বিবিএসের জরিপ
মাহফুজুল ইসলাম, ঢাকা
দেশে নতুন করে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বাড়েনি, তবে বেড়েছে দেশের শিক্ষা কার্যক্রম। বেড়েছে শিক্ষাকেন্দ্রিক কর্মসংস্থানও। এতে ৪ হাজার কোটি থেকে বেড়ে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সঞ্চয় দাঁড়িয়েছে ৭৩ হাজার ৩৯১ কোটি টাকা। সামগ্রিকভাবে শিক্ষা খাতে প্রতিষ্ঠানগুলোর মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) অবদান দাঁড়িয়েছে ৮৫ হাজার ৩৫৭ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) ‘বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান জরিপ ২০২৪’-এর ফলাফলে উঠে এসেছে এমনই চিত্র। জরিপে বলা হয়, ২০২২ সালের তুলনায় ২০২৩ সালে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সংখ্যা বেড়েছে। উভয় ক্ষেত্রে পুরুষের তুলনায় নারীদের অবদান বেড়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই ধারা বজায় থাকলে আগামী পাঁচ থেকে সাত বছরের মধ্যে শিক্ষা খাতে লিঙ্গ ভারসাম্য আরও স্থিতিশীল হবে।’
বিবিএস বলছে, দেশে ৬ হাজার ৫৮৭টি কোচিং সেন্টারসহ বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ৯৮ হাজার ৯৭৯টি। এই খাত থেকে একই বছরে সঞ্চয় হয়েছে ৭৩ হাজার ৩৯১ কোটি ৫০ হাজার টাকা; যা ২০২২ সালে ছিল ৬৯ হাজার ৭৭৯ কোটি ১০ লাখ ৬০ হাজার টাকা।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, সরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অর্থ বহন করে সরকার। শিক্ষার্থী অনুসারে প্রতিষ্ঠান কম থাকায় বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো শিক্ষা খাতে নেমেছে। তারা সময় উপযোগী কিছু শিক্ষা দিয়ে অর্থ উপার্জন করছে। এর ফলে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে চাপ সৃষ্টি হচ্ছে। সরকারের উচিত সরকারি প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বাড়ানো। পাশাপাশি সুনির্দিষ্ট নীতিমালা করা। তাহলে শিক্ষার্থীদের ভর্তি টেনশন ও আর্থিক চাপ কমে আসবে।
জরিপে বলা হয়, ২০২২ সালে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর শিক্ষা খাতে আয় হয়েছিল ৭৯ হাজার ২৯৪ কোটি ৬৭ লাখ ৪০ হাজার টাকা; যা ২০২৩ সালে দাঁড়িয়েছে ৮৫ হাজার ৩৫৭ কোটি ৯৭ লাখ ৬০ হাজার টাকা। অর্থাৎ এক বছরে জিডিপিতে অবদান বেড়েছে ৭ দশমিক ৬৫ শতাংশ।
জরিপে বলা হয়, ২০২২ সালের তুলনায় ২০২৩ সালে শিক্ষক-শিক্ষার্থী এবং কর্মসংস্থান বেড়েছে। ২০২৩ সালের শেষ শিক্ষকসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১১ লাখ ৪৯ হাজার ৮২১ জনে। এর মধ্যে নারীর অংশগ্রহণ ৩৭ দশমিক ৬৪ শতাংশ, যা আগের বছরের তুলনায় সামান্য বেশি। ২০২২ সালে শিক্ষকদের সংখ্যা ছিল ১১ লাখ ২৪ হাজার ৪২৭ জন। সে বছর নারী শিক্ষকের হার ছিল ৩৭ দশমিক ২৭ শতাংশ। অর্থাৎ ২০২২-এর তুলনায় ২০২৩ সালে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নারী শিক্ষক বেড়েছে।
