বিবিএসের জরিপ
মাহফুজুল ইসলাম, ঢাকা

দেশে নতুন করে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বাড়েনি, তবে বেড়েছে দেশের শিক্ষা কার্যক্রম। বেড়েছে শিক্ষাকেন্দ্রিক কর্মসংস্থানও। এতে ৪ হাজার কোটি থেকে বেড়ে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সঞ্চয় দাঁড়িয়েছে ৭৩ হাজার ৩৯১ কোটি টাকা। সামগ্রিকভাবে শিক্ষা খাতে প্রতিষ্ঠানগুলোর মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) অবদান দাঁড়িয়েছে ৮৫ হাজার ৩৫৭ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) ‘বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান জরিপ ২০২৪’-এর ফলাফলে উঠে এসেছে এমনই চিত্র। জরিপে বলা হয়, ২০২২ সালের তুলনায় ২০২৩ সালে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সংখ্যা বেড়েছে। উভয় ক্ষেত্রে পুরুষের তুলনায় নারীদের অবদান বেড়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই ধারা বজায় থাকলে আগামী পাঁচ থেকে সাত বছরের মধ্যে শিক্ষা খাতে লিঙ্গ ভারসাম্য আরও স্থিতিশীল হবে।’
বিবিএস বলছে, দেশে ৬ হাজার ৫৮৭টি কোচিং সেন্টারসহ বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ৯৮ হাজার ৯৭৯টি। এই খাত থেকে একই বছরে সঞ্চয় হয়েছে ৭৩ হাজার ৩৯১ কোটি ৫০ হাজার টাকা; যা ২০২২ সালে ছিল ৬৯ হাজার ৭৭৯ কোটি ১০ লাখ ৬০ হাজার টাকা।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, সরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অর্থ বহন করে সরকার। শিক্ষার্থী অনুসারে প্রতিষ্ঠান কম থাকায় বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো শিক্ষা খাতে নেমেছে। তারা সময় উপযোগী কিছু শিক্ষা দিয়ে অর্থ উপার্জন করছে। এর ফলে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে চাপ সৃষ্টি হচ্ছে। সরকারের উচিত সরকারি প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বাড়ানো। পাশাপাশি সুনির্দিষ্ট নীতিমালা করা। তাহলে শিক্ষার্থীদের ভর্তি টেনশন ও আর্থিক চাপ কমে আসবে।
জরিপে বলা হয়, ২০২২ সালে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর শিক্ষা খাতে আয় হয়েছিল ৭৯ হাজার ২৯৪ কোটি ৬৭ লাখ ৪০ হাজার টাকা; যা ২০২৩ সালে দাঁড়িয়েছে ৮৫ হাজার ৩৫৭ কোটি ৯৭ লাখ ৬০ হাজার টাকা। অর্থাৎ এক বছরে জিডিপিতে অবদান বেড়েছে ৭ দশমিক ৬৫ শতাংশ।
জরিপে বলা হয়, ২০২২ সালের তুলনায় ২০২৩ সালে শিক্ষক-শিক্ষার্থী এবং কর্মসংস্থান বেড়েছে। ২০২৩ সালের শেষ শিক্ষকসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১১ লাখ ৪৯ হাজার ৮২১ জনে। এর মধ্যে নারীর অংশগ্রহণ ৩৭ দশমিক ৬৪ শতাংশ, যা আগের বছরের তুলনায় সামান্য বেশি। ২০২২ সালে শিক্ষকদের সংখ্যা ছিল ১১ লাখ ২৪ হাজার ৪২৭ জন। সে বছর নারী শিক্ষকের হার ছিল ৩৭ দশমিক ২৭ শতাংশ। অর্থাৎ ২০২২-এর তুলনায় ২০২৩ সালে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নারী শিক্ষক বেড়েছে।
শিক্ষার্থীদের নিয়ে জরিপে বলা হয়, বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোতে ২০২২ সালে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ২ কোটি ৮০ লাখ ১০ হাজার। এর মধ্যে পুরুষ শিক্ষার্থী ১ কোটি ৩৭ লাখ ৭১ হাজার আর নারী শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১ কোটি ৪২ লাখ ৮৭ হাজার। ২০২৩ সালে শিক্ষার্থীর মোট সংখ্যা ছিল ২ কোটি ৮৫ লাখ ৪৯ হাজার। এর মধ্যে নারী শিক্ষার্থী ৫১.০৬ শতাংশ, যা পুরুষের তুলনায় সামান্য বেশি। বিশেষ করে নার্সিং, মেডিকেল ও দন্ত চিকিৎসা বিষয়ে নারীদের অংশগ্রহণ উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি; যা নারী শিক্ষার অগ্রগতির একটি ইতিবাচক দিক।
২০২৩ সালে শিক্ষা খাতের মোট ব্যয়যোগ্য আয় ছিল ৭৩ হাজার ৩৯১ কোটি, যা একই হারে সঞ্চয় হিসেবেও গণ্য করা হয়েছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পরিচালন উদ্বৃত্ত ছিল ৪৭ হাজার ৯৩৫ কোটি ৩০ লাখ টাকা, যা আগের বছরের তুলনায় বেশি। অর্থনীতির অন্য খাতে আর্থিক সহায়তা দিতে সক্ষমতা বিবেচনায় এই খাতের নিট লেন্ডিং ছিল ৬৭ হাজার ২৩১ কোটি ২০ লাখ টাকা। অর্থনীতিবিদেরা এটিকে ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন।
২০২৩ সালে শিক্ষা খাতে মোট মূল্য সংযোজন দাঁড়িয়েছে ৭৭ হাজার ১০৪ কোটি টাকা; যা ২০২২ সালের তুলনায় ৯ দশমিক ২১ শতাংশ বেশি। একই বছর মোট উৎপাদন ছিল ৮৫ হাজার ৩৫৭ কোটি ৯০ লাখ টাকা। তবে মূল্য সংযোজনের মধ্যে শ্রমিকের অংশ আগের বছরের ৩৮ দশমিক ৯২ শতাংশ থেকে কমে ৩৭ দশমিক ৮৩ শতাংশে নেমেছে, যা কিছুটা আয়ের বৈষম্যের ইঙ্গিত দেয় বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
জরিপের বিষয়ে বিবিএসের মহাপরিচালক মোহাম্মদ মিজানুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, এই জরিপের মাধ্যমে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সম্পর্কে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে বিশ্লেষণ করা হয়েছে। শিক্ষা খাতের বিভিন্ন দিক, যেমন শিক্ষক-শিক্ষার্থীর সংখ্যা আউটপুট, মধ্যবর্তী ভোগ, প্রতিষ্ঠানের পরিচালন ব্যয় এবং সঞ্চয়সহ প্রয়োজনীয় তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।
মিজানুর রহমান বলেন, এই তথ্য-উপাত্ত শিক্ষা খাতের সামগ্রিক অর্থনৈতিক কর্মক্ষমতা, প্রবৃদ্ধি এবং উন্নয়নের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট পরিকল্পনাবিদ, নীতিনির্ধারক এবং গবেষকদের সাহায্য করবে।

