নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সাবেক প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার যুক্তরাষ্ট্রের প্যাটারসন নিউজার্সির জ্যাপার স্ট্রিটের ১৭৯ নম্বর বাড়ি ও সেখানকার তিনটি ব্যাংকের হিসাব জব্দ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার সিনিয়র বিশেষ জজ ও মহানগর দায়রা জজ মো. আসাদুজ্জামান এ আদেশ দেন।
আদেশে দুর্নীতি দমন কমিশনকে (দুদক) আইনের বিধি-বিধান পালন করে ওই বাড়ি ও ব্যাংক হিসাব জব্দ করতে বলা হয়।
২০ ফেব্রুয়ারি দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এই নির্দেশ দেন বলে দুদকের বিশেষ পিপি মোশারফ হোসেন কাজল আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন।
মোশারফ হোসেন কাজল জানান, এস কে সিনহা ও তাঁর ভাই অনন্ত কুমার সিনহার বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়ের করা মামলায় এই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ৬ এপ্রিল দিন ধার্য করা হয়েছে।
জানা গেছে, নিউজার্সির ভ্যালি ন্যাশনাল ব্যাংক ইন প্যাটারসন ও অন্য দুটি ব্যাংকের হিসাব জব্দ করা হয়েছে। ওই তিনটি ব্যাংক হিসাবে বাংলাদেশ থেকে টাকা পাচার করা হয়েছে। গত বছর ৩১ মার্চ দুদকের উপপরিচালক গুলশান আনোয়ার প্রধান বাদী হয়ে সংস্থার সমন্বিত কার্যালয় ঢাকা-১-এ মামলাটি করেন।
মামলার এজাহারে বলা হয়, এস কে সিনহা প্রধান বিচারপতি থাকাকালে বিভিন্নভাবে অর্জিত অর্থ হুন্ডিসহ বিভিন্ন অবৈধ পন্থায় আমেরিকায় পাচার করে তাঁর ছোট ভাই অনন্ত কুমার সিনহার হিসাবে স্থানান্তর করেন। তা দিয়ে আমেরিকার নিউজার্সি এলাকায় ২ লাখ ৮০ হাজার ডলার নগদ প্রদান করে বাড়ি ক্রয় করেন। যা মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০১২ এর ৪ (২) ও ৪ (৩) ধারায় এবং ১৯৪৭ সনের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫ (২) ধারায় অপরাধ হওয়ায় এসকে সিনহা ও তাঁর ভাইয়ের বিরুদ্ধে মামলা রুজু করা হয়।
দুদকের মামলার এজাহারে আরও বলা হয়, ২ লাখ ৮০ হাজার ডলার অর্থাৎ প্রায় আড়াই কোটি টাকা দিয়ে সিনহা তাঁর ভাইয়ের নামে বাড়িটি কেনেন। ২০১৮ সালের ১২ জুন বাড়িটি কেনা হয়। যার ঠিকানা—১৭৯, জ্যাপার স্ট্রিট, প্যাটারসন নিউজার্সি ০৭৫২২। এস কে সিনহা প্রধান বিচারপতি থাকার সময় অপরাধলব্ধ অর্থ হুন্ডিসহ বিভিন্ন কায়দায় আমেরিকায় পাচার করেন। পরে তাঁর ছোট ভাই অনন্তর অ্যাকাউন্টে এসব অর্থ স্থানান্তর করা হয়।
সাবেক প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার যুক্তরাষ্ট্রের প্যাটারসন নিউজার্সির জ্যাপার স্ট্রিটের ১৭৯ নম্বর বাড়ি ও সেখানকার তিনটি ব্যাংকের হিসাব জব্দ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার সিনিয়র বিশেষ জজ ও মহানগর দায়রা জজ মো. আসাদুজ্জামান এ আদেশ দেন।
আদেশে দুর্নীতি দমন কমিশনকে (দুদক) আইনের বিধি-বিধান পালন করে ওই বাড়ি ও ব্যাংক হিসাব জব্দ করতে বলা হয়।
২০ ফেব্রুয়ারি দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এই নির্দেশ দেন বলে দুদকের বিশেষ পিপি মোশারফ হোসেন কাজল আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন।
মোশারফ হোসেন কাজল জানান, এস কে সিনহা ও তাঁর ভাই অনন্ত কুমার সিনহার বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়ের করা মামলায় এই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ৬ এপ্রিল দিন ধার্য করা হয়েছে।
