নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আসন্ন পয়লা বৈশাখ ও ঈদুল ফিতর উপলক্ষে কোনো ধরনের হুমকি নেই। দেশের প্রতিটি মার্কেট ও বিপণি বিতানে কয়েক স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন।
আজ সোমবার দুপুরে রাজধানীর বসুন্ধরা সিটি শপিং কমপ্লেক্সে নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শনে যেয়ে উপস্থিত সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।
আইজিপি বলেন, ‘ঢাকা শহরের সবগুলো মার্কেটে নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে এবং বিভিন্ন স্তরে নিরাপত্তা বলায় সৃষ্টি করা হয়েছে। নিরাপদ ব্যবস্থা ছাড়াও সহজে মার্কেটে যাতায়াত নিশ্চিত করতে ট্রাফিক ব্যবস্থাও জোরদার করা হয়েছে।’
ট্রাফিক ব্যবস্থা সম্পর্কে আইজিপি বলেন, ‘ডিএমপি কমিশনার পর্যন্ত রাস্তায় দায়িত্ব পালন করা ফোর্সদের সঙ্গে ইফতার করে। অতিরিক্ত কমিশনাররাও যানজট কমাতে ইফতারের আগ পর্যন্ত রাস্তাতেই দায়িত্ব পালন করেন। তবে বাস্তব কিছু সমস্যার কারণে আমাদের আন্তরিকতা ও সদিচ্ছা থাকা সত্ত্বেও জনগণের প্রত্যাশিত মাত্রায় সেবা হয়তো আমরা দিতে পারি না।’
‘পয়লা বৈশাখ ও পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে সারা দেশের মার্কেট, শপিংমল ও রাস্তাঘাটের নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। ইফতার, সাহরি ও তারাবিহর নামাজের সময় নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। মেট্রোপলিটন পুলিশ, জেলা পুলিশ, র্যাব, এপিবিএন ও গোয়েন্দা সংস্থাসহ একযোগে পুলিশের সব ইউনিট কাজ করছে।’
পয়লা বৈশাখ নিয়ে কোনো হুমকি এখন পর্যন্ত আমরা পাইনি। তবে পয়লা বৈশাখে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানান এই শীর্ষ পুলিশ কর্মকর্তা।
ঈদে রাজধানীর অনেক ফাঁকা হয়ে যায়; তখন চুরি-ছিনতাই প্রতিরোধে কী কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে জানতে চাইলে পুলিশ প্রধান বলেন, ‘মহানগরীতে ছিনতাই রোধে সাদা পোশাক, ইউনিফর্মে ও ডিবির বিশেষ অভিযান চলমান রয়েছে।’
টাকা পয়সা লেনদেনে যদি কেউ পুলিশের সহায়তা চায় আমরা সার্বক্ষণিক