অনলাইন ডেস্ক
বাংলাদেশের ৫৬ লাখ কিশোরীকে এইচপিভি টিকা দেওয়া হয়েছে, যাদের মধ্যে রয়েছে সবচেয়ে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর কিশোরীরাও। বুধবার (১১ ডিসেম্বর) ভ্যাকসিন অ্যালায়েন্স গ্যাভি, ইউনিসেফ ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা যৌথ সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, চলতি বছরের ৭ অক্টোবর বরিশাল, চট্টগ্রাম, খুলনা, ময়মনসিংহ, রাজশাহী, সিলেট ও রংপুর বিভাগে এইচপিভি টিকা দেওয়া শুরু হয়। সারা দেশের ৬২ লাখ কিশোরীকে এই টিকা দেওয়ার লক্ষ্য ঠিক করা হয়েছিল। কিন্তু টিকা দেওয়া সম্ভব হয়েছে ৫৬ লাখ কিশোরীকে, যা লক্ষ্যমাত্রার ৯৩ শতাংশ। পঞ্চম থেকে নবম শ্রেণির ছাত্রী এবং স্কুলের বাইরে থাকা ১০ থেকে ১৪ বছরের কিশোরীকে বিনা মূল্যে এ টিকা দেওয়া হয়েছে।
জরায়ুমুখ ক্যানসার হয় একটি সাধারণ ভাইরাস (এইচপিভি) থেকে এবং এটি গোটা বিশ্বের পাশাপাশি বাংলাদেশেও নারীর মৃত্যুর একটি অন্যতম কারণ। বাংলাদেশে প্রতিবছর জরায়ুমুখ ক্যানসারে ৫ হাজারের বেশি নারী প্রাণ হারান। তবে প্রাণঘাতী এই ক্যানসার প্রতিরোধযোগ্য। এর প্রথম ধাপ হলো, সব নারীকে কৈশোর বয়সেই এইচপিভি টিকা নিতে হবে।
গবেষণায় দেখা গেছে, যাঁরা এই টিকা নিয়েছেন, তাঁদের মধ্যে জরায়ুমুখ ক্যানসার প্রায় ৯০ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে। বাংলাদেশে ২০০৮ সাল থেকে চিকিৎসা বিশেষজ্ঞরা এইচপিভি টিকার গুরুত্বের কথা বলে আসছেন এবং গত কয়েক মাসে সেই স্বপ্ন বাস্তবায়িত হয়েছে। এ ছাড়া যাঁদের এই টিকা দেওয়া হয়নি, তাঁদেরসহ সব নারীর নিয়মিত স্বাস্থ্যপরীক্ষা নিশ্চিত করা যেন ভাইরাসটি ক্যানসার কোষ তৈরির প্রাথমিক পর্যায়েই শনাক্তকরণের মাধ্যমে তাৎক্ষণিক চিকিৎসা নিশ্চিত করা যায়।
বাংলাদেশে ইউনিসেফের প্রতিনিধি রানা ফ্লাওয়ারস বলেন, ‘৯৩ শতাংশ মেয়েকে এইচপিভি টিকা দেওয়ার এই মাইলফলক অর্জিত হয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয় এবং স্বাস্থ্যসেবা অধিদপ্তরের ইপিআই প্রোগ্রামের নেতৃত্বে। এ জন্য তাদের ধন্যবাদ জানাই।’ তিনি আরও বলেন, ‘যেহেতু এই টিকা আগামী বছর থেকে রুটিন টিকাদান কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে, তাই প্রতিরোধযোগ্য এই জরায়ুমুখ ক্যানসার নির্মূলের লক্ষ্যে এটি গুরুত্বপূর্ণ একটি পদক্ষেপ।’
গ্যাভি, দ্য ভ্যাকসিন অ্যালায়েন্সের ইউরো এশিয়া-প্যাসিফিকের প্রধান স্যাম মুলার বলেন, ‘প্রান্তিক ও সুবিধাবঞ্চিত কমিউনিটির ৫৬ লাখ কিশোরীকে এইচপিভি টিকা প্রদানের মাধ্যমে আমরা শুধু তাদের জীবন রক্ষা করছি না, বরং একটি পুরো প্রজন্মের বিকাশের জন্য তাদের ক্ষমতায়নের দ্বার উন্মুক্ত করেছি।’