দেশে নতুন করে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বাড়েনি, তবে বেড়েছে দেশের শিক্ষা কার্যক্রম। বেড়েছে শিক্ষাকেন্দ্রিক কর্মসংস্থানও। এতে ৪ হাজার কোটি থেকে বেড়ে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সঞ্চয় দাঁড়িয়েছে ৭৩ হাজার ৩৯১ কোটি টাকা। সামগ্রিকভাবে শিক্ষা খাতে প্রতিষ্ঠানগুলোর মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) অবদান দাঁড়িয়েছে ৮৫ হাজার ৩৫৭ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) ‘বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান জরিপ ২০২৪’-এর ফলাফলে উঠে এসেছে এমনই চিত্র। জরিপে বলা হয়, ২০২২ সালের তুলনায় ২০২৩ সালে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সংখ্যা বেড়েছে। উভয় ক্ষেত্রে পুরুষের তুলনায় নারীদের অবদান বেড়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই ধারা বজায় থাকলে আগামী পাঁচ থেকে সাত বছরের মধ্যে শিক্ষা খাতে লিঙ্গ ভারসাম্য আরও স্থিতিশীল হবে।’
বিবিএস বলছে, দেশে ৬ হাজার ৫৮৭টি কোচিং সেন্টারসহ বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ৯৮ হাজার ৯৭৯টি। এই খাত থেকে একই বছরে সঞ্চয় হয়েছে ৭৩ হাজার ৩৯১ কোটি ৫০ হাজার টাকা; যা ২০২২ সালে ছিল ৬৯ হাজার ৭৭৯ কোটি ১০ লাখ ৬০ হাজার টাকা।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, সরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অর্থ বহন করে সরকার। শিক্ষার্থী অনুসারে প্রতিষ্ঠান কম থাকায় বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো শিক্ষা খাতে নেমেছে। তারা সময় উপযোগী কিছু শিক্ষা দিয়ে অর্থ উপার্জন করছে। এর ফলে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে চাপ সৃষ্টি হচ্ছে। সরকারের উচিত সরকারি প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বাড়ানো। পাশাপাশি সুনির্দিষ্ট নীতিমালা করা। তাহলে শিক্ষার্থীদের ভর্তি টেনশন ও আর্থিক চাপ কমে আসবে।
জরিপে বলা হয়, ২০২২ সালে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর শিক্ষা খাতে আয় হয়েছিল ৭৯ হাজার ২৯৪ কোটি ৬৭ লাখ ৪০ হাজার টাকা; যা ২০২৩ সালে দাঁড়িয়েছে ৮৫ হাজার ৩৫৭ কোটি ৯৭ লাখ ৬০ হাজার টাকা। অর্থাৎ এক বছরে জিডিপিতে অবদান বেড়েছে ৭ দশমিক ৬৫ শতাংশ।
জরিপে বলা হয়, ২০২২ সালের তুলনায় ২০২৩ সালে শিক্ষক-শিক্ষার্থী এবং কর্মসংস্থান বেড়েছে। ২০২৩ সালের শেষ শিক্ষকসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১১ লাখ ৪৯ হাজার ৮২১ জনে। এর মধ্যে নারীর অংশগ্রহণ ৩৭ দশমিক ৬৪ শতাংশ, যা আগের বছরের তুলনায় সামান্য বেশি। ২০২২ সালে শিক্ষকদের সংখ্যা ছিল ১১ লাখ ২৪ হাজার ৪২৭ জন। সে বছর নারী শিক্ষকের হার ছিল ৩৭ দশমিক ২৭ শতাংশ। অর্থাৎ ২০২২-এর তুলনায় ২০২৩ সালে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নারী শিক্ষক বেড়েছে।
শিক্ষার্থীদের নিয়ে জরিপে বলা হয়, বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোতে ২০২২ সালে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ২ কোটি ৮০ লাখ ১০ হাজার। এর মধ্যে পুরুষ শিক্ষার্থী ১ কোটি ৩৭ লাখ ৭১ হাজার আর নারী শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১ কোটি ৪২ লাখ ৮৭ হাজার। ২০২৩ সালে শিক্ষার্থীর মোট সংখ্যা ছিল ২ কোটি ৮৫ লাখ ৪৯ হাজার। এর মধ্যে নারী শিক্ষার্থী ৫১.০৬ শতাংশ, যা পুরুষের তুলনায় সামান্য বেশি। বিশেষ করে নার্সিং, মেডিকেল ও দন্ত চিকিৎসা বিষয়ে নারীদের অংশগ্রহণ উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি; যা নারী শিক্ষার অগ্রগতির একটি ইতিবাচক দিক।
২০২৩ সালে শিক্ষা খাতের মোট ব্যয়যোগ্য আয় ছিল ৭৩ হাজার ৩৯১ কোটি, যা একই হারে সঞ্চয় হিসেবেও গণ্য করা হয়েছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পরিচালন উদ্বৃত্ত ছিল ৪৭ হাজার ৯৩৫ কোটি ৩০ লাখ টাকা, যা আগের বছরের তুলনায় বেশি। অর্থনীতির অন্য খাতে আর্থিক সহায়তা দিতে সক্ষমতা বিবেচনায় এই খাতের নিট লেন্ডিং ছিল ৬৭ হাজার ২৩১ কোটি ২০ লাখ টাকা। অর্থনীতিবিদেরা এটিকে ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন।
২০২৩ সালে শিক্ষা খাতে মোট মূল্য সংযোজন দাঁড়িয়েছে ৭৭ হাজার ১০৪ কোটি টাকা; যা ২০২২ সালের তুলনায় ৯ দশমিক ২১ শতাংশ বেশি। একই বছর মোট উৎপাদন ছিল ৮৫ হাজার ৩৫৭ কোটি ৯০ লাখ টাকা। তবে মূল্য সংযোজনের মধ্যে শ্রমিকের অংশ আগের বছরের ৩৮ দশমিক ৯২ শতাংশ থেকে কমে ৩৭ দশমিক ৮৩ শতাংশে নেমেছে, যা কিছুটা আয়ের বৈষম্যের ইঙ্গিত দেয় বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
জরিপের বিষয়ে বিবিএসের মহাপরিচালক মোহাম্মদ মিজানুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, এই জরিপের মাধ্যমে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সম্পর্কে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে বিশ্লেষণ করা হয়েছে। শিক্ষা খাতের বিভিন্ন দিক, যেমন শিক্ষক-শিক্ষার্থীর সংখ্যা আউটপুট, মধ্যবর্তী ভোগ, প্রতিষ্ঠানের পরিচালন ব্যয় এবং সঞ্চয়সহ প্রয়োজনীয় তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।
মিজানুর রহমান বলেন, এই তথ্য-উপাত্ত শিক্ষা খাতের সামগ্রিক অর্থনৈতিক কর্মক্ষমতা, প্রবৃদ্ধি এবং উন্নয়নের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট পরিকল্পনাবিদ, নীতিনির্ধারক এবং গবেষকদের সাহায্য করবে।
বিবিএসের জরিপ
মাহফুজুল ইসলাম, ঢাকা

