নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সেপ্টেম্বরের মতোই অক্টোবরেও ডেঙ্গুর প্রকোপ কমার কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। গত ২৪ ঘণ্টায় একদিনে সর্বোচ্চ ৬৩৭ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এ নিয়ে চলতি মাসের ছয় দিনেই আক্রান্তের সংখ্যা ৩ হাজার ছাড়াল।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, আগের দিন ৩৪৪ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত হলেও গত ২৪ ঘণ্টায় (বুধবার সকাল ৮টা থেকে বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত) তা বেড়ে ৬৩৭ জনে দাঁড়িয়েছে। যা চলতি বছর একদিনে সর্বোচ্চ আক্রান্ত। এর আগে গত ১ অক্টোবর ৬৩৫ জন আক্রান্তের খবর দিয়েছিল সরকারি সংস্থাটি।
সব মিলিয়ে এ বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুর শিকার হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়েছে ১৯ হাজার ২৮৩ জন। এর মধ্যে চলতি মাসের প্রথম ছয়দিনে মশাবাহিত এই ভাইরাসের শিকার হয়েছেন ৩ হাজার ১৯১ জন। এ বছর সর্বোচ্চ ৯ হাজার ৯১১ জন ডেঙ্গু শনাক্ত হয়েছিল সেপ্টেম্বরে।
বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন ২ হাজার ৩৩৩ জন ডেঙ্গু রোগী। তাঁদের মধ্যে রাজধানীর ৫০টি সরকারি-বেসরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন ১ হাজার ৭৭১ জন এবং বাইরে ৫৬২ জন।
তবে আশার কথা হলো, আগের দিন দুজনের মৃত্যু হলেও গত ২৪ ঘণ্টায় কারও মৃত্যু হয়নি বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। ফলে মৃতের সংখ্যা আগের মতোই ৬৩ জন রয়েছে। সবচেয়ে বেশি, ৩১ জন মারা গেছেন ঢাকা বিভাগে। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ চট্টগ্রামে। আর জেলা ভিত্তিক সবচেয়ে বেশি, ২০ জনের প্রাণহানি ঘটেছে কক্সবাজারে।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কীটতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক কবিরুল বাশার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সেপ্টেম্বরে যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে যেতে পারে সেটি আমরা আগেই বলেছিলাম। কারণ এখনো থেমে থেমে বৃষ্টি হচ্ছে। ফলে ডেঙ্গুর প্রজনন হচ্ছে। অক্টোবর পর্যন্ত এই প্রকোপ থাকবে। এই মুহূর্তে প্রজনন কেন্দ্রগুলোকে বিশেষ করে ভর্তি রোগীরা কোন এলাকার সেটি চিহ্নিত করে প্রজননকেন্দ্রগুলো ধ্বংস করে দিতে হবে। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে নিয়ে মানুষকে সচেতন করতে হবে। যেসব রোগী মারা যান তাঁদের বেশির ভাগই শেষ সময়ে আসেন, তাই আক্রান্ত হলে দ্রুত হাসপাতালে নিতে হবে।’
সেপ্টেম্বরের মতোই অক্টোবরেও ডেঙ্গুর প্রকোপ কমার কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। গত ২৪ ঘণ্টায় একদিনে সর্বোচ্চ ৬৩৭ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এ নিয়ে চলতি মাসের ছয় দিনেই আক্রান্তের সংখ্যা ৩ হাজার ছাড়াল।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, আগের দিন ৩৪৪ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত হলেও গত ২৪ ঘণ্টায় (বুধবার সকাল ৮টা থেকে বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত) তা বেড়ে ৬৩৭ জনে দাঁড়িয়েছে। যা চলতি বছর একদিনে সর্বোচ্চ আক্রান্ত। এর আগে গত ১ অক্টোবর ৬৩৫ জন আক্রান্তের খবর দিয়েছিল সরকারি সংস্থাটি।
সব মিলিয়ে এ বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুর শিকার হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়েছে ১৯ হাজার ২৮৩ জন। এর মধ্যে চলতি মাসের প্রথম ছয়দিনে মশাবাহিত এই ভাইরাসের শিকার হয়েছেন ৩ হাজার ১৯১ জন। এ বছর সর্বোচ্চ ৯ হাজার ৯১১ জন ডেঙ্গু শনাক্ত হয়েছিল সেপ্টেম্বরে।
বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন ২ হাজার ৩৩৩ জন ডেঙ্গু রোগী। তাঁদের মধ্যে রাজধানীর ৫০টি সরকারি-বেসরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন ১ হাজার ৭৭১ জন এবং বাইরে ৫৬২ জন।
তবে আশার কথা হলো, আগের দিন দুজনের মৃত্যু হলেও গত ২৪ ঘণ্টায় কারও মৃত্যু হয়নি বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। ফলে মৃতের সংখ্যা আগের মতোই ৬৩ জন রয়েছে। সবচেয়ে বেশি, ৩১ জন মারা গেছেন ঢাকা বিভাগে। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ চট্টগ্রামে। আর জেলা ভিত্তিক সবচেয়ে বেশি, ২০ জনের প্রাণহানি ঘটেছে কক্সবাজারে।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কীটতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক কবিরুল বাশার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সেপ্টেম্বরে যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে যেতে পারে সেটি আমরা আগেই বলেছিলাম। কারণ এখনো থেমে থেমে বৃষ্টি হচ্ছে। ফলে ডেঙ্গুর প্রজনন হচ্ছে। অক্টোবর পর্যন্ত এই প্রকোপ থাকবে। এই মুহূর্তে প্রজনন কেন্দ্রগুলোকে বিশেষ করে ভর্তি রোগীরা কোন এলাকার সেটি চিহ্নিত করে প্রজননকেন্দ্রগুলো ধ্বংস করে দিতে হবে। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে নিয়ে মানুষকে সচেতন করতে হবে। যেসব রোগী মারা যান তাঁদের বেশির ভাগই শেষ সময়ে আসেন, তাই আক্রান্ত হলে দ্রুত হাসপাতালে নিতে হবে।’
অন্তর্বর্তী সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী, আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। আগামী ডিসেম্বরের শুরুতে ভোটের তফসিল দেওয়ার কথা বলেছে নির্বাচন কমিশন। নির্বাচনী হাওয়া জোরেশোরে বইতে শুরু করায় দলগুলো এখন সম্ভাব্য জোটের জন্য আসন ভাগাভাগির আলোচনায় গুরুত্ব দিচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেসেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের নামে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিভিন্ন ভুয়া প্রোফাইল খুলে বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানো হচ্ছে। এ বিষয়ে সতর্ক করেছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।
৩ ঘণ্টা আগেদফায় দফায় ভারী বর্ষণ ও উজান থেকে নামা পাহাড়ি ঢলে ছয় জেলার নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। কয়েকটি স্থানে ইতিমধ্যে বিপৎসীমা অতিক্রম করেছে পানি। এতে ডুবে গেছে রাস্তাঘাট, ঘরবাড়ি ও ফসলের খেত। বাধ্য হয়ে অনেকে কাঁচা ধান কেটে ঘরে তুলছে। অনেকেই পরিবার নিয়ে আশ্রয় নিয়েছে নিরাপদ স্থানে।
৪ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের এক বছর পূর্তিতে ৫ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এর সাত দিন পর গত মঙ্গলবার বেসরকারি মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল বলেছে, এই ঘোষণাপত্রের সঙ্গে সরকারের কার্যকলাপ সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়।
৫ ঘণ্টা আগে