নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সাইবার নিরাপত্তা আইনের খসড়া অনুযায়ী ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন রহিত হলেও অনিষ্পন্ন মামলাগুলো পুরোনো আইনেই চলবে বলে জানিয়েছেন আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে সচিবালয়ে নিজ কক্ষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
আইনমন্ত্রী বলেন, ‘নতুন খসড়া অনুযায়ী ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন রহিত হলেও অনিষ্পন্ন মামলাগুলো পুরোনো আইনে চলবে।’
প্রস্তাবিত সাইবার নিরাপত্তা আইনে সাজা কমানো হয়েছে, সে ক্ষেত্রে পুরোনো আইনে বেশি সাজা রয়েছে। এ বিষয়ে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘সংবিধানের ৩৫ অনুচ্ছেদে পরিষ্কারভাবে লেখা আছে, অপরাধ করার সময় যে আইন বলবৎ ছিল, সেই আইনেই বিচারকার্য হবে এবং সেই আইনে যে সাজা ছিল, সেই সাজাই দিতে হবে।’
আইনমন্ত্রী আরও বলেন, ‘সেখানে একটি কথা আছে (৩৫ অনুচ্ছেদে), সেটি হচ্ছে যদি নতুন আইনে সাজা বেশি হয়, তাহলে সেই সাজা দেওয়া যাবে না। অর্থাৎ যে আইনে অপরাধ করেছে অথবা অপরাধ করার সময়ে যে আইন বলবৎ ছিল, সেই আইনে যে সাজা, সেটা দিতে হবে। দ্বিতীয়ত আছে, কোনো ভিন্নতর সাজা দেওয়া যাবে না। তবে সাজা যেন কম হয়, অর্থাৎ নতুন আইন অনুযায়ী সাজা হয়, সেটা কীভাবে করা যায়, তা নিয়ে চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে।’
সাইবার নিরাপত্তা আইন প্রসঙ্গে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ২১ ধারায় সাজা ছিল ১০ বছর। তা কমিয়ে ৫ বছর করা হয়েছে। আর ২১ ধারার উপধারা-২-এ বলা ছিল, এটি যদি পুনর্বার করা হয়, তাহলে সাজা দ্বিগুণ হবে। নতুন আইনে সেটা বাদ দেওয়া হয়েছে। ২৮ ধারায় মানহানির জন্য সাজা ছিল তিন বছর। সেটা কারাদণ্ড বাদ দিয়ে জরিমানা করা হয়েছে। এগুলো কি পরিবর্তন নয়?’
আইনমন্ত্রী আরও বলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অনেক ধারা অজামিনযোগ্য ছিল। সাইবার নিরাপত্তা আইনে শুধু কারিগরি ধারার অপরাধকে অজামিনযোগ্য করে বাকি সব কটি জামিনযোগ্য করা হয়েছে।
৩ সেপ্টেম্বর সংসদ অধিবেশন আহ্বান করা হয়েছে জানিয়ে আইনমন্ত্রী বলেন, ওই সংসদ অধিবেশনে আইনটি উঠতে পারে, সে জন্য গতকাল সোমবার মন্ত্রিসভা চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে। তবে অবশ্যই সংসদীয় কমিটিতে অংশীজনদের ডেকে প্রস্তাবিত এ আইন নিয়ে আলাপ-আলোচনা করা হবে।
আইনমন্ত্রী বলেন, তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ে (ওয়েবসাইটে খসড়া দেওয়ার পর) যেসব মতামত দেওয়া হয়েছে, সেগুলো একসঙ্গে করে সবকিছু সংসদীয় কমিটির কাছে উপস্থাপন করা হবে। যাঁরা বক্তব্য জানাতে চাচ্ছেন, তাঁদের সংসদীয় কমিটিতে বক্তব্য দেওয়ার সুযোগ করে দেওয়া হচ্ছে। গতবারের (ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন করার সময়) মতো বক্তব্য দেওয়ার সুযোগ দেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
আরেক প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী বলেন, তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ে যেসব মতামত দেওয়া হয়েছে, সেগুলো আমলে নেওয়া হয়েছে এবং আরও নেওয়া হবে।
সাইবার নিরাপত্তা আইনের খসড়া অনুযায়ী ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন রহিত হলেও অনিষ্পন্ন মামলাগুলো পুরোনো আইনেই চলবে বলে জানিয়েছেন আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে সচিবালয়ে নিজ কক্ষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
