কূটনৈতিক প্রতিবেদক
ঢাকা: সৌদি আরবের পূর্বাঞ্চলীয় প্রদেশের বিভিন্ন জেলে প্রায় ২৪৫ জন বাংলাদেশি বন্দী আছেন। এর মধ্যে যাঁদের অপরাধ ক্ষমার যোগ্য তাঁদের ক্ষমা করার জন্য পূর্বাঞ্চলীয় প্রদেশের গভর্নর প্রিন্স সউদ বিন নায়েফ আল সউদকে অনুরোধ করেছে বাংলাদেশ। এ ছাড়া সম্প্রতি এক বাংলাদেশিকে মৃত্যুদণ্ড থেকে রেহাই দিয়ে দেশে ফেরত পাঠানোর জন্য গভর্নরের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন রিয়াদে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত।
মঙ্গলবার (২৯ জুন) সৌদি আরবে বাংলাদেশ দূতাবাসের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, সৌদি আরবে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী মঙ্গলবার (২৯ জুন) গভর্নর প্রিন্স সউদ বিন নায়েফ আল সউদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। সাক্ষাৎকালে সৌদি আরবে কর্মরত বাংলাদেশি নারী গৃহকর্মীদের নিরাপত্তায় সহায়তা চেয়েছেন তিনি।
সৌদি আরবে কর্মরত নারী গৃহকর্মীরা বিভিন্ন কারণে গৃহকর্তার বাসা থেকে পালিয়ে পুলিশের কাছে আশ্রয় নিতে যান। রাষ্ট্রদূত গভর্নরকে পালিয়ে আসা এই নারী গৃহকর্মীদের ডিপোর্টেশন সেন্টার অথবা সেফ হাউসে রাখার জন্য পুলিশের সহায়তা চেয়েছেন। গভর্নর এ বিষয়ে সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
সাক্ষাৎকালে রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী বলেন, করোনাকালে অনেক শ্রমিক চাকরিচ্যুত হয়ে অবৈধ হয়ে পড়েছেন। তাঁরা দেশে ফেরার জন্য চূড়ান্ত বহির্গমনের আবেদন করেছেন। কিন্তু প্রক্রিয়াটি ধীর গতির হওয়ায় তাঁদের জন্য সৌদি আরবে থাকা কঠিন হয়ে পড়েছে। রাষ্ট্রদূত এই অবৈধ অভিবাসীদের দেশে ফিরে যাওয়ার বিষয়টি দ্রুত সম্পন্ন করার জন্য গভর্নরকে অনুরোধ জানিয়েছেন। এ ছাড়া পূর্বাঞ্চলীয় প্রদেশের মর্গে থাকা অবৈধ অভিবাসীদের মৃতদেহ দেশে ফেরানোর জটিলতা নিরসনে ফি মওকুফের অনুরোধ জানান।
স্থানীয় সময় মঙ্গলবার সকালে পূর্বাঞ্চলীয় প্রদেশের পুলিশ প্রধান মেজর জেনারেল আবদুল্লাহ বিন মোহাম্মদ আল কুরাইশের সঙ্গেও বৈঠক করেন রাষ্ট্রদূত। এ সময় বাংলাদেশি গৃহকর্মীদের যেকোনো বিপদে সহায়তা করার অনুরোধ জানান তিনি।
এর আগে সোমবার রাতে ও মঙ্গলবার বিকেলে রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী দাম্মামে বসবাসরত বাংলাদেশি অভিবাসীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। এ সময় তিনি তাঁদের বিভিন্ন সমস্যার কথা শোনেন এবং দ্রুত সমাধানের আশ্বাস দেন। এ সময় দূতাবাসের ইকোনমিক কাউন্সেলর মুর্তজা জুলকার নাঈন নোমান ও কাউন্সেলর হুমায়ূন কবীর উপস্থিত ছিলেন।
ঢাকা: সৌদি আরবের পূর্বাঞ্চলীয় প্রদেশের বিভিন্ন জেলে প্রায় ২৪৫ জন বাংলাদেশি বন্দী আছেন। এর মধ্যে যাঁদের অপরাধ ক্ষমার যোগ্য তাঁদের ক্ষমা করার জন্য পূর্বাঞ্চলীয় প্রদেশের গভর্নর প্রিন্স সউদ বিন নায়েফ আল সউদকে অনুরোধ করেছে বাংলাদেশ। এ ছাড়া সম্প্রতি এক বাংলাদেশিকে মৃত্যুদণ্ড থেকে রেহাই দিয়ে দেশে ফেরত পাঠানোর জন্য গভর্নরের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন রিয়াদে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত।
