ফাইন্যান্সিয়াল টাইমস
যুক্তরাজ্যের সহায়তায় বাংলাদেশ থেকে পাচার হওয়া বিপুল অর্থ উদ্ধারে সমর্থন চাইতে লন্ডন সফরে গেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ও নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তবে সদ্য নির্বাচিত ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে রাজি হননি।
ফিন্যান্সিয়াল টাইমসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ইউনূস বলেন, শেখ হাসিনার শাসনামলে দেশ থেকে যে পরিমাণ অর্থ দুর্নীতির মাধ্যমে পাচার হয়েছে, তার একটি উল্লেখযোগ্য অংশ যুক্তরাজ্যে রয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এই অর্থ উদ্ধারে ব্রিটিশ সরকারের নৈতিক ও আইনি দায়বদ্ধতা রয়েছে।
স্টারমারের সঙ্গে যোগাযোগ হয়েছে কি না—এমন প্রশ্নে ইউনূস বলেন, ‘আমার সরাসরি তাঁর সঙ্গে কোনো কথা হয়নি। তবে আমার বিশ্বাস, তিনি আমাদের প্রচেষ্টাকে সমর্থন করবেন।’
তবে ডাউনিং স্ট্রিট সূত্রে জানা গেছে, এমন কোনো সাক্ষাৎসূচি নেই।
ইউনূস বলেন, ‘এটি শুধু বাংলাদেশের নয়, যুক্তরাজ্যের জন্যও একটি নৈতিক ও আইনি ইস্যু। আমরা আরও আন্তরিক সহায়তা চাই।’
২০২৪ সালের গণআন্দোলনের মাধ্যমে শেখ হাসিনার সরকার বিদায় নেওয়ার পর অন্তর্বর্তী সরকারের নেতৃত্ব দিচ্ছেন ইউনূস। নতুন সরকার তাঁর নেতৃত্বে দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানে নেমেছে।
এদিকে শেখ হাসিনার ভাতিজি ও লেবার পার্টির এমপি টিউলিপ সিদ্দিকের বিরুদ্ধেও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। যদিও তিনি তা অস্বীকার করেছেন, তবুও চলতি বছরের জানুয়ারিতে তিনি যুক্তরাজ্যের দুর্নীতি প্রতিরোধবিষয়ক প্রতিমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করেন।
টিউলিপ সিদ্দিক সম্প্রতি ইউনূসকে একটি চিঠি দিয়ে সাক্ষাৎ করতে চেয়েছিলেন। তবে ইউনূস বলেন, তিনি তাঁর সঙ্গে দেখা করবেন না। ‘এটি একটি আইনি বিষয়, ব্যক্তিগত কিছু নয়’, বলেন ইউনূস।
ইউনূসের অভিযোগ, শেখ হাসিনা তাঁর ক্ষমতা আত্মীয়স্বজন ও ঘনিষ্ঠজনদের লাভবান করার জন্য ব্যবহার করেছেন। ‘এটি ছিল একটি ব্যাপক লুটপাট’, বলেন তিনি।
বাংলাদেশ সরকার ধারণা করছে, শেখ হাসিনার শাসনামলে প্রায় ২৩৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার পাচার হয়েছে। এর বড় অংশ যুক্তরাজ্য, কানাডা, সিঙ্গাপুর, ক্যারিবিয়ান অঞ্চল ও মধ্যপ্রাচ্যে স্থানান্তরিত হয়েছে।
ইউনূস বলেন, লন্ডন সফর তাঁর অভিযান মাত্র শুরু। তিনি ব্রিটিশ ব্যবসায়ী, ব্যাংক, পুলিশ ও গোয়েন্দা সংস্থার সহায়তা চেয়েছেন।
‘গ্রেট ব্রিটেনের জনগণের সমর্থন আমাদের দরকার’, বলেন তিনি।
তাঁর টিম জানিয়েছে, তাঁরা এখনো যুক্তরাজ্যের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাকসহ আরও অনেকের সঙ্গে সাক্ষাতের চেষ্টা করছেন।
সম্প্রতি যুক্তরাজ্যের ন্যাশনাল ক্রাইম এজেন্সি শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠ এক ব্যক্তির ছেলের মালিকানাধীন দুটি লন্ডনের সম্পত্তিতে জব্দের আদেশ দিয়েছে।
যুক্তরাজ্যের সহায়তায় বাংলাদেশ থেকে পাচার হওয়া বিপুল অর্থ উদ্ধারে সমর্থন চাইতে লন্ডন সফরে গেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ও নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তবে সদ্য নির্বাচিত ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে রাজি হননি।
ফিন্যান্সিয়াল টাইমসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ইউনূস বলেন, শেখ হাসিনার শাসনামলে দেশ থেকে যে পরিমাণ অর্থ দুর্নীতির মাধ্যমে পাচার হয়েছে, তার একটি উল্লেখযোগ্য অংশ যুক্তরাজ্যে রয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এই অর্থ উদ্ধারে ব্রিটিশ সরকারের নৈতিক ও আইনি দায়বদ্ধতা রয়েছে।
