নিজস্ব প্রতিবেদক, পটুয়াখালী থেকে
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, শের-ই-বাংলা নৌঘাঁটি এবং জাহাজগুলো নিজ নিজ অপারেশনাল কর্মকাণ্ডের পাশাপাশি পায়রা সমুদ্রবন্দরের সার্বিক নিরাপত্তায় বিশেষ ভূমিকা পালন করবে।
পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়ায় বাংলাদেশ নৌবাহিনী বিএনএস শের-ই-বাংলার নবনির্মিত ঘাঁটি, ৪১টি পিসিএসের চারটি জাহাজ ও চারটি এলসিইউর কমিশনিং অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ভাষণে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠানে যোগদান করেন। তিনি বলেন, সরকার নৌবাহিনীসহ সশস্ত্র বাহিনীর উন্নয়নে পদক্ষেপ নিয়েছে, ফলে তারা আন্তর্জাতিক স্তরের যোগ্যতা ও মান অর্জনের মাধ্যমে দক্ষ হয়ে উঠেছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা প্রকৃতপক্ষে কারও সঙ্গে যুদ্ধে জড়াতে চাই না। আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি শুধুমাত্র আমাদের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা করা।’
শের-ই-বাংলা নৌঘাঁটি নির্মাণ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘পায়রা সমুদ্রবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ, দেশি-বিদেশি জাহাজগুলো নিরাপদে সমুদ্রপথে চলাচলের জন্য, উপকূল এলাকায় নিরাপত্তা বিধান, চোরাচালান প্রতিরোধে শের-ই-বাংলা নৌঘাটি নির্মাণ করেছি।’
শেখ হাসিনা বলেন, দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন, ‘সমুদ্রে বাণিজ্যিক জাহাজ চলাচল এবং ব্যবসা-বাণিজ্য বৃদ্ধিকরণসহ দেশের দক্ষিণ অঞ্চলের জনগণের ভাগ্যোন্নয়নের লক্ষ্যে গত ২০১৩ সালের ২৯ নভেম্বর পায়রা সমুদ্রবন্দরের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করি। সেই সঙ্গে শের-ই-বাংলা নৌঘাঁটির ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করি। আজ আমি এই ঘাঁটির কমিশনিং অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করতে পেরে অত্যন্ত আনন্দিত। বানৌজা শের-ই-বাংলা ঘাঁটি ও নবনির্মিত যুদ্ধজাহাজসমূহ নৌবাহিনীর সক্ষমতা বহুলাংশে বৃদ্ধি করবে বলে আমি বিশ্বাস করি।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বানৌজা শের-ই-বাংলা ঘাঁটি, ৪১ পিসিএসের চারটি যুদ্ধজাহাজ এবং চারটি এলসিইউ আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করবে। এই ঘাঁটি এবং জাহাজগুলো নিজ নিজ অপারেশনাল কর্মকাণ্ডের পাশাপাশি পায়রা সমুদ্রবন্দরের সার্বিক নিরাপত্তায় বিশেষ ভূমিকা পালন করবে।
কমিশনিং অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে নৌবাহিনীর প্রধান অ্যাডমিরাল এম শাহীন ইকবাল বিএনএস শের-ই-বাংলার বেস কমান্ডার এবং চারটি জাহাজের কমান্ডার এবং ৪১ পিসিএসের চারটি এলসিইউর কাছে কমিশনিং ফরমান হস্তান্তর করেন।
প্রধানমন্ত্রী বিএনএস শের-ই-বাংলা ঘাঁটি এবং ৪১ পিসিএসের চারটি জাহাজ ও চারটি এলসিইউর নেমপ্লেটও উন্মোচন করেন। পরে, এই প্রথমবারের মত নৌ-ঐতিহ্য অনুযায়ী বিএনএস শের-ই-বাংলা ঘাঁটি, চারটি জাহাজ এবং চারটি এলসিইউতে জাতীয় পতাকা উড়ানো হয়—যা নৌবাহিনীতে ‘রঙ’ নামে পরিচিত।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, শের-ই-বাংলা নৌঘাঁটি এবং জাহাজগুলো নিজ নিজ অপারেশনাল কর্মকাণ্ডের পাশাপাশি পায়রা সমুদ্রবন্দরের সার্বিক নিরাপত্তায় বিশেষ ভূমিকা পালন করবে।
পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়ায় বাংলাদেশ নৌবাহিনী বিএনএস শের-ই-বাংলার নবনির্মিত ঘাঁটি, ৪১টি পিসিএসের চারটি জাহাজ ও চারটি এলসিইউর কমিশনিং অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ভাষণে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠানে যোগদান করেন। তিনি বলেন, সরকার নৌবাহিনীসহ সশস্ত্র বাহিনীর উন্নয়নে পদক্ষেপ নিয়েছে, ফলে তারা আন্তর্জাতিক স্তরের যোগ্যতা ও মান অর্জনের মাধ্যমে দক্ষ হয়ে উঠেছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা প্রকৃতপক্ষে কারও সঙ্গে যুদ্ধে জড়াতে চাই না। আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি শুধুমাত্র আমাদের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা করা।’
