কোনো কোনো মহল থেকে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবি তোলা হলেও এ বিষয়ে উপদেষ্টা পরিষদে কোনো আলোচনা হয়নি বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। বার্তা সংস্থা ইউএনবির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
আজ রোববার সচিবালয়ে বস্ত্র মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে পণ্যে পাটজাত মোড়কের বাধ্যতামূলক ব্যবহার আইন–২০১০–এর বাস্তবায়নসংক্রান্ত অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন পরিবেশ উপদেষ্টা।
তার বরাতে ইউএনবির প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘কোনো রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করার বিষয়ে উপদেষ্টা পরিষদে আলোচনা হয়নি।’
রাষ্ট্রপতির অপসারণ বিষয়ে রিজওয়ানা হাসান বলেন, সরকারের অবস্থান হলো এ বিষয়ে রাজনৈতিক ঐকমত্য সৃষ্টি করা হবে। রাজনৈতিক ঐকমত্যের ভিত্তিতেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে রাষ্ট্রপতি থাকবেন, নাকি থাকবেন না। ঐকমত্যের ভিত্তিতে এ বিষয়ে যখন সিদ্ধান্ত হবে, তখন প্রক্রিয়াও গঠন করা হবে।
পরিবেশ উপদেষ্টা আরও বলেন, রাষ্ট্রপতির বিষয়েও কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। তাড়াহুড়া করা হবে না, আবার দীর্ঘদিন ঝুলেও থাকবে না। রাজনৈতিক দলের মধ্যে দ্রুত ঐকমত্য তৈরির চেষ্টা চলছে, তারপরই সব বুঝে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
রিজওয়ানা হাসান বলেন, এই রাষ্ট্রপতির কাছে শপথ নেওয়ায় কোনো সমস্যা হয়নি। তখন তা–ই প্রয়োজন ছিল। আর কেউ আলোচনারও সুযোগ পাননি যে কার কাছে শপথ নেওয়া হবে। বিএনপি নেতাদের নিজেদের মধ্যেসহ রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে এ বিষয়ে ঐকমত্য তৈরির চেষ্টা হচ্ছে।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগের দালিলিক প্রমাণ নেই বলে রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিনের মন্তব্য সম্প্রতি একটি পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। সেই মন্তব্য ঘিরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও বিভিন্ন মহল থেকে রাষ্ট্রপতির অপসারণের দাবি ওঠে। সরকারের উপদেষ্টাদের কেউ কেউ রাষ্ট্রপতির বক্তব্য নিয়ে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন।
এমন পটভূমিতে ২৪ অক্টোবর অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের সভায় বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে উপদেষ্টা পরিষদের সভায় সিদ্ধান্ত হয়, রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে বিষয়টির সুরাহা করা হবে।
একইসঙ্গে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগকেও নিষিদ্ধ করার দাবি ওঠে। সেই দাবির মুখে এরই মধ্যে ছাত্রলীগকে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। কোনো কোনো মহল থেকে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করার দাবিও তোলা হয়েছে।
কোনো কোনো মহল থেকে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবি তোলা হলেও এ বিষয়ে উপদেষ্টা পরিষদে কোনো আলোচনা হয়নি বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। বার্তা সংস্থা ইউএনবির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
আজ রোববার সচিবালয়ে বস্ত্র মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে পণ্যে পাটজাত মোড়কের বাধ্যতামূলক ব্যবহার আইন–২০১০–এর বাস্তবায়নসংক্রান্ত অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন পরিবেশ উপদেষ্টা।
তার বরাতে ইউএনবির প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘কোনো রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করার বিষয়ে উপদেষ্টা পরিষদে আলোচনা হয়নি।’
