অনলাইন ডেস্ক
গত বুধবার রাতভর ভাঙচুর ও পরে বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয় ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়ি। এখন পড়ে রয়েছে ধ্বংসস্তূপ। গত দুই দিনের মতো আজ শুক্রবারও যে যার মতো নিয়ে যাচ্ছে ইট, কাঠ, লোহা, গ্রিল ইত্যাদি।
গত বুধবার রাতে ভারতে অবস্থানরত শেখ হাসিনার ভার্চ্যুয়াল বক্তব্যকে কেন্দ্র করে ধানমন্ডি ৩২–এ শেখ মুজিব রহমানের বাড়িতে ভাঙচুর শুরু হয়। বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত চলে ভাঙচুর। এরপর যে যার মতো ইট, কাঠ, লোহাসহ বিভিন্ন জিনিস নিয়ে যেতে থাকে।
আজ সকাল ৯টায় সরেজমিনে দেখা যায়, ৩২ নম্বরের বাড়ির সামনে ভিড় করছে উৎসুক জনতা। ভাঙা বাড়িটির ধ্বংসস্তূপ দেখতে আসছেন অনেকে। কেউ কেউ করছেন ভিডিও, তুলছেন ছবি। লোহা, রড কেটে নিয়ে যাচ্ছে নিম্ন আয়ের মানুষেরা। হাতুড়ি, শাবল, লোহা কাটার ব্লেড দিয়ে যে যার মতো কেটে নিয়ে যাচ্ছে।
সকাল সাড়ে ৯টায় হ্যামার দিয়ে ইট ভেঙে রড বের করছিল এক কিশোর। কাছে গিয়ে কথা বলে জানা যায়, সকাল ৯টায় রায়েরবাজার থেকে সে এবং আরেক কিশোরকে নিয়ে ৩২ নম্বরে আসে। হ্যামার নিয়ে এসেছে ভবনের ভাঙা অংশ থেকে রড বের করে নিয়ে যাওয়ার জন্য। মো. সানজিদ আজকের পত্রিকাকে বলে, ‘সবাই লোহা, রড যে যা পাইতাছে নিতাছে, আমিও লোহা, রড নিতে আইছি। জমাইয়া ভাঙারির দোকানে নিয়া বেচমু।’
ছেলেকে নিয়ে রড টেনে বের করছিলেন ফয়সাল নামের আরেক ব্যক্তি। তিনি বলেন, সকাল ৭টার দিকে বস্তা, হাতুড়ি আর কাটার জন্য ব্লেড নিয়ে আসেন। বেশকিছু রড পেয়েছেন।
বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ৩২ নম্বরের ভাঙা বাড়ির সামনেও উৎসুক জনতার ভিড় বাড়তে দেখা যায়। কেউ দাঁড়িয়ে দেখছেন, কেউ ঘুরে ঘুরে ভাঙা ভবনটির বিভিন্ন স্থান দেখে ছবি তুলছেন।
ভাঙা ভবনটি ঘুরে ঘুরে দেখছিলেন মোহাম্মদ আশরাফুল হক চৌধুরী নামের এক ব্যক্তি। কথা বলে জানা যায়, তিনি রাজধানীর বনানী থেকে এসেছেন। সকালেই দেখতে আসেন ভবনটি। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘এই বাড়িটিতে ’৬৯ সালে এসেছিলেন। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা থেকে শেখ মুজিব যখন মুক্তি পান, তখন ফুলের মালা নিয়ে এসেছিল সবাই। এরপর শেখ মুজিব হয়ে ওঠেন স্বৈরাচার। তাঁর মেয়ে শেখ হাসিনা হয়ে ওঠেন আরও বড় স্বৈরাচার। স্বৈরাচারের প্রতি মানুষের ক্ষোভে শেখ মুজিবের সেই বাড়িটি এখন ধ্বংসস্তূপ!’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আরেক ব্যক্তি বলেন, ‘কিছু নিতে আসি নাই। তবে দেখতে আসলাম এখানে কী অবস্থা।’
আজিমপুর থেকে আসা এক ব্যক্তি বলেন, ‘লুটপাট, ভাঙচুর দেখতে আসলাম। ভাঙচুর, লুটপাট করা সাধারণ মানুষ পছন্দ করে না। এগুলো জনগণের টাকা। আইন অনুযায়ী বিচার করুক।’
রাজধানীর শনিরআখড়া থেকে আসা মো. জাহাঙ্গীর হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ক্ষমতায় থাকতে মানুষের ওপর যেই জুলুম নির্যাতন করেছে সেই ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ এই ভাঙচুর। সামনে কোনো শাসক যেন শেখ হাসিনার মতো স্বৈরশাসক না হয় তার পরিণতি হিসেবে এটা মানুষ দেখে রাখুক।’
গত বুধবার রাতভর ভাঙচুর ও পরে বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয় ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়ি। এখন পড়ে রয়েছে ধ্বংসস্তূপ। গত দুই দিনের মতো আজ শুক্রবারও যে যার মতো নিয়ে যাচ্ছে ইট, কাঠ, লোহা, গ্রিল ইত্যাদি।
গত বুধবার রাতে ভারতে অবস্থানরত শেখ হাসিনার ভার্চ্যুয়াল বক্তব্যকে কেন্দ্র করে ধানমন্ডি ৩২–এ শেখ মুজিব রহমানের বাড়িতে ভাঙচুর শুরু হয়। বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত চলে ভাঙচুর। এরপর যে যার মতো ইট, কাঠ, লোহাসহ বিভিন্ন জিনিস নিয়ে যেতে থাকে।
