বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসকে দুর্নীতিমুক্ত করার ঘোষণা দিয়েছেন বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মো. জাহিদুল ইসলাম ভূঞা। তিনি বলেন, ‘দুর্নীতি করে কেউ এগোতে পারে না। এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, হচ্ছে। দুর্নীতি কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।’ আজ রোববার কুর্মিটোলায় বিমানের বলাকা কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে তিনি এ কথা বলেন।
দুর্নীতি করে কোনো প্রতিষ্ঠান আগাতে পারে না জানিয়ে জাহিদুল ইসলাম ভূঞা বলেন, ‘এখানে কোনো সুযোগ নাই। এর আগে, এখানে যারা দুর্নীতি করেছে বিভিন্ন লেয়ারে, তাদের শাস্তি হয়েছে। কাউকে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে, কাউকে পদাবনতি করা হয়েছে, কারও বেতন কমানো হয়েছে। আমিও এই জায়গাগুলোতে কাজ করব এবং তা অব্যাহত থাকবে। আমরা টিকেটিংয়ের জায়গা ও দুর্নীতির জায়গা থেকে মুক্ত হতে চাই। ডিজিটালের পূর্ণ সুবিধা ব্যবহার করে যাত্রীদের সুবিধা দিতে চাই।’
জাহিদুল ইসলাম ভূঞা বলেন, ‘থার্ড টার্মিনালে বিমান গ্রাউন্ড হ্যান্ডেলিংয়ের জন্য প্রস্তুত। বিমান এটি গত ৫২ বছর ধরে করছে। বিভিন্ন দেশের অধিকাংশ বিমানবন্দরে যারা ন্যাশনাল ক্যারিয়ার বা তাদের সিস্টার্স কনসার্ন তারাই দায়িত্ব পালন করে। সেই হিসেবে বিমান এটা দাবি করে। সেই হিসেবে আমরা আশাবাদী।’
জাহিদুল ইসলাম ভূঞা আরও বলেন, ‘প্রফিট-লস সিএ ফার্ম দিয়ে নির্ণয় করা হয়। এ ছাড়া পেট্রোবাংলার বিপিসিতে আমরা নিয়মিত পেমেন্ট করে যাচ্ছি। বকেয়া কমানোর প্রক্রিয়া অন গোয়িং।’ বিমানের ফ্লাইট বিলম্ব সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘আমাদের অন-টাইম পারফরম্যান্স নরমালি ৭৪ পার্সেন্ট। গত মাসের সেটি ৬৭ শতাংশ ছিল। কীভাবে ডিলে কমানো যায় সে বিষয়ে আমি পরিকল্পনা করছি।’
এর আগে, গত ২৭ মে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে এমডির দায়িত্ব দেওয়া হয় মো. জাহিদুল ইসলামকে। তিনি বিসিএস (প্রশাসন) ১৮ তম ব্যাচের কর্মকর্তা। তিনি প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানের একান্ত সচিব হিসেবে গত সাড়ে পাঁচ বছর দায়িত্ব পালন করেছেন।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসকে দুর্নীতিমুক্ত করার ঘোষণা দিয়েছেন বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মো. জাহিদুল ইসলাম ভূঞা। তিনি বলেন, ‘দুর্নীতি করে কেউ এগোতে পারে না। এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, হচ্ছে। দুর্নীতি কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।’ আজ রোববার কুর্মিটোলায় বিমানের বলাকা কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে তিনি এ কথা বলেন।
দুর্নীতি করে কোনো প্রতিষ্ঠান আগাতে পারে না জানিয়ে জাহিদুল ইসলাম ভূঞা বলেন, ‘এখানে কোনো সুযোগ নাই। এর আগে, এখানে যারা দুর্নীতি করেছে বিভিন্ন লেয়ারে, তাদের শাস্তি হয়েছে। কাউকে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে, কাউকে পদাবনতি করা হয়েছে, কারও বেতন কমানো হয়েছে। আমিও এই জায়গাগুলোতে কাজ করব এবং তা অব্যাহত থাকবে। আমরা টিকেটিংয়ের জায়গা ও দুর্নীতির জায়গা থেকে মুক্ত হতে চাই। ডিজিটালের পূর্ণ সুবিধা ব্যবহার করে যাত্রীদের সুবিধা দিতে চাই।’
জাহিদুল ইসলাম ভূঞা বলেন, ‘থার্ড টার্মিনালে বিমান গ্রাউন্ড হ্যান্ডেলিংয়ের জন্য প্রস্তুত। বিমান এটি গত ৫২ বছর ধরে করছে। বিভিন্ন দেশের অধিকাংশ বিমানবন্দরে যারা ন্যাশনাল ক্যারিয়ার বা তাদের সিস্টার্স কনসার্ন তারাই দায়িত্ব পালন করে। সেই হিসেবে বিমান এটা দাবি করে। সেই হিসেবে আমরা আশাবাদী।’
জাহিদুল ইসলাম ভূঞা আরও বলেন, ‘প্রফিট-লস সিএ ফার্ম দিয়ে নির্ণয় করা হয়। এ ছাড়া পেট্রোবাংলার বিপিসিতে আমরা নিয়মিত পেমেন্ট করে যাচ্ছি। বকেয়া কমানোর প্রক্রিয়া অন গোয়িং।’ বিমানের ফ্লাইট বিলম্ব সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘আমাদের অন-টাইম পারফরম্যান্স নরমালি ৭৪ পার্সেন্ট। গত মাসের সেটি ৬৭ শতাংশ ছিল। কীভাবে ডিলে কমানো যায় সে বিষয়ে আমি পরিকল্পনা করছি।’
এর আগে, গত ২৭ মে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে এমডির দায়িত্ব দেওয়া হয় মো. জাহিদুল ইসলামকে। তিনি বিসিএস (প্রশাসন) ১৮ তম ব্যাচের কর্মকর্তা। তিনি প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানের একান্ত সচিব হিসেবে গত সাড়ে পাঁচ বছর দায়িত্ব পালন করেছেন।
দেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
২ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
২ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
৩ ঘণ্টা আগেসরকারি চাকরির নিয়োগপ্রক্রিয়া সহজ করতে ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করতে যাচ্ছে সরকার। প্রতিটি পদের বিপরীতে দুজন প্রার্থীকে অপেক্ষমাণ রাখা হবে। মূল তালিকা থেকে কেউ চাকরিতে যোগ না দিলে বা যোগ দেওয়ার পর কেউ চাকরি ছাড়লে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে নিয়োগ দেওয়া হবে। এই তালিকার মেয়াদ
৩ ঘণ্টা আগে