শিক্ষার্থীদের নিয়ে জরিপে বলা হয়, বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোতে ২০২২ সালে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ২ কোটি ৮০ লাখ ১০ হাজার। এর মধ্যে পুরুষ শিক্ষার্থী ১ কোটি ৩৭ লাখ ৭১ হাজার আর নারী শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১ কোটি ৪২ লাখ ৮৭ হাজার। ২০২৩ সালে শিক্ষার্থীর মোট সংখ্যা ছিল ২ কোটি ৮৫ লাখ ৪৯ হাজার। এর মধ্যে নারী শিক্ষার্থী ৫১.০৬ শতাংশ, যা পুরুষের তুলনায় সামান্য বেশি। বিশেষ করে নার্সিং, মেডিকেল ও দন্ত চিকিৎসা বিষয়ে নারীদের অংশগ্রহণ উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি; যা নারী শিক্ষার অগ্রগতির একটি ইতিবাচক দিক।
২০২৩ সালে শিক্ষা খাতের মোট ব্যয়যোগ্য আয় ছিল ৭৩ হাজার ৩৯১ কোটি, যা একই হারে সঞ্চয় হিসেবেও গণ্য করা হয়েছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পরিচালন উদ্বৃত্ত ছিল ৪৭ হাজার ৯৩৫ কোটি ৩০ লাখ টাকা, যা আগের বছরের তুলনায় বেশি। অর্থনীতির অন্য খাতে আর্থিক সহায়তা দিতে সক্ষমতা বিবেচনায় এই খাতের নিট লেন্ডিং ছিল ৬৭ হাজার ২৩১ কোটি ২০ লাখ টাকা। অর্থনীতিবিদেরা এটিকে ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন।
২০২৩ সালে শিক্ষা খাতে মোট মূল্য সংযোজন দাঁড়িয়েছে ৭৭ হাজার ১০৪ কোটি টাকা; যা ২০২২ সালের তুলনায় ৯ দশমিক ২১ শতাংশ বেশি। একই বছর মোট উৎপাদন ছিল ৮৫ হাজার ৩৫৭ কোটি ৯০ লাখ টাকা। তবে মূল্য সংযোজনের মধ্যে শ্রমিকের অংশ আগের বছরের ৩৮ দশমিক ৯২ শতাংশ থেকে কমে ৩৭ দশমিক ৮৩ শতাংশে নেমেছে, যা কিছুটা আয়ের বৈষম্যের ইঙ্গিত দেয় বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
জরিপের বিষয়ে বিবিএসের মহাপরিচালক মোহাম্মদ মিজানুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, এই জরিপের মাধ্যমে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সম্পর্কে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে বিশ্লেষণ করা হয়েছে। শিক্ষা খাতের বিভিন্ন দিক, যেমন শিক্ষক-শিক্ষার্থীর সংখ্যা আউটপুট, মধ্যবর্তী ভোগ, প্রতিষ্ঠানের পরিচালন ব্যয় এবং সঞ্চয়সহ প্রয়োজনীয় তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।
মিজানুর রহমান বলেন, এই তথ্য-উপাত্ত শিক্ষা খাতের সামগ্রিক অর্থনৈতিক কর্মক্ষমতা, প্রবৃদ্ধি এবং উন্নয়নের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট পরিকল্পনাবিদ, নীতিনির্ধারক এবং গবেষকদের সাহায্য করবে।
দেশে নতুন করে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বাড়েনি, তবে বেড়েছে দেশের শিক্ষা কার্যক্রম। বেড়েছে শিক্ষাকেন্দ্রিক কর্মসংস্থানও। এতে ৪ হাজার কোটি থেকে বেড়ে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সঞ্চয় দাঁড়িয়েছে ৭৩ হাজার ৩৯১ কোটি টাকা। সামগ্রিকভাবে শিক্ষা খাতে প্রতিষ্ঠানগুলোর মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) অবদান দাঁড়িয়েছে ৮৫ হাজার ৩৫৭ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) ‘বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান জরিপ ২০২৪’-এর ফলাফলে উঠে এসেছে এমনই চিত্র। জরিপে বলা হয়, ২০২২ সালের তুলনায় ২০২৩ সালে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সংখ্যা বেড়েছে। উভয় ক্ষেত্রে পুরুষের তুলনায় নারীদের অবদান বেড়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই ধারা বজায় থাকলে আগামী পাঁচ থেকে সাত বছরের মধ্যে শিক্ষা খাতে লিঙ্গ ভারসাম্য আরও স্থিতিশীল হবে।’