স্টারমারের সঙ্গে যোগাযোগ হয়েছে কি না—এমন প্রশ্নে ইউনূস বলেন, ‘আমার সরাসরি তাঁর সঙ্গে কোনো কথা হয়নি। তবে আমার বিশ্বাস, তিনি আমাদের প্রচেষ্টাকে সমর্থন করবেন।’
তবে ডাউনিং স্ট্রিট সূত্রে জানা গেছে, এমন কোনো সাক্ষাৎসূচি নেই।
ইউনূস বলেন, ‘এটি শুধু বাংলাদেশের নয়, যুক্তরাজ্যের জন্যও একটি নৈতিক ও আইনি ইস্যু। আমরা আরও আন্তরিক সহায়তা চাই।’
২০২৪ সালের গণআন্দোলনের মাধ্যমে শেখ হাসিনার সরকার বিদায় নেওয়ার পর অন্তর্বর্তী সরকারের নেতৃত্ব দিচ্ছেন ইউনূস। নতুন সরকার তাঁর নেতৃত্বে দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানে নেমেছে।
এদিকে শেখ হাসিনার ভাতিজি ও লেবার পার্টির এমপি টিউলিপ সিদ্দিকের বিরুদ্ধেও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। যদিও তিনি তা অস্বীকার করেছেন, তবুও চলতি বছরের জানুয়ারিতে তিনি যুক্তরাজ্যের দুর্নীতি প্রতিরোধবিষয়ক প্রতিমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করেন।
টিউলিপ সিদ্দিক সম্প্রতি ইউনূসকে একটি চিঠি দিয়ে সাক্ষাৎ করতে চেয়েছিলেন। তবে ইউনূস বলেন, তিনি তাঁর সঙ্গে দেখা করবেন না। ‘এটি একটি আইনি বিষয়, ব্যক্তিগত কিছু নয়’, বলেন ইউনূস।
ইউনূসের অভিযোগ, শেখ হাসিনা তাঁর ক্ষমতা আত্মীয়স্বজন ও ঘনিষ্ঠজনদের লাভবান করার জন্য ব্যবহার করেছেন। ‘এটি ছিল একটি ব্যাপক লুটপাট’, বলেন তিনি।
বাংলাদেশ সরকার ধারণা করছে, শেখ হাসিনার শাসনামলে প্রায় ২৩৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার পাচার হয়েছে। এর বড় অংশ যুক্তরাজ্য, কানাডা, সিঙ্গাপুর, ক্যারিবিয়ান অঞ্চল ও মধ্যপ্রাচ্যে স্থানান্তরিত হয়েছে।
ইউনূস বলেন, লন্ডন সফর তাঁর অভিযান মাত্র শুরু। তিনি ব্রিটিশ ব্যবসায়ী, ব্যাংক, পুলিশ ও গোয়েন্দা সংস্থার সহায়তা চেয়েছেন।
‘গ্রেট ব্রিটেনের জনগণের সমর্থন আমাদের দরকার’, বলেন তিনি।
তাঁর টিম জানিয়েছে, তাঁরা এখনো যুক্তরাজ্যের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাকসহ আরও অনেকের সঙ্গে সাক্ষাতের চেষ্টা করছেন।
সম্প্রতি যুক্তরাজ্যের ন্যাশনাল ক্রাইম এজেন্সি শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠ এক ব্যক্তির ছেলের মালিকানাধীন দুটি লন্ডনের সম্পত্তিতে জব্দের আদেশ দিয়েছে।
বিগত আওয়ামী লীগ আমলের শতাধিক সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) বর্তমানে কারাগারে। তাঁদের অধিকাংশই বিলুপ্ত দ্বাদশ জাতীয় সংসদের সদস্য ছিলেন। তাঁদের মধ্যে সাবেক মন্ত্রী, উপদেষ্টা, প্রতিমন্ত্রীও রয়েছেন। তাঁরা হত্যা, হত্যাচেষ্টা, মানবতাবিরোধী অপরাধ, দুর্নীতি, অর্থ পাচারসহ বিভিন্ন অভিযোগে বিচারের মুখে।
৪ ঘণ্টা আগেইসরায়েলকে জবাবদিহির আওতায় আনতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ। পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন আজ শনিবার তুরস্কের ইস্তাম্বুলে ইসলামি সহযোগিতা সংস্থার (ওআইসি) পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের ৫১তম সম্মেলনে দেওয়া বক্তব্যে এই আহ্বান জানান।
৭ ঘণ্টা আগেচীনের কুনমিংয়ে পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ে গত বৃহস্পতিবার এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে বিনিয়োগ, অবকাঠামো, প্রযুক্তিসহ পাঁচটি ক্ষেত্রে সহযোগিতার কথা বলা হয়।
৭ ঘণ্টা আগেসৌদি আরবে এ বছর পবিত্র হজ পালন করতে গিয়ে আরও দুই বাংলাদেশির মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত ৩৮ বাংলাদেশি হজযাত্রীর মৃত্যুর খবর জানা গেছে।
৯ ঘণ্টা আগে