অনলাইন ডেস্ক
প্রায় ৮০ কোটি টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস ও তাঁর স্ত্রী আফরিন তাপসের নামে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আজ রোববার বিকেলে সাংবাদিকদের মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেন দুদকের মহাপরিচালক আক্তার হোসেন।
আক্তার হোসেন বলেন, ঢাকা-১০, ঢাকা-১২ সংসদ সদস্য এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে ক্ষমতার অপব্যবহার করে বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতি এবং ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে ৭৩ তোটি ১৯ লাখ ৬৭ হাজার ৩৭ টাকা মূল্যের সম্পদ অসাধু উপায়ে অর্জন করেন।
দুদক মহাপরিচালক জানান, ফজলে নূর তাপস নিজ নামে ২৭টি ব্যাংক হিসাবে ২০১৩ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ৩০৪ কোটি ৩৩ লাখ ৫৮ হাজার ৫২৮ টাকা জমা ও ২৩৪ কোটি ৮২ লাখ ৬৬ হাজার ৭৫০ টাকা উত্তোলন করেন। নিজের ব্যাংক হিসাবে মোট ৫৩৯ কোটি ১৬ লাখ ২৫ হাজার ২৭৮ টাকা লেনদেন করেছেন। একই সঙ্গে ৫ লাখ ১৭ হাজার ৫২৭ মার্কিন ডলার অস্বাভাবিক লেনদেন রয়েছে।
দুদক বলছে, অপরাধলব্ধ অবৈধ অর্থ গোপন ও আড়াল করার উদ্দেশ্যে জ্ঞাতসারে হস্তান্তর ও স্থানান্তর করে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ২৭(১) ধারা এবং মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর ৪(২) ধারাসহ ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন তাপস।
এ ছাড়া একই মামলায় আসামি করা হয়েছে ফজলে নূর তাপসের স্ত্রী আফরিন তাপসকে। মামলার এজাহারে বলা হয়, আসামি তাঁর স্বামী শেখ ফজলে নুর তাপসের সহায়তায় আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ৬ কোটি ৪০ লাখ ৮৯ হাজার ৯৮ টাকা মূল্যের সম্পদের মালিকানা পেয়েছেন। নিজ নামে ৯টি ব্যাংক হিসাবে ৭০ কোটি ৮৯ লাখ ৯৩ হাজার ৬৬৯ টাকা লেনদেন করেছেন। অন্যদিকে ২ লাখ ২ হাজার হাজার ২৫৯ মার্কিন ডলার জমা ও ১ লাখ ৯৩ হাজার ৭০৪ মার্কিন ডলার উত্তোলনসহ মোট ৩ লাখ ৯৫ হাজার ৯৬৩ ডলারের অস্বাভাবিক লেনদেন করেছেন।
অপরাধলব্ধ অবৈধ অর্থ গোপন ও আড়াল করার উদ্দেশ্যে জ্ঞাতসারে হস্তান্তর ও স্থানান্তর করে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ২৭(১) ধারা, দণ্ডবিধির ১০৯ ধারা এবং মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর ৪(২) ধারায় তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুদক।
প্রায় ৮০ কোটি টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস ও তাঁর স্ত্রী আফরিন তাপসের নামে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আজ রোববার বিকেলে সাংবাদিকদের মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেন দুদকের মহাপরিচালক আক্তার হোসেন।
আক্তার হোসেন বলেন, ঢাকা-১০, ঢাকা-১২ সংসদ সদস্য এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে ক্ষমতার অপব্যবহার করে বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতি এবং ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে ৭৩ তোটি ১৯ লাখ ৬৭ হাজার ৩৭ টাকা মূল্যের সম্পদ অসাধু উপায়ে অর্জন করেন।
