গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি
স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে আজকের শিশুরাই হবে আগামী দিনের স্মার্ট জনগোষ্ঠী। যারা এ দেশটাকে গড়ে তুলবে। জাতির পিতার ১০৩তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এসব কথা বলেন।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘জাতির পিতা আমাদের মাঝে আজ নেই। কিন্তু তাঁর আদর্শ আছে। সেই আদর্শ নিয়েই বাংলাদেশকে আমরা এগিয়ে নিয়ে যাব। আগামী দিনের স্মার্ট বাংলাদেশ, উন্নত-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ; যে বাংলাদেশে কোনো শিশুই অধিকার থেকে বঞ্চিত হবে না। কোনো মানুষই ভূমিহীন-গৃহহীন থাকবে না। দারিদ্র্যের কশাঘাতে জর্জরিত হবে না। প্রতিটি মানুষের মৌলিক চাহিদা পূরণ করে এ দেশটাকে উন্নতভাবে গড়ে তুলব। সবার উচিত মানুষের জন্য কিছু করা, মানুষের জন্য ত্যাগ করা—এটা মহৎ একটা কাজ। জাতির পিতা বলেছেন মহৎ অর্জনের জন্য মহান ত্যাগ প্রয়োজন।’
আওয়ামী লীগ শিশুদের দিকে লক্ষ রেখে বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আওয়ামী লীগ যখনই সরকারে এসেছে; এ দেশের শিশুদের কথা বিবেচনা করে, শিশুদের দিকে লক্ষ রেখে বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করেছে। আমরা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০, প্রতিবন্ধী কল্যাণ আইন ২০০১ প্রণয়ন করি। পরবর্তীকালে আবার যখন সরকারে আসি; আমরা এ দেশে শিশুদের জন্য জাতীয় শিশুনীতি ২০১১, পারিবারিক সুরক্ষা আইন ২০১০, মাতৃদুগ্ধ বিকল্প শিশুখাদ্য বাণিজ্যিকভাবে প্রস্তুতকৃত শিশুর বাড়তি খাদ্য ও উহার ব্যবহারে সরঞ্জামাদি বিপণন নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১৩ প্রণয়ন করেছি। আমরা শিশুদের জন্য বিনা মূল্যে বই দিয়েছি। শুধু তা-ই না, শিশু শিক্ষার্থীদের মধ্যে প্রায় ১ কোটি ২০ লাখ শিশুকে আমরা উপবৃত্তি দিচ্ছি। সরাসরি শিশুদের মায়ের নামে তাদের সেই টাকা যাচ্ছে। আর সব মিলিয়ে প্রায় ২ কোটি ৩০ লাখ শিক্ষার্থী আমাদের কাছ থেকে বৃত্তি, উপবৃত্তি পাচ্ছে, গবেষণার জন্য অর্থ পাচ্ছে।’
আজকের শিশু দিবসের যে প্রতিপাদ্য বিষয়—যেটা অত্যন্ত চমৎকার একটি প্রতিপাদ্য বিষয় থেকে নেওয়া হয়েছে জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিনের এই প্রতিপাদ্য বিষয় হলো, ‘স্মার্ট বাংলাদেশের স্বপ্নে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন, শিশুদের চোখ সমৃদ্ধির স্বপ্নে রঙিন।’ এ সময় তিনি মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়কে ধন্যবাদ জানান এ ধরনের একটি উপযোগী প্রতিপাদ্য গ্রহণ করার জন্য।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা মাতৃভাষায় কথা বলতে পারি, বাংলা ভাষায় কথা বলতে পারি। সেই ১৯৪৮ সাল থেকে এ আন্দোলন শেখ মুজিবই শুরু করেছিলেন। তাঁর নেতৃত্বে আমরা পেয়েছি স্বাধীনতা, স্বাধীন জাতি হিসেবে আত্মপরিচয়। কাজেই জাতির পিতার এই জন্মদিনটিকে শিশু দিবস হিসেবে ঘোষণা করেছি। তিনি যখন আমাদের স্বাধীনতা এনে দেন মাত্র ৯ মাসের মধ্যে। তিনি একটি সংবিধান দিয়েছিলেন। সেই সংবিধানে কিন্তু শিশু অধিকারের কথা বলা আছে। তিনিই প্রথম আমাদের দেশে প্রায় ২৬ হাজার প্রাথমিক বিদ্যালয় সরকারীকরণ করেন। শিশুদের সুরক্ষার জন্য আইন প্রণয়ন করেন। জাতীয় শিশু আইন ১৯৭৪ তিনিই প্রণয়ন করে দিয়ে যান।’
টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতার সমাধিস্থলের ১ নম্বর গেটের সামনে মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে অনুষ্ঠিত শিশু দিবসের অনুষ্ঠানে শিশু প্রতিনিধি স্নিহা ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা। স্বাগত বক্তব্য দেন মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. হাসানুজ্জামান কল্লোল। শিশু প্রতিনিধি হিসেবে বক্তব্য দেয় স্বপ্নিল বিশ্বাস। এ সময় বিশেষ অতিথি হিসেবে মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার মো. খলিলুর রহমান ও জেলা প্রশাসক কাজী মাহবুবুল আলম।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, সংসদে সরকারদলীয় উপনেতা মতিয়া চৌধুরী, আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম, মুহা. ফারুক খান, শাজাহান খান, মুক্তিযোদ্ধাবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, বাগেরহাট-১ আসনের সংসদ সদস্য শেখ হেলাল উদ্দিন, বাগেরহাট-২ আসনের সংসদ সদস্য শেখ সারহান নাসের তম্ময়, খুলনা-২ আসনের সংসদ সদস্য শেখ সালাহউদ্দিন জুয়েল, আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক, পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এনামুল হক শামীম, বি এম মোজাম্মেল হক, শেখ কবির হোসেন, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মাহবুব আলী খান, সাধারণ সম্পাদক জি এম সাহাব উদ্দিন আজমসহ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতারা।
স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে আজকের শিশুরাই হবে আগামী দিনের স্মার্ট জনগোষ্ঠী। যারা এ দেশটাকে গড়ে তুলবে। জাতির পিতার ১০৩তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এসব কথা বলেন।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘জাতির পিতা আমাদের মাঝে আজ নেই। কিন্তু তাঁর আদর্শ আছে। সেই আদর্শ নিয়েই বাংলাদেশকে আমরা এগিয়ে নিয়ে যাব। আগামী দিনের স্মার্ট বাংলাদেশ, উন্নত-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ; যে বাংলাদেশে কোনো শিশুই অধিকার থেকে বঞ্চিত হবে না। কোনো মানুষই ভূমিহীন-গৃহহীন থাকবে না। দারিদ্র্যের কশাঘাতে জর্জরিত হবে না। প্রতিটি মানুষের মৌলিক চাহিদা পূরণ করে এ দেশটাকে উন্নতভাবে গড়ে তুলব। সবার উচিত মানুষের জন্য কিছু করা, মানুষের জন্য ত্যাগ করা—এটা মহৎ একটা কাজ। জাতির পিতা বলেছেন মহৎ অর্জনের জন্য মহান ত্যাগ প্রয়োজন।’
আওয়ামী লীগ শিশুদের দিকে লক্ষ রেখে বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আওয়ামী লীগ যখনই সরকারে এসেছে; এ দেশের শিশুদের কথা বিবেচনা করে, শিশুদের দিকে লক্ষ রেখে বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করেছে। আমরা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০, প্রতিবন্ধী কল্যাণ আইন ২০০১ প্রণয়ন করি। পরবর্তীকালে আবার যখন সরকারে আসি; আমরা এ দেশে শিশুদের জন্য জাতীয় শিশুনীতি ২০১১, পারিবারিক সুরক্ষা আইন ২০১০, মাতৃদুগ্ধ বিকল্প শিশুখাদ্য বাণিজ্যিকভাবে প্রস্তুতকৃত শিশুর বাড়তি খাদ্য ও উহার ব্যবহারে সরঞ্জামাদি বিপণন নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১৩ প্রণয়ন করেছি। আমরা শিশুদের জন্য বিনা মূল্যে বই দিয়েছি। শুধু তা-ই না, শিশু শিক্ষার্থীদের মধ্যে প্রায় ১ কোটি ২০ লাখ শিশুকে আমরা উপবৃত্তি দিচ্ছি। সরাসরি শিশুদের মায়ের নামে তাদের সেই টাকা যাচ্ছে। আর সব মিলিয়ে প্রায় ২ কোটি ৩০ লাখ শিক্ষার্থী আমাদের কাছ থেকে বৃত্তি, উপবৃত্তি পাচ্ছে, গবেষণার জন্য অর্থ পাচ্ছে।’