দেশে নতুন করে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বাড়েনি, তবে বেড়েছে দেশের শিক্ষা কার্যক্রম। বেড়েছে শিক্ষাকেন্দ্রিক কর্মসংস্থানও। এতে ৪ হাজার কোটি থেকে বেড়ে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সঞ্চয় দাঁড়িয়েছে ৭৩ হাজার ৩৯১ কোটি টাকা। সামগ্রিকভাবে শিক্ষা খাতে প্রতিষ্ঠানগুলোর মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) অবদান দাঁড়িয়েছে ৮৫ হাজার ৩৫৭ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) ‘বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান জরিপ ২০২৪’-এর ফলাফলে উঠে এসেছে এমনই চিত্র। জরিপে বলা হয়, ২০২২ সালের তুলনায় ২০২৩ সালে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সংখ্যা বেড়েছে। উভয় ক্ষেত্রে পুরুষের তুলনায় নারীদের অবদান বেড়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই ধারা বজায় থাকলে আগামী পাঁচ থেকে সাত বছরের মধ্যে শিক্ষা খাতে লিঙ্গ ভারসাম্য আরও স্থিতিশীল হবে।’
বিবিএস বলছে, দেশে ৬ হাজার ৫৮৭টি কোচিং সেন্টারসহ বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ৯৮ হাজার ৯৭৯টি। এই খাত থেকে একই বছরে সঞ্চয় হয়েছে ৭৩ হাজার ৩৯১ কোটি ৫০ হাজার টাকা; যা ২০২২ সালে ছিল ৬৯ হাজার ৭৭৯ কোটি ১০ লাখ ৬০ হাজার টাকা।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, সরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অর্থ বহন করে সরকার। শিক্ষার্থী অনুসারে প্রতিষ্ঠান কম থাকায় বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো শিক্ষা খাতে নেমেছে। তারা সময় উপযোগী কিছু শিক্ষা দিয়ে অর্থ উপার্জন করছে। এর ফলে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে চাপ সৃষ্টি হচ্ছে। সরকারের উচিত সরকারি প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বাড়ানো। পাশাপাশি সুনির্দিষ্ট নীতিমালা করা। তাহলে শিক্ষার্থীদের ভর্তি টেনশন ও আর্থিক চাপ কমে আসবে।
জরিপে বলা হয়, ২০২২ সালে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর শিক্ষা খাতে আয় হয়েছিল ৭৯ হাজার ২৯৪ কোটি ৬৭ লাখ ৪০ হাজার টাকা; যা ২০২৩ সালে দাঁড়িয়েছে ৮৫ হাজার ৩৫৭ কোটি ৯৭ লাখ ৬০ হাজার টাকা। অর্থাৎ এক বছরে জিডিপিতে অবদান বেড়েছে ৭ দশমিক ৬৫ শতাংশ।
জরিপে বলা হয়, ২০২২ সালের তুলনায় ২০২৩ সালে শিক্ষক-শিক্ষার্থী এবং কর্মসংস্থান বেড়েছে। ২০২৩ সালের শেষ শিক্ষকসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১১ লাখ ৪৯ হাজার ৮২১ জনে। এর মধ্যে নারীর অংশগ্রহণ ৩৭ দশমিক ৬৪ শতাংশ, যা আগের বছরের তুলনায় সামান্য বেশি। ২০২২ সালে শিক্ষকদের সংখ্যা ছিল ১১ লাখ ২৪ হাজার ৪২৭ জন। সে বছর নারী শিক্ষকের হার ছিল ৩৭ দশমিক ২৭ শতাংশ। অর্থাৎ ২০২২-এর তুলনায় ২০২৩ সালে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নারী শিক্ষক বেড়েছে।
শিক্ষার্থীদের নিয়ে জরিপে বলা হয়, বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোতে ২০২২ সালে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ২ কোটি ৮০ লাখ ১০ হাজার। এর মধ্যে পুরুষ শিক্ষার্থী ১ কোটি ৩৭ লাখ ৭১ হাজার আর নারী শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১ কোটি ৪২ লাখ ৮৭ হাজার। ২০২৩ সালে শিক্ষার্থীর মোট সংখ্যা ছিল ২ কোটি ৮৫ লাখ ৪৯ হাজার। এর মধ্যে নারী শিক্ষার্থী ৫১.০৬ শতাংশ, যা পুরুষের তুলনায় সামান্য বেশি। বিশেষ করে নার্সিং, মেডিকেল ও দন্ত চিকিৎসা বিষয়ে নারীদের অংশগ্রহণ উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি; যা নারী শিক্ষার অগ্রগতির একটি ইতিবাচক দিক।
২০২৩ সালে শিক্ষা খাতের মোট ব্যয়যোগ্য আয় ছিল ৭৩ হাজার ৩৯১ কোটি, যা একই হারে সঞ্চয় হিসেবেও গণ্য করা হয়েছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পরিচালন উদ্বৃত্ত ছিল ৪৭ হাজার ৯৩৫ কোটি ৩০ লাখ টাকা, যা আগের বছরের তুলনায় বেশি। অর্থনীতির অন্য খাতে আর্থিক সহায়তা দিতে সক্ষমতা বিবেচনায় এই খাতের নিট লেন্ডিং ছিল ৬৭ হাজার ২৩১ কোটি ২০ লাখ টাকা। অর্থনীতিবিদেরা এটিকে ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন।
২০২৩ সালে শিক্ষা খাতে মোট মূল্য সংযোজন দাঁড়িয়েছে ৭৭ হাজার ১০৪ কোটি টাকা; যা ২০২২ সালের তুলনায় ৯ দশমিক ২১ শতাংশ বেশি। একই বছর মোট উৎপাদন ছিল ৮৫ হাজার ৩৫৭ কোটি ৯০ লাখ টাকা। তবে মূল্য সংযোজনের মধ্যে শ্রমিকের অংশ আগের বছরের ৩৮ দশমিক ৯২ শতাংশ থেকে কমে ৩৭ দশমিক ৮৩ শতাংশে নেমেছে, যা কিছুটা আয়ের বৈষম্যের ইঙ্গিত দেয় বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
জরিপের বিষয়ে বিবিএসের মহাপরিচালক মোহাম্মদ মিজানুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, এই জরিপের মাধ্যমে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সম্পর্কে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে বিশ্লেষণ করা হয়েছে। শিক্ষা খাতের বিভিন্ন দিক, যেমন শিক্ষক-শিক্ষার্থীর সংখ্যা আউটপুট, মধ্যবর্তী ভোগ, প্রতিষ্ঠানের পরিচালন ব্যয় এবং সঞ্চয়সহ প্রয়োজনীয় তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।
মিজানুর রহমান বলেন, এই তথ্য-উপাত্ত শিক্ষা খাতের সামগ্রিক অর্থনৈতিক কর্মক্ষমতা, প্রবৃদ্ধি এবং উন্নয়নের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট পরিকল্পনাবিদ, নীতিনির্ধারক এবং গবেষকদের সাহায্য করবে।

দেশে নতুন করে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বাড়েনি, তবে বেড়েছে দেশের শিক্ষা কার্যক্রম। বেড়েছে শিক্ষাকেন্দ্রিক কর্মসংস্থানও। এতে ৪ হাজার কোটি থেকে বেড়ে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সঞ্চয় দাঁড়িয়েছে ৭৩ হাজার ৩৯১ কোটি টাকা। সামগ্রিকভাবে শিক্ষা খাতে প্রতিষ্ঠানগুলোর মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) অবদান দাঁড়িয়েছে ৮৫ হাজার ৩৫৭ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) ‘বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান জরিপ ২০২৪’-এর ফলাফলে উঠে এসেছে এমনই চিত্র। জরিপে বলা হয়, ২০২২ সালের তুলনায় ২০২৩ সালে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সংখ্যা বেড়েছে। উভয় ক্ষেত্রে পুরুষের তুলনায় নারীদের অবদান বেড়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই ধারা বজায় থাকলে আগামী পাঁচ থেকে সাত বছরের মধ্যে শিক্ষা খাতে লিঙ্গ ভারসাম্য আরও স্থিতিশীল হবে।’
