নিজস্ব প্রতিবেদক,ঢাকা
দুবাইয়ে স্বর্ণের দোকান উদ্বোধনীতে বাংলাদেশ টি-টোয়েন্টি দলের অধিনায়ক সাকিব আল হাসানসহ দেশের কয়েকজন তারকার অংশগ্রহণ করাকে দুঃখজনক বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) প্রধান হারুন অর রশীদ।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
বিতর্কিত সেই স্বর্ণ ব্যবসায়ী আরাভ খান সম্পর্কে হারুন অর রশীদ বলেন, ‘আমরা ইন্টারপোলের সহায়তা নিয়ে তাঁকে দেশে ফেরত নিয়ে আসব। তিনি বর্তমানে দুবাইয়ে রয়েছেন। তাঁর ভারতের পাসপোর্ট রয়েছে। বিষয়টি আমরা তদন্ত করছি। তাঁর বিরুদ্ধে এখনো পর্যন্ত আদালতের ১২টি পরোয়ানা পেয়েছি আমরা।’
হারুন অর রশীদ বলেন, ‘আমাদের একজন মেধাবী পুলিশ কর্মকর্তাকে খুন করেছে। কেবল খুনই করেনি, লাশ গুম করার জন্য পুড়িয়েছে। সেই ঘটনাটি আমরা জেনেছি, সেই ব্যক্তি অপরাধী তা গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে। তারপরও তার অনুষ্ঠানে সাকিব আল হাসানসহ কয়েকজনের অংশগ্রহণ দুঃখজনক।’
সাকিব আল হাসানসহ সবাইকে জানানো হয়েছে। এরপরও তাঁরা কেন খুনির অনুষ্ঠানে গেলেন, তা আমরা বুঝতে পারছি না উল্লেখ করে ডিবি প্রধান বলেন, ‘তদন্তের স্বার্থে প্রয়োজন মনে করলে তাঁদেরও জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। যারা সেখানে গিয়েছেন, যাদের নাম আসছে, সেই বিষয়টি আমরা খতিয়ে দেখব।’
উল্লেখ্য, সাকিবসহ অন্য কয়েকজন তারকা যে প্রতিষ্ঠান উদ্বোধন করে এসেছেন সেটির মালিক আরাভ খান। তিনি ঢাকার স্পেশাল ব্রাঞ্চের (এসবি) পুলিশ ইন্সপেক্টর মামুন ইমরান খান হত্যা মামলার পলাতক আসামি। তাঁর বাড়ি গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া উপজেলার আশুনিয়া গ্রামে। তাঁর বিরুদ্ধে হত্যা মামলা ছাড়াও অস্ত্র মামলা রয়েছে।
২০১৮ সালের ৮ জুলাই বনানীতে হত্যাকাণ্ডের শিকার হন মামুন ইমরান খান। পরদিন তাঁর মরদেহ গাজীপুরের উলুখোলার একটি জঙ্গলে নিয়ে পেট্রল ঢেলে পুড়িয়ে দেওয়া হয়। ওই মামলার আসামি রবিউল ইসলাম ওরফে আরাভ খান সম্প্রতি আলোচনায় আসেন দুবাইয়ে ‘আরাভ জুয়েলার্স’ নামে একটি গয়নার দোকান উদ্বোধন করে। দোকানটির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ছিলেন—সাকিব আল হাসান, ইউটিউবার হিরো আলম, নির্মাতা দেবাশীষ বিশ্বাস, গায়ক ইসরাত জাহান জুঁই, আরফিন আকাশ, মাইনুল আহসান নোবেল, জাহেদ পারভেজ পাবেল, বেলাল খান এবং রুবেল খন্দকার।
২০১৯ সালের ৮ এপ্রিল মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির পরিদর্শক শেখ মাহবুবুর রহমান সিএমএম আদালতে পুলিশ মামুন ইমরান খান হত্যা মামলার অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
দুবাইয়ে স্বর্ণের দোকান উদ্বোধনীতে বাংলাদেশ টি-টোয়েন্টি দলের অধিনায়ক সাকিব আল হাসানসহ দেশের কয়েকজন তারকার অংশগ্রহণ করাকে দুঃখজনক বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) প্রধান হারুন অর রশীদ।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
বিতর্কিত সেই স্বর্ণ ব্যবসায়ী আরাভ খান সম্পর্কে হারুন অর রশীদ বলেন, ‘আমরা ইন্টারপোলের সহায়তা নিয়ে তাঁকে দেশে ফেরত নিয়ে আসব। তিনি বর্তমানে দুবাইয়ে রয়েছেন। তাঁর ভারতের পাসপোর্ট রয়েছে। বিষয়টি আমরা তদন্ত করছি। তাঁর বিরুদ্ধে এখনো পর্যন্ত আদালতের ১২টি পরোয়ানা পেয়েছি আমরা।’