আজকের শিশু দিবসের যে প্রতিপাদ্য বিষয়—যেটা অত্যন্ত চমৎকার একটি প্রতিপাদ্য বিষয় থেকে নেওয়া হয়েছে জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিনের এই প্রতিপাদ্য বিষয় হলো, ‘স্মার্ট বাংলাদেশের স্বপ্নে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন, শিশুদের চোখ সমৃদ্ধির স্বপ্নে রঙিন।’ এ সময় তিনি মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়কে ধন্যবাদ জানান এ ধরনের একটি উপযোগী প্রতিপাদ্য গ্রহণ করার জন্য।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা মাতৃভাষায় কথা বলতে পারি, বাংলা ভাষায় কথা বলতে পারি। সেই ১৯৪৮ সাল থেকে এ আন্দোলন শেখ মুজিবই শুরু করেছিলেন। তাঁর নেতৃত্বে আমরা পেয়েছি স্বাধীনতা, স্বাধীন জাতি হিসেবে আত্মপরিচয়। কাজেই জাতির পিতার এই জন্মদিনটিকে শিশু দিবস হিসেবে ঘোষণা করেছি। তিনি যখন আমাদের স্বাধীনতা এনে দেন মাত্র ৯ মাসের মধ্যে। তিনি একটি সংবিধান দিয়েছিলেন। সেই সংবিধানে কিন্তু শিশু অধিকারের কথা বলা আছে। তিনিই প্রথম আমাদের দেশে প্রায় ২৬ হাজার প্রাথমিক বিদ্যালয় সরকারীকরণ করেন। শিশুদের সুরক্ষার জন্য আইন প্রণয়ন করেন। জাতীয় শিশু আইন ১৯৭৪ তিনিই প্রণয়ন করে দিয়ে যান।’
টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতার সমাধিস্থলের ১ নম্বর গেটের সামনে মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে অনুষ্ঠিত শিশু দিবসের অনুষ্ঠানে শিশু প্রতিনিধি স্নিহা ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা। স্বাগত বক্তব্য দেন মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. হাসানুজ্জামান কল্লোল। শিশু প্রতিনিধি হিসেবে বক্তব্য দেয় স্বপ্নিল বিশ্বাস। এ সময় বিশেষ অতিথি হিসেবে মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার মো. খলিলুর রহমান ও জেলা প্রশাসক কাজী মাহবুবুল আলম।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, সংসদে সরকারদলীয় উপনেতা মতিয়া চৌধুরী, আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম, মুহা. ফারুক খান, শাজাহান খান, মুক্তিযোদ্ধাবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, বাগেরহাট-১ আসনের সংসদ সদস্য শেখ হেলাল উদ্দিন, বাগেরহাট-২ আসনের সংসদ সদস্য শেখ সারহান নাসের তম্ময়, খুলনা-২ আসনের সংসদ সদস্য শেখ সালাহউদ্দিন জুয়েল, আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক, পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এনামুল হক শামীম, বি এম মোজাম্মেল হক, শেখ কবির হোসেন, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মাহবুব আলী খান, সাধারণ সম্পাদক জি এম সাহাব উদ্দিন আজমসহ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতারা।
সব ধরনের ওষুধের মধ্যে দেশে পরিপাকতন্ত্রের জটিলতাবিষয়ক ওষুধ বিক্রিতে রয়েছে তৃতীয় সর্বোচ্চ স্থানে। সরকারি গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব ওষুধ বিক্রির অঙ্ক বছরে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট, জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ পরিপাকতন্ত্রের সমস্যায় ভুগছে।
৭ ঘণ্টা আগেবর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই পুলিশকে স্বাধীন ও রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত রাখার জন্য পদক্ষেপ নিতে প্রস্তাব দিয়েছেন পুলিশ সদস্যরা। এ জন্য তাঁরা দ্রুত স্বাধীন কমিশন গঠনের জন্য প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জোর দাবি জানান। পুলিশ সংস্কার কমিশন ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে ‘স্বাধীন কমিশন’ গঠনের...
৭ ঘণ্টা আগেতিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুতিতে নিজের সংশ্লিষ্টতা অস্বীকার করেছেন সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) নিজের ভেরিফাইড ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ দাবি করেন।
৭ ঘণ্টা আগেপ্রশিক্ষণ, সেমিনার ও কর্মশালা আয়োজন এবং গবেষণার মাধ্যমে শ্রম অধিকার, শ্রম নীতিমালা, শ্রমিক-মালিক সম্পর্ক, শ্রম অসন্তোষ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের লক্ষ্যে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের...
৯ ঘণ্টা আগে