বিবিএস বলছে, দেশে ৬ হাজার ৫৮৭টি কোচিং সেন্টারসহ বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ৯৮ হাজার ৯৭৯টি। এই খাত থেকে একই বছরে সঞ্চয় হয়েছে ৭৩ হাজার ৩৯১ কোটি ৫০ হাজার টাকা; যা ২০২২ সালে ছিল ৬৯ হাজার ৭৭৯ কোটি ১০ লাখ ৬০ হাজার টাকা।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, সরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অর্থ বহন করে সরকার। শিক্ষার্থী অনুসারে প্রতিষ্ঠান কম থাকায় বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো শিক্ষা খাতে নেমেছে। তারা সময় উপযোগী কিছু শিক্ষা দিয়ে অর্থ উপার্জন করছে। এর ফলে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে চাপ সৃষ্টি হচ্ছে। সরকারের উচিত সরকারি প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বাড়ানো। পাশাপাশি সুনির্দিষ্ট নীতিমালা করা। তাহলে শিক্ষার্থীদের ভর্তি টেনশন ও আর্থিক চাপ কমে আসবে।
জরিপে বলা হয়, ২০২২ সালে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর শিক্ষা খাতে আয় হয়েছিল ৭৯ হাজার ২৯৪ কোটি ৬৭ লাখ ৪০ হাজার টাকা; যা ২০২৩ সালে দাঁড়িয়েছে ৮৫ হাজার ৩৫৭ কোটি ৯৭ লাখ ৬০ হাজার টাকা। অর্থাৎ এক বছরে জিডিপিতে অবদান বেড়েছে ৭ দশমিক ৬৫ শতাংশ।
জরিপে বলা হয়, ২০২২ সালের তুলনায় ২০২৩ সালে শিক্ষক-শিক্ষার্থী এবং কর্মসংস্থান বেড়েছে। ২০২৩ সালের শেষ শিক্ষকসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১১ লাখ ৪৯ হাজার ৮২১ জনে। এর মধ্যে নারীর অংশগ্রহণ ৩৭ দশমিক ৬৪ শতাংশ, যা আগের বছরের তুলনায় সামান্য বেশি। ২০২২ সালে শিক্ষকদের সংখ্যা ছিল ১১ লাখ ২৪ হাজার ৪২৭ জন। সে বছর নারী শিক্ষকের হার ছিল ৩৭ দশমিক ২৭ শতাংশ। অর্থাৎ ২০২২-এর তুলনায় ২০২৩ সালে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নারী শিক্ষক বেড়েছে।
শিক্ষার্থীদের নিয়ে জরিপে বলা হয়, বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোতে ২০২২ সালে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ২ কোটি ৮০ লাখ ১০ হাজার। এর মধ্যে পুরুষ শিক্ষার্থী ১ কোটি ৩৭ লাখ ৭১ হাজার আর নারী শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১ কোটি ৪২ লাখ ৮৭ হাজার। ২০২৩ সালে শিক্ষার্থীর মোট সংখ্যা ছিল ২ কোটি ৮৫ লাখ ৪৯ হাজার। এর মধ্যে নারী শিক্ষার্থী ৫১.০৬ শতাংশ, যা পুরুষের তুলনায় সামান্য বেশি। বিশেষ করে নার্সিং, মেডিকেল ও দন্ত চিকিৎসা বিষয়ে নারীদের অংশগ্রহণ উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি; যা নারী শিক্ষার অগ্রগতির একটি ইতিবাচক দিক।
২০২৩ সালে শিক্ষা খাতের মোট ব্যয়যোগ্য আয় ছিল ৭৩ হাজার ৩৯১ কোটি, যা একই হারে সঞ্চয় হিসেবেও গণ্য করা হয়েছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পরিচালন উদ্বৃত্ত ছিল ৪৭ হাজার ৯৩৫ কোটি ৩০ লাখ টাকা, যা আগের বছরের তুলনায় বেশি। অর্থনীতির অন্য খাতে আর্থিক সহায়তা দিতে সক্ষমতা বিবেচনায় এই খাতের নিট লেন্ডিং ছিল ৬৭ হাজার ২৩১ কোটি ২০ লাখ টাকা। অর্থনীতিবিদেরা এটিকে ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন।
২০২৩ সালে শিক্ষা খাতে মোট মূল্য সংযোজন দাঁড়িয়েছে ৭৭ হাজার ১০৪ কোটি টাকা; যা ২০২২ সালের তুলনায় ৯ দশমিক ২১ শতাংশ বেশি। একই বছর মোট উৎপাদন ছিল ৮৫ হাজার ৩৫৭ কোটি ৯০ লাখ টাকা। তবে মূল্য সংযোজনের মধ্যে শ্রমিকের অংশ আগের বছরের ৩৮ দশমিক ৯২ শতাংশ থেকে কমে ৩৭ দশমিক ৮৩ শতাংশে নেমেছে, যা কিছুটা আয়ের বৈষম্যের ইঙ্গিত দেয় বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
জরিপের বিষয়ে বিবিএসের মহাপরিচালক মোহাম্মদ মিজানুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, এই জরিপের মাধ্যমে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সম্পর্কে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে বিশ্লেষণ করা হয়েছে। শিক্ষা খাতের বিভিন্ন দিক, যেমন শিক্ষক-শিক্ষার্থীর সংখ্যা আউটপুট, মধ্যবর্তী ভোগ, প্রতিষ্ঠানের পরিচালন ব্যয় এবং সঞ্চয়সহ প্রয়োজনীয় তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।
মিজানুর রহমান বলেন, এই তথ্য-উপাত্ত শিক্ষা খাতের সামগ্রিক অর্থনৈতিক কর্মক্ষমতা, প্রবৃদ্ধি এবং উন্নয়নের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট পরিকল্পনাবিদ, নীতিনির্ধারক এবং গবেষকদের সাহায্য করবে।

ফোনে কাউকে অশ্লীল, অশোভন বার্তা পাঠালে হতে পারে দুই বছরের কারাদণ্ড ও দেড় কোটি টাকা জরিমানা। আর কাউকে টেলিফোনে বিরক্ত করার সাজা হতে পারে ১ লাখ টাকা অর্থদণ্ড এবং তা অনাদায়ে ৬ মাসের কারাদণ্ড। ‘বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫’-এর খসড়ায় এসব কথা বলা হয়েছে।
২৩ মিনিট আগে
চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) তাৎক্ষণিক তদন্তের কথা উল্লেখ করে বুধবার রাতে এক বিবৃতিতে সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে—জনাব এরশাদ উল্লাহ এই হামলার টার্গেট ছিলেন না; বিক্ষিপ্তভাবে ছোড়া একটি গুলি তাঁর শরীরে এসে বিদ্ধ হয়। সরকার এই ঘটনায় পূর্ণাঙ্গ তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে এবং গুলিতে আহত জনাব...
