নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নিরাপত্তা জোরদার করা হচ্ছে। এই মন্ত্রণালয়কে আরও সুরক্ষিত করতে প্রবেশ নিয়ন্ত্রণযন্ত্র স্থাপন করা হচ্ছে। বিশেষ করে দর্শনার্থীদের যথেচ্ছ চলাফেরা নিয়ন্ত্রণ করা এর উদ্দেশ্য।
এখন থেকে আর অন্যান্য মন্ত্রণালয়ের প্রবেশ পাস নিয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে যাওয়া যাবে না। সেখানে যেতে হলে কর্তৃপক্ষের আলাদা অনুমোদন লাগবে। ইতিমধ্যে নিরাপত্তার জন্য প্রবেশ নিয়ন্ত্রণযন্ত্র স্থাপনের কাজ শুরু হয়েছে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, এখন দর্শনার্থীরা সচিবালয়ের ভেতরে প্রবেশের পর যেকোনো মন্ত্রণালয়ে যেতে পারেন। কোনো কোনো ভবনে একাধিক মন্ত্রণালয় থাকলেও স্বরাষ্ট্র, অর্থ, গৃহায়ন ও গণপূর্ত, মন্ত্রিপরিষদ ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জন্য আলাদা ভবন রয়েছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ভবনে প্রবেশ করতে হলে তাদের অনুমোদন লাগবে। বিশেষ করে দর্শনার্থীদের প্রবেশের জন্য যে ওয়ান টাইম পাসওয়ার্ড (ওটিপি) থাকবে, সেটিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে প্রবেশের অনুমোদন থাকতে হবে। তবে মন্ত্রণালয়ের ভেতরে কাজে নিয়োজিত স্মার্ট কার্ডধারী কর্মকর্তা-কর্মচারীরা কার্ড পাঞ্চ করে ঢুকতে পারবেন। গণমাধ্যমকর্মীদেরও প্রবেশে কোনো সমস্যা হবে না বলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে আরও জানা গেছে, সচিবালয়ের ৭ নম্বর ভবনে আগুনের ঘটনার পর থেকে নিরাপত্তার বিষয় বিবেচনায় প্রবেশ নিয়ন্ত্রণযন্ত্র স্থাপনের কথা চিন্তা করা হচ্ছিল। শুরুতে পরীক্ষামূলকভাবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জন্য এই যন্ত্র স্থাপন করা হচ্ছে। পর্যায়ক্রমে অন্যান্য মন্ত্রণালয়েও তা করা হবে।
স্বরাষ্ট্র থেকে অন্য একটি মন্ত্রণালয়ে সদ্য বদলি হয়ে যাওয়া এক কর্মকর্তা বলেন, অনেক দর্শনার্থী এক মন্ত্রণালয়ের পাস নিয়ে নিজেদের কাজ শেষ করে অন্যান্য মন্ত্রণালয়ে ঘুরে বেড়ান। বিভিন্ন কাজে তদবির করা এদের অন্যতম লক্ষ্য। এতে দৈনন্দিন কাজে ব্যাঘাত ঘটে। দর্শনার্থীরা যাতে নিজের কাজের বাইরে অন্যান্য মন্ত্রণালয়ে ঘুরে তদবির করতে না পারেন, সে জন্য প্রবেশ নিয়ন্ত্রণযন্ত্র স্থাপনের বিষয়টি ভাবা হয়েছে।
জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের পুলিশ-১ অধিশাখার যুগ্ম সচিব মো. আবদুল্লাহ হাককানী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডের পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নিরাপত্তা বাড়ানোর বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে পরীক্ষামূলকভাবে প্রবেশ নিয়ন্ত্রণযন্ত্র স্থাপন করা হচ্ছে।’
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নিরাপত্তা জোরদার করা হচ্ছে। এই মন্ত্রণালয়কে আরও সুরক্ষিত করতে প্রবেশ নিয়ন্ত্রণযন্ত্র স্থাপন করা হচ্ছে। বিশেষ করে দর্শনার্থীদের যথেচ্ছ চলাফেরা নিয়ন্ত্রণ করা এর উদ্দেশ্য।
এখন থেকে আর অন্যান্য মন্ত্রণালয়ের প্রবেশ পাস নিয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে যাওয়া যাবে না। সেখানে যেতে হলে কর্তৃপক্ষের আলাদা অনুমোদন লাগবে। ইতিমধ্যে নিরাপত্তার জন্য প্রবেশ নিয়ন্ত্রণযন্ত্র স্থাপনের কাজ শুরু হয়েছে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, এখন দর্শনার্থীরা সচিবালয়ের ভেতরে প্রবেশের পর যেকোনো মন্ত্রণালয়ে যেতে পারেন। কোনো কোনো ভবনে একাধিক মন্ত্রণালয় থাকলেও স্বরাষ্ট্র, অর্থ, গৃহায়ন ও গণপূর্ত, মন্ত্রিপরিষদ ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জন্য