নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর ধানমন্ডির বায়তুল আমান মসজিদের সামনে গতকাল রোববার দিনভর পড়ে ছিল প্রায় ২ কোটি টাকা দামের একটি ল্যান্ড ক্রুজার গাড়ি। অনেক কৌতূহলীই সেটি দেখার জন্য ভিড় করেন। বিকেল গড়িয়ে সন্ধ্যা হলেও গাড়িটি নিতে আসেননি কেউ।
মধ্যরাতে সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় গাড়িটি নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়। পরে জানা যায়, গাড়িটি সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানের।
গাড়িটির বিষয়ে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গাড়িটির মালিকানাধীনের জায়গায় প্রাইভেট উল্লেখ করা হয়েছে। মালিকের নাম লেখা আসাদুজ্জামান খান ও তাঁর বাবা মৃত আশরাফ আলী খান। গাড়িটির রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করা হয় মিরপুর বিআরটিএতে। ২০২২ সালের ৩১ জুলাই কেনা হয়েছিল গাড়িটি। তবে এর রেকর্ড হালনাগাদ করা হয় ২৮ জুলাই। ট্যাক্স টোকেন ইস্যু করা হয় ৩ আগস্ট। যার মেয়াদ শেষ হয়েছে চলতি বছরের ৩০ জুলাই। ট্রাস্টি সার্টিফিকেট নেওয়ার তারিখ ২০২৩ সালের ৩ আগস্ট। সেটিরও মেয়াদ ৩ আগস্ট শেষ হয়েছে। ২০২২ সালে ম্যানুফ্যাকচার করার সময় গাড়িটির খালি ওজন ২ হাজার ২০০ কেজি আর মালামাল ৩ হাজার ২২০ কেজি পর্যন্ত তোলা সম্ভব। গাড়িটির ফিটনেস ইস্যু করা হয় ২০২২ সালের ৩১ জুলাই। যার মেয়াদ রয়েছে ২০২৭ সালের ৩ জানুয়ারি পর্যন্ত।
গাড়ির কাগজপত্র থেকে দেখা যায়, গাড়ি কেনার জন্য করের যে টিন নম্বর উল্লেখ করা হয়েছে, সেখানে মালিকের মোবাইল নম্বর ব্যবহার করা হয়েছে। সেটির সূত্র ধরে নম্বর ও পরিচয় শনাক্তকারী অ্যাপ ‘ট্রু কলার’–এ খুঁজে দেখা যায় সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানের নাম।
এদিকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়া একটি ছবিতে দেখা যায়, গাড়িটি কেনার সময় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও তাঁর সঙ্গে কয়েকজন ছবি তুলছেন। ছবিতে মন্ত্রী ছাড়াও ডিএমপির তেজগাঁও বিভাগের সাবেক উপকমিশনার (ডিসি) এইচ এম আজিমুল হকসহ নাভানা গ্রুপের কয়েকজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন। তাঁরা গাড়িটি কেনার পর শোরুমে একটি যৌথ ছবিও তোলেন। পাশে গাড়িটি রাখা ছিল। সেটির সামনে লাগানো নম্বরপ্লেটের সঙ্গে উদ্ধার করা গাড়ির নম্বরপ্লেটের মিল রয়েছে।
৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর মন্ত্রী থেকে শুরু করে সব পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা আত্মগোপনে গেছেন। সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানও আত্মগোপনে রয়েছেন।
রাজধানীর ধানমন্ডির বায়তুল আমান মসজিদের সামনে গতকাল রোববার দিনভর পড়ে ছিল প্রায় ২ কোটি টাকা দামের একটি ল্যান্ড ক্রুজার গাড়ি। অনেক কৌতূহলীই সেটি দেখার জন্য ভিড় করেন। বিকেল গড়িয়ে সন্ধ্যা হলেও গাড়িটি নিতে আসেননি কেউ।
মধ্যরাতে সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় গাড়িটি নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়। পরে জানা যায়, গাড়িটি সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানের।
