নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: করোনাভাইরাসের টিকা যৌথ উৎপাদনে চীনের সঙ্গে চুক্তি করতে চায় বাংলাদেশ। তবে উৎপাদনের জন্য দেশীয় কোনো বেসরকারি ওষুধ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান খুঁজে পাচ্ছে না সরকার। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র জানায়, ভারতে তৈরি অক্সফোর্ডের কোভিড টিকার প্রাপ্তি অনিশ্চিত হওয়ার পর যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডাসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে এ টিকা পাওয়ার চেষ্টা করছে বাংলাদেশ। এ নিয়ে বিভিন্ন দেশে চিঠিও দিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। কিন্তু এখনো কোনো দেশ থেকে সাড়া পাওয়া যায়নি। এর পাশাপাশি চীন ও রাশিয়া থেকে টিকা পাওয়ার চেষ্টা করে বাংলাদেশ। টিকা রপ্তানির পাশাপাশি যৌথভাবে উৎপাদনের প্রস্তাব করেছে দেশ দুটি। তবে চীনের টিকা উৎপাদনে বাংলাদেশি কোনো বেসরকারি ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি আগ্রহ দেখাচ্ছে না।
বিষয়টি নিশ্চিত করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ ধরনের যেকোনো চুক্তিতে যোগাযোগ করিয়ে দেওয়ার কাজটি করে থাকে। টিকা উৎপাদনের সক্ষমতা সরকারের নেই। এ ক্ষেত্রে বেসরকারি ফার্মাসিউটিক্যাল প্রতিষ্ঠানই ভরসা।
তিনি বলেন, এখানে টিকা উৎপাদন করতে হলে দেশীয় ফার্মাসিউটিক্যাল প্রতিষ্ঠানগুলোর সেই অবকাঠামো স্থাপন করতে হবে। প্রতিষ্ঠানগুলো হিসাব নিকাশ করছে টিকা আমদানি করে বিক্রি করলে লাভ বেশি, নাকি উৎপাদনে বিনিয়োগ করলে লাভ বেশি। এখন টিকা উৎপাদনে প্রতিষ্ঠান পাওয়া না গেলে টিকা উৎপাদন চুক্তি করে তো লাভ হবে না।
সূত্র জানায়, বাংলাদেশে গ্লোব ও ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালসসহ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের টিকা উৎপাদনের কিছুটা সক্ষমতা রয়েছে। তবে কোভিড-১৯–এর টিকা উৎপাদনে অবকাঠামোতে আরও বিনিয়োগ করতে হবে। এ ক্ষেত্রে চীনের প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠানের চুক্তি হতে হবে। তাদের আগ্রহী করতে কাজ করছে সরকার।
চীনের টিকা কোন প্রতিষ্ঠানে উৎপাদন করা হবে জানতে চাইলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, এটি এখনো ঠিক হয়নি– কারা এ টিকা উৎপাদন করবে। তবে চীনের প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ এসে ঘুরে নির্ধারণ করবে কোন প্রতিষ্ঠানের সেই সক্ষমতা রয়েছে।
ঢাকা: করোনাভাইরাসের টিকা যৌথ উৎপাদনে চীনের সঙ্গে চুক্তি করতে চায় বাংলাদেশ। তবে উৎপাদনের জন্য দেশীয় কোনো বেসরকারি ওষুধ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান খুঁজে পাচ্ছে না সরকার। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র জানায়, ভারতে তৈরি অক্সফোর্ডের কোভিড টিকার প্রাপ্তি অনিশ্চিত হওয়ার পর যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডাসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে এ টিকা পাওয়ার চেষ্টা করছে বাংলাদেশ। এ নিয়ে বিভিন্ন দেশে চিঠিও দিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। কিন্তু এখনো কোনো দেশ থেকে সাড়া পাওয়া যায়নি। এর পাশাপাশি চীন ও রাশিয়া থেকে টিকা পাওয়ার চেষ্টা করে বাংলাদেশ। টিকা রপ্তানির পাশাপাশি যৌথভাবে উৎপাদনের প্রস্তাব করেছে দেশ দুটি। তবে চীনের টিকা উৎপাদনে বাংলাদেশি কোনো বেসরকারি ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি আগ্রহ দেখাচ্ছে না।
