নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতির কাজ তদারকি করতে পাঁচটি উচ্চপর্যায়ের কমিটি গঠন করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। চারজন নির্বাচন কমিশনারের নেতৃত্বে গঠন করা হয়েছে এই পাঁচ কমিটি। প্রতিটি কমিটিতে ইসির সিনিয়র সচিব, অতিরিক্ত সচিবসহ সাতজন করে কর্মকর্তাকে রাখা হয়েছে। কমিটিগুলোর যে কার্যপরিধি নির্ধারণ করা হয়েছে, তার বেশির ভাগই তফসিল ঘোষণার পরবর্তী কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত।
গতকাল বুধবার ইসি পৃথক পৃথকভাবে পাঁচটি কমিটি গঠনের অফিস আদেশ জারি করেছে।
জানা যায়, এসব কমিটির মাধ্যমে ইসি ভোটের দায়িত্বে থাকা মাঠপ্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কার্যক্রমের তদারকি ও সমন্বয় করবে। নির্বাচনে সম্ভাব্য সহিংসতা, সন্ত্রাস ও বিশৃঙ্খলার আশঙ্কা নিরূপণ ও প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নেবে। নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর গঠিত ইলেকটোরাল ইনকোয়ারি কমিটির কার্যক্রমও তদারকি করবে। নির্বাচন ও ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা নিয়োগ কার্যক্রমও মনিটরিং করা হবে।
আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি থেকে এপ্রিল মাসের মধ্যে সংসদ নির্বাচন আয়োজনের বিষয়ে আলোচনা রয়েছে। গতকাল প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের প্রস্তুতিমূলক কাজ শেষ করার নির্দেশ দিয়েছেন। এমন সময় ইসি এই পাঁচ কমিটি গঠন করল।
ইলেকটোরাল ইনকোয়ারি কমিটির কার্যক্রম তদারকি ও সমন্বয়বিষয়ক কমিটির প্রধান নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ। সাত সদস্যের এ কমিটি নির্বাচনের দায়িত্বে নিয়োজিত রিটার্নিং কর্মকর্তা, মাঠপ্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের জন্য নির্দেশিকা ও ম্যানুয়েল প্রস্তুত কাজের সমন্বয় করবে। এ ছাড়া নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর গঠিত ইলেকটোরাল ইনকোয়ারি কমিটির কার্যক্রমও তদারকি করবে।
নির্বাচন কমিশনার তাহমিদা আহমদের নেতৃত্বে সাত সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুত ও প্রশিক্ষণ কার্যক্রম তদারকি করার জন্য। ওই কমিটি জাতীয় ও স্থানীয় সরকার নির্বাচনের কর্মকর্তা ও ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুত কাজের তদারকি করবে। প্রিসাইডিং, সহকারী প্রিসাইডিং ও পোলিং কর্মকর্তা নিয়োগ ও প্রশিক্ষণসংক্রান্ত কার্যক্রমও তদারকি করবে এ কমিটি।
নির্বাচনে মাঠপ্রশাসনের সঙ্গে সমন্বয় করবে নির্বাচন কমিশনার মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকারের নেতৃত্বাধীন সাত সদস্যের কমিটি। ওই কমিটি নির্বাচনের আগে ও ভোটের সময় বেসামরিক কর্মকর্তাদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ, সমন্বয় ও পরামর্শ দেবে। এ ছাড়া মাঠপর্যায়ে নির্বাচনী কার্যক্রম বাস্তবায়নে নির্দেশনা দেওয়া, নির্বাচনের সময়ে উদ্ভূত যেকোনো সংকট নিরসনে তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ গ্রহণে পরামর্শ ও সহযোগিতা দেবে। আচরণবিধি প্রতিপালনে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটদের সঙ্গে সমন্বয় করবে এ কমিটি। কমিটিতে ইসির সিনিয়র সচিব, অতিরিক্ত সচিব, জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের মহাপরিচালকসহ সাতজন সদস্য রয়েছেন।
নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহকে প্রধান করে আইনশৃঙ্খলা সমন্বয় ও মনিটরিংসংক্রান্ত সাত সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে। এ কমিটি নির্বাচন পরিচালনা কাজের নিরাপত্তা পরিকল্পনা গ্রহণ এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কার্যক্রমের তদারকি ও সমন্বয় করবে। নির্বাচনী এলাকা ও ভোটকেন্দ্রের শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীগুলোর মধ্যে সমন্বয় করবে। এ ছাড়া নির্বাচনে সম্ভাব্য সহিংসতা, সন্ত্রাস ও বিশৃঙ্খলার আশঙ্কা নিরূপণ ও প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নেবে এ কমিটি।
প্রবাসীদের ভোটাধিকার এবং বিদেশি সাংবাদিক ও পর্যবেক্ষক সমন্বয় করতে আরেকটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। এ কমিটির নেতৃত্বে রয়েছেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ। তাঁর নেতৃত্বাধীন সাত সদস্যের কমিটি প্রবাসীদের ভোটাধিকার পদ্ধতি প্রণয়ন এবং এ কাজে বিভিন্ন দূতাবাসের সঙ্গে সমন্বয় করবে। এ ছাড়া দেশি-বিদেশি পর্যবেক্ষকদের কার্যক্রম তদারকি করবে এ কমিটি।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতির কাজ তদারকি করতে পাঁচটি উচ্চপর্যায়ের কমিটি গঠন করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। চারজন নির্বাচন কমিশনারের নেতৃত্বে গঠন করা হয়েছে এই পাঁচ কমিটি। প্রতিটি কমিটিতে ইসির সিনিয়র সচিব, অতিরিক্ত সচিবসহ সাতজন করে কর্মকর্তাকে রাখা হয়েছে। কমিটিগুলোর যে কার্যপরিধি নির্ধারণ করা হয়েছে, তার বেশির ভাগই তফসিল ঘোষণার পরবর্তী কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত।
গতকাল বুধবার ইসি পৃথক পৃথকভাবে পাঁচটি কমিটি গঠনের অফিস আদেশ জারি করেছে।
জানা যায়, এসব কমিটির মাধ্যমে ইসি ভোটের দায়িত্বে থাকা মাঠপ্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কার্যক্রমের তদারকি ও সমন্বয় করবে। নির্বাচনে সম্ভাব্য সহিংসতা, সন্ত্রাস ও বিশৃঙ্খলার আশঙ্কা নিরূপণ ও প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নেবে। নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর গঠিত ইলেকটোরাল ইনকোয়ারি কমিটির কার্যক্রমও তদারকি করবে। নির্বাচন ও ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা নিয়োগ কার্যক্রমও মনিটরিং করা হবে।
আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি থেকে এপ্রিল মাসের মধ্যে সংসদ নির্বাচন আয়োজনের বিষয়ে আলোচনা রয়েছে। গতকাল প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের প্রস্তুতিমূলক কাজ শেষ করার নির্দেশ দিয়েছেন। এমন সময় ইসি এই পাঁচ কমিটি গঠন করল।
ইলেকটোরাল ইনকোয়ারি কমিটির কার্যক্রম তদারকি ও সমন্বয়বিষয়ক কমিটির প্রধান নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ। সাত সদস্যের এ কমিটি নির্বাচনের দায়িত্বে নিয়োজিত রিটার্নিং কর্মকর্তা, মাঠপ্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের জন্য নির্দেশিকা ও ম্যানুয়েল প্রস্তুত কাজের সমন্বয় করবে। এ ছাড়া নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর গঠিত ইলেকটোরাল ইনকোয়ারি কমিটির কার্যক্রমও তদারকি করবে।
নির্বাচন কমিশনার তাহমিদা আহমদের নেতৃত্বে সাত সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুত ও প্রশিক্ষণ কার্যক্রম তদারকি করার জন্য। ওই কমিটি জাতীয় ও স্থানীয় সরকার নির্বাচনের কর্মকর্তা ও ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুত কাজের তদারকি করবে। প্রিসাইডিং, সহকারী প্রিসাইডিং ও পোলিং কর্মকর্তা নিয়োগ ও প্রশিক্ষণসংক্রান্ত কার্যক্রমও তদারকি করবে এ কমিটি।
নির্বাচনে মাঠপ্রশাসনের সঙ্গে সমন্বয় করবে নির্বাচন কমিশনার মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকারের নেতৃত্বাধীন সাত সদস্যের কমিটি। ওই কমিটি নির্বাচনের আগে ও ভোটের সময় বেসামরিক কর্মকর্তাদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ, সমন্বয় ও পরামর্শ দেবে। এ ছাড়া মাঠপর্যায়ে নির্বাচনী কার্যক্রম বাস্তবায়নে নির্দেশনা দেওয়া, নির্বাচনের সময়ে উদ্ভূত যেকোনো সংকট নিরসনে তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ গ্রহণে পরামর্শ ও সহযোগিতা দেবে। আচরণবিধি প্রতিপালনে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটদের সঙ্গে সমন্বয় করবে এ কমিটি। কমিটিতে ইসির সিনিয়র সচিব, অতিরিক্ত সচিব, জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের মহাপরিচালকসহ সাতজন সদস্য রয়েছেন।
নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহকে প্রধান করে আইনশৃঙ্খলা সমন্বয় ও মনিটরিংসংক্রান্ত সাত সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে। এ কমিটি নির্বাচন পরিচালনা কাজের নিরাপত্তা পরিকল্পনা গ্রহণ এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কার্যক্রমের তদারকি ও সমন্বয় করবে। নির্বাচনী এলাকা ও ভোটকেন্দ্রের শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীগুলোর মধ্যে সমন্বয় করবে। এ ছাড়া নির্বাচনে সম্ভাব্য সহিংসতা, সন্ত্রাস ও বিশৃঙ্খলার আশঙ্কা নিরূপণ ও প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নেবে এ কমিটি।
প্রবাসীদের ভোটাধিকার এবং বিদেশি সাংবাদিক ও পর্যবেক্ষক সমন্বয় করতে আরেকটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। এ কমিটির নেতৃত্বে রয়েছেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ। তাঁর নেতৃত্বাধীন সাত সদস্যের কমিটি প্রবাসীদের ভোটাধিকার পদ্ধতি প্রণয়ন এবং এ কাজে বিভিন্ন দূতাবাসের সঙ্গে সমন্বয় করবে। এ ছাড়া দেশি-বিদেশি পর্যবেক্ষকদের কার্যক্রম তদারকি করবে এ কমিটি।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতির কাজ তদারকি করতে পাঁচটি উচ্চপর্যায়ের কমিটি গঠন করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। চারজন নির্বাচন কমিশনারের নেতৃত্বে গঠন করা হয়েছে এই পাঁচ কমিটি। প্রতিটি কমিটিতে ইসির সিনিয়র সচিব, অতিরিক্ত সচিবসহ সাতজন করে কর্মকর্তাকে রাখা হয়েছে। কমিটিগুলোর যে কার্যপরিধি নির্ধারণ করা হয়েছে, তার বেশির ভাগই তফসিল ঘোষণার পরবর্তী কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত।
গতকাল বুধবার ইসি পৃথক পৃথকভাবে পাঁচটি কমিটি গঠনের অফিস আদেশ জারি করেছে।
জানা যায়, এসব কমিটির মাধ্যমে ইসি ভোটের দায়িত্বে থাকা মাঠপ্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কার্যক্রমের তদারকি ও সমন্বয় করবে। নির্বাচনে সম্ভাব্য সহিংসতা, সন্ত্রাস ও বিশৃঙ্খলার আশঙ্কা নিরূপণ ও প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নেবে। নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর গঠিত ইলেকটোরাল ইনকোয়ারি কমিটির কার্যক্রমও তদারকি করবে। নির্বাচন ও ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা নিয়োগ কার্যক্রমও মনিটরিং করা হবে।
আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি থেকে এপ্রিল মাসের মধ্যে সংসদ নির্বাচন আয়োজনের বিষয়ে আলোচনা রয়েছে। গতকাল প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের প্রস্তুতিমূলক কাজ শেষ করার নির্দেশ দিয়েছেন। এমন সময় ইসি এই পাঁচ কমিটি গঠন করল।
ইলেকটোরাল ইনকোয়ারি কমিটির কার্যক্রম তদারকি ও সমন্বয়বিষয়ক কমিটির প্রধান নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ। সাত সদস্যের এ কমিটি নির্বাচনের দায়িত্বে নিয়োজিত রিটার্নিং কর্মকর্তা, মাঠপ্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের জন্য নির্দেশিকা ও ম্যানুয়েল প্রস্তুত কাজের সমন্বয় করবে। এ ছাড়া নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর গঠিত ইলেকটোরাল ইনকোয়ারি কমিটির কার্যক্রমও তদারকি করবে।
নির্বাচন কমিশনার তাহমিদা আহমদের নেতৃত্বে সাত সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুত ও প্রশিক্ষণ কার্যক্রম তদারকি করার জন্য। ওই কমিটি জাতীয় ও স্থানীয় সরকার নির্বাচনের কর্মকর্তা ও ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুত কাজের তদারকি করবে। প্রিসাইডিং, সহকারী প্রিসাইডিং ও পোলিং কর্মকর্তা নিয়োগ ও প্রশিক্ষণসংক্রান্ত কার্যক্রমও তদারকি করবে এ কমিটি।