রাষ্ট্রপতির অপসারণ বিষয়ে রিজওয়ানা হাসান বলেন, সরকারের অবস্থান হলো এ বিষয়ে রাজনৈতিক ঐকমত্য সৃষ্টি করা হবে। রাজনৈতিক ঐকমত্যের ভিত্তিতেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে রাষ্ট্রপতি থাকবেন, নাকি থাকবেন না। ঐকমত্যের ভিত্তিতে এ বিষয়ে যখন সিদ্ধান্ত হবে, তখন প্রক্রিয়াও গঠন করা হবে।
পরিবেশ উপদেষ্টা আরও বলেন, রাষ্ট্রপতির বিষয়েও কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। তাড়াহুড়া করা হবে না, আবার দীর্ঘদিন ঝুলেও থাকবে না। রাজনৈতিক দলের মধ্যে দ্রুত ঐকমত্য তৈরির চেষ্টা চলছে, তারপরই সব বুঝে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
রিজওয়ানা হাসান বলেন, এই রাষ্ট্রপতির কাছে শপথ নেওয়ায় কোনো সমস্যা হয়নি। তখন তা–ই প্রয়োজন ছিল। আর কেউ আলোচনারও সুযোগ পাননি যে কার কাছে শপথ নেওয়া হবে। বিএনপি নেতাদের নিজেদের মধ্যেসহ রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে এ বিষয়ে ঐকমত্য তৈরির চেষ্টা হচ্ছে।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগের দালিলিক প্রমাণ নেই বলে রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিনের মন্তব্য সম্প্রতি একটি পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। সেই মন্তব্য ঘিরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও বিভিন্ন মহল থেকে রাষ্ট্রপতির অপসারণের দাবি ওঠে। সরকারের উপদেষ্টাদের কেউ কেউ রাষ্ট্রপতির বক্তব্য নিয়ে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন।
এমন পটভূমিতে ২৪ অক্টোবর অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের সভায় বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে উপদেষ্টা পরিষদের সভায় সিদ্ধান্ত হয়, রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে বিষয়টির সুরাহা করা হবে।
একইসঙ্গে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগকেও নিষিদ্ধ করার দাবি ওঠে। সেই দাবির মুখে এরই মধ্যে ছাত্রলীগকে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। কোনো কোনো মহল থেকে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করার দাবিও তোলা হয়েছে।
সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেছেন, বাংলাদেশে ধর্ম, জাতি, বর্ণ ও গোত্রের মধ্যে কোনো ভেদাভেদ থাকবে না। এই দেশের ওপর সব নাগরিকের অধিকার আছে। রাজধানীতে হিন্দু সম্প্রদায়ের জন্মাষ্টমী উৎসবে অংশ নিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘আপনারা নিশ্চিন্তে এ দেশে বসবাস করবেন। আমরা সব সময় আপনাদের পাশে থাকব।’
৫ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদ বাস্তবায়নের অঙ্গীকারনামা প্রকাশ করেছে জাতীয় ঐক্যমত্য কমিশন। আজ শনিবার রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো হয়েছে জুলাই সনদের খসড়া পাঠানোর পর এটি প্রকাশ করা হয়।
৭ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো হয়েছে জুলাই সনদের খসড়া। আজ শনিবার সন্ধ্যায় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে দলগুলোর কাছে তা পাঠানো হয় বলে একাধিক সূত্রে জানা গেছে। চূড়ান্ত খসড়ায় সনদের পটভূমি, রাজনৈতিক ঐকমত্য হওয়া ৮৪টি বিষয় এবং বাস্তবায়নের আটটি অঙ্গীকারনামা রয়েছে বলে জানা গেছে।
৮ ঘণ্টা আগেস্বরাষ্ট্র ও কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, দেশে কোনো চাঁদাবাজকে থাকতে দেওয়া হবে না। যত বড় প্রভাবশালীই হোক, চাঁদাবাজদের আইনের আওতায় আনা হবে। আজ শনিবার (১৬ আগস্ট) সকালে রাজধানীর মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেট পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে তিনি...
৯ ঘণ্টা আগে