এইচপিভি টিকাদান কর্মসূচি সফল করতে অন্তর্বর্তী সরকারের পাশাপাশি গ্যাভি টিকা ক্রয়, সরবরাহ ও টিকাদান কর্মসূচি বাস্তবায়নে পর্যাপ্ত লজিস্টিক নিশ্চিত করতে অর্থায়নে সহায়তা করেছে। আর ইউনিসেফ এইচপিভি টিকাদান কার্যক্রমের সামগ্রিক পরিকল্পনা, পর্যবেক্ষণ ও বাস্তবায়ন নিশ্চিত করে প্রান্তিক পর্যায়ে টিকা পৌঁছে দিতে ডব্লিউএইচও ও বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের পাশাপাশি জাতীয় ও স্থানীয় পর্যায়ে অংশীজনদের সঙ্গে কাজ করেছে।
জেলা ও উপজেলা পর্যায় থেকে প্রতিদিনের ধারাবাহিক অগ্রগতি পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণের বিষয়টি স্বাস্থ্যসেবা অধিদপ্তরকে পিছিয়ে থাকা এলাকাগুলো শনাক্ত করে সেখানে অতিরিক্ত সহায়তা ও মনোযোগ প্রদানে সক্ষম করে তোলে।
বাংলাদেশে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিনিধি ডা. আহমেদ জামশীদ মোহামেদ বলেন, ‘এইচপিভি টিকাদান কার্যক্রমের এই সাফল্য, জাতীয় ও আঞ্চলিক পর্যায়ে কর্মরত মন্ত্রণালয়, বিভিন্ন কমিনিটির নেতা এবং স্বেচ্ছাসেবকদের একত্রিত হয়ে কাজ করার শক্তি প্রমাণ করে। গুজব ও টিকা গ্রহণে দ্বিধার মতো প্রাথমিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে বিশ্বাস পুনর্গঠনে সময়োপযোগী পদক্ষেপ, ৯৩ শতাংশ কভারেজের সাফল্য অর্জনে আমাদের সক্ষম করেছে। ডব্লিউএইচও আইভিডি নেটওয়ার্কসহ আমাদের উন্নয়ন সহযোগীরা প্রযুক্তিগত ও কারিগরি সহায়তা প্রদান, কর্মসূচি বাস্তবায়ন ও সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণে সহয়তা করে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। এই মাইলফলক কেবল একটি ইপিআই বা টিকাদান কর্মসূচি নয়, এটি জরায়ুমুখ ক্যানসারের মতো প্রতিরোধযোগ্য রোগ থেকে ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে রক্ষা করার জন্য একটি ঐক্যবদ্ধ প্রতিশ্রুতি।’
গ্যাভি, দ্য ভ্যাকসিন অ্যালায়েন্সের ইউরো এশিয়া-প্যাসিফিকের প্রধান স্যাম মুলার বলেন, ‘প্রান্তিক ও সুবিধাবঞ্চিত কমিউনিটির ৫৬ লাখ কিশোরীকে এইচপিভি টিকা প্রদানের মাধ্যমে আমরা শুধু তাদের জীবন রক্ষা করছি না, বরং একটি পুরো প্রজন্মের বিকাশের জন্য তাদের ক্ষমতায়নের দ্বার উন্মুক্ত করেছি। আমাদের আন্তরিক অভিনন্দন নিবেদিতপ্রাণ সকল স্বাস্থ্যকর্মী এবং এই কার্যক্রমের সঙ্গে যুক্ত সকল কমিউনিটির প্রতি যারা এটিকে সফল করেছেন।’
বাংলাদেশের ৫৬ লাখ কিশোরীকে এইচপিভি টিকা দেওয়া হয়েছে, যাদের মধ্যে রয়েছে সবচেয়ে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর কিশোরীরাও। বুধবার (১১ ডিসেম্বর) ভ্যাকসিন অ্যালায়েন্স গ্যাভি, ইউনিসেফ ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা যৌথ সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, চলতি বছরের ৭ অক্টোবর বরিশাল, চট্টগ্রাম, খুলনা, ময়মনসিংহ, রাজশাহী, সিলেট ও রংপুর বিভাগে এইচপিভি টিকা দেওয়া শুরু হয়। সারা দেশের ৬২ লাখ কিশোরীকে এই টিকা দেওয়ার লক্ষ্য ঠিক করা হয়েছিল। কিন্তু টিকা দেওয়া সম্ভব হয়েছে ৫৬ লাখ কিশোরীকে, যা লক্ষ্যমাত্রার ৯৩ শতাংশ। পঞ্চম থেকে নবম শ্রেণির ছাত্রী এবং স্কুলের বাইরে থাকা ১০ থেকে ১৪ বছরের কিশোরীকে বিনা মূল্যে এ টিকা দেওয়া হয়েছে।