দুদক মহাপরিচালক জানান, ফজলে নূর তাপস নিজ নামে ২৭টি ব্যাংক হিসাবে ২০১৩ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ৩০৪ কোটি ৩৩ লাখ ৫৮ হাজার ৫২৮ টাকা জমা ও ২৩৪ কোটি ৮২ লাখ ৬৬ হাজার ৭৫০ টাকা উত্তোলন করেন। নিজের ব্যাংক হিসাবে মোট ৫৩৯ কোটি ১৬ লাখ ২৫ হাজার ২৭৮ টাকা লেনদেন করেছেন। একই সঙ্গে ৫ লাখ ১৭ হাজার ৫২৭ মার্কিন ডলার অস্বাভাবিক লেনদেন রয়েছে।
দুদক বলছে, অপরাধলব্ধ অবৈধ অর্থ গোপন ও আড়াল করার উদ্দেশ্যে জ্ঞাতসারে হস্তান্তর ও স্থানান্তর করে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ২৭(১) ধারা এবং মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর ৪(২) ধারাসহ ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন তাপস।
এ ছাড়া একই মামলায় আসামি করা হয়েছে ফজলে নূর তাপসের স্ত্রী আফরিন তাপসকে। মামলার এজাহারে বলা হয়, আসামি তাঁর স্বামী শেখ ফজলে নুর তাপসের সহায়তায় আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ৬ কোটি ৪০ লাখ ৮৯ হাজার ৯৮ টাকা মূল্যের সম্পদের মালিকানা পেয়েছেন। নিজ নামে ৯টি ব্যাংক হিসাবে ৭০ কোটি ৮৯ লাখ ৯৩ হাজার ৬৬৯ টাকা লেনদেন করেছেন। অন্যদিকে ২ লাখ ২ হাজার হাজার ২৫৯ মার্কিন ডলার জমা ও ১ লাখ ৯৩ হাজার ৭০৪ মার্কিন ডলার উত্তোলনসহ মোট ৩ লাখ ৯৫ হাজার ৯৬৩ ডলারের অস্বাভাবিক লেনদেন করেছেন।
অপরাধলব্ধ অবৈধ অর্থ গোপন ও আড়াল করার উদ্দেশ্যে জ্ঞাতসারে হস্তান্তর ও স্থানান্তর করে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ২৭(১) ধারা, দণ্ডবিধির ১০৯ ধারা এবং মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর ৪(২) ধারায় তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুদক।
ভারতীয় টিভি চ্যানেল রিপাবলিক বাংলার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে এবং বাংলাদেশে তাদের সম্প্রচার নিষিদ্ধে নিষ্ক্রিয়তা নিয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। এ-সংক্রান্ত একটি রিটের পরিপ্রেক্ষিতে আজ রোববার বিচারপতি ফাহমিদা কাদের ও বিচারপতি সৈয়দ জাহেদ মনসুরের বেঞ্চ এই রুল জারি করেন।
১ ঘণ্টা আগেপররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, এই হামলার পরিণতিতে যে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, তা ইতিমধ্যেই নাজুক একটি অঞ্চলের স্থিতিশীলতা আরও বিঘ্নিত করার ঝুঁকি তৈরি করেছে, যা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার প্রতি হুমকিস্বরূপ। বাংলাদেশ সব পক্ষকে সর্বোচ্চ সংযম প্রদর্শনের আহ্বান জানিয়েছে এবং আঞ্চলিক উত্তেজনা
৩ ঘণ্টা আগেদূতাবাস বলছে, তেহরানসহ ইরানের বিভিন্ন স্থানে বৈধ ও অবৈধভাবে অবস্থান করছেন প্রায় আড়াই হাজার বাংলাদেশি। তাঁদের মধ্যে ২০০ শিক্ষার্থী, দূতাবাসের কূটনীতিক কর্মী, তাঁদের পরিবারসহ প্রায় ৪০ জন, চিকিৎসার জন্য সেখানে যাওয়া কিছু রোগীসহ প্রায় ৩০০ জনের নিরাপত্তা ও অন্যান্য ঝুঁকি তুলনামূলকভাবে বেশি।
৩ ঘণ্টা আগেবিএনপি নেতা সালাহ উদ্দিন খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সিইসি ও ইসি সচিবের কাছে অভিযোগ জমা দিয়েছি। আমরা জানি, বর্তমান কমিশন এ অভিযোগের বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেবে। আগের কমিশন যেহেতু সংবিধান লঙ্ঘন করে ফৌজদারি অপরাধ করেছে, এ জন্য তাদের বিরুদ্ধে শেরেবাংলা থানায় মামলা করা হয়েছে।’
৪ ঘণ্টা আগে