আজ সকাল ৯টায় সরেজমিনে দেখা যায়, ৩২ নম্বরের বাড়ির সামনে ভিড় করছে উৎসুক জনতা। ভাঙা বাড়িটির ধ্বংসস্তূপ দেখতে আসছেন অনেকে। কেউ কেউ করছেন ভিডিও, তুলছেন ছবি। লোহা, রড কেটে নিয়ে যাচ্ছে নিম্ন আয়ের মানুষেরা। হাতুড়ি, শাবল, লোহা কাটার ব্লেড দিয়ে যে যার মতো কেটে নিয়ে যাচ্ছে।
সকাল সাড়ে ৯টায় হ্যামার দিয়ে ইট ভেঙে রড বের করছিল এক কিশোর। কাছে গিয়ে কথা বলে জানা যায়, সকাল ৯টায় রায়েরবাজার থেকে সে এবং আরেক কিশোরকে নিয়ে ৩২ নম্বরে আসে। হ্যামার নিয়ে এসেছে ভবনের ভাঙা অংশ থেকে রড বের করে নিয়ে যাওয়ার জন্য। মো. সানজিদ আজকের পত্রিকাকে বলে, ‘সবাই লোহা, রড যে যা পাইতাছে নিতাছে, আমিও লোহা, রড নিতে আইছি। জমাইয়া ভাঙারির দোকানে নিয়া বেচমু।’
ছেলেকে নিয়ে রড টেনে বের করছিলেন ফয়সাল নামের আরেক ব্যক্তি। তিনি বলেন, সকাল ৭টার দিকে বস্তা, হাতুড়ি আর কাটার জন্য ব্লেড নিয়ে আসেন। বেশকিছু রড পেয়েছেন।
বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ৩২ নম্বরের ভাঙা বাড়ির সামনেও উৎসুক জনতার ভিড় বাড়তে দেখা যায়। কেউ দাঁড়িয়ে দেখছেন, কেউ ঘুরে ঘুরে ভাঙা ভবনটির বিভিন্ন স্থান দেখে ছবি তুলছেন।
ভাঙা ভবনটি ঘুরে ঘুরে দেখছিলেন মোহাম্মদ আশরাফুল হক চৌধুরী নামের এক ব্যক্তি। কথা বলে জানা যায়, তিনি রাজধানীর বনানী থেকে এসেছেন। সকালেই দেখতে আসেন ভবনটি। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘এই বাড়িটিতে ’৬৯ সালে এসেছিলেন। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা থেকে শেখ মুজিব যখন মুক্তি পান, তখন ফুলের মালা নিয়ে এসেছিল সবাই। এরপর শেখ মুজিব হয়ে ওঠেন স্বৈরাচার। তাঁর মেয়ে শেখ হাসিনা হয়ে ওঠেন আরও বড় স্বৈরাচার। স্বৈরাচারের প্রতি মানুষের ক্ষোভে শেখ মুজিবের সেই বাড়িটি এখন ধ্বংসস্তূপ!’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আরেক ব্যক্তি বলেন, ‘কিছু নিতে আসি নাই। তবে দেখতে আসলাম এখানে কী অবস্থা।’
আজিমপুর থেকে আসা এক ব্যক্তি বলেন, ‘লুটপাট, ভাঙচুর দেখতে আসলাম। ভাঙচুর, লুটপাট করা সাধারণ মানুষ পছন্দ করে না। এগুলো জনগণের টাকা। আইন অনুযায়ী বিচার করুক।’
রাজধানীর শনিরআখড়া থেকে আসা মো. জাহাঙ্গীর হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ক্ষমতায় থাকতে মানুষের ওপর যেই জুলুম নির্যাতন করেছে সেই ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ এই ভাঙচুর। সামনে কোনো শাসক যেন শেখ হাসিনার মতো স্বৈরশাসক না হয় তার পরিণতি হিসেবে এটা মানুষ দেখে রাখুক।’
সব ধরনের ওষুধের মধ্যে দেশে পরিপাকতন্ত্রের জটিলতাবিষয়ক ওষুধ বিক্রিতে রয়েছে তৃতীয় সর্বোচ্চ স্থানে। সরকারি গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব ওষুধ বিক্রির অঙ্ক বছরে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট, জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ পরিপাকতন্ত্রের সমস্যায় ভুগছে।
৩ ঘণ্টা আগেবর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই পুলিশকে স্বাধীন ও রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত রাখার জন্য পদক্ষেপ নিতে প্রস্তাব দিয়েছেন পুলিশ সদস্যরা। এ জন্য তাঁরা দ্রুত স্বাধীন কমিশন গঠনের জন্য প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জোর দাবি জানান। পুলিশ সংস্কার কমিশন ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে ‘স্বাধীন কমিশন’ গঠনের...
৩ ঘণ্টা আগেতিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুতিতে নিজের সংশ্লিষ্টতা অস্বীকার করেছেন সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) নিজের ভেরিফাইড ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ দাবি করেন।
৩ ঘণ্টা আগেপ্রশিক্ষণ, সেমিনার ও কর্মশালা আয়োজন এবং গবেষণার মাধ্যমে শ্রম অধিকার, শ্রম নীতিমালা, শ্রমিক-মালিক সম্পর্ক, শ্রম অসন্তোষ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের লক্ষ্যে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের...
৫ ঘণ্টা আগে