্ধুকে ভালোবাসি। তাই আমার হালাল উপার্জনের টাকা দিয়ে কেনা ফুল নিয়ে এসেছি।’
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কারাগারে আটক রাখার আবেদনে বলেছেন, মামলার ঘটনার সময় প্রত্যক্ষদর্শী সাক্ষী এবং বাদীকে জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তার মো. আজিজুর রহমান (২৭) মামলার ঘটনায় জড়িত থাকার বিষয়ে সাক্ষ্য-প্রমাণ পাওয়া গেছে। উল্লেখ্য, এই আসামি ধানমন্ডি-৩২ নম্বরে গ্রেপ্তার হওয়ায় সময় ধস্তাধস্তিতে সামান্য আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছেন। মামলা তদন্তের স্বার্থে আসামিকে জেলহাজতে আটক রাখা একান্ত প্রয়োজন।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা গেছে, জুলাই আন্দোলন চলাকালে গত বছরের ৪ আগস্ট রাজধানীর ধানমন্ডি থানাধীন নিউমার্কেট থেকে সায়েন্স ল্যাব এলাকার মিছিল নিয়ে যাচ্ছিলেন ভুক্তভোগী মো. আরিফুল ইসলাম। ঘটনার দিন বেলা আড়াইটায় ওই মিছিলে গুলি পেট্রলবোমা ও হাতবোমা নিক্ষেপ করা হয়। এতে আহত হন আরিফুল ইসলাম। পরে ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালে দুই মাস চিকিৎসা শেষে সুস্থ হন। এ ঘটনায় এ বছরের ২ এপ্রিল রাজধানীর ধানমন্ডি থানায় একটি হত্যাচেষ্টা মামলা করেন আরিফুল। এই মামলাতেই রিকশাচালক আজিজুর রহমানকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেছেন, বাংলাদেশে ধর্ম, জাতি, বর্ণ ও গোত্রের মধ্যে কোনো ভেদাভেদ থাকবে না। এই দেশের ওপর সব নাগরিকের অধিকার আছে। রাজধানীতে হিন্দু সম্প্রদায়ের জন্মাষ্টমী উৎসবে অংশ নিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘আপনারা নিশ্চিন্তে এ দেশে বসবাস করবেন। আমরা সব সময় আপনাদের পাশে থাকব।’
৩ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদ বাস্তবায়নের অঙ্গীকারনামা প্রকাশ করেছে জাতীয় ঐক্যমত্য কমিশন। আজ শনিবার রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো হয়েছে জুলাই সনদের খসড়া পাঠানোর পর এটি প্রকাশ করা হয়।
৫ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো হয়েছে জুলাই সনদের খসড়া। আজ শনিবার সন্ধ্যায় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে দলগুলোর কাছে তা পাঠানো হয় বলে একাধিক সূত্রে জানা গেছে। চূড়ান্ত খসড়ায় সনদের পটভূমি, রাজনৈতিক ঐকমত্য হওয়া ৮৪টি বিষয় এবং বাস্তবায়নের আটটি অঙ্গীকারনামা রয়েছে বলে জানা গেছে।
৬ ঘণ্টা আগেস্বরাষ্ট্র ও কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, দেশে কোনো চাঁদাবাজকে থাকতে দেওয়া হবে না। যত বড় প্রভাবশালীই হোক, চাঁদাবাজদের আইনের আওতায় আনা হবে। আজ শনিবার (১৬ আগস্ট) সকালে রাজধানীর মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেট পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে তিনি...
৭ ঘণ্টা আগে