২ ঘণ্টা আগে
প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, দুর্ঘটনার মূল কারণ যেটা ছিল, সেটা হলো, পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির জন্য এ দুর্ঘটনা ঘটেছে। ট্রেনিংয়ের সময় যখন ফ্লাই করছিলেন, পরিস্থিতি তাঁর আয়ত্তের বাইরে চলে যায়। রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান তিনি।
৪ ঘণ্টা আগে
সম্প্রতি জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বর ক্লোন করে প্রতারণার অভিযোগ পাওয়া গেছে। প্রতারকেরা ৯৯৯ নম্বর ব্যবহার করে বিকাশ, নগদ, রকেটসহ বিভিন্ন মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্টের পিন নম্বর ও ব্যাংকের কার্ডসংক্রান্ত তথ্য জানতে চাইছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
৪ ঘণ্টা আগেটেলিযোগাযোগ অধ্যাদেশের খসড়া
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ফোনে কাউকে অশ্লীল, অশোভন বার্তা পাঠালে হতে পারে দুই বছরের কারাদণ্ড ও দেড় কোটি টাকা জরিমানা। আর কাউকে টেলিফোনে বিরক্ত করার সাজা হতে পারে ১ লাখ টাকা অর্থদণ্ড এবং তা অনাদায়ে ৬ মাসের কারাদণ্ড। ‘বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫’-এর খসড়ায় এসব কথা বলা হয়েছে।
ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ গতকাল এই খসড়া প্রকাশ করেছে। সংশ্লিষ্ট অংশীজন ও সাধারণ নাগরিকদের মতামত নেওয়ার জন্য খসড়াটি বিভাগের ওয়েবসাইটে রাখা হয়েছে।
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ (সংশোধন) অধ্যাদেশের খসড়ার ধারা ৭০-এ টেলিফোনে বিরক্ত করা সম্পর্কে বলা হয়েছে, কোনো ব্যক্তি যুক্তিসংগত কারণ ছাড়া কোনো ব্যক্তিকে যদি এমনভাবে বারবার ফোন করেন যে তা ওই ব্যক্তির জন্য বিরক্তিকর হয় বা অসুবিধার সৃষ্টি করে, তাহলে বিষয়টি অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে।
অধ্যাদেশে অশ্লীল, অশোভন বার্তা পাঠালে হতে পারে দুই বছরের জেল, দেড় কোটি টাকা অর্থদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে। ধারা ৬৯-এ বলা হয়েছে অশ্লীল, অশোভন ইত্যাদি বার্তা পাঠানোর অপরাধ ও এর সাজা বিষয়ে। এতে বলা হয়েছে, টেলিযোগাযোগ যন্ত্রপাতি বা বেতার যন্ত্রপাতির সাহায্যে কোনো অশ্লীল, ভীতি প্রদর্শনমূলক বা গুরুতরভাবে অপমানকর কোনো বার্তা, ছবি বা ছায়াছবি পাঠালে তা অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে। এ জন্য সংশ্লিষ্ট যন্ত্র পরিচালনাকারী ব্যক্তির কাছে এ কাজের প্রস্তাবকারী বা প্রেরণকারী কিংবা ক্ষেত্রমতো, উভয়েই অনধিক দুই বছর কারাদণ্ড বা অনধিক দেড় কোটি টাকা অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ডে দণ্ডনীয় হবেন। আইনের দফা (গ)-এর ক্ষেত্রে প্রেরণকারী অনধিক পাঁচ বছর কারাদণ্ড বা অনধিক ৫ লাখ টাকা অর্থদণ্ডে এবং অনাদায়ে ৩ মাসের কারাদণ্ডে দণ্ডিত হবেন। প্রযোজ্য ক্ষেত্রে সাইবার সুরক্ষা আইনের সংশ্লিষ্ট ধারা প্রযোজ্য হবে বলেও উল্লেখ করা হয়েছে।
বেআইনিভাবে আড়ি পাতলে দুই বছরের কারাদণ্ড বা অনধিক দেড় কোটি টাকা জরিমানা কিংবা উভয় সাজার বিধান রাখা হয়েছে।
অধ্যাদেশের খসড়া অনুযায়ী, ইন্টারনেটভিত্তিক সেবা—যেমন ওটিটি প্ল্যাটফর্ম, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম, অনলাইন মেসেজিং ও ভিডিও স্ট্রিমিং অ্যাপ—সবই সরকারের অনুমোদনের আওতায় আসবে। এসব সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানকে এখন থেকে বাংলাদেশে নিবন্ধন নিতে হবে এবং প্রয়োজনে নিরাপত্তা সংস্থাকে তথ্য সরবরাহ করতে হবে।
খসড়া অধ্যাদেশ অনুযায়ী, এই খাতে একটি স্বাধীন বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ কমিশন গঠন করা হবে, যা লাইসেন্স প্রদান, নীতিনির্ধারণ, স্পেকট্রাম বণ্টন ও প্রযুক্তিগত মান নিয়ন্ত্রণ করবে। কমিশন হবে পাঁচ সদস্যের, যার একজন চেয়ারম্যান ও একজন ভাইস চেয়ারম্যান থাকবেন।
খসড়ায় আরও বলা হয়েছে, অনুমতিহীনভাবে টেলিযোগাযোগ সেবা পরিচালনা বা বিদেশি ওটিটি প্ল্যাটফর্ম পরিচালনা করা হলে তা শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে। এ ছাড়া, রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা বা জনশৃঙ্খলার স্বার্থে সরকার প্রয়োজনে যেকোনো প্ল্যাটফর্ম স্থগিত বা বন্ধ করতে পারবে।
অধ্যাদেশের খসড়ার বিষয়ে মতামত পাঠানো যাবে [email protected] ই-মেইল ঠিকানায় অথবা ডাকযোগে সচিব, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ, বাংলাদেশ সচিবালয়, ঢাকা ঠিকানায়। ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত মতামত দেওয়া যাবে।

ফোনে কাউকে অশ্লীল, অশোভন বার্তা পাঠালে হতে পারে দুই বছরের কারাদণ্ড ও দেড় কোটি টাকা জরিমানা। আর কাউকে টেলিফোনে বিরক্ত করার সাজা হতে পারে ১ লাখ টাকা অর্থদণ্ড এবং তা অনাদায়ে ৬ মাসের কারাদণ্ড। ‘বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫’-এর খসড়ায় এসব কথা বলা হয়েছে।
ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ গতকাল এই খসড়া প্রকাশ করেছে। সংশ্লিষ্ট অংশীজন ও সাধারণ নাগরিকদের মতামত নেওয়ার জন্য খসড়াটি বিভাগের ওয়েবসাইটে রাখা হয়েছে।
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ (সংশোধন) অধ্যাদেশের খসড়ার ধারা ৭০-এ টেলিফোনে বিরক্ত করা সম্পর্কে বলা হয়েছে, কোনো ব্যক্তি যুক্তিসংগত কারণ ছাড়া কোনো ব্যক্তিকে যদি এমনভাবে বারবার ফোন করেন যে তা ওই ব্যক্তির জন্য বিরক্তিকর হয় বা অসুবিধার সৃষ্টি করে, তাহলে বিষয়টি অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে।
অধ্যাদেশে অশ্লীল, অশোভন বার্তা পাঠালে হতে পারে দুই বছরের জেল, দেড় কোটি টাকা অর্থদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে। ধারা ৬৯-এ বলা হয়েছে অশ্লীল, অশোভন ইত্যাদি বার্তা পাঠানোর অপরাধ ও এর সাজা বিষয়ে। এতে বলা হয়েছে, টেলিযোগাযোগ যন্ত্রপাতি বা বেতার যন্ত্রপাতির সাহায্যে কোনো অশ্লীল, ভীতি প্রদর্শনমূলক বা গুরুতরভাবে অপমানকর কোনো বার্তা, ছবি বা ছায়াছবি পাঠালে তা অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে। এ জন্য সংশ্লিষ্ট যন্ত্র পরিচালনাকারী ব্যক্তির কাছে এ কাজের প্রস্তাবকারী বা প্রেরণকারী কিংবা ক্ষেত্রমতো, উভয়েই অনধিক দুই বছর কারাদণ্ড বা অনধিক দেড় কোটি টাকা অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ডে দণ্ডনীয় হবেন। আইনের দফা (গ)-এর ক্ষেত্রে প্রেরণকারী অনধিক পাঁচ বছর কারাদণ্ড বা অনধিক ৫ লাখ টাকা অর্থদণ্ডে এবং অনাদায়ে ৩ মাসের কারাদণ্ডে দণ্ডিত হবেন। প্রযোজ্য ক্ষেত্রে সাইবার সুরক্ষা আইনের সংশ্লিষ্ট ধারা প্রযোজ্য হবে বলেও উল্লেখ করা হয়েছে।
বেআইনিভাবে আড়ি পাতলে দুই বছরের কারাদণ্ড বা অনধিক দেড় কোটি টাকা জরিমানা কিংবা উভয় সাজার বিধান রাখা হয়েছে।
অধ্যাদেশের খসড়া অনুযায়ী, ইন্টারনেটভিত্তিক সেবা—যেমন ওটিটি প্ল্যাটফর্ম, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম, অনলাইন মেসেজিং ও ভিডিও স্ট্রিমিং অ্যাপ—সবই সরকারের অনুমোদনের আওতায় আসবে। এসব সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানকে এখন থেকে বাংলাদেশে নিবন্ধন নিতে হবে এবং প্রয়োজনে নিরাপত্তা সংস্থাকে তথ্য সরবরাহ করতে হবে।
খসড়া অধ্যাদেশ অনুযায়ী, এই খাতে একটি স্বাধীন বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ কমিশন গঠন করা হবে, যা লাইসেন্স প্রদান, নীতিনির্ধারণ, স্পেকট্রাম বণ্টন ও প্রযুক্তিগত মান নিয়ন্ত্রণ করবে। কমিশন হবে পাঁচ সদস্যের, যার একজন চেয়ারম্যান ও একজন ভাইস চেয়ারম্যান থাকবেন।
খসড়ায় আরও বলা হয়েছে, অনুমতিহীনভাবে টেলিযোগাযোগ সেবা পরিচালনা বা বিদেশি ওটিটি প্ল্যাটফর্ম পরিচালনা করা হলে তা শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে। এ ছাড়া, রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা বা জনশৃঙ্খলার স্বার্থে সরকার প্রয়োজনে যেকোনো প্ল্যাটফর্ম স্থগিত বা বন্ধ করতে পারবে।
অধ্যাদেশের খসড়ার বিষয়ে মতামত পাঠানো যাবে [email protected] ই-মেইল ঠিকানায় অথবা ডাকযোগে সচিব, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ, বাংলাদেশ সচিবালয়, ঢাকা ঠিকানায়। ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত মতামত দেওয়া যাবে।

দেশে নতুন করে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বাড়েনি, তবে বেড়েছে দেশের শিক্ষা কার্যক্রম। বেড়েছে শিক্ষাকেন্দ্রিক কর্মসংস্থানও। এতে ৪ হাজার কোটি বেড়ে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সঞ্চয় দাঁড়িয়েছে ৭৩ হাজার ৩৯১ কোটি টাকা। সামগ্রিকভাবে শিক্ষা খাতে প্রতিষ্ঠানগুলোর মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) অবদান দাঁড়িয়েছে ৮৫ হাজার ৩৫৭
২৪ জুলাই ২০২৫
চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) তাৎক্ষণিক তদন্তের কথা উল্লেখ করে বুধবার রাতে এক বিবৃতিতে সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে—জনাব এরশাদ উল্লাহ এই হামলার টার্গেট ছিলেন না; বিক্ষিপ্তভাবে ছোড়া একটি গুলি তাঁর শরীরে এসে বিদ্ধ হয়। সরকার এই ঘটনায় পূর্ণাঙ্গ তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে এবং গুলিতে আহত জনাব...