নির্বাচনে মাঠপ্রশাসনের সঙ্গে সমন্বয় করবে নির্বাচন কমিশনার মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকারের নেতৃত্বাধীন সাত সদস্যের কমিটি। ওই কমিটি নির্বাচনের আগে ও ভোটের সময় বেসামরিক কর্মকর্তাদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ, সমন্বয় ও পরামর্শ দেবে। এ ছাড়া মাঠপর্যায়ে নির্বাচনী কার্যক্রম বাস্তবায়নে নির্দেশনা দেওয়া, নির্বাচনের সময়ে উদ্ভূত যেকোনো সংকট নিরসনে তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ গ্রহণে পরামর্শ ও সহযোগিতা দেবে। আচরণবিধি প্রতিপালনে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটদের সঙ্গে সমন্বয় করবে এ কমিটি। কমিটিতে ইসির সিনিয়র সচিব, অতিরিক্ত সচিব, জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের মহাপরিচালকসহ সাতজন সদস্য রয়েছেন।
নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহকে প্রধান করে আইনশৃঙ্খলা সমন্বয় ও মনিটরিংসংক্রান্ত সাত সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে। এ কমিটি নির্বাচন পরিচালনা কাজের নিরাপত্তা পরিকল্পনা গ্রহণ এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কার্যক্রমের তদারকি ও সমন্বয় করবে। নির্বাচনী এলাকা ও ভোটকেন্দ্রের শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীগুলোর মধ্যে সমন্বয় করবে। এ ছাড়া নির্বাচনে সম্ভাব্য সহিংসতা, সন্ত্রাস ও বিশৃঙ্খলার আশঙ্কা নিরূপণ ও প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নেবে এ কমিটি।
প্রবাসীদের ভোটাধিকার এবং বিদেশি সাংবাদিক ও পর্যবেক্ষক সমন্বয় করতে আরেকটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। এ কমিটির নেতৃত্বে রয়েছেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ। তাঁর নেতৃত্বাধীন সাত সদস্যের কমিটি প্রবাসীদের ভোটাধিকার পদ্ধতি প্রণয়ন এবং এ কাজে বিভিন্ন দূতাবাসের সঙ্গে সমন্বয় করবে। এ ছাড়া দেশি-বিদেশি পর্যবেক্ষকদের কার্যক্রম তদারকি করবে এ কমিটি।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতির কাজ তদারকি করতে পাঁচটি উচ্চপর্যায়ের কমিটি গঠন করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। চারজন নির্বাচন কমিশনারের নেতৃত্বে গঠন করা হয়েছে এই পাঁচ কমিটি। প্রতিটি কমিটিতে ইসির সিনিয়র সচিব, অতিরিক্ত সচিবসহ সাতজন করে কর্মকর্তাকে রাখা হয়েছে। কমিটিগুলোর যে কার্যপরিধি নির্ধারণ করা হয়েছে, তার বেশির ভাগই তফসিল ঘোষণার পরবর্তী কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত।
গতকাল বুধবার ইসি পৃথক পৃথকভাবে পাঁচটি কমিটি গঠনের অফিস আদেশ জারি করেছে।
জানা যায়, এসব কমিটির মাধ্যমে ইসি ভোটের দায়িত্বে থাকা মাঠপ্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কার্যক্রমের তদারকি ও সমন্বয় করবে। নির্বাচনে সম্ভাব্য সহিংসতা, সন্ত্রাস ও বিশৃঙ্খলার আশঙ্কা নিরূপণ ও প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নেবে। নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর গঠিত ইলেকটোরাল ইনকোয়ারি কমিটির কার্যক্রমও তদারকি করবে। নির্বাচন ও ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা নিয়োগ কার্যক্রমও মনিটরিং করা হবে।
আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি থেকে এপ্রিল মাসের মধ্যে সংসদ নির্বাচন আয়োজনের বিষয়ে আলোচনা রয়েছে। গতকাল প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের প্রস্তুতিমূলক কাজ শেষ করার নির্দেশ দিয়েছেন। এমন সময় ইসি এই পাঁচ কমিটি গঠন করল।
ইলেকটোরাল ইনকোয়ারি কমিটির কার্যক্রম তদারকি ও সমন্বয়বিষয়ক কমিটির প্রধান নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ। সাত সদস্যের এ কমিটি নির্বাচনের দায়িত্বে নিয়োজিত রিটার্নিং কর্মকর্তা, মাঠপ্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের জন্য নির্দেশিকা ও ম্যানুয়েল প্রস্তুত কাজের সমন্বয় করবে। এ ছাড়া নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর গঠিত ইলেকটোরাল ইনকোয়ারি কমিটির কার্যক্রমও তদারকি করবে।
নির্বাচন কমিশনার তাহমিদা আহমদের নেতৃত্বে সাত সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুত ও প্রশিক্ষণ কার্যক্রম তদারকি করার জন্য। ওই কমিটি জাতীয় ও স্থানীয় সরকার নির্বাচনের কর্মকর্তা ও ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুত কাজের তদারকি করবে। প্রিসাইডিং, সহকারী প্রিসাইডিং ও পোলিং কর্মকর্তা নিয়োগ ও প্রশিক্ষণসংক্রান্ত কার্যক্রমও তদারকি করবে এ কমিটি।
নির্বাচনে মাঠপ্রশাসনের সঙ্গে সমন্বয় করবে নির্বাচন কমিশনার মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকারের নেতৃত্বাধীন সাত সদস্যের কমিটি। ওই কমিটি নির্বাচনের আগে ও ভোটের সময় বেসামরিক কর্মকর্তাদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ, সমন্বয় ও পরামর্শ দেবে। এ ছাড়া মাঠপর্যায়ে নির্বাচনী কার্যক্রম বাস্তবায়নে নির্দেশনা দেওয়া, নির্বাচনের সময়ে উদ্ভূত যেকোনো সংকট নিরসনে তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ গ্রহণে পরামর্শ ও সহযোগিতা দেবে। আচরণবিধি প্রতিপালনে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটদের সঙ্গে সমন্বয় করবে এ কমিটি। কমিটিতে ইসির সিনিয়র সচিব, অতিরিক্ত সচিব, জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের মহাপরিচালকসহ সাতজন সদস্য রয়েছেন।
নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহকে প্রধান করে আইনশৃঙ্খলা সমন্বয় ও মনিটরিংসংক্রান্ত সাত সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে। এ কমিটি নির্বাচন পরিচালনা কাজের নিরাপত্তা পরিকল্পনা গ্রহণ এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কার্যক্রমের তদারকি ও সমন্বয় করবে। নির্বাচনী এলাকা ও ভোটকেন্দ্রের শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীগুলোর মধ্যে সমন্বয় করবে। এ ছাড়া নির্বাচনে সম্ভাব্য সহিংসতা, সন্ত্রাস ও বিশৃঙ্খলার আশঙ্কা নিরূপণ ও প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নেবে এ কমিটি।