জানা গেছে, নিউজার্সির ভ্যালি ন্যাশনাল ব্যাংক ইন প্যাটারসন ও অন্য দুটি ব্যাংকের হিসাব জব্দ করা হয়েছে। ওই তিনটি ব্যাংক হিসাবে বাংলাদেশ থেকে টাকা পাচার করা হয়েছে। গত বছর ৩১ মার্চ দুদকের উপপরিচালক গুলশান আনোয়ার প্রধান বাদী হয়ে সংস্থার সমন্বিত কার্যালয় ঢাকা-১-এ মামলাটি করেন।
মামলার এজাহারে বলা হয়, এস কে সিনহা প্রধান বিচারপতি থাকাকালে বিভিন্নভাবে অর্জিত অর্থ হুন্ডিসহ বিভিন্ন অবৈধ পন্থায় আমেরিকায় পাচার করে তাঁর ছোট ভাই অনন্ত কুমার সিনহার হিসাবে স্থানান্তর করেন। তা দিয়ে আমেরিকার নিউজার্সি এলাকায় ২ লাখ ৮০ হাজার ডলার নগদ প্রদান করে বাড়ি ক্রয় করেন। যা মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০১২ এর ৪ (২) ও ৪ (৩) ধারায় এবং ১৯৪৭ সনের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫ (২) ধারায় অপরাধ হওয়ায় এসকে সিনহা ও তাঁর ভাইয়ের বিরুদ্ধে মামলা রুজু করা হয়।
দুদকের মামলার এজাহারে আরও বলা হয়, ২ লাখ ৮০ হাজার ডলার অর্থাৎ প্রায় আড়াই কোটি টাকা দিয়ে সিনহা তাঁর ভাইয়ের নামে বাড়িটি কেনেন। ২০১৮ সালের ১২ জুন বাড়িটি কেনা হয়। যার ঠিকানা—১৭৯, জ্যাপার স্ট্রিট, প্যাটারসন নিউজার্সি ০৭৫২২। এস কে সিনহা প্রধান বিচারপতি থাকার সময় অপরাধলব্ধ অর্থ হুন্ডিসহ বিভিন্ন কায়দায় আমেরিকায় পাচার করেন। পরে তাঁর ছোট ভাই অনন্তর অ্যাকাউন্টে এসব অর্থ স্থানান্তর করা হয়।
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে ইতালি থেকে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ঢাকাগামী ফ্লাইট (বিজি ৩৫৬) বাতিল করা হয়েছে। স্থানীয় সময় রোববার (১০ আগস্ট) সন্ধ্যা ৭টা ২০ মিনিটে রোমের লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চি ফিউমিসিনো বিমানবন্দর থেকে ফ্লাইটটি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দেওয়ার কথা ছিল।
১ ঘণ্টা আগেপদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্পে ঋণচুক্তির সময় ডিপিপিতে (উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব) উল্লেখ না থাকা কিছু কাজ পরে প্রয়োজনে যুক্ত হয়েছে। বাড়তি এসব কাজে খরচ হয়েছে ৭৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (ডলারের বর্তমান বিনিময়হার অনুযায়ী বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৯৪৭ কোটি টাকা)। এই টাকা ঋণ দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে প্রকল্পটিতে
৭ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদের আইনি বাধ্যবাধকতা নিশ্চিত করা এবং বাস্তবায়ন পদ্ধতি কী হবে, তা নিয়ে আজ রোববার (১০ আগস্ট) থেকে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা শুরু করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। সেখানে তাঁরা প্রাথমিকভাবে সুপ্রিম কোর্টের মতামত, গণভোট ও অধ্যাদেশ জারির মাধ্যমে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পরামর্শ দিয়েছেন বলে একাধিক সূত্রে জানা
১২ ঘণ্টা আগেপ্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের আমন্ত্রণে তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে মালয়েশিয়ায় যাচ্ছেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এই সফরে জনশক্তি রপ্তানিসহ বিভিন্ন বিষয়ে মালয়েশিয়ার সঙ্গে ৫টি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হবে। দেশটির শ্রম বাজারের বাংলাদেশ থেকে সর্বোচ্চ জনশক্ত
১৩ ঘণ্টা আগে