হারুন অর রশীদ বলেন, ‘আমাদের একজন মেধাবী পুলিশ কর্মকর্তাকে খুন করেছে। কেবল খুনই করেনি, লাশ গুম করার জন্য পুড়িয়েছে। সেই ঘটনাটি আমরা জেনেছি, সেই ব্যক্তি অপরাধী তা গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে। তারপরও তার অনুষ্ঠানে সাকিব আল হাসানসহ কয়েকজনের অংশগ্রহণ দুঃখজনক।’
সাকিব আল হাসানসহ সবাইকে জানানো হয়েছে। এরপরও তাঁরা কেন খুনির অনুষ্ঠানে গেলেন, তা আমরা বুঝতে পারছি না উল্লেখ করে ডিবি প্রধান বলেন, ‘তদন্তের স্বার্থে প্রয়োজন মনে করলে তাঁদেরও জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। যারা সেখানে গিয়েছেন, যাদের নাম আসছে, সেই বিষয়টি আমরা খতিয়ে দেখব।’
উল্লেখ্য, সাকিবসহ অন্য কয়েকজন তারকা যে প্রতিষ্ঠান উদ্বোধন করে এসেছেন সেটির মালিক আরাভ খান। তিনি ঢাকার স্পেশাল ব্রাঞ্চের (এসবি) পুলিশ ইন্সপেক্টর মামুন ইমরান খান হত্যা মামলার পলাতক আসামি। তাঁর বাড়ি গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া উপজেলার আশুনিয়া গ্রামে। তাঁর বিরুদ্ধে হত্যা মামলা ছাড়াও অস্ত্র মামলা রয়েছে।
২০১৮ সালের ৮ জুলাই বনানীতে হত্যাকাণ্ডের শিকার হন মামুন ইমরান খান। পরদিন তাঁর মরদেহ গাজীপুরের উলুখোলার একটি জঙ্গলে নিয়ে পেট্রল ঢেলে পুড়িয়ে দেওয়া হয়। ওই মামলার আসামি রবিউল ইসলাম ওরফে আরাভ খান সম্প্রতি আলোচনায় আসেন দুবাইয়ে ‘আরাভ জুয়েলার্স’ নামে একটি গয়নার দোকান উদ্বোধন করে। দোকানটির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ছিলেন—সাকিব আল হাসান, ইউটিউবার হিরো আলম, নির্মাতা দেবাশীষ বিশ্বাস, গায়ক ইসরাত জাহান জুঁই, আরফিন আকাশ, মাইনুল আহসান নোবেল, জাহেদ পারভেজ পাবেল, বেলাল খান এবং রুবেল খন্দকার।
২০১৯ সালের ৮ এপ্রিল মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির পরিদর্শক শেখ মাহবুবুর রহমান সিএমএম আদালতে পুলিশ মামুন ইমরান খান হত্যা মামলার অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের মাধ্যমে জুলাই জাতীয় সনদ তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। এ প্রক্রিয়া চলমান থাকা অবস্থাতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য সময়সীমা ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ডিসেম্বরের শুরুতে তফসিল ঘোষণা হতে পারে বলে জানিয়েছে
৩৫ মিনিট আগেসব ঠিক থাকলে মাস ছয়েক পরে জাতীয় নির্বাচন। প্রধান উপদেষ্টার এই ঘোষণার পর জোরেশোরে বইছে নির্বাচনী হাওয়া। প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে নির্বাচনের কাজে সংশ্লিষ্ট সব সংস্থা। পুলিশও প্রস্তুতি নিচ্ছে তাদের দায়িত্ব পালনে। এ জন্য ভোটের মাঠে যেসব উপপরিদর্শক (এসআই) ও সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) দায়িত্ব পালন করবেন,
১ ঘণ্টা আগেগত বছরের ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের মুখে পতন ঘটে আওয়ামী লীগ সরকারের। প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা।
৬ ঘণ্টা আগেবিবৃতিতে বলা হয়, সরকার গণমাধ্যমে স্বচ্ছতা, সুরক্ষা ও স্বাধীনতার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। একই সঙ্গে এই মূল্যবোধ সংরক্ষণ ও বৃদ্ধির জন্য সব অংশীজনের একসঙ্গে কাজ করা দরকার। দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে অন্তর্বর্তী সরকার কোনো গণমাধ্যমে সম্পাদকীয়, পরিচালনাগত বা ব্যবসায়িক দিকগুলোতে হস্তক্ষেপ করেনি।
৭ ঘণ্টা আগে