প্রবাসীদের ভোটাধিকার এবং বিদেশি সাংবাদিক ও পর্যবেক্ষক সমন্বয় করতে আরেকটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। এ কমিটির নেতৃত্বে রয়েছেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ। তাঁর নেতৃত্বাধীন সাত সদস্যের কমিটি প্রবাসীদের ভোটাধিকার পদ্ধতি প্রণয়ন এবং এ কাজে বিভিন্ন দূতাবাসের সঙ্গে সমন্বয় করবে। এ ছাড়া দেশি-বিদেশি পর্যবেক্ষকদের কার্যক্রম তদারকি করবে এ কমিটি।

নিজের চাচা-চাচিকে বাবা-মা সাজিয়ে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরি নেওয়ার অভিযোগে অভিযুক্ত চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোলের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. কামাল হোসেনকে ওএসডি করেছে সরকার। আজ বুধবার তাঁকে ওএসডি করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
৯ মিনিট আগে
আসাদুজ্জামান বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার মাধ্যমে দেশে যে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাংলাদেশে আসার পরে যেভাবে দেশের গণতন্ত্র উন্নত হয়েছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিলোপের পরে সেই সুযোগ হয়নি। এই ব্যবস্থা বাতিল করার পর...
৩২ মিনিট আগে
সুপ্রিম কোর্টের বিচারকদের পারিতোষিক, ছুটি, পেনশন ও বিশেষাধিকারসংক্রান্ত আইনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট করা হয়েছে। ১৩ জনের পক্ষে এ রিট করা হয়েছে বলে আজ বুধবার জানিয়েছেন তাঁদের আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির।
৪৩ মিনিট আগে
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশনের (সিআরআই) কর জালিয়াতি ও প্রতিষ্ঠানের নামে অনৈতিক অর্থ সুবিধা নিয়ে আত্মসাতের অভিযোগে প্রতিষ্ঠানটির ট্রাস্টি ও ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব আহমেদ ওয়াজেদ জয়, মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলসহ ৮ জনের...
১ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

নিজের চাচা-চাচিকে বাবা-মা সাজিয়ে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরি নেওয়ার অভিযোগে অভিযুক্ত চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোলের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. কামাল হোসেনকে ওএসডি করেছে সরকার। আজ বুধবার তাঁকে ওএসডি করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
কামাল হোসেন তাঁর পিতা-মাতা মো. আবুল কাশেম ও মোছা. হাবীয়া খাতুনের পরিবর্তে নিজের চাচা বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আহসান হাবীব ও চাচি মোছা. সানোয়ারা খাতুনকে পিতা-মাতা দেখিয়ে ৩৫তম বিসিএস পরীক্ষায় অংশ নিয়ে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান কোটায় প্রশাসন ক্যাডারে চাকরি নিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
মুক্তিযোদ্ধা কোটার সুবিধা নিতে জালিয়াতির অভিযোগে গত বছরের ২৬ ডিসেম্বর দুদকের ঢাকা-১-এর সম্মিলিত জেলা কার্যালয়ের উপসহকারী পরিচালক মো. মনজুরুল ইসলাম মিন্টু বাদী হয়ে কামাল হোসেনের বিরুদ্ধে মামলা করেন।
কামাল হোসেনের প্রকৃত মা-বাবা কারা, তা নিশ্চিত হতে গত মঙ্গলবার ডিএনএ পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুদক। দুদক আনুষ্ঠানিকভাবে এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার পরদিন ইউএনও কামাল হোসেনকে ওএসডি করা হলো।

নিজের চাচা-চাচিকে বাবা-মা সাজিয়ে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরি নেওয়ার অভিযোগে অভিযুক্ত চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোলের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. কামাল হোসেনকে ওএসডি করেছে সরকার। আজ বুধবার তাঁকে ওএসডি করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
কামাল হোসেন তাঁর পিতা-মাতা মো. আবুল কাশেম ও মোছা. হাবীয়া খাতুনের পরিবর্তে নিজের চাচা বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আহসান হাবীব ও চাচি মোছা. সানোয়ারা খাতুনকে পিতা-মাতা দেখিয়ে ৩৫তম বিসিএস পরীক্ষায় অংশ নিয়ে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান কোটায় প্রশাসন ক্যাডারে চাকরি নিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
মুক্তিযোদ্ধা কোটার সুবিধা নিতে জালিয়াতির অভিযোগে গত বছরের ২৬ ডিসেম্বর দুদকের ঢাকা-১-এর সম্মিলিত জেলা কার্যালয়ের উপসহকারী পরিচালক মো. মনজুরুল ইসলাম মিন্টু বাদী হয়ে কামাল হোসেনের বিরুদ্ধে মামলা করেন।
কামাল হোসেনের প্রকৃত মা-বাবা কারা, তা নিশ্চিত হতে গত মঙ্গলবার ডিএনএ পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুদক। দুদক আনুষ্ঠানিকভাবে এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার পরদিন ইউএনও কামাল হোসেনকে ওএসডি করা হলো।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতির কাজ তদারকি করতে পাঁচটি উচ্চপর্যায়ের কমিটি গঠন করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। চারজন নির্বাচন কমিশনারের নেতৃত্বে গঠন করা হয়েছে এই পাঁচ কমিটি। প্রতিটি কমিটিতে ইসির সিনিয়র সচিব, অতিরিক্ত সচিবসহ সাতজন করে কর্মকর্তাকে রাখা হয়েছে।
১০ জুলাই ২০২৫
আসাদুজ্জামান বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার মাধ্যমে দেশে যে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাংলাদেশে আসার পরে যেভাবে দেশের গণতন্ত্র উন্নত হয়েছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিলোপের পরে সেই সুযোগ হয়নি। এই ব্যবস্থা বাতিল করার পর...