বিষয়টি নিশ্চিত করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ ধরনের যেকোনো চুক্তিতে যোগাযোগ করিয়ে দেওয়ার কাজটি করে থাকে। টিকা উৎপাদনের সক্ষমতা সরকারের নেই। এ ক্ষেত্রে বেসরকারি ফার্মাসিউটিক্যাল প্রতিষ্ঠানই ভরসা।
তিনি বলেন, এখানে টিকা উৎপাদন করতে হলে দেশীয় ফার্মাসিউটিক্যাল প্রতিষ্ঠানগুলোর সেই অবকাঠামো স্থাপন করতে হবে। প্রতিষ্ঠানগুলো হিসাব নিকাশ করছে টিকা আমদানি করে বিক্রি করলে লাভ বেশি, নাকি উৎপাদনে বিনিয়োগ করলে লাভ বেশি। এখন টিকা উৎপাদনে প্রতিষ্ঠান পাওয়া না গেলে টিকা উৎপাদন চুক্তি করে তো লাভ হবে না।
সূত্র জানায়, বাংলাদেশে গ্লোব ও ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালসসহ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের টিকা উৎপাদনের কিছুটা সক্ষমতা রয়েছে। তবে কোভিড-১৯–এর টিকা উৎপাদনে অবকাঠামোতে আরও বিনিয়োগ করতে হবে। এ ক্ষেত্রে চীনের প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠানের চুক্তি হতে হবে। তাদের আগ্রহী করতে কাজ করছে সরকার।
চীনের টিকা কোন প্রতিষ্ঠানে উৎপাদন করা হবে জানতে চাইলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, এটি এখনো ঠিক হয়নি– কারা এ টিকা উৎপাদন করবে। তবে চীনের প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ এসে ঘুরে নির্ধারণ করবে কোন প্রতিষ্ঠানের সেই সক্ষমতা রয়েছে।
সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেছেন, বাংলাদেশে ধর্ম, জাতি, বর্ণ ও গোত্রের মধ্যে কোনো ভেদাভেদ থাকবে না। এই দেশের ওপর সব নাগরিকের অধিকার আছে। রাজধানীতে হিন্দু সম্প্রদায়ের জন্মাষ্টমী উৎসবে অংশ নিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘আপনারা নিশ্চিন্তে এ দেশে বসবাস করবেন। আমরা সব সময় আপনাদের পাশে থাকব।’
৩ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদ বাস্তবায়নের অঙ্গীকারনামা প্রকাশ করেছে জাতীয় ঐক্যমত্য কমিশন। আজ শনিবার রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো হয়েছে জুলাই সনদের খসড়া পাঠানোর পর এটি প্রকাশ করা হয়।
৫ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো হয়েছে জুলাই সনদের খসড়া। আজ শনিবার সন্ধ্যায় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে দলগুলোর কাছে তা পাঠানো হয় বলে একাধিক সূত্রে জানা গেছে। চূড়ান্ত খসড়ায় সনদের পটভূমি, রাজনৈতিক ঐকমত্য হওয়া ৮৪টি বিষয় এবং বাস্তবায়নের আটটি অঙ্গীকারনামা রয়েছে বলে জানা গেছে।
৬ ঘণ্টা আগেস্বরাষ্ট্র ও কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, দেশে কোনো চাঁদাবাজকে থাকতে দেওয়া হবে না। যত বড় প্রভাবশালীই হোক, চাঁদাবাজদের আইনের আওতায় আনা হবে। আজ শনিবার (১৬ আগস্ট) সকালে রাজধানীর মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেট পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে তিনি...
৭ ঘণ্টা আগে