বিবিএস বলছে, দেশে ৬ হাজার ৫৮৭টি কোচিং সেন্টারসহ বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ৯৮ হাজার ৯৭৯টি। এই খাত থেকে একই বছরে সঞ্চয় হয়েছে ৭৩ হাজার ৩৯১ কোটি ৫০ হাজার টাকা; যা ২০২২ সালে ছিল ৬৯ হাজার ৭৭৯ কোটি ১০ লাখ ৬০ হাজার টাকা।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, সরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অর্থ বহন করে সরকার। শিক্ষার্থী অনুসারে প্রতিষ্ঠান কম থাকায় বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো শিক্ষা খাতে নেমেছে। তারা সময় উপযোগী কিছু শিক্ষা দিয়ে অর্থ উপার্জন করছে। এর ফলে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে চাপ সৃষ্টি হচ্ছে। সরকারের উচিত সরকারি প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বাড়ানো। পাশাপাশি সুনির্দিষ্ট নীতিমালা করা। তাহলে শিক্ষার্থীদের ভর্তি টেনশন ও আর্থিক চাপ কমে আসবে।
জরিপে বলা হয়, ২০২২ সালে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর শিক্ষা খাতে আয় হয়েছিল ৭৯ হাজার ২৯৪ কোটি ৬৭ লাখ ৪০ হাজার টাকা; যা ২০২৩ সালে দাঁড়িয়েছে ৮৫ হাজার ৩৫৭ কোটি ৯৭ লাখ ৬০ হাজার টাকা। অর্থাৎ এক বছরে জিডিপিতে অবদান বেড়েছে ৭ দশমিক ৬৫ শতাংশ।
জরিপে বলা হয়, ২০২২ সালের তুলনায় ২০২৩ সালে শিক্ষক-শিক্ষার্থী এবং কর্মসংস্থান বেড়েছে। ২০২৩ সালের শেষ শিক্ষকসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১১ লাখ ৪৯ হাজার ৮২১ জনে। এর মধ্যে নারীর অংশগ্রহণ ৩৭ দশমিক ৬৪ শতাংশ, যা আগের বছরের তুলনায় সামান্য বেশি। ২০২২ সালে শিক্ষকদের সংখ্যা ছিল ১১ লাখ ২৪ হাজার ৪২৭ জন। সে বছর নারী শিক্ষকের হার ছিল ৩৭ দশমিক ২৭ শতাংশ। অর্থাৎ ২০২২-এর তুলনায় ২০২৩ সালে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নারী শিক্ষক বেড়েছে।
শিক্ষার্থীদের নিয়ে জরিপে বলা হয়, বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোতে ২০২২ সালে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ২ কোটি ৮০ লাখ ১০ হাজার। এর মধ্যে পুরুষ শিক্ষার্থী ১ কোটি ৩৭ লাখ ৭১ হাজার আর নারী শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১ কোটি ৪২ লাখ ৮৭ হাজার। ২০২৩ সালে শিক্ষার্থীর মোট সংখ্যা ছিল ২ কোটি ৮৫ লাখ ৪৯ হাজার। এর মধ্যে নারী শিক্ষার্থী ৫১.০৬ শতাংশ, যা পুরুষের তুলনায় সামান্য বেশি। বিশেষ করে নার্সিং, মেডিকেল ও দন্ত চিকিৎসা বিষয়ে নারীদের অংশগ্রহণ উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি; যা নারী শিক্ষার অগ্রগতির একটি ইতিবাচক দিক।