৩২ মিনিট আগে
সুপ্রিম কোর্টের বিচারকদের পারিতোষিক, ছুটি, পেনশন ও বিশেষাধিকারসংক্রান্ত আইনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট করা হয়েছে। ১৩ জনের পক্ষে এ রিট করা হয়েছে বলে আজ বুধবার জানিয়েছেন তাঁদের আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির।
৪৩ মিনিট আগে
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশনের (সিআরআই) কর জালিয়াতি ও প্রতিষ্ঠানের নামে অনৈতিক অর্থ সুবিধা নিয়ে আত্মসাতের অভিযোগে প্রতিষ্ঠানটির ট্রাস্টি ও ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব আহমেদ ওয়াজেদ জয়, মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলসহ ৮ জনের...
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান বলেছেন, ‘জুলাই বিপ্লবীরা যদি ঐক্যবদ্ধভাবে বলত, “আমরা ৭২-এর সংবিধান চাই না, আমরা নতুন সংবিধান রচনা করতে চাই”—তাহলে সেটাই হতো সংবিধান। কিন্তু তাদের মধ্যে বিভেদ থাকলে হবে না। ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।’
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিলের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল শুনানিতে আজ বুধবার এসব কথা বলেন রাষ্ট্রের প্রধান এই আইন কর্মকর্তা।
প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন সাত বিচারপতির আপিল বিভাগে অষ্টম দিনের মতো এ বিষয়ে শুনানি হয়।
এদিন আরও শুনানি করেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল আনীক আর হক এবং বিএনপি-সমর্থিত আইনজীবী রুহুল কুদ্দুস কাজল।
শুনানিতে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ‘হাকিম নড়ে তো হুকুম নড়ে না। খায়রুল হক সাহেবরা হুকুম নড়ায়ে দিয়েছেন সংক্ষিপ্ত রায় এবং পূর্ণাঙ্গ রায়ের মধ্য দিয়ে; যা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। শাস্তি হতে পারে সর্বোচ্চ সাত বছরের কারাদণ্ড। সংবিধান একটা অরগানিক ডকুমেন্ট। এটা বিভিন্ন রকমভাবে উপস্থাপিত হয়। কোরআন কিংবা বাইবেল—কেউ পরিবর্তন করতে পারবে না। সংবিধান পরিবর্তনযোগ্য। আজকে সংবিধানের অ্যামেন্ডমেন্টে (সংশোধন) যদি বলে দেন, তত্ত্বাবধায়কে ফিরে গেলাম, সেটাই যে অ্যাবসোলিউট (যথাযথ) হবে—তাও না। এটাও জনগণের চাহিদা অনুসারে হবে। জনগণ যদি মনে করে, এটাতে তার ভোটাধিকার নিশ্চিত হচ্ছে না, জনগণ ইচ্ছা করলে এর বিরুদ্ধে সংগ্রাম করতে পারবে।’
মো. আসাদুজ্জামান বলেন, ‘আমরা মনে করি, ওই (তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিল) রায় থাকা উচিত না। আমরা বিশ্বাস করি, রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে রায়টা লেখা হয়েছে একটি বিশেষ দলকে সুবিধা দেওয়ার জন্য। এই রায় দুটি গ্রাউন্ডে বাতিল হবে। সাতজন মিলে ঘোষণা করলেন, আগামী দুটি সংসদ নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে হতে হবে। সেখানে উনারা ডেভিয়েট (বিচ্যুত) করে পূর্ণাঙ্গ যে রায় দিলেন, তা ওপেন ঘোষণা রায়ের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। ঘোষিত রায় পরিবর্তন করার জন্য রিভিউ করতে হবে। রিভিউ যেকোনো পক্ষ করতে পারে। আদালত স্বতঃপ্রণোদিত হয়েও করতে পারেন। খায়রুল হক সেই পথে না গিয়ে যে পথে হেঁটেছেন, তা আইনের ব্যত্যয়। রিভিউ না করে উনি রায় পরিবর্তন করেছেন। এটা দণ্ডবিধির ২১৯ ধারা অনুসারে শাস্তিযোগ্য অপরাধ। উনি পাবলিক সার্ভেন্ট হিসেবে জানতেন, এ ধরনের পরিবর্তন করা আইনে সম্ভব নয়। তারপরও উনি সেটা করেছেন।’
আসাদুজ্জামান বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার মাধ্যমে দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাংলাদেশে আসার পরে যেভাবে দেশের গণতন্ত্র উন্নত হয়েছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিলোপের পরে সেই সুযোগ হয়নি। এই ব্যবস্থা বাতিল করার পর হত্যা, গুম, রাতের বেলায় ভোট দেওয়া, মিথ্যা মামলায় মানুষকে কারাগারে পাঠানো—এ ধরনের রাজনীতি শুরু হয়। ৭০ লাখের মতো মানুষ গায়েবি মামলায় আসামি হয়। সেই কারণে এটা ২১৯ ধারার অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে।

অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান বলেছেন, ‘জুলাই বিপ্লবীরা যদি ঐক্যবদ্ধভাবে বলত, “আমরা ৭২-এর সংবিধান চাই না, আমরা নতুন সংবিধান রচনা করতে চাই”—তাহলে সেটাই হতো সংবিধান। কিন্তু তাদের মধ্যে বিভেদ থাকলে হবে না। ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।’
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিলের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল শুনানিতে আজ বুধবার এসব কথা বলেন রাষ্ট্রের প্রধান এই আইন কর্মকর্তা।
প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন সাত বিচারপতির আপিল বিভাগে অষ্টম দিনের মতো এ বিষয়ে শুনানি হয়।
এদিন আরও শুনানি করেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল আনীক আর হক এবং বিএনপি-সমর্থিত আইনজীবী রুহুল কুদ্দুস কাজল।