মঙ্গলবার (২৯ জুন) সৌদি আরবে বাংলাদেশ দূতাবাসের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, সৌদি আরবে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী মঙ্গলবার (২৯ জুন) গভর্নর প্রিন্স সউদ বিন নায়েফ আল সউদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। সাক্ষাৎকালে সৌদি আরবে কর্মরত বাংলাদেশি নারী গৃহকর্মীদের নিরাপত্তায় সহায়তা চেয়েছেন তিনি।
সৌদি আরবে কর্মরত নারী গৃহকর্মীরা বিভিন্ন কারণে গৃহকর্তার বাসা থেকে পালিয়ে পুলিশের কাছে আশ্রয় নিতে যান। রাষ্ট্রদূত গভর্নরকে পালিয়ে আসা এই নারী গৃহকর্মীদের ডিপোর্টেশন সেন্টার অথবা সেফ হাউসে রাখার জন্য পুলিশের সহায়তা চেয়েছেন। গভর্নর এ বিষয়ে সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
সাক্ষাৎকালে রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী বলেন, করোনাকালে অনেক শ্রমিক চাকরিচ্যুত হয়ে অবৈধ হয়ে পড়েছেন। তাঁরা দেশে ফেরার জন্য চূড়ান্ত বহির্গমনের আবেদন করেছেন। কিন্তু প্রক্রিয়াটি ধীর গতির হওয়ায় তাঁদের জন্য সৌদি আরবে থাকা কঠিন হয়ে পড়েছে। রাষ্ট্রদূত এই অবৈধ অভিবাসীদের দেশে ফিরে যাওয়ার বিষয়টি দ্রুত সম্পন্ন করার জন্য গভর্নরকে অনুরোধ জানিয়েছেন। এ ছাড়া পূর্বাঞ্চলীয় প্রদেশের মর্গে থাকা অবৈধ অভিবাসীদের মৃতদেহ দেশে ফেরানোর জটিলতা নিরসনে ফি মওকুফের অনুরোধ জানান।
স্থানীয় সময় মঙ্গলবার সকালে পূর্বাঞ্চলীয় প্রদেশের পুলিশ প্রধান মেজর জেনারেল আবদুল্লাহ বিন মোহাম্মদ আল কুরাইশের সঙ্গেও বৈঠক করেন রাষ্ট্রদূত। এ সময় বাংলাদেশি গৃহকর্মীদের যেকোনো বিপদে সহায়তা করার অনুরোধ জানান তিনি।
এর আগে সোমবার রাতে ও মঙ্গলবার বিকেলে রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী দাম্মামে বসবাসরত বাংলাদেশি অভিবাসীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। এ সময় তিনি তাঁদের বিভিন্ন সমস্যার কথা শোনেন এবং দ্রুত সমাধানের আশ্বাস দেন। এ সময় দূতাবাসের ইকোনমিক কাউন্সেলর মুর্তজা জুলকার নাঈন নোমান ও কাউন্সেলর হুমায়ূন কবীর উপস্থিত ছিলেন।
মানবিক সহায়তা পাঠানোর জন্য মিয়ানমারের রাখাইনের সঙ্গে ‘করিডর’ বা ‘প্যাসেজ’ চালুর বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের ‘নীতিগত সিদ্ধান্ত’ নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকারের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
৪ ঘণ্টা আগেদেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
১১ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
১১ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
১১ ঘণ্টা আগে