অনলাইন ডেস্ক
আপাতত সব মামলা নিষ্পত্তি হওয়ায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া এবং দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পরবর্তী নির্বাচনে অংশগ্রহণে কোনো বাধা নেই বলে জানিয়েছেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান।
আজ শুক্রবার রাজধানীর এফডিসিতে ডিবেট ফর ডেমোক্রেসি আয়োজিত এক ছায়া সংসদে তিনি এ কথা বলেন। তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল করায় সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হককে আইনের আওতায় আনা হবে বলেও জানান অ্যাটর্নি জেনারেল।
অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান বলেন, ‘দণ্ডপ্রাপ্ত হলে শেখ হাসিনাসহ দলটির নেতারা আগামী জাতীয় নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না। আপাতত সকল মামলা নিষ্পত্তি হওয়ায় খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমানের পরবর্তী নির্বাচনে অংশগ্রহণে কোনো আইনি বাধা নেই।’
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ আমলে নানা অনিয়মের কারণে পূর্বের গণপ্রতিনিধি আইন অনুযায়ী দলটির নির্বাচনী অপরাধীদের বিচার করা হবে।
এ সময় মো. আসাদুজ্জামান বলেন, কোনো ষড়যন্ত্রের কাছে জুলাই বিপ্লব ব্যর্থ হতে পারে না। ষড়যন্ত্রকারীরা যত শক্তিশালীই হোক না কেন, এই বিপ্লব মুছে ফেলা যাবে না। হাসিনার নির্মম পরিণামের পর তার পাশে দলের কেউ দাঁড়াতে সাহস পাচ্ছে না। যারা নির্বাচনব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছিল, সংবিধান কেটে-ছিঁড়ে মানুষের অধিকার ভূলুণ্ঠিত করেছিল, তারা ইতিহাসের খলনায়ক হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে।
ছায়া সংসদে সভাপতিত্ব করেন ডিবেট ফর ডেমোক্রেসির চেয়ারম্যান হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ।
তিনি বলেন, বিগত ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকারকে চিরদিন ক্ষমতায় রাখার অসৎ উদ্দেশ্যে সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল করেছিলেন। তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার রায় জালিয়াতির দায়ে খায়রুল হকের গ্রেপ্তার ও বিচার সময়ের দাবি।
তিনি আরও বলেন, এ দেশে জনগণের ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়েছিল পতিত আওয়ামী সরকার। ডামি, একতরফা ও মধ্যরাতের নির্বাচনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ নির্বাচনী ব্যবস্থাকে সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করে দিয়েছে। গত তিনটি নির্বাচনে নির্বাচন কমিশন, প্রশাসন, পুলিশ, রিটার্নিং কর্মকর্তা, পোলিং কর্মকর্তাসহ নির্বাচনের সঙ্গে যুক্ত প্রায় সবাই জাল-জালিয়াতির অপরাধে অপরাধী। যারা এসব নির্বাচনী অপরাধ করেছে, তাদের সবাইকে বিচারের আওতায় আনতে হবে।
‘অতীতের নির্বাচনী অপরাধীদের শাস্তি নিশ্চিত করা হলে ভবিষ্যৎ নির্বাচন গ্রহণযোগ্য করা যাবে’ শীর্ষক ছায়া সংসদে অংশগ্রহণ করে ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি ও বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি।
আপাতত সব মামলা নিষ্পত্তি হওয়ায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া এবং দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পরবর্তী নির্বাচনে অংশগ্রহণে কোনো বাধা নেই বলে জানিয়েছেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান।
আজ শুক্রবার রাজধানীর এফডিসিতে ডিবেট ফর ডেমোক্রেসি আয়োজিত এক ছায়া সংসদে তিনি এ কথা বলেন। তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল করায় সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হককে আইনের আওতায় আনা হবে বলেও জানান অ্যাটর্নি জেনারেল।
অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান বলেন, ‘দণ্ডপ্রাপ্ত হলে শেখ হাসিনাসহ দলটির নেতারা আগামী জাতীয় নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না। আপাতত সকল মামলা নিষ্পত্তি হওয়ায় খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমানের পরবর্তী নির্বাচনে অংশগ্রহণে কোনো আইনি বাধা নেই।’