শের-ই-বাংলা নৌঘাঁটি নির্মাণ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘পায়রা সমুদ্রবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ, দেশি-বিদেশি জাহাজগুলো নিরাপদে সমুদ্রপথে চলাচলের জন্য, উপকূল এলাকায় নিরাপত্তা বিধান, চোরাচালান প্রতিরোধে শের-ই-বাংলা নৌঘাটি নির্মাণ করেছি।’
শেখ হাসিনা বলেন, দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন, ‘সমুদ্রে বাণিজ্যিক জাহাজ চলাচল এবং ব্যবসা-বাণিজ্য বৃদ্ধিকরণসহ দেশের দক্ষিণ অঞ্চলের জনগণের ভাগ্যোন্নয়নের লক্ষ্যে গত ২০১৩ সালের ২৯ নভেম্বর পায়রা সমুদ্রবন্দরের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করি। সেই সঙ্গে শের-ই-বাংলা নৌঘাঁটির ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করি। আজ আমি এই ঘাঁটির কমিশনিং অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করতে পেরে অত্যন্ত আনন্দিত। বানৌজা শের-ই-বাংলা ঘাঁটি ও নবনির্মিত যুদ্ধজাহাজসমূহ নৌবাহিনীর সক্ষমতা বহুলাংশে বৃদ্ধি করবে বলে আমি বিশ্বাস করি।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বানৌজা শের-ই-বাংলা ঘাঁটি, ৪১ পিসিএসের চারটি যুদ্ধজাহাজ এবং চারটি এলসিইউ আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করবে। এই ঘাঁটি এবং জাহাজগুলো নিজ নিজ অপারেশনাল কর্মকাণ্ডের পাশাপাশি পায়রা সমুদ্রবন্দরের সার্বিক নিরাপত্তায় বিশেষ ভূমিকা পালন করবে।
কমিশনিং অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে নৌবাহিনীর প্রধান অ্যাডমিরাল এম শাহীন ইকবাল বিএনএস শের-ই-বাংলার বেস কমান্ডার এবং চারটি জাহাজের কমান্ডার এবং ৪১ পিসিএসের চারটি এলসিইউর কাছে কমিশনিং ফরমান হস্তান্তর করেন।
প্রধানমন্ত্রী বিএনএস শের-ই-বাংলা ঘাঁটি এবং ৪১ পিসিএসের চারটি জাহাজ ও চারটি এলসিইউর নেমপ্লেটও উন্মোচন করেন। পরে, এই প্রথমবারের মত নৌ-ঐতিহ্য অনুযায়ী বিএনএস শের-ই-বাংলা ঘাঁটি, চারটি জাহাজ এবং চারটি এলসিইউতে জাতীয় পতাকা উড়ানো হয়—যা নৌবাহিনীতে ‘রঙ’ নামে পরিচিত।
দেশের মৎস্যজীবীদের বড় অংশকে জেলে হিসেবে নিবন্ধনের আওতায় এনেছে সরকার। অভিযোগ রয়েছে, নিবন্ধিত জেলেদের তালিকায় অনিয়ম-প্রতারণার মাধ্যমে অন্য পেশাজীবীরা ঢুকে পড়েছেন। এতে মাছ ধরা বন্ধ থাকার সময় সরকারের সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় দেওয়া বিভিন্ন সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন অনেক প্রকৃত জেলে।
১ ঘণ্টা আগেবিগত আওয়ামী লীগ আমলের শতাধিক সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) বর্তমানে কারাগারে। তাঁদের অধিকাংশই বিলুপ্ত দ্বাদশ জাতীয় সংসদের সদস্য ছিলেন। তাঁদের মধ্যে সাবেক মন্ত্রী, উপদেষ্টা, প্রতিমন্ত্রীও রয়েছেন। তাঁরা হত্যা, হত্যাচেষ্টা, মানবতাবিরোধী অপরাধ, দুর্নীতি, অর্থ পাচারসহ বিভিন্ন অভিযোগে বিচারের মুখে।
৭ ঘণ্টা আগেইসরায়েলকে জবাবদিহির আওতায় আনতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ। পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন আজ শনিবার তুরস্কের ইস্তাম্বুলে ইসলামি সহযোগিতা সংস্থার (ওআইসি) পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের ৫১তম সম্মেলনে দেওয়া বক্তব্যে এই আহ্বান জানান।
১১ ঘণ্টা আগেচীনের কুনমিংয়ে পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ে গত বৃহস্পতিবার এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে বিনিয়োগ, অবকাঠামো, প্রযুক্তিসহ পাঁচটি ক্ষেত্রে সহযোগিতার কথা বলা হয়।
১১ ঘণ্টা আগে