আলাদা ভবন রয়েছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ভবনে প্রবেশ করতে হলে তাদের অনুমোদন লাগবে। বিশেষ করে দর্শনার্থীদের প্রবেশের জন্য যে ওয়ান টাইম পাসওয়ার্ড (ওটিপি) থাকবে, সেটিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে প্রবেশের অনুমোদন থাকতে হবে। তবে মন্ত্রণালয়ের ভেতরে কাজে নিয়োজিত স্মার্ট কার্ডধারী কর্মকর্তা-কর্মচারীরা কার্ড পাঞ্চ করে ঢুকতে পারবেন। গণমাধ্যমকর্মীদেরও প্রবেশে কোনো সমস্যা হবে না বলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে আরও জানা গেছে, সচিবালয়ের ৭ নম্বর ভবনে আগুনের ঘটনার পর থেকে নিরাপত্তার বিষয় বিবেচনায় প্রবেশ নিয়ন্ত্রণযন্ত্র স্থাপনের কথা চিন্তা করা হচ্ছিল। শুরুতে পরীক্ষামূলকভাবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জন্য এই যন্ত্র স্থাপন করা হচ্ছে। পর্যায়ক্রমে অন্যান্য মন্ত্রণালয়েও তা করা হবে।
স্বরাষ্ট্র থেকে অন্য একটি মন্ত্রণালয়ে সদ্য বদলি হয়ে যাওয়া এক কর্মকর্তা বলেন, অনেক দর্শনার্থী এক মন্ত্রণালয়ের পাস নিয়ে নিজেদের কাজ শেষ করে অন্যান্য মন্ত্রণালয়ে ঘুরে বেড়ান। বিভিন্ন কাজে তদবির করা এদের অন্যতম লক্ষ্য। এতে দৈনন্দিন কাজে ব্যাঘাত ঘটে। দর্শনার্থীরা যাতে নিজের কাজের বাইরে অন্যান্য মন্ত্রণালয়ে ঘুরে তদবির করতে না পারেন, সে জন্য প্রবেশ নিয়ন্ত্রণযন্ত্র স্থাপনের বিষয়টি ভাবা হয়েছে।
জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের পুলিশ-১ অধিশাখার যুগ্ম সচিব মো. আবদুল্লাহ হাককানী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডের পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নিরাপত্তা বাড়ানোর বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে পরীক্ষামূলকভাবে প্রবেশ নিয়ন্ত্রণযন্ত্র স্থাপন করা হচ্ছে।’
নির্বাচনের দায়িত্বে অবহেলার জন্য নির্বাচনী কর্মকর্তাদের জেল-জরিমানার পরিমাণ বাড়াতে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার। নির্বাচন কমিশনের প্রস্তাব অনুযায়ী, দায়িত্বে অবহেলাকারীর বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যবস্থা নিতে নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ গড়িমসি করলে তাদের বিরুদ্ধেও শান্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের বিমানবন্দরগুলোর নিরাপত্তার জন্য আন্তর্জাতিক মানের একটি নতুন বাহিনী গঠনের পথে হাঁটছে সরকার। আজ বৃহস্পতিবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিবের নেতৃত্বে এয়ার গার্ড অব বাংলাদেশ (এজিবি) নামে নতুন এই বাহিনী গঠনের বিষয়ে একটি আন্তমন্ত্রণালয় কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
২ ঘণ্টা আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‘প্রত্যাশা অনুযায়ী মিডিয়ার সংস্কার হয়নি। ডিজিএফআই আগে যেভাবে নিয়ন্ত্রণ করত, এখনো সেই চর্চা রয়েছে। মিডিয়া রাজনৈতিক দলের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে, বিভিন্ন করপোরেট প্রতিষ্ঠানের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। আমি দায়িত্বে থাকাকালে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন করেছিলাম।
৫ ঘণ্টা আগেস্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘৫ আগস্টের আগে র্যাবের যে কর্মকাণ্ড, সেটি আর নেই। এখন সবাই ভালোভাবে কাজ করে যাচ্ছে। র্যাবের পারফরম্যান্স এখন অনেক ভালো। মাদক ও হাতিয়ার উদ্ধারের ক্ষেত্রে, সেই সঙ্গে দুষ্কৃতকারীদের বিরুদ্ধে র্যাবের অভিযান এখন প্রশংসার দাবিদার। তার জন্য আমি র্যাবের সবাইকে ধন্যবাদ জানাই।’
৫ ঘণ্টা আগে