নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগে নাম সুপারিশের জন্য নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলোকে আনুষ্ঠানিক চিঠি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সার্চ কমিটি। আগামী শুক্রবার বিকেলের মধ্যে রাজনৈতিক দলগুলোকে এ সুপারিশ পাঠাতে হবে।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগে নাম সুপারিশের জন্য গঠিত অনুসন্ধান (সার্চ) কমিটির দ্বিতীয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে আজ মঙ্গলবার। বিকেল সাড়ে ৪টায় সুপ্রিম কোর্টের জাজেস লাউঞ্জে হওয়া এ বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেন কমিটির সদস্যরা।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনার পদে নাম প্রস্তাব করতে গত শনিবার আপিল বিভাগের বিচারপতি ওবায়দুল হাসানকে প্রধান করে ছয় সদস্যের সার্চ কমিটি গঠন করেন রাষ্ট্রপতি। গত ৬ ফেব্রুয়ারি রোববার একই স্থানে প্রথম বৈঠক করে কমিটি। আজ ছিল দ্বিতীয় বৈঠক।
বৈঠকে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলোকে ইসি গঠনে নামের সুপারিশ চেয়ে আনুষ্ঠানিক চিঠি দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। রাজনৈতিক দলগুলোর কাছ থেকে এ সম্পর্কিত প্রস্তাব আগামী শুক্রবার (১১ ফেব্রুয়ারি) বিকেলের মধ্যে আসতে হবে।
বৈঠক শেষে জানানো হয়, রাজনৈতিক দলগুলোর কাছ থেকে সুপারিশ আসার পর তা পর্যালোচনা করবে কমিটি। পরে এক-দুদিনের মধ্যে সুশীল সমাজের প্রতিনিধি, সাংবাদিকসহ বিভিন্ন পেশার মানুষের সঙ্গে বসবে কমিটি। সবার মতামত নিয়ে এ বিষয়ে প্রস্তাব তৈরি করবে তারা।
বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের সভাপতিত্বে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি এস এম কুদ্দুস জামান, মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক মুসলিম চৌধুরী, সরকারি কর্মকমিশনের (পিএসসি) চেয়ারম্যান সোহরাব হোসাইন, সাবেক নির্বাচন কমিশনার মুহাম্মদ ছহুল হোসাইন এবং কথাসাহিত্যিক অধ্যাপক আনোয়ারা সৈয়দ হক ওই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
প্রসঙ্গত, গত ৬ ফেব্রুয়ারি সার্চ কমিটির প্রথম বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, প্রথম বৈঠকে প্রক্রিয়া ও কর্মপদ্ধতি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলোর কাছ থেকে নাম চাওয়া হবে। তাদের কোনো পছন্দ আছে কি না, প্রস্তাব আছে কি না, সেটা জানতে চাওয়া হবে। তারা ই-মেইল বা ওয়েবসাইটের মাধ্যমে নাম দিতে পারবে। কেউ ব্যক্তিগতভাবেও চাইলে দিতে পারবে।
ওই রাতেই মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের যুগ্ম সচিব শফিউল আজিম স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। সেখানে বলা হয়, নির্বাচন কমিশন কর্তৃক নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলো আগামী ১০ ফেব্রুয়ারি বিকেল ৫টার মধ্যে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার পদে সুপারিশ করার জন্য অনধিক ১০ জনের নাম প্রস্তাব করতে পারবে। ব্যক্তিগত পর্যায়েও আগ্রহী ব্যক্তিবর্গ নিজ নিজ নাম প্রস্তাব করতে পারবেন।
নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনের লক্ষ্যে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনার পদের জন্য বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের কাছে নাম চেয়েছে সার্চ কমিটি। আনুষ্ঠানিক চিঠি দেওয়ার পরিবর্তে বিজ্ঞপ্তি দিয়ে এই নাম চাওয়া হয়েছে। এই বিষয়টিকে ভালোভাবে নেননি রাজনীতিবিদেরা।