শুনানিতে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ‘হাকিম নড়ে তো হুকুম নড়ে না। খায়রুল হক সাহেবরা হুকুম নড়ায়ে দিয়েছেন সংক্ষিপ্ত রায় এবং পূর্ণাঙ্গ রায়ের মধ্য দিয়ে; যা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। শাস্তি হতে পারে সর্বোচ্চ সাত বছরের কারাদণ্ড। সংবিধান একটা অরগানিক ডকুমেন্ট। এটা বিভিন্ন রকমভাবে উপস্থাপিত হয়। কোরআন কিংবা বাইবেল—কেউ পরিবর্তন করতে পারবে না। সংবিধান পরিবর্তনযোগ্য। আজকে সংবিধানের অ্যামেন্ডমেন্টে (সংশোধন) যদি বলে দেন, তত্ত্বাবধায়কে ফিরে গেলাম, সেটাই যে অ্যাবসোলিউট (যথাযথ) হবে—তাও না। এটাও জনগণের চাহিদা অনুসারে হবে। জনগণ যদি মনে করে, এটাতে তার ভোটাধিকার নিশ্চিত হচ্ছে না, জনগণ ইচ্ছা করলে এর বিরুদ্ধে সংগ্রাম করতে পারবে।’
মো. আসাদুজ্জামান বলেন, ‘আমরা মনে করি, ওই (তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিল) রায় থাকা উচিত না। আমরা বিশ্বাস করি, রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে রায়টা লেখা হয়েছে একটি বিশেষ দলকে সুবিধা দেওয়ার জন্য। এই রায় দুটি গ্রাউন্ডে বাতিল হবে। সাতজন মিলে ঘোষণা করলেন, আগামী দুটি সংসদ নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে হতে হবে। সেখানে উনারা ডেভিয়েট (বিচ্যুত) করে পূর্ণাঙ্গ যে রায় দিলেন, তা ওপেন ঘোষণা রায়ের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। ঘোষিত রায় পরিবর্তন করার জন্য রিভিউ করতে হবে। রিভিউ যেকোনো পক্ষ করতে পারে। আদালত স্বতঃপ্রণোদিত হয়েও করতে পারেন। খায়রুল হক সেই পথে না গিয়ে যে পথে হেঁটেছেন, তা আইনের ব্যত্যয়। রিভিউ না করে উনি রায় পরিবর্তন করেছেন। এটা দণ্ডবিধির ২১৯ ধারা অনুসারে শাস্তিযোগ্য অপরাধ। উনি পাবলিক সার্ভেন্ট হিসেবে জানতেন, এ ধরনের পরিবর্তন করা আইনে সম্ভব নয়। তারপরও উনি সেটা করেছেন।’
আসাদুজ্জামান বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার মাধ্যমে দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাংলাদেশে আসার পরে যেভাবে দেশের গণতন্ত্র উন্নত হয়েছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিলোপের পরে সেই সুযোগ হয়নি। এই ব্যবস্থা বাতিল করার পর হত্যা, গুম, রাতের বেলায় ভোট দেওয়া, মিথ্যা মামলায় মানুষকে কারাগারে পাঠানো—এ ধরনের রাজনীতি শুরু হয়। ৭০ লাখের মতো মানুষ গায়েবি মামলায় আসামি হয়। সেই কারণে এটা ২১৯ ধারার অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতির কাজ তদারকি করতে পাঁচটি উচ্চপর্যায়ের কমিটি গঠন করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। চারজন নির্বাচন কমিশনারের নেতৃত্বে গঠন করা হয়েছে এই পাঁচ কমিটি। প্রতিটি কমিটিতে ইসির সিনিয়র সচিব, অতিরিক্ত সচিবসহ সাতজন করে কর্মকর্তাকে রাখা হয়েছে।
১০ জুলাই ২০২৫
নিজের চাচা-চাচিকে বাবা-মা সাজিয়ে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরি নেওয়ার অভিযোগে অভিযুক্ত চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোলের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. কামাল হোসেনকে ওএসডি করেছে সরকার। আজ বুধবার তাঁকে ওএসডি করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
৯ মিনিট আগে
সুপ্রিম কোর্টের বিচারকদের পারিতোষিক, ছুটি, পেনশন ও বিশেষাধিকারসংক্রান্ত আইনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট করা হয়েছে। ১৩ জনের পক্ষে এ রিট করা হয়েছে বলে আজ বুধবার জানিয়েছেন তাঁদের আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির।
৪৩ মিনিট আগে
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশনের (সিআরআই) কর জালিয়াতি ও প্রতিষ্ঠানের নামে অনৈতিক অর্থ সুবিধা নিয়ে আত্মসাতের অভিযোগে প্রতিষ্ঠানটির ট্রাস্টি ও ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব আহমেদ ওয়াজেদ জয়, মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলসহ ৮ জনের...
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সুপ্রিম কোর্টের বিচারকদের পারিতোষিক, ছুটি, পেনশন ও বিশেষাধিকারসংক্রান্ত আইনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট করা হয়েছে। ১৩ জনের পক্ষে এ রিট করা হয়েছে বলে আজ বুধবার জানিয়েছেন তাঁদের আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির।
রিটকারীরা হলেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মোহাম্মদ সাদ্দাম হোসেন, আবদুল্লাহ সাদিক, মো. মিজানুল হক, আব্দুল ওয়াদুদ, রহিম উল্লাহ, আমিনুল ইসলাম শাকিল, ঢাকার জেলা জজ আদালতের আইনজীবী যায়েদ বিন আমজাদ, শিক্ষানবিশ আইনজীবী সাব্বির রহমান, মাহমুদুল হাসান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনের শিক্ষার্থী সাখাওয়াত জাকারিয়া, রাফিউল সাব্বির, শামিম সাহিদি ও হাবিবুর রহমান আল হাসান।
