নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: শাহজালাল বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনালের সঙ্গে টানেলে মেট্রোরেল যুক্ত হবে বলে জানিয়েছেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মো. মাহবুব আলী। আজ শনিবার দুপুরে বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনালের নির্মাণকাজের অগ্রগতি পরিদর্শনে এসে প্রতিমন্ত্রী এ কথা বলেন।
বিমান প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘তৃতীয় টার্মিনালের নির্মাণকাজ শেষ হলে, বর্তমান বিমানবন্দরের যে সক্ষমতা, তার চেয়ে দুই–তিনগুণ বেশি সক্ষমতা থাকবে। সমস্ত কিছু অটোমেশন পদ্ধতিতে চলবে। টানেলের মাধ্যমে টার্মিনালকে মেট্রোরেলের সঙ্গে যুক্ত করা হবে।’
বিমানবন্দর টার্মিনালের কাজের অগ্রগতি প্রত্যাশার চেয়ে বেশি উল্লেখ করে মাহবুব আলী বলেন, প্রধানমন্ত্রীর ঐকান্তিক ইচ্ছায় বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের মহাসড়কে। মেট্রোরেল আজ চলার পথে, পদ্মা সেতুর কাজ সমাপ্তির পথে। উন্নয়নের যে মহাযজ্ঞ চলছে সবাই বিদেশ থেকে এসেই যাতে উপলব্ধি করতে পারে, তার জন্য বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল নির্মাণ করা হচ্ছে। কোভিডের আগ্রাসনে যখন সারা বিশ্ব ক্ষতবিক্ষত, তখন একদিনের জন্যও এই কাজ বন্ধ হয়নি। কাজের অগ্রগতি এই সময়ে প্রত্যাশা ছিল ১৪ দশমিক ৫ শতাংশ। কিন্তু কাজের অগ্রগতি হয়েছে ১৭ দশমিক ৫ শতাংশ। আমাদের প্রত্যাশা ২০২৩ সালের জুনের মধ্যেই এই কাজ সমাপ্ত হবে। আমাদের বিশ্বাস, হয়তো এর আগেই কাজটা শেষ হয়ে যাবে।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মোকাম্মেল হোসেন, বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মফিদুর রহমান প্রমুখ।
বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) তথ্য অনুযায়ী, ২১ হাজার ৩০০ কোটি টাকা ব্যয়ে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল নির্মাণকাজ করছে জাপানের মিতসুবিশি, ফুজিতা ও কোরিয়ার স্যামসাং—এই তিন কোম্পানির একটি কনসোর্টিয়াম। যার নাম অ্যাভিয়েশন ঢাকা কনসোর্টিয়াম। নির্মাণকাজে ৫ হাজার কোটি টাকা দেবে বাংলাদেশ সরকার, বাকি টাকা অর্থায়ন করছে জাপানের আন্তর্জাতিক সহযোগিতা সংস্থা (জাইকা)।
ঢাকা: শাহজালাল বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনালের সঙ্গে টানেলে মেট্রোরেল যুক্ত হবে বলে জানিয়েছেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মো. মাহবুব আলী। আজ শনিবার দুপুরে বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনালের নির্মাণকাজের অগ্রগতি পরিদর্শনে এসে প্রতিমন্ত্রী এ কথা বলেন।
বিমান প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘তৃতীয় টার্মিনালের নির্মাণকাজ শেষ হলে, বর্তমান বিমানবন্দরের যে সক্ষমতা, তার চেয়ে দুই–তিনগুণ বেশি সক্ষমতা থাকবে। সমস্ত কিছু অটোমেশন পদ্ধতিতে চলবে। টানেলের মাধ্যমে টার্মিনালকে মেট্রোরেলের সঙ্গে যুক্ত করা হবে।’
বিমানবন্দর টার্মিনালের কাজের অগ্রগতি প্রত্যাশার চেয়ে বেশি উল্লেখ করে মাহবুব আলী বলেন, প্রধানমন্ত্রীর ঐকান্তিক ইচ্ছায় বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের মহাসড়কে। মেট্রোরেল আজ চলার পথে, পদ্মা সেতুর কাজ সমাপ্তির পথে। উন্নয়নের যে মহাযজ্ঞ চলছে সবাই বিদেশ থেকে এসেই যাতে উপলব্ধি করতে পারে, তার জন্য বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল নির্মাণ করা হচ্ছে। কোভিডের আগ্রাসনে যখন সারা বিশ্ব ক্ষতবিক্ষত, তখন একদিনের জন্যও এই কাজ বন্ধ হয়নি। কাজের অগ্রগতি এই সময়ে প্রত্যাশা ছিল ১৪ দশমিক ৫ শতাংশ। কিন্তু কাজের অগ্রগতি হয়েছে ১৭ দশমিক ৫ শতাংশ। আমাদের প্রত্যাশা ২০২৩ সালের জুনের মধ্যেই এই কাজ সমাপ্ত হবে। আমাদের বিশ্বাস, হয়তো এর আগেই কাজটা শেষ হয়ে যাবে।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মোকাম্মেল হোসেন, বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মফিদুর রহমান প্রমুখ।
বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) তথ্য অনুযায়ী, ২১ হাজার ৩০০ কোটি টাকা ব্যয়ে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল নির্মাণকাজ করছে জাপানের মিতসুবিশি, ফুজিতা ও কোরিয়ার স্যামসাং—এই তিন কোম্পানির একটি কনসোর্টিয়াম। যার নাম অ্যাভিয়েশন ঢাকা কনসোর্টিয়াম। নির্মাণকাজে ৫ হাজার কোটি টাকা দেবে বাংলাদেশ সরকার, বাকি টাকা অর্থায়ন করছে জাপানের আন্তর্জাতিক সহযোগিতা সংস্থা (জাইকা)।
দেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
৬ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
৬ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
৬ ঘণ্টা আগেসরকারি চাকরির নিয়োগপ্রক্রিয়া সহজ করতে ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করতে যাচ্ছে সরকার। প্রতিটি পদের বিপরীতে দুজন প্রার্থীকে অপেক্ষমাণ রাখা হবে। মূল তালিকা থেকে কেউ চাকরিতে যোগ না দিলে বা যোগ দেওয়ার পর কেউ চাকরি ছাড়লে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে নিয়োগ দেওয়া হবে। এই তালিকার মেয়াদ
৭ ঘণ্টা আগে