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ আমলে নানা অনিয়মের কারণে পূর্বের গণপ্রতিনিধি আইন অনুযায়ী দলটির নির্বাচনী অপরাধীদের বিচার করা হবে।
এ সময় মো. আসাদুজ্জামান বলেন, কোনো ষড়যন্ত্রের কাছে জুলাই বিপ্লব ব্যর্থ হতে পারে না। ষড়যন্ত্রকারীরা যত শক্তিশালীই হোক না কেন, এই বিপ্লব মুছে ফেলা যাবে না। হাসিনার নির্মম পরিণামের পর তার পাশে দলের কেউ দাঁড়াতে সাহস পাচ্ছে না। যারা নির্বাচনব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছিল, সংবিধান কেটে-ছিঁড়ে মানুষের অধিকার ভূলুণ্ঠিত করেছিল, তারা ইতিহাসের খলনায়ক হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে।
ছায়া সংসদে সভাপতিত্ব করেন ডিবেট ফর ডেমোক্রেসির চেয়ারম্যান হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ।
তিনি বলেন, বিগত ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকারকে চিরদিন ক্ষমতায় রাখার অসৎ উদ্দেশ্যে সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল করেছিলেন। তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার রায় জালিয়াতির দায়ে খায়রুল হকের গ্রেপ্তার ও বিচার সময়ের দাবি।
তিনি আরও বলেন, এ দেশে জনগণের ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়েছিল পতিত আওয়ামী সরকার। ডামি, একতরফা ও মধ্যরাতের নির্বাচনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ নির্বাচনী ব্যবস্থাকে সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করে দিয়েছে। গত তিনটি নির্বাচনে নির্বাচন কমিশন, প্রশাসন, পুলিশ, রিটার্নিং কর্মকর্তা, পোলিং কর্মকর্তাসহ নির্বাচনের সঙ্গে যুক্ত প্রায় সবাই জাল-জালিয়াতির অপরাধে অপরাধী। যারা এসব নির্বাচনী অপরাধ করেছে, তাদের সবাইকে বিচারের আওতায় আনতে হবে।
‘অতীতের নির্বাচনী অপরাধীদের শাস্তি নিশ্চিত করা হলে ভবিষ্যৎ নির্বাচন গ্রহণযোগ্য করা যাবে’ শীর্ষক ছায়া সংসদে অংশগ্রহণ করে ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি ও বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি।
দীর্ঘদিনের কর্তৃত্ববাদী শাসনের অবসান হয়েছিল গত বছরের ৫ আগস্ট ছাত্র-গণ-অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনে। নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে দেশ চালানোর দায়িত্ব নেয় অন্তর্বর্তী সরকার। সমাজে আর মানুষের মনে জেগেছিল পাহাড়সম প্রত্যাশা। সেই সরকারের এক বছর পূর্ণ হচ্ছে আজ। মানুষ হিসাব করছে—কী চেয়েছিলাম
৬ ঘণ্টা আগেজুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর গত বছরের ৮ আগস্ট দায়িত্ব নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছরে ৬৯টি অধ্যাদেশ গেজেট আকারে প্রকাশ করা হয়েছে। এই সময়ে নতুন করা হয়েছে ৯টি অধ্যাদেশ।
৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ পুলিশের উচ্চপর্যায়ে অনুমোদিত পদের চেয়ে অতিরিক্ত ৩১৮ জন কর্মকর্তা কর্মরত। অতিরিক্ত এসব কর্মকর্তা রয়েছেন উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি), অতিরিক্ত ডিআইজি এবং পুলিশ সুপার (এসপি) পদে। তাঁদের অনেকে পদোন্নতি পেলেও দায়িত্ব পাচ্ছেন না। আবার অতিরিক্ত পদোন্নতির কারণে বেতন-ভাতায় সরকারের খরচ বেড়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেরাতের ট্রেনযাত্রায় কেবিনে যাত্রীদের ঘুমানোর জন্য দেওয়া হয় বেডিং (চাদর, বালিশ, কম্বল)। এ জন্য টাকা টিকিটের সঙ্গে অন্তর্ভুক্ত থাকে। এই বেডিং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে এবং মান উন্নয়নের জন্য চার্জ বাড়ানোর পরিকল্পনা করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। এই বেডিং চার্জ বাড়ালে কেবিনের টিকিটের দাম, অর্থাৎ ভাড়াও বাড়বে।
৬ ঘণ্টা আগে