রিট আবেদনে বলা হয়, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা সংবিধানের মৌলিক কাঠামোর অংশ। সংবিধানের ৯৪(৪) ও ১৪৭(২) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সুপ্রিম কোর্টের বিচারকদের আর্থিক স্বাধীনতা ও নিরাপত্তা সংবিধান প্রদত্ত অধিকার। তবে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের বিচারক (পারিতোষিক ও বিশেষাধিকার) আইন, ২০২১ ও বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের বিচারক (ছুটি, পেনশন ও বিশেষাধিকার) আইন, ২০২৩ অনুযায়ী বিচারকদের বেতন, পেনশন ও বিশেষাধিকার এমনভাবে নির্ধারণ করা হয়েছে, যা বাস্তবে তাঁদের আর্থিক স্বাধীনতা ও প্রাতিষ্ঠানিক মর্যাদাকে ক্ষুণ্ন করছে।
আবেদনে এশিয়ার বিভিন্ন দেশের প্রধান বিচারপতি ও বিচারকদের বেতনকাঠামো তুলে ধরা হয়েছে। এতে বলা হয়, বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্টের বিচারকদের আর্থিক অবস্থান দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য দেশের তুলনায় নিম্ন স্তরে রয়েছে। এই অসামঞ্জস্য শুধু আর্থিক নয়, বরং বিচার বিভাগের মর্যাদা ও ন্যায়বিচারের মানের প্রতি সাংঘর্ষিক।
রিটে আরও বলা হয়, সংবিধানে প্রদত্ত বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও ক্ষমতার বিভাজনের নীতিকে উপেক্ষা করে সংসদ তার সাংবিধানিক ক্ষমতার সীমা অতিক্রম করে উক্ত আইন দুটি প্রণয়ন করেছে। এর ফলে বিচারপতিদের জন্য এক অন্যায্য ও বৈষম্যমূলক বেতনকাঠামো সৃষ্টি হয়েছে।

সুপ্রিম কোর্টের বিচারকদের পারিতোষিক, ছুটি, পেনশন ও বিশেষাধিকারসংক্রান্ত আইনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট করা হয়েছে। ১৩ জনের পক্ষে এ রিট করা হয়েছে বলে আজ বুধবার জানিয়েছেন তাঁদের আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির।
রিটকারীরা হলেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মোহাম্মদ সাদ্দাম হোসেন, আবদুল্লাহ সাদিক, মো. মিজানুল হক, আব্দুল ওয়াদুদ, রহিম উল্লাহ, আমিনুল ইসলাম শাকিল, ঢাকার জেলা জজ আদালতের আইনজীবী যায়েদ বিন আমজাদ, শিক্ষানবিশ আইনজীবী সাব্বির রহমান, মাহমুদুল হাসান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনের শিক্ষার্থী সাখাওয়াত জাকারিয়া, রাফিউল সাব্বির, শামিম সাহিদি ও হাবিবুর রহমান আল হাসান।
রিট আবেদনে বলা হয়, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা সংবিধানের মৌলিক কাঠামোর অংশ। সংবিধানের ৯৪(৪) ও ১৪৭(২) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সুপ্রিম কোর্টের বিচারকদের আর্থিক স্বাধীনতা ও নিরাপত্তা সংবিধান প্রদত্ত অধিকার। তবে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের বিচারক (পারিতোষিক ও বিশেষাধিকার) আইন, ২০২১ ও বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের বিচারক (ছুটি, পেনশন ও বিশেষাধিকার) আইন, ২০২৩ অনুযায়ী বিচারকদের বেতন, পেনশন ও বিশেষাধিকার এমনভাবে নির্ধারণ করা হয়েছে, যা বাস্তবে তাঁদের আর্থিক স্বাধীনতা ও প্রাতিষ্ঠানিক মর্যাদাকে ক্ষুণ্ন করছে।
আবেদনে এশিয়ার বিভিন্ন দেশের প্রধান বিচারপতি ও বিচারকদের বেতনকাঠামো তুলে ধরা হয়েছে। এতে বলা হয়, বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্টের বিচারকদের আর্থিক অবস্থান দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য দেশের তুলনায় নিম্ন স্তরে রয়েছে। এই অসামঞ্জস্য শুধু আর্থিক নয়, বরং বিচার বিভাগের মর্যাদা ও ন্যায়বিচারের মানের প্রতি সাংঘর্ষিক।
রিটে আরও বলা হয়, সংবিধানে প্রদত্ত বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও ক্ষমতার বিভাজনের নীতিকে উপেক্ষা করে সংসদ তার সাংবিধানিক ক্ষমতার সীমা অতিক্রম করে উক্ত আইন দুটি প্রণয়ন করেছে। এর ফলে বিচারপতিদের জন্য এক অন্যায্য ও বৈষম্যমূলক বেতনকাঠামো সৃষ্টি হয়েছে।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতির কাজ তদারকি করতে পাঁচটি উচ্চপর্যায়ের কমিটি গঠন করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। চারজন নির্বাচন কমিশনারের নেতৃত্বে গঠন করা হয়েছে এই পাঁচ কমিটি। প্রতিটি কমিটিতে ইসির সিনিয়র সচিব, অতিরিক্ত সচিবসহ সাতজন করে কর্মকর্তাকে রাখা হয়েছে।
১০ জুলাই ২০২৫
নিজের চাচা-চাচিকে বাবা-মা সাজিয়ে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরি নেওয়ার অভিযোগে অভিযুক্ত চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোলের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. কামাল হোসেনকে ওএসডি করেছে সরকার। আজ বুধবার তাঁকে ওএসডি করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
৯ মিনিট আগে
আসাদুজ্জামান বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার মাধ্যমে দেশে যে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাংলাদেশে আসার পরে যেভাবে দেশের গণতন্ত্র উন্নত হয়েছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিলোপের পরে সেই সুযোগ হয়নি। এই ব্যবস্থা বাতিল করার পর...
৩২ মিনিট আগে
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশনের (সিআরআই) কর জালিয়াতি ও প্রতিষ্ঠানের নামে অনৈতিক অর্থ সুবিধা নিয়ে আত্মসাতের অভিযোগে প্রতিষ্ঠানটির ট্রাস্টি ও ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব আহমেদ ওয়াজেদ জয়, মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলসহ ৮ জনের...
