নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মার্কিন ভিসা বাতিলের বিষয়ে কিছুই জানেন না বলে জানিয়েছেন সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল (অব.) আজিজ আহমেদ। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘মার্কিন ভিসা বাতিল নিয়ে আমাকে কোনো চিঠি বা ই-মেইল করা হয়নি। এ বিষয়ে কিছুই জানা নেই। বর্তমানে ছেলের চিকিৎসার স্বার্থে দেশের বাইরে অবস্থান করছি। আগামী সাত দিনের মধ্যে হয়তো দেশে ফেরত আসব।’
আজিজ আহমেদ বলেন, সম্প্রতি কিছু গণমাধ্যম তাঁর আমেরিকার ভিসা বাতিলের যে দাবি করেছে, সেটি সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন এবং অসত্য। আমেরিকার কোনো কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে তিনি ভিসা বাতিল-সংক্রান্ত কোনো ফোনকল, ই-মেইল বা ডাকযোগে কোনো তথ্য বা চিঠি পাননি। এটা স্বার্থান্বেষী মহলের বিশেষ উদ্দেশে পরিচালিত গুজব।
এর আগে সোমবার বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে খবর প্রকাশিত হয় যে, সম্প্রতি সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল (অব.) আজিজ আহমেদের মার্কিন ভিসা বাতিল করা হয়েছে। আর এ ভিসা বাতিলের বিষয়টি এক চিঠির মাধ্যমে তাঁকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।
উল্লেখ্য, জেনারেল আজিজ আহমেদ ২০১৮ সালের ১৮ জুন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান হিসেবে নিয়োগ পান। সেনাপ্রধান হওয়ার আগে তিনি সেনাবাহিনীর সদর দপ্তরে কোয়ার্টার মাস্টার জেনারেল (কিউএমজি) ছিলেন। তার আগে তিনি ময়মনসিংহে আর্মি ট্রেনিং অ্যান্ড ডকট্রিন কমান্ডের জেনারেল অফিসার কমান্ডিং (জিওসি) ছিলেন। তিনি ২০১২ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) মহাপরিচালক ছিলেন।
মার্কিন ভিসা বাতিলের বিষয়ে কিছুই জানেন না বলে জানিয়েছেন সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল (অব.) আজিজ আহমেদ। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘মার্কিন ভিসা বাতিল নিয়ে আমাকে কোনো চিঠি বা ই-মেইল করা হয়নি। এ বিষয়ে কিছুই জানা নেই। বর্তমানে ছেলের চিকিৎসার স্বার্থে দেশের বাইরে অবস্থান করছি। আগামী সাত দিনের মধ্যে হয়তো দেশে ফেরত আসব।’
আজিজ আহমেদ বলেন, সম্প্রতি কিছু গণমাধ্যম তাঁর আমেরিকার ভিসা বাতিলের যে দাবি করেছে, সেটি সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন এবং অসত্য। আমেরিকার কোনো কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে তিনি ভিসা বাতিল-সংক্রান্ত কোনো ফোনকল, ই-মেইল বা ডাকযোগে কোনো তথ্য বা চিঠি পাননি। এটা স্বার্থান্বেষী মহলের বিশেষ উদ্দেশে পরিচালিত গুজব।
এর আগে সোমবার বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে খবর প্রকাশিত হয় যে, সম্প্রতি সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল (অব.) আজিজ আহমেদের মার্কিন ভিসা বাতিল করা হয়েছে। আর এ ভিসা বাতিলের বিষয়টি এক চিঠির মাধ্যমে তাঁকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।
উল্লেখ্য, জেনারেল আজিজ আহমেদ ২০১৮ সালের ১৮ জুন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান হিসেবে নিয়োগ পান। সেনাপ্রধান হওয়ার আগে তিনি সেনাবাহিনীর সদর দপ্তরে কোয়ার্টার মাস্টার জেনারেল (কিউএমজি) ছিলেন। তার আগে তিনি ময়মনসিংহে আর্মি ট্রেনিং অ্যান্ড ডকট্রিন কমান্ডের জেনারেল অফিসার কমান্ডিং (জিওসি) ছিলেন। তিনি ২০১২ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) মহাপরিচালক ছিলেন।
সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেছেন, বাংলাদেশে ধর্ম, জাতি, বর্ণ ও গোত্রের মধ্যে কোনো ভেদাভেদ থাকবে না। এই দেশের ওপর সব নাগরিকের অধিকার আছে। রাজধানীতে হিন্দু সম্প্রদায়ের জন্মাষ্টমী উৎসবে অংশ নিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘আপনারা নিশ্চিন্তে এ দেশে বসবাস করবেন। আমরা সব সময় আপনাদের পাশে থাকব।’
৫ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদ বাস্তবায়নের অঙ্গীকারনামা প্রকাশ করেছে জাতীয় ঐক্যমত্য কমিশন। আজ শনিবার রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো হয়েছে জুলাই সনদের খসড়া পাঠানোর পর এটি প্রকাশ করা হয়।
৭ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো হয়েছে জুলাই সনদের খসড়া। আজ শনিবার সন্ধ্যায় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে দলগুলোর কাছে তা পাঠানো হয় বলে একাধিক সূত্রে জানা গেছে। চূড়ান্ত খসড়ায় সনদের পটভূমি, রাজনৈতিক ঐকমত্য হওয়া ৮৪টি বিষয় এবং বাস্তবায়নের আটটি অঙ্গীকারনামা রয়েছে বলে জানা গেছে।
৮ ঘণ্টা আগেস্বরাষ্ট্র ও কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, দেশে কোনো চাঁদাবাজকে থাকতে দেওয়া হবে না। যত বড় প্রভাবশালীই হোক, চাঁদাবাজদের আইনের আওতায় আনা হবে। আজ শনিবার (১৬ আগস্ট) সকালে রাজধানীর মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেট পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে তিনি...
৯ ঘণ্টা আগে