জরায়ুমুখ ক্যানসার হয় একটি সাধারণ ভাইরাস (এইচপিভি) থেকে এবং এটি গোটা বিশ্বের পাশাপাশি বাংলাদেশেও নারীর মৃত্যুর একটি অন্যতম কারণ। বাংলাদেশে প্রতিবছর জরায়ুমুখ ক্যানসারে ৫ হাজারের বেশি নারী প্রাণ হারান। তবে প্রাণঘাতী এই ক্যানসার প্রতিরোধযোগ্য। এর প্রথম ধাপ হলো, সব নারীকে কৈশোর বয়সেই এইচপিভি টিকা নিতে হবে।
গবেষণায় দেখা গেছে, যাঁরা এই টিকা নিয়েছেন, তাঁদের মধ্যে জরায়ুমুখ ক্যানসার প্রায় ৯০ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে। বাংলাদেশে ২০০৮ সাল থেকে চিকিৎসা বিশেষজ্ঞরা এইচপিভি টিকার গুরুত্বের কথা বলে আসছেন এবং গত কয়েক মাসে সেই স্বপ্ন বাস্তবায়িত হয়েছে। এ ছাড়া যাঁদের এই টিকা দেওয়া হয়নি, তাঁদেরসহ সব নারীর নিয়মিত স্বাস্থ্যপরীক্ষা নিশ্চিত করা যেন ভাইরাসটি ক্যানসার কোষ তৈরির প্রাথমিক পর্যায়েই শনাক্তকরণের মাধ্যমে তাৎক্ষণিক চিকিৎসা নিশ্চিত করা যায়।
বাংলাদেশে ইউনিসেফের প্রতিনিধি রানা ফ্লাওয়ারস বলেন, ‘৯৩ শতাংশ মেয়েকে এইচপিভি টিকা দেওয়ার এই মাইলফলক অর্জিত হয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয় এবং স্বাস্থ্যসেবা অধিদপ্তরের ইপিআই প্রোগ্রামের নেতৃত্বে। এ জন্য তাদের ধন্যবাদ জানাই।’ তিনি আরও বলেন, ‘যেহেতু এই টিকা আগামী বছর থেকে রুটিন টিকাদান কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে, তাই প্রতিরোধযোগ্য এই জরায়ুমুখ ক্যানসার নির্মূলের লক্ষ্যে এটি গুরুত্বপূর্ণ একটি পদক্ষেপ।’
গ্যাভি, দ্য ভ্যাকসিন অ্যালায়েন্সের ইউরো এশিয়া-প্যাসিফিকের প্রধান স্যাম মুলার বলেন, ‘প্রান্তিক ও সুবিধাবঞ্চিত কমিউনিটির ৫৬ লাখ কিশোরীকে এইচপিভি টিকা প্রদানের মাধ্যমে আমরা শুধু তাদের জীবন রক্ষা করছি না, বরং একটি পুরো প্রজন্মের বিকাশের জন্য তাদের ক্ষমতায়নের দ্বার উন্মুক্ত করেছি।’
এইচপিভি টিকাদান কর্মসূচি সফল করতে অন্তর্বর্তী সরকারের পাশাপাশি গ্যাভি টিকা ক্রয়, সরবরাহ ও টিকাদান কর্মসূচি বাস্তবায়নে পর্যাপ্ত লজিস্টিক নিশ্চিত করতে অর্থায়নে সহায়তা করেছে। আর ইউনিসেফ এইচপিভি টিকাদান কার্যক্রমের সামগ্রিক পরিকল্পনা, পর্যবেক্ষণ ও বাস্তবায়ন নিশ্চিত করে প্রান্তিক পর্যায়ে টিকা পৌঁছে দিতে ডব্লিউএইচও ও বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের পাশাপাশি জাতীয় ও স্থানীয় পর্যায়ে অংশীজনদের সঙ্গে কাজ করেছে।
জেলা ও উপজেলা পর্যায় থেকে প্রতিদিনের ধারাবাহিক অগ্রগতি পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণের বিষয়টি স্বাস্থ্যসেবা অধিদপ্তরকে পিছিয়ে থাকা এলাকাগুলো শনাক্ত করে সেখানে অতিরিক্ত সহায়তা ও মনোযোগ প্রদানে সক্ষম করে তোলে।