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশনের (সিআরআই) কর জালিয়াতি ও প্রতিষ্ঠানের নামে অনৈতিক অর্থ সুবিধা নিয়ে আত্মসাতের অভিযোগে প্রতিষ্ঠানটির ট্রাস্টি ও ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব আহমেদ ওয়াজেদ জয়, মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলসহ ৮ জনের নামে মামলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। পুতুল সিআরআইয়ের ট্রাস্টি ও ভাইস চেয়ারম্যান।
দুদকের প্রধান কার্যালয়ে কমিশনের মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) মো. আক্তার হোসেন আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) বিকেলে মামলাটি অনুমোদনের বিষয়টি সাংবাদিকদের জানান। তিনি জানান, জনকল্যাণের নামে গঠিত এই প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় কমিশন থেকে মামলা করার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
অন্য যে ছয়জনের বিরুদ্ধে মামলা হচ্ছে, তাঁরা হলেন সিআরআইয়ের ট্রাস্টি রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববি (শেখ রেহানার ছেলে), নসরুল হামিদ বিপু (সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী), নির্বাহী পরিচালক শাব্বির বিন শামস, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সদস্য (কর আপিল) রওশন আরা আক্তার, অর্থ মন্ত্রণালয়ের সাবেক সিনিয়র সচিব মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া এবং সাবেক অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
দুদকের অনুসন্ধান প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৩-১৪ থেকে ২০২৩-২৪ কর বর্ষ পর্যন্ত সিআরআই ২৩টি কোম্পানির কাছ থেকে ৪৫ কোটি ৩৫ লাখ ৯৫ হাজার টাকা অনুদান হিসেবে নেয়। এ ছাড়া একই সময়ে বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে অনুদান হিসেবে ১০০ কোটি ৩১ লাখ ৪০ হাজার ৪৮৬ টাকা নেয়। বৈধ ব্যয় বাদে হিসাব অনুযায়ী প্রতিষ্ঠানটির ব্যাংক হিসাবে ৭০ কোটি ৮০ লাখ ৪২ হাজার ৩৯০ টাকা স্থিতি থাকার কথা। কিন্তু পাওয়া গেছে ৫৫ কোটি ১১ লাখ ৮২ হাজার ৮৯৬ টাকা। অর্থাৎ ১৫ কোটি ৬৮ লাখ ৫৯ হাজার ৫২১ টাকা কম; যা আত্মসাৎ করা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সমাজসেবা অধিদপ্তরে নিবন্ধিত না থাকা সত্ত্বেও সিআরআই কর সুবিধা লাভের জন্য চাপ প্রয়োগ, প্রতিষ্ঠানটি সুনির্দিষ্ট এসআরও জারি করিয়ে সরকার থেকে কর মওকুফের সুযোগ নিয়েছে। এতে প্রতিষ্ঠানটি জনকল্যাণের নামে প্রাপ্ত তহবিলকে নিজের সুবিধার্থে ব্যবহার করেছে এবং বহু কোটি টাকা অবৈধভাবে আয় ও আত্মসাৎ করেছে।
দুদক বলছে, অভিযুক্তরা ২৫টি ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে ৪৩৯ কোটি ৬ লাখ ৭৯ হাজার ৪৮০ টাকার সন্দেহজনক লেনদেন করেছেন এবং আয়কর পরিশোধ না করে সরকারের রাজস্ব ক্ষতি করেছেন।

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশনের (সিআরআই) কর জালিয়াতি ও প্রতিষ্ঠানের নামে অনৈতিক অর্থ সুবিধা নিয়ে আত্মসাতের অভিযোগে প্রতিষ্ঠানটির ট্রাস্টি ও ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব আহমেদ ওয়াজেদ জয়, মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলসহ ৮ জনের নামে মামলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। পুতুল সিআরআইয়ের ট্রাস্টি ও ভাইস চেয়ারম্যান।
দুদকের প্রধান কার্যালয়ে কমিশনের মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) মো. আক্তার হোসেন আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) বিকেলে মামলাটি অনুমোদনের বিষয়টি সাংবাদিকদের জানান। তিনি জানান, জনকল্যাণের নামে গঠিত এই প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় কমিশন থেকে মামলা করার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
অন্য যে ছয়জনের বিরুদ্ধে মামলা হচ্ছে, তাঁরা হলেন সিআরআইয়ের ট্রাস্টি রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববি (শেখ রেহানার ছেলে), নসরুল হামিদ বিপু (সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী), নির্বাহী পরিচালক শাব্বির বিন শামস, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সদস্য (কর আপিল) রওশন আরা আক্তার, অর্থ মন্ত্রণালয়ের সাবেক সিনিয়র সচিব মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া এবং সাবেক অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
দুদকের অনুসন্ধান প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৩-১৪ থেকে ২০২৩-২৪ কর বর্ষ পর্যন্ত সিআরআই ২৩টি কোম্পানির কাছ থেকে ৪৫ কোটি ৩৫ লাখ ৯৫ হাজার টাকা অনুদান হিসেবে নেয়। এ ছাড়া একই সময়ে বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে অনুদান হিসেবে ১০০ কোটি ৩১ লাখ ৪০ হাজার ৪৮৬ টাকা নেয়। বৈধ ব্যয় বাদে হিসাব অনুযায়ী প্রতিষ্ঠানটির ব্যাংক হিসাবে ৭০ কোটি ৮০ লাখ ৪২ হাজার ৩৯০ টাকা স্থিতি থাকার কথা। কিন্তু পাওয়া গেছে ৫৫ কোটি ১১ লাখ ৮২ হাজার ৮৯৬ টাকা। অর্থাৎ ১৫ কোটি ৬৮ লাখ ৫৯ হাজার ৫২১ টাকা কম; যা আত্মসাৎ করা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সমাজসেবা অধিদপ্তরে নিবন্ধিত না থাকা সত্ত্বেও সিআরআই কর সুবিধা লাভের জন্য চাপ প্রয়োগ, প্রতিষ্ঠানটি সুনির্দিষ্ট এসআরও জারি করিয়ে সরকার থেকে কর মওকুফের সুযোগ নিয়েছে। এতে প্রতিষ্ঠানটি জনকল্যাণের নামে প্রাপ্ত তহবিলকে নিজের সুবিধার্থে ব্যবহার করেছে এবং বহু কোটি টাকা অবৈধভাবে আয় ও আত্মসাৎ করেছে।
দুদক বলছে, অভিযুক্তরা ২৫টি ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে ৪৩৯ কোটি ৬ লাখ ৭৯ হাজার ৪৮০ টাকার সন্দেহজনক লেনদেন করেছেন এবং আয়কর পরিশোধ না করে সরকারের রাজস্ব ক্ষতি করেছেন।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতির কাজ তদারকি করতে পাঁচটি উচ্চপর্যায়ের কমিটি গঠন করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। চারজন নির্বাচন কমিশনারের নেতৃত্বে গঠন করা হয়েছে এই পাঁচ কমিটি। প্রতিটি কমিটিতে ইসির সিনিয়র সচিব, অতিরিক্ত সচিবসহ সাতজন করে কর্মকর্তাকে রাখা হয়েছে।
১০ জুলাই ২০২৫
নিজের চাচা-চাচিকে বাবা-মা সাজিয়ে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরি নেওয়ার অভিযোগে অভিযুক্ত চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোলের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. কামাল হোসেনকে ওএসডি করেছে সরকার। আজ বুধবার তাঁকে ওএসডি করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
৯ মিনিট আগে
আসাদুজ্জামান বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার মাধ্যমে দেশে যে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাংলাদেশে আসার পরে যেভাবে দেশের গণতন্ত্র উন্নত হয়েছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিলোপের পরে সেই সুযোগ হয়নি। এই ব্যবস্থা বাতিল করার পর...
৩২ মিনিট আগে
সুপ্রিম কোর্টের বিচারকদের পারিতোষিক, ছুটি, পেনশন ও বিশেষাধিকারসংক্রান্ত আইনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট করা হয়েছে। ১৩ জনের পক্ষে এ রিট করা হয়েছে বলে আজ বুধবার জানিয়েছেন তাঁদের আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির।
৪৩ মিনিট আগে