দলগুলোর কাছে এইভাবে নাম চাওয়াকে শিষ্টাচার বহির্ভূত বলে মনে করছেন রাজনীতিকেরা। তাঁরা বলছেন, রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ ব্যক্তি হলেন রাষ্ট্রপতি। এর আগে তিনি নির্বাচন কমিশন গঠন নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ করেছিলেন। সংলাপে অংশ নিতে রাষ্ট্রপতির পক্ষ থেকে রাজনৈতিক দলগুলোকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। সার্চ কমিটি আনুষ্ঠানিক চিঠি দিয়ে দলগুলোর কাছে নাম চাইতে পারত। সেটাই শোভন হতো।
রাজনীতিকেরা বলছেন, রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ ব্যক্তি হলেন রাষ্ট্রপতি। এর আগে তিনি নির্বাচন কমিশন গঠন নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ করেছিলেন। সংলাপে অংশ নিতে রাষ্ট্রপতির পক্ষ থেকে রাজনৈতিক দলগুলোকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। সার্চ কমিটি আনুষ্ঠানিক চিঠি দিয়ে দলগুলোর কাছে নাম চাইতে পারত। সেটাই শোভন হতো। এবার সে কাজটিই করছে সার্চ কমিটি।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগে নাম সুপারিশের জন্য নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলোকে আনুষ্ঠানিক চিঠি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সার্চ কমিটি। আগামী শুক্রবার বিকেলের মধ্যে রাজনৈতিক দলগুলোকে এ সুপারিশ পাঠাতে হবে।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগে নাম সুপারিশের জন্য গঠিত অনুসন্ধান (সার্চ) কমিটির দ্বিতীয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে আজ মঙ্গলবার। বিকেল সাড়ে ৪টায় সুপ্রিম কোর্টের জাজেস লাউঞ্জে হওয়া এ বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেন কমিটির সদস্যরা।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনার পদে নাম প্রস্তাব করতে গত শনিবার আপিল বিভাগের বিচারপতি ওবায়দুল হাসানকে প্রধান করে ছয় সদস্যের সার্চ কমিটি গঠন করেন রাষ্ট্রপতি। গত ৬ ফেব্রুয়ারি রোববার একই স্থানে প্রথম বৈঠক করে কমিটি। আজ ছিল দ্বিতীয় বৈঠক।
বৈঠকে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলোকে ইসি গঠনে নামের সুপারিশ চেয়ে আনুষ্ঠানিক চিঠি দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। রাজনৈতিক দলগুলোর কাছ থেকে এ সম্পর্কিত প্রস্তাব আগামী শুক্রবার (১১ ফেব্রুয়ারি) বিকেলের মধ্যে আসতে হবে।
বৈঠক শেষে জানানো হয়, রাজনৈতিক দলগুলোর কাছ থেকে সুপারিশ আসার পর তা পর্যালোচনা করবে কমিটি। পরে এক-দুদিনের মধ্যে সুশীল সমাজের প্রতিনিধি, সাংবাদিকসহ বিভিন্ন পেশার মানুষের সঙ্গে বসবে কমিটি। সবার মতামত নিয়ে এ বিষয়ে প্রস্তাব তৈরি করবে তারা।
বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের সভাপতিত্বে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি এস এম কুদ্দুস জামান, মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক মুসলিম চৌধুরী, সরকারি কর্মকমিশনের (পিএসসি) চেয়ারম্যান সোহরাব হোসাইন, সাবেক নির্বাচন কমিশনার মুহাম্মদ ছহুল হোসাইন এবং কথাসাহিত্যিক অধ্যাপক আনোয়ারা সৈয়দ হক ওই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