২ ঘণ্টা আগে
প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, দুর্ঘটনার মূল কারণ যেটা ছিল, সেটা হলো, পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির জন্য এ দুর্ঘটনা ঘটেছে। ট্রেনিংয়ের সময় যখন ফ্লাই করছিলেন, পরিস্থিতি তাঁর আয়ত্তের বাইরে চলে যায়। রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান তিনি।
৪ ঘণ্টা আগে
সম্প্রতি জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বর ক্লোন করে প্রতারণার অভিযোগ পাওয়া গেছে। প্রতারকেরা ৯৯৯ নম্বর ব্যবহার করে বিকাশ, নগদ, রকেটসহ বিভিন্ন মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্টের পিন নম্বর ও ব্যাংকের কার্ডসংক্রান্ত তথ্য জানতে চাইছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

চট্টগ্রাম-৮ আসনের বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের মনোনীত প্রার্থী এরশাদ উল্লাহর নির্বাচনী প্রচারণা অনুষ্ঠানে সহিংস হামলার ঘটনায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে।
চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) তাৎক্ষণিক তদন্তের কথা উল্লেখ করে বুধবার রাতে এক বিবৃতিতে সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে—জনাব এরশাদ উল্লাহ এই হামলার টার্গেট ছিলেন না; বিক্ষিপ্তভাবে ছোড়া একটি গুলি তাঁর শরীরে এসে বিদ্ধ হয়। সরকার এই ঘটনায় পূর্ণাঙ্গ তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে এবং গুলিতে আহত জনাব এরশাদ উল্লাহর দ্রুত আরোগ্য কামনা করছে।
সরকার এই অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে গভীর উদ্বেগ জানিয়ে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণকারী সকল প্রার্থী এবং নাগরিকের নিরাপত্তা ও অধিকার রক্ষায় দৃঢ় প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করছে।
বিবৃতিতে দ্রুত সময়ের মধ্যে অপরাধীদের শনাক্ত, গ্রেপ্তার এবং বিচারের আওতায় আনতে নিরাপত্তা বাহিনীকে প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস নির্দেশ দিয়েছেন বলে উল্লেখ করা হয়েছে। আরও বলা হয়—‘আমাদের রাজনৈতিক ও সামাজিক জীবনে সহিংসতা ও ভীতি প্রদর্শনের কোনো স্থান নেই। সিএমপি ইতিমধ্যেই হামলাকারীদের গ্রেপ্তারে অভিযান শুরু করেছে।’
বিবৃতিতে সকল রাজনৈতিক দল এবং তাদের সমর্থকদের শান্ত থাকার, সংযম প্রদর্শনের এবং ফেব্রুয়ারির সাধারণ নির্বাচন যেন শান্তি, মর্যাদা ও ন্যায্যতার পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয় তা নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।
এ ছাড়া সারা দেশে অবাধ, সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য এবং উৎসবমুখর নির্বাচন আয়োজনের জন্য প্রয়োজনীয় নিরাপদ ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিত করতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা গ্রহণ করবে বলে জানিয়েছে।

চট্টগ্রাম-৮ আসনের বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের মনোনীত প্রার্থী এরশাদ উল্লাহর নির্বাচনী প্রচারণা অনুষ্ঠানে সহিংস হামলার ঘটনায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে।
চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) তাৎক্ষণিক তদন্তের কথা উল্লেখ করে বুধবার রাতে এক বিবৃতিতে সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে—জনাব এরশাদ উল্লাহ এই হামলার টার্গেট ছিলেন না; বিক্ষিপ্তভাবে ছোড়া একটি গুলি তাঁর শরীরে এসে বিদ্ধ হয়। সরকার এই ঘটনায় পূর্ণাঙ্গ তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে এবং গুলিতে আহত জনাব এরশাদ উল্লাহর দ্রুত আরোগ্য কামনা করছে।
সরকার এই অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে গভীর উদ্বেগ জানিয়ে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণকারী সকল প্রার্থী এবং নাগরিকের নিরাপত্তা ও অধিকার রক্ষায় দৃঢ় প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করছে।
বিবৃতিতে দ্রুত সময়ের মধ্যে অপরাধীদের শনাক্ত, গ্রেপ্তার এবং বিচারের আওতায় আনতে নিরাপত্তা বাহিনীকে প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস নির্দেশ দিয়েছেন বলে উল্লেখ করা হয়েছে। আরও বলা হয়—‘আমাদের রাজনৈতিক ও সামাজিক জীবনে সহিংসতা ও ভীতি প্রদর্শনের কোনো স্থান নেই। সিএমপি ইতিমধ্যেই হামলাকারীদের গ্রেপ্তারে অভিযান শুরু করেছে।’
বিবৃতিতে সকল রাজনৈতিক দল এবং তাদের সমর্থকদের শান্ত থাকার, সংযম প্রদর্শনের এবং ফেব্রুয়ারির সাধারণ নির্বাচন যেন শান্তি, মর্যাদা ও ন্যায্যতার পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয় তা নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।
এ ছাড়া সারা দেশে অবাধ, সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য এবং উৎসবমুখর নির্বাচন আয়োজনের জন্য প্রয়োজনীয় নিরাপদ ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিত করতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা গ্রহণ করবে বলে জানিয়েছে।

দেশে নতুন করে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বাড়েনি, তবে বেড়েছে দেশের শিক্ষা কার্যক্রম। বেড়েছে শিক্ষাকেন্দ্রিক কর্মসংস্থানও। এতে ৪ হাজার কোটি বেড়ে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সঞ্চয় দাঁড়িয়েছে ৭৩ হাজার ৩৯১ কোটি টাকা। সামগ্রিকভাবে শিক্ষা খাতে প্রতিষ্ঠানগুলোর মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) অবদান দাঁড়িয়েছে ৮৫ হাজার ৩৫৭
২৪ জুলাই ২০২৫
ফোনে কাউকে অশ্লীল, অশোভন বার্তা পাঠালে হতে পারে দুই বছরের কারাদণ্ড ও দেড় কোটি টাকা জরিমানা। আর কাউকে টেলিফোনে বিরক্ত করার সাজা হতে পারে ১ লাখ টাকা অর্থদণ্ড এবং তা অনাদায়ে ৬ মাসের কারাদণ্ড। ‘বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫’-এর খসড়ায় এসব কথা বলা হয়েছে।
২৩ মিনিট আগে
প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, দুর্ঘটনার মূল কারণ যেটা ছিল, সেটা হলো, পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির জন্য এ দুর্ঘটনা ঘটেছে। ট্রেনিংয়ের সময় যখন ফ্লাই করছিলেন, পরিস্থিতি তাঁর আয়ত্তের বাইরে চলে যায়। রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান তিনি।
৪ ঘণ্টা আগে