বাংলাদেশে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিনিধি ডা. আহমেদ জামশীদ মোহামেদ বলেন, ‘এইচপিভি টিকাদান কার্যক্রমের এই সাফল্য, জাতীয় ও আঞ্চলিক পর্যায়ে কর্মরত মন্ত্রণালয়, বিভিন্ন কমিনিটির নেতা এবং স্বেচ্ছাসেবকদের একত্রিত হয়ে কাজ করার শক্তি প্রমাণ করে। গুজব ও টিকা গ্রহণে দ্বিধার মতো প্রাথমিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে বিশ্বাস পুনর্গঠনে সময়োপযোগী পদক্ষেপ, ৯৩ শতাংশ কভারেজের সাফল্য অর্জনে আমাদের সক্ষম করেছে। ডব্লিউএইচও আইভিডি নেটওয়ার্কসহ আমাদের উন্নয়ন সহযোগীরা প্রযুক্তিগত ও কারিগরি সহায়তা প্রদান, কর্মসূচি বাস্তবায়ন ও সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণে সহয়তা করে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। এই মাইলফলক কেবল একটি ইপিআই বা টিকাদান কর্মসূচি নয়, এটি জরায়ুমুখ ক্যানসারের মতো প্রতিরোধযোগ্য রোগ থেকে ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে রক্ষা করার জন্য একটি ঐক্যবদ্ধ প্রতিশ্রুতি।’
গ্যাভি, দ্য ভ্যাকসিন অ্যালায়েন্সের ইউরো এশিয়া-প্যাসিফিকের প্রধান স্যাম মুলার বলেন, ‘প্রান্তিক ও সুবিধাবঞ্চিত কমিউনিটির ৫৬ লাখ কিশোরীকে এইচপিভি টিকা প্রদানের মাধ্যমে আমরা শুধু তাদের জীবন রক্ষা করছি না, বরং একটি পুরো প্রজন্মের বিকাশের জন্য তাদের ক্ষমতায়নের দ্বার উন্মুক্ত করেছি। আমাদের আন্তরিক অভিনন্দন নিবেদিতপ্রাণ সকল স্বাস্থ্যকর্মী এবং এই কার্যক্রমের সঙ্গে যুক্ত সকল কমিউনিটির প্রতি যারা এটিকে সফল করেছেন।’
দেশের মৎস্যজীবীদের বড় অংশকে জেলে হিসেবে নিবন্ধনের আওতায় এনেছে সরকার। অভিযোগ রয়েছে, নিবন্ধিত জেলেদের তালিকায় অনিয়ম-প্রতারণার মাধ্যমে অন্য পেশাজীবীরা ঢুকে পড়েছেন। এতে মাছ ধরা বন্ধ থাকার সময় সরকারের সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় দেওয়া বিভিন্ন সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন অনেক প্রকৃত জেলে।
১ ঘণ্টা আগেবিগত আওয়ামী লীগ আমলের শতাধিক সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) বর্তমানে কারাগারে। তাঁদের অধিকাংশই বিলুপ্ত দ্বাদশ জাতীয় সংসদের সদস্য ছিলেন। তাঁদের মধ্যে সাবেক মন্ত্রী, উপদেষ্টা, প্রতিমন্ত্রীও রয়েছেন। তাঁরা হত্যা, হত্যাচেষ্টা, মানবতাবিরোধী অপরাধ, দুর্নীতি, অর্থ পাচারসহ বিভিন্ন অভিযোগে বিচারের মুখে।
৭ ঘণ্টা আগেইসরায়েলকে জবাবদিহির আওতায় আনতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ। পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন আজ শনিবার তুরস্কের ইস্তাম্বুলে ইসলামি সহযোগিতা সংস্থার (ওআইসি) পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের ৫১তম সম্মেলনে দেওয়া বক্তব্যে এই আহ্বান জানান।
১০ ঘণ্টা আগেচীনের কুনমিংয়ে পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ে গত বৃহস্পতিবার এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে বিনিয়োগ, অবকাঠামো, প্রযুক্তিসহ পাঁচটি ক্ষেত্রে সহযোগিতার কথা বলা হয়।
১১ ঘণ্টা আগে