প্রসঙ্গত, গত ৬ ফেব্রুয়ারি সার্চ কমিটির প্রথম বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, প্রথম বৈঠকে প্রক্রিয়া ও কর্মপদ্ধতি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলোর কাছ থেকে নাম চাওয়া হবে। তাদের কোনো পছন্দ আছে কি না, প্রস্তাব আছে কি না, সেটা জানতে চাওয়া হবে। তারা ই-মেইল বা ওয়েবসাইটের মাধ্যমে নাম দিতে পারবে। কেউ ব্যক্তিগতভাবেও চাইলে দিতে পারবে।
ওই রাতেই মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের যুগ্ম সচিব শফিউল আজিম স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। সেখানে বলা হয়, নির্বাচন কমিশন কর্তৃক নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলো আগামী ১০ ফেব্রুয়ারি বিকেল ৫টার মধ্যে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার পদে সুপারিশ করার জন্য অনধিক ১০ জনের নাম প্রস্তাব করতে পারবে। ব্যক্তিগত পর্যায়েও আগ্রহী ব্যক্তিবর্গ নিজ নিজ নাম প্রস্তাব করতে পারবেন।
নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনের লক্ষ্যে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনার পদের জন্য বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের কাছে নাম চেয়েছে সার্চ কমিটি। আনুষ্ঠানিক চিঠি দেওয়ার পরিবর্তে বিজ্ঞপ্তি দিয়ে এই নাম চাওয়া হয়েছে। এই বিষয়টিকে ভালোভাবে নেননি রাজনীতিবিদেরা।
দলগুলোর কাছে এইভাবে নাম চাওয়াকে শিষ্টাচার বহির্ভূত বলে মনে করছেন রাজনীতিকেরা। তাঁরা বলছেন, রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ ব্যক্তি হলেন রাষ্ট্রপতি। এর আগে তিনি নির্বাচন কমিশন গঠন নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ করেছিলেন। সংলাপে অংশ নিতে রাষ্ট্রপতির পক্ষ থেকে রাজনৈতিক দলগুলোকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। সার্চ কমিটি আনুষ্ঠানিক চিঠি দিয়ে দলগুলোর কাছে নাম চাইতে পারত। সেটাই শোভন হতো।
রাজনীতিকেরা বলছেন, রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ ব্যক্তি হলেন রাষ্ট্রপতি। এর আগে তিনি নির্বাচন কমিশন গঠন নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ করেছিলেন। সংলাপে অংশ নিতে রাষ্ট্রপতির পক্ষ থেকে রাজনৈতিক দলগুলোকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। সার্চ কমিটি আনুষ্ঠানিক চিঠি দিয়ে দলগুলোর কাছে নাম চাইতে পারত। সেটাই শোভন হতো। এবার সে কাজটিই করছে সার্চ কমিটি।
সাংবাদিক সাগর সরওয়ার এই প্লটটি ২০০৪ সালে আবেদন করে ২০০৫ সালে বরাদ্দ পান। পরবর্তী সময় ২০০৯ সালে সম্পূর্ণ মূল্য পরিশোধ করার পরও বিগত আওয়ামী লীগ সরকার এই প্লট সাগর সরওয়ারের পরিবারকে বুঝিয়ে দেয়নি।
২৪ মিনিট আগেএশিয়ার পাঁচটি দেশে সফরের শুরুতে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের আমন্ত্রণে ৩০ আগস্ট ইতালির প্রধানমন্ত্রী মেলোনির ঢাকায় আসার কথা ছিল। পরদিন প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তাঁর বৈঠক হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত ছিল।
৪২ মিনিট আগেএ-সংক্রান্ত রিটের পরিপ্রেক্ষিতে জারি করা রুল যথাযথ ঘোষণা করে আজ বৃহস্পতিবার বিচারপতি ফাহমিদা কাদের ও বিচারপতি সৈয়দ জাহেদ মনসুরের বেঞ্চ এ রায় দেন।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে সরকারি ও কূটনীতিক পাসপোর্টে পারস্পারিক ভিসা অব্যাহতি চুক্তির খসড়া অনুমোদন করেছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ। এ চুক্তি বাস্তবায়িত হলে বাংলাদেশের সরকারি ও কূটনীতিক পাসপোর্টধারীরা বিনা ভিসায় পাকিস্তানে যেতে পারবেন।
২ ঘণ্টা আগে