সম্প্রতি জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বর ক্লোন করে প্রতারণার অভিযোগ পাওয়া গেছে। প্রতারকেরা ৯৯৯ নম্বর ব্যবহার করে বিকাশ, নগদ, রকেটসহ বিভিন্ন মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্টের পিন নম্বর ও ব্যাংকের কার্ডসংক্রান্ত তথ্য জানতে চাইছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে যে বিমান দুর্ঘটনা ঘটেছিল, এর কারণ হিসেবে যুদ্ধবিমানের পাইলটের উড্ডয়ন ত্রুটি চিহ্নিত হয়েছে তদন্তে।
ঘটনার তিন মাস পর আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) দুপুরে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনায় গঠিত তদন্ত কমিটির এ প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়। পরে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে তদন্ত প্রতিবেদনের কিছু তথ্য ও সুপারিশ তুলে ধরেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
প্রেস সচিব বলেন, ‘দুর্ঘটনার মূল কারণ ছিল, পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটি। ট্রেনিংয়ের সময় যখন ফ্লাই করছিলেন, পরিস্থিতি তাঁর আয়ত্তের বাইরে চলে যায়। এটা হচ্ছে কনক্লুশন। এই পুরো তদন্ত কমিটি ১৫০ জনের সঙ্গে কথা বলেছে। তার মধ্যে এক্সপার্ট আছেন, আই উইটনেস আছেন, ভিকটিমস আছেন। সবার সঙ্গে তাঁরা কথা বলেছেন। উনারা ১৬৮টি তথ্য উদ্ঘাটন করেছেন এবং তার মধ্যে তাঁরা ৩৩টি রিকমেন্ডেশন করেছেন। প্রতিবেদনে অনেকগুলো ফাইন্ডিংসে অনেকগুলো রিকমেন্ডেশন এসেছে।’
প্রেস সচিব আরও বলেন, তদন্ত প্রতিবেদনে বিমানবন্দর ও আশপাশের ফায়ার স্টেশনগুলোর জন্য বিশেষ সরঞ্জাম ও ফোমের মতো উপকরণ থাকা নিশ্চিত করার সুপারিশ করা হয়েছে। উড়োজাহাজের উড্ডয়ন ও অবতরণের পথে যে অংশ পড়ে (ফানেল), তার মধ্যে নির্মিত কাঠামোর উচ্চতার বিধিনিষেধ কঠোরভাবে অনুসরণ করতে বলা হয়েছে। এই ওঠানামার পথ বা ফানেলের আশপাশে আন্তর্জাতিক চর্চা অনুযায়ী হাসপাতাল, স্কুল বা বেশি জনসমাগম হয় এমন স্থাপনা নির্মাণের ওপর বিধিনিষেধ আরোপ করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে বলা হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত ২১ জুলাই উত্তরার দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমানবাহিনীর একটি যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়। এতে ৩৬ জন নিহত হয়, এর অধিকাংশই শিক্ষার্থী। বিমানের পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মো. তৌকির ইসলামও নিহত হন।
এ ঘটনা নিয়ে ৯ সদস্যের তদন্ত কমিশন গঠন করে অন্তর্বর্তী সরকার। কমিশনকে বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার পরিপ্রেক্ষিত, কারণ, দায়দায়িত্ব ও ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণ এবং ঘটনাসংশ্লিষ্ট অপরাপর বিষয় চিহ্নিত করতে বলা হয়েছিল।

রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে যে বিমান দুর্ঘটনা ঘটেছিল, এর কারণ হিসেবে যুদ্ধবিমানের পাইলটের উড্ডয়ন ত্রুটি চিহ্নিত হয়েছে তদন্তে।
ঘটনার তিন মাস পর আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) দুপুরে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনায় গঠিত তদন্ত কমিটির এ প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়। পরে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে তদন্ত প্রতিবেদনের কিছু তথ্য ও সুপারিশ তুলে ধরেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
প্রেস সচিব বলেন, ‘দুর্ঘটনার মূল কারণ ছিল, পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটি। ট্রেনিংয়ের সময় যখন ফ্লাই করছিলেন, পরিস্থিতি তাঁর আয়ত্তের বাইরে চলে যায়। এটা হচ্ছে কনক্লুশন। এই পুরো তদন্ত কমিটি ১৫০ জনের সঙ্গে কথা বলেছে। তার মধ্যে এক্সপার্ট আছেন, আই উইটনেস আছেন, ভিকটিমস আছেন। সবার সঙ্গে তাঁরা কথা বলেছেন। উনারা ১৬৮টি তথ্য উদ্ঘাটন করেছেন এবং তার মধ্যে তাঁরা ৩৩টি রিকমেন্ডেশন করেছেন। প্রতিবেদনে অনেকগুলো ফাইন্ডিংসে অনেকগুলো রিকমেন্ডেশন এসেছে।’
প্রেস সচিব আরও বলেন, তদন্ত প্রতিবেদনে বিমানবন্দর ও আশপাশের ফায়ার স্টেশনগুলোর জন্য বিশেষ সরঞ্জাম ও ফোমের মতো উপকরণ থাকা নিশ্চিত করার সুপারিশ করা হয়েছে। উড়োজাহাজের উড্ডয়ন ও অবতরণের পথে যে অংশ পড়ে (ফানেল), তার মধ্যে নির্মিত কাঠামোর উচ্চতার বিধিনিষেধ কঠোরভাবে অনুসরণ করতে বলা হয়েছে। এই ওঠানামার পথ বা ফানেলের আশপাশে আন্তর্জাতিক চর্চা অনুযায়ী হাসপাতাল, স্কুল বা বেশি জনসমাগম হয় এমন স্থাপনা নির্মাণের ওপর বিধিনিষেধ আরোপ করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে বলা হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত ২১ জুলাই উত্তরার দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমানবাহিনীর একটি যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়। এতে ৩৬ জন নিহত হয়, এর অধিকাংশই শিক্ষার্থী। বিমানের পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মো. তৌকির ইসলামও নিহত হন।
এ ঘটনা নিয়ে ৯ সদস্যের তদন্ত কমিশন গঠন করে অন্তর্বর্তী সরকার। কমিশনকে বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার পরিপ্রেক্ষিত, কারণ, দায়দায়িত্ব ও ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণ এবং ঘটনাসংশ্লিষ্ট অপরাপর বিষয় চিহ্নিত করতে বলা হয়েছিল।

দেশে নতুন করে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বাড়েনি, তবে বেড়েছে দেশের শিক্ষা কার্যক্রম। বেড়েছে শিক্ষাকেন্দ্রিক কর্মসংস্থানও। এতে ৪ হাজার কোটি বেড়ে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সঞ্চয় দাঁড়িয়েছে ৭৩ হাজার ৩৯১ কোটি টাকা। সামগ্রিকভাবে শিক্ষা খাতে প্রতিষ্ঠানগুলোর মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) অবদান দাঁড়িয়েছে ৮৫ হাজার ৩৫৭
২৪ জুলাই ২০২৫
ফোনে কাউকে অশ্লীল, অশোভন বার্তা পাঠালে হতে পারে দুই বছরের কারাদণ্ড ও দেড় কোটি টাকা জরিমানা। আর কাউকে টেলিফোনে বিরক্ত করার সাজা হতে পারে ১ লাখ টাকা অর্থদণ্ড এবং তা অনাদায়ে ৬ মাসের কারাদণ্ড। ‘বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫’-এর খসড়ায় এসব কথা বলা হয়েছে।
২৩ মিনিট আগে
চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) তাৎক্ষণিক তদন্তের কথা উল্লেখ করে বুধবার রাতে এক বিবৃতিতে সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে—জনাব এরশাদ উল্লাহ এই হামলার টার্গেট ছিলেন না; বিক্ষিপ্তভাবে ছোড়া একটি গুলি তাঁর শরীরে এসে বিদ্ধ হয়। সরকার এই ঘটনায় পূর্ণাঙ্গ তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে এবং গুলিতে আহত জনাব...
