নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগ, ভোটাধিকার পুনরুদ্ধার, বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার এবং বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে পদযাত্রা করেছেন বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা।
আজ মঙ্গলবার ঢাকা আইনজীবী সমিতির সামনে থেকে এই পদযাত্রা শুরু হয়। রায়সাহেব বাজার জনসন রোডের সামনে এগোতে চাইলে পুলিশ বাধা দেয়। তাঁদের সরিয়ে দেওয়া হয়। বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের দাবি, তাঁদের ওপর লাঠিচার্জ করেছে পুলিশ।
পরে বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের প্রধান ফটকে অবস্থান নেন।
বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা বলছেন, পুলিশের লাঠিচার্জে বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন।
আইনজীবী মো. আমিনুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, তাঁকে লাঠি দিয়ে পিটিয়েছে পুলিশ। তিনি পায়ে আঘাত পেয়েছেন। এ ছাড়া বেশ কয়েকজন আইনজীবী আহত হয়েছেন।
পদযাত্রা শেষে ঢাকা আইনজীবী সমিতির সামনে সমাবেশ করেন বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা। সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী জয়নাল আবেদীন, ব্যারিস্টার মাহবুবউদ্দিন খোকন, ঢাকা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি মহসিন মিয়া, খোরশেদ আলম, ইকবাল হোসেন, সাবেক সাধারণ সম্পাদক খুরশিদ মিয়া আলম, অ্যাডভোকেট নুরুজ্জামান তপনসহ অনেক আইনজীবী সমাবেশে বক্তব্য দেন। তাঁরা অভিযোগ করেন, শান্তিপূর্ণ পদযাত্রায় কোনো ধরনের উসকানি ছাড়াই পুলিশ লাঠিচার্জ করেছে।
কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহিনুর বলেন, ‘আইনজীবীদের ওপর কোনো লাঠিচার্জ হয়নি। আইনজীবীরা পুলিশের ওপর হামলা করেছেন। তাঁরা আদালতের সামনে জনসন রোড অবরোধ করে গাড়ি চলাচল বন্ধের চেষ্টা করেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের রাস্তা থেকে সরে যেতে অনুরোধ করা হয়। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে আইনজীবীরা পুলিশকে মারধর করেন। এ সময় তাঁদের হামলায় চার-পাঁচজন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। তাঁদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগ, ভোটাধিকার পুনরুদ্ধার, বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার এবং বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে পদযাত্রা করেছেন বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা।
আজ মঙ্গলবার ঢাকা আইনজীবী সমিতির সামনে থেকে এই পদযাত্রা শুরু হয়। রায়সাহেব বাজার জনসন রোডের সামনে এগোতে চাইলে পুলিশ বাধা দেয়। তাঁদের সরিয়ে দেওয়া হয়। বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের দাবি, তাঁদের ওপর লাঠিচার্জ করেছে পুলিশ।
পরে বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের প্রধান ফটকে অবস্থান নেন।
বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা বলছেন, পুলিশের লাঠিচার্জে বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন।
আইনজীবী মো. আমিনুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, তাঁকে লাঠি দিয়ে পিটিয়েছে পুলিশ। তিনি পায়ে আঘাত পেয়েছেন। এ ছাড়া বেশ কয়েকজন আইনজীবী আহত হয়েছেন।
পদযাত্রা শেষে ঢাকা আইনজীবী সমিতির সামনে সমাবেশ করেন বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা। সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী জয়নাল আবেদীন, ব্যারিস্টার মাহবুবউদ্দিন খোকন, ঢাকা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি মহসিন মিয়া, খোরশেদ আলম, ইকবাল হোসেন, সাবেক সাধারণ সম্পাদক খুরশিদ মিয়া আলম, অ্যাডভোকেট নুরুজ্জামান তপনসহ অনেক আইনজীবী সমাবেশে বক্তব্য দেন। তাঁরা অভিযোগ করেন, শান্তিপূর্ণ পদযাত্রায় কোনো ধরনের উসকানি ছাড়াই পুলিশ লাঠিচার্জ করেছে।
কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহিনুর বলেন, ‘আইনজীবীদের ওপর কোনো লাঠিচার্জ হয়নি। আইনজীবীরা পুলিশের ওপর হামলা করেছেন। তাঁরা আদালতের সামনে জনসন রোড অবরোধ করে গাড়ি চলাচল বন্ধের চেষ্টা করেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের রাস্তা থেকে সরে যেতে অনুরোধ করা হয়। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে আইনজীবীরা পুলিশকে মারধর করেন। এ সময় তাঁদের হামলায় চার-পাঁচজন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। তাঁদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।’
দেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
৪ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
৪ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
৫ ঘণ্টা আগেসরকারি চাকরির নিয়োগপ্রক্রিয়া সহজ করতে ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করতে যাচ্ছে সরকার। প্রতিটি পদের বিপরীতে দুজন প্রার্থীকে অপেক্ষমাণ রাখা হবে। মূল তালিকা থেকে কেউ চাকরিতে যোগ না দিলে বা যোগ দেওয়ার পর কেউ চাকরি ছাড়লে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে নিয়োগ দেওয়া হবে। এই তালিকার মেয়াদ
৫ ঘণ্টা আগে