২০২৩ সালে শিক্ষা খাতের মোট ব্যয়যোগ্য আয় ছিল ৭৩ হাজার ৩৯১ কোটি, যা একই হারে সঞ্চয় হিসেবেও গণ্য করা হয়েছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পরিচালন উদ্বৃত্ত ছিল ৪৭ হাজার ৯৩৫ কোটি ৩০ লাখ টাকা, যা আগের বছরের তুলনায় বেশি। অর্থনীতির অন্য খাতে আর্থিক সহায়তা দিতে সক্ষমতা বিবেচনায় এই খাতের নিট লেন্ডিং ছিল ৬৭ হাজার ২৩১ কোটি ২০ লাখ টাকা। অর্থনীতিবিদেরা এটিকে ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন।
২০২৩ সালে শিক্ষা খাতে মোট মূল্য সংযোজন দাঁড়িয়েছে ৭৭ হাজার ১০৪ কোটি টাকা; যা ২০২২ সালের তুলনায় ৯ দশমিক ২১ শতাংশ বেশি। একই বছর মোট উৎপাদন ছিল ৮৫ হাজার ৩৫৭ কোটি ৯০ লাখ টাকা। তবে মূল্য সংযোজনের মধ্যে শ্রমিকের অংশ আগের বছরের ৩৮ দশমিক ৯২ শতাংশ থেকে কমে ৩৭ দশমিক ৮৩ শতাংশে নেমেছে, যা কিছুটা আয়ের বৈষম্যের ইঙ্গিত দেয় বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
জরিপের বিষয়ে বিবিএসের মহাপরিচালক মোহাম্মদ মিজানুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, এই জরিপের মাধ্যমে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সম্পর্কে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে বিশ্লেষণ করা হয়েছে। শিক্ষা খাতের বিভিন্ন দিক, যেমন শিক্ষক-শিক্ষার্থীর সংখ্যা আউটপুট, মধ্যবর্তী ভোগ, প্রতিষ্ঠানের পরিচালন ব্যয় এবং সঞ্চয়সহ প্রয়োজনীয় তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।
মিজানুর রহমান বলেন, এই তথ্য-উপাত্ত শিক্ষা খাতের সামগ্রিক অর্থনৈতিক কর্মক্ষমতা, প্রবৃদ্ধি এবং উন্নয়নের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট পরিকল্পনাবিদ, নীতিনির্ধারক এবং গবেষকদের সাহায্য করবে।
বাংলাদেশ রেলওয়ের ৯০ শতাংশ ইঞ্জিনেরই (লোকোমোটিভ) মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। ৩০ থেকে ৬০ বছরের পুরোনো এসব ইঞ্জিন যাত্রাপথে বিকল হয়ে দুর্ভোগে ফেলছে যাত্রীদের। শুধু পণ্যবাহী, লোকাল বা মেইল নয়; কোনো কোনো আন্তনগর ট্রেনও চলছে কার্যকাল পেরিয়ে যাওয়া ইঞ্জিনে।
৬ ঘণ্টা আগেবিচারিক আদালতের রায়ে মৃত্যুদণ্ডাদেশ হলে আসামিকে কারাগারের কনডেম সেলে (নির্জন প্রকোষ্ঠ) পাঠানো হয়। মৃত্যুদণ্ড চূড়ান্ত হওয়ার আগে আসামিকে কনডেম সেলে রাখা ‘দুবার সাজা দেওয়ার শামিল’ উল্লেখ করে এই বিধান বাতিল করেছিলেন হাইকোর্ট। তবে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে দুই দিন পরই এই রায় স্থগিত করেন আপিল
৬ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সারা দেশে চালানো হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মানবতা-বিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে গতকাল রোববার সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয়েছে। বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ অ্যাটর্নি জেনারেল ও
৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) স্মার্ট ড্রাইভিং লাইসেন্স-সেবা নিয়ে আবারও অচলাবস্থা দেখা দিয়েছে। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ায় বর্তমানে প্রায় ৭ লাখ গ্রাহকের ড্রাইভিং লাইসেন্স ঝুলে আছে। ২০২০ সালের ২৯ জুলাই থেকে পাঁচ বছর মেয়াদে ভারতীয় প্রতিষ্ঠান মাদ্রাজ সিকিউরিটি প্রিন্টার্স
৬ ঘণ্টা আগে