২ ঘণ্টা আগে
সম্প্রতি জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বর ক্লোন করে প্রতারণার অভিযোগ পাওয়া গেছে। প্রতারকেরা ৯৯৯ নম্বর ব্যবহার করে বিকাশ, নগদ, রকেটসহ বিভিন্ন মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্টের পিন নম্বর ও ব্যাংকের কার্ডসংক্রান্ত তথ্য জানতে চাইছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সম্প্রতি জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বর ক্লোন করে প্রতারণার অভিযোগ পাওয়া গেছে। প্রতারকেরা ৯৯৯ নম্বর ব্যবহার করে বিকাশ, নগদ, রকেটসহ বিভিন্ন মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্টের পিন নম্বর ও ব্যাংকের কার্ডসংক্রান্ত তথ্য জানতে চাচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এর প্রধান অতিরিক্ত উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মহিউল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ কখনোই কোনো নাগরিকের মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট বা ব্যাংক কার্ডের পিন নম্বর জানতে চায় না। নাগরিকদের চাহিদা অনুযায়ী জরুরি মুহূর্তে পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস ও অ্যাম্বুলেন্সসেবা দেওয়া হয়।
আজ সকাল ১০টার দিকে এ ধরনের দুটি প্রতারণার ঘটনা ঘটে। রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের কাশিয়াডাঙ্গা থানার আরপুর বাগানপাড়া এলাকার এক বাসিন্দাকে প্রতারকেরা ৯৯৯ নম্বর ক্লোন করে ‘নগদ’ অ্যাকাউন্টের তথ্য জানতে চায়। তিনি বিষয়টি বুঝতে পেরে সরাসরি জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বরে যোগাযোগ করেন। পরে ৯৯৯ থেকে স্থানীয় থানার সঙ্গে ভুক্তভোগীর যোগাযোগ করিয়ে দেওয়া হয় এবং ঘটনাটি থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) হিসেবে নথিভুক্ত করা হয়।
আরও এক ঘটনায় এক ব্যক্তিকে ৯৯৯ নম্বর থেকে ফোন করে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে বলে জানানো হয় এবং বিকাশ অ্যাকাউন্টের তথ্য দাবি করা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট ও ব্যাংকের কার্ডের পিন নম্বর কোনো অবস্থায় কারও সঙ্গে শেয়ার করবেন না। এ ধরনের প্রতারক চক্র থেকে সতর্ক থাকা ও তাদের সম্পর্কে সংশ্লিষ্ট থানা বা ৯৯৯ নম্বরে জানাতে জনগণকে অনুরোধ জানানো হচ্ছে।

সম্প্রতি জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বর ক্লোন করে প্রতারণার অভিযোগ পাওয়া গেছে। প্রতারকেরা ৯৯৯ নম্বর ব্যবহার করে বিকাশ, নগদ, রকেটসহ বিভিন্ন মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্টের পিন নম্বর ও ব্যাংকের কার্ডসংক্রান্ত তথ্য জানতে চাচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এর প্রধান অতিরিক্ত উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মহিউল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ কখনোই কোনো নাগরিকের মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট বা ব্যাংক কার্ডের পিন নম্বর জানতে চায় না। নাগরিকদের চাহিদা অনুযায়ী জরুরি মুহূর্তে পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস ও অ্যাম্বুলেন্সসেবা দেওয়া হয়।
আজ সকাল ১০টার দিকে এ ধরনের দুটি প্রতারণার ঘটনা ঘটে। রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের কাশিয়াডাঙ্গা থানার আরপুর বাগানপাড়া এলাকার এক বাসিন্দাকে প্রতারকেরা ৯৯৯ নম্বর ক্লোন করে ‘নগদ’ অ্যাকাউন্টের তথ্য জানতে চায়। তিনি বিষয়টি বুঝতে পেরে সরাসরি জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বরে যোগাযোগ করেন। পরে ৯৯৯ থেকে স্থানীয় থানার সঙ্গে ভুক্তভোগীর যোগাযোগ করিয়ে দেওয়া হয় এবং ঘটনাটি থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) হিসেবে নথিভুক্ত করা হয়।
আরও এক ঘটনায় এক ব্যক্তিকে ৯৯৯ নম্বর থেকে ফোন করে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে বলে জানানো হয় এবং বিকাশ অ্যাকাউন্টের তথ্য দাবি করা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট ও ব্যাংকের কার্ডের পিন নম্বর কোনো অবস্থায় কারও সঙ্গে শেয়ার করবেন না। এ ধরনের প্রতারক চক্র থেকে সতর্ক থাকা ও তাদের সম্পর্কে সংশ্লিষ্ট থানা বা ৯৯৯ নম্বরে জানাতে জনগণকে অনুরোধ জানানো হচ্ছে।

দেশে নতুন করে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বাড়েনি, তবে বেড়েছে দেশের শিক্ষা কার্যক্রম। বেড়েছে শিক্ষাকেন্দ্রিক কর্মসংস্থানও। এতে ৪ হাজার কোটি বেড়ে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সঞ্চয় দাঁড়িয়েছে ৭৩ হাজার ৩৯১ কোটি টাকা। সামগ্রিকভাবে শিক্ষা খাতে প্রতিষ্ঠানগুলোর মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) অবদান দাঁড়িয়েছে ৮৫ হাজার ৩৫৭
২৪ জুলাই ২০২৫
ফোনে কাউকে অশ্লীল, অশোভন বার্তা পাঠালে হতে পারে দুই বছরের কারাদণ্ড ও দেড় কোটি টাকা জরিমানা। আর কাউকে টেলিফোনে বিরক্ত করার সাজা হতে পারে ১ লাখ টাকা অর্থদণ্ড এবং তা অনাদায়ে ৬ মাসের কারাদণ্ড। ‘বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫’-এর খসড়ায় এসব কথা বলা হয়েছে।
২৩ মিনিট আগে
চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) তাৎক্ষণিক তদন্তের কথা উল্লেখ করে বুধবার রাতে এক বিবৃতিতে সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে—জনাব এরশাদ উল্লাহ এই হামলার টার্গেট ছিলেন না; বিক্ষিপ্তভাবে ছোড়া একটি গুলি তাঁর শরীরে এসে বিদ্ধ হয়। সরকার এই ঘটনায় পূর্ণাঙ্গ তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে এবং গুলিতে আহত জনাব...
২ ঘণ্টা আগে
প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, দুর্ঘটনার মূল কারণ যেটা ছিল, সেটা হলো, পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির জন্য এ দুর্ঘটনা ঘটেছে। ট্রেনিংয়ের সময় যখন ফ্লাই করছিলেন, পরিস্থিতি তাঁর আয়ত্তের বাইরে চলে যায়। রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান তিনি।
৪ ঘণ্টা আগে