গাড়িটির বিষয়ে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গাড়িটির মালিকানাধীনের জায়গায় প্রাইভেট উল্লেখ করা হয়েছে। মালিকের নাম লেখা আসাদুজ্জামান খান ও তাঁর বাবা মৃত আশরাফ আলী খান। গাড়িটির রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করা হয় মিরপুর বিআরটিএতে। ২০২২ সালের ৩১ জুলাই কেনা হয়েছিল গাড়িটি। তবে এর রেকর্ড হালনাগাদ করা হয় ২৮ জুলাই। ট্যাক্স টোকেন ইস্যু করা হয় ৩ আগস্ট। যার মেয়াদ শেষ হয়েছে চলতি বছরের ৩০ জুলাই। ট্রাস্টি সার্টিফিকেট নেওয়ার তারিখ ২০২৩ সালের ৩ আগস্ট। সেটিরও মেয়াদ ৩ আগস্ট শেষ হয়েছে। ২০২২ সালে ম্যানুফ্যাকচার করার সময় গাড়িটির খালি ওজন ২ হাজার ২০০ কেজি আর মালামাল ৩ হাজার ২২০ কেজি পর্যন্ত তোলা সম্ভব। গাড়িটির ফিটনেস ইস্যু করা হয় ২০২২ সালের ৩১ জুলাই। যার মেয়াদ রয়েছে ২০২৭ সালের ৩ জানুয়ারি পর্যন্ত।
গাড়ির কাগজপত্র থেকে দেখা যায়, গাড়ি কেনার জন্য করের যে টিন নম্বর উল্লেখ করা হয়েছে, সেখানে মালিকের মোবাইল নম্বর ব্যবহার করা হয়েছে। সেটির সূত্র ধরে নম্বর ও পরিচয় শনাক্তকারী অ্যাপ ‘ট্রু কলার’–এ খুঁজে দেখা যায় সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানের নাম।
এদিকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়া একটি ছবিতে দেখা যায়, গাড়িটি কেনার সময় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও তাঁর সঙ্গে কয়েকজন ছবি তুলছেন। ছবিতে মন্ত্রী ছাড়াও ডিএমপির তেজগাঁও বিভাগের সাবেক উপকমিশনার (ডিসি) এইচ এম আজিমুল হকসহ নাভানা গ্রুপের কয়েকজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন। তাঁরা গাড়িটি কেনার পর শোরুমে একটি যৌথ ছবিও তোলেন। পাশে গাড়িটি রাখা ছিল। সেটির সামনে লাগানো নম্বরপ্লেটের সঙ্গে উদ্ধার করা গাড়ির নম্বরপ্লেটের মিল রয়েছে।
৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর মন্ত্রী থেকে শুরু করে সব পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা আত্মগোপনে গেছেন। সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানও আত্মগোপনে রয়েছেন।
দীর্ঘদিনের কর্তৃত্ববাদী শাসনের অবসান হয়েছিল গত বছরের ৫ আগস্ট ছাত্র-গণ-অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনে। নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে দেশ চালানোর দায়িত্ব নেয় অন্তর্বর্তী সরকার। সমাজে আর মানুষের মনে জেগেছিল পাহাড়সম প্রত্যাশা। সেই সরকারের এক বছর পূর্ণ হচ্ছে আজ। মানুষ হিসাব করছে—কী চেয়েছিলাম
৬ ঘণ্টা আগেজুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর গত বছরের ৮ আগস্ট দায়িত্ব নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছরে ৬৯টি অধ্যাদেশ গেজেট আকারে প্রকাশ করা হয়েছে। এই সময়ে নতুন করা হয়েছে ৯টি অধ্যাদেশ।
৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ পুলিশের উচ্চপর্যায়ে অনুমোদিত পদের চেয়ে অতিরিক্ত ৩১৮ জন কর্মকর্তা কর্মরত। অতিরিক্ত এসব কর্মকর্তা রয়েছেন উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি), অতিরিক্ত ডিআইজি এবং পুলিশ সুপার (এসপি) পদে। তাঁদের অনেকে পদোন্নতি পেলেও দায়িত্ব পাচ্ছেন না। আবার অতিরিক্ত পদোন্নতির কারণে বেতন-ভাতায় সরকারের খরচ বেড়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেরাতের ট্রেনযাত্রায় কেবিনে যাত্রীদের ঘুমানোর জন্য দেওয়া হয় বেডিং (চাদর, বালিশ, কম্বল)। এ জন্য টাকা টিকিটের সঙ্গে অন্তর্ভুক্ত থাকে। এই বেডিং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে এবং মান উন্নয়নের জন্য চার্জ বাড়ানোর পরিকল্পনা করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। এই বেডিং চার্জ বাড়ালে কেবিনের টিকিটের দাম, অর্থাৎ ভাড়াও বাড়বে।
৬ ঘণ্টা আগে