আইনমন্ত্রী বলেন, ‘নতুন খসড়া অনুযায়ী ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন রহিত হলেও অনিষ্পন্ন মামলাগুলো পুরোনো আইনে চলবে।’
প্রস্তাবিত সাইবার নিরাপত্তা আইনে সাজা কমানো হয়েছে, সে ক্ষেত্রে পুরোনো আইনে বেশি সাজা রয়েছে। এ বিষয়ে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘সংবিধানের ৩৫ অনুচ্ছেদে পরিষ্কারভাবে লেখা আছে, অপরাধ করার সময় যে আইন বলবৎ ছিল, সেই আইনেই বিচারকার্য হবে এবং সেই আইনে যে সাজা ছিল, সেই সাজাই দিতে হবে।’
আইনমন্ত্রী আরও বলেন, ‘সেখানে একটি কথা আছে (৩৫ অনুচ্ছেদে), সেটি হচ্ছে যদি নতুন আইনে সাজা বেশি হয়, তাহলে সেই সাজা দেওয়া যাবে না। অর্থাৎ যে আইনে অপরাধ করেছে অথবা অপরাধ করার সময়ে যে আইন বলবৎ ছিল, সেই আইনে যে সাজা, সেটা দিতে হবে। দ্বিতীয়ত আছে, কোনো ভিন্নতর সাজা দেওয়া যাবে না। তবে সাজা যেন কম হয়, অর্থাৎ নতুন আইন অনুযায়ী সাজা হয়, সেটা কীভাবে করা যায়, তা নিয়ে চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে।’
সাইবার নিরাপত্তা আইন প্রসঙ্গে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ২১ ধারায় সাজা ছিল ১০ বছর। তা কমিয়ে ৫ বছর করা হয়েছে। আর ২১ ধারার উপধারা-২-এ বলা ছিল, এটি যদি পুনর্বার করা হয়, তাহলে সাজা দ্বিগুণ হবে। নতুন আইনে সেটা বাদ দেওয়া হয়েছে। ২৮ ধারায় মানহানির জন্য সাজা ছিল তিন বছর। সেটা কারাদণ্ড বাদ দিয়ে জরিমানা করা হয়েছে। এগুলো কি পরিবর্তন নয়?’
আইনমন্ত্রী আরও বলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অনেক ধারা অজামিনযোগ্য ছিল। সাইবার নিরাপত্তা আইনে শুধু কারিগরি ধারার অপরাধকে অজামিনযোগ্য করে বাকি সব কটি জামিনযোগ্য করা হয়েছে।
৩ সেপ্টেম্বর সংসদ অধিবেশন আহ্বান করা হয়েছে জানিয়ে আইনমন্ত্রী বলেন, ওই সংসদ অধিবেশনে আইনটি উঠতে পারে, সে জন্য গতকাল সোমবার মন্ত্রিসভা চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে। তবে অবশ্যই সংসদীয় কমিটিতে অংশীজনদের ডেকে প্রস্তাবিত এ আইন নিয়ে আলাপ-আলোচনা করা হবে।
আইনমন্ত্রী বলেন, তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ে (ওয়েবসাইটে খসড়া দেওয়ার পর) যেসব মতামত দেওয়া হয়েছে, সেগুলো একসঙ্গে করে সবকিছু সংসদীয় কমিটির কাছে উপস্থাপন করা হবে। যাঁরা বক্তব্য জানাতে চাচ্ছেন, তাঁদের সংসদীয় কমিটিতে বক্তব্য দেওয়ার সুযোগ করে দেওয়া হচ্ছে। গতবারের (ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন করার সময়) মতো বক্তব্য দেওয়ার সুযোগ দেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
আরেক প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী বলেন, তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ে যেসব মতামত দেওয়া হয়েছে, সেগুলো আমলে নেওয়া হয়েছে এবং আরও নেওয়া হবে।
দেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
২ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
২ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
৩ ঘণ্টা আগেসরকারি চাকরির নিয়োগপ্রক্রিয়া সহজ করতে ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করতে যাচ্ছে সরকার। প্রতিটি পদের বিপরীতে দুজন প্রার্থীকে অপেক্ষমাণ রাখা হবে। মূল তালিকা থেকে কেউ চাকরিতে যোগ না দিলে বা যোগ দেওয়ার পর কেউ চাকরি ছাড়লে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে নিয়োগ দেওয়া হবে। এই তালিকার মেয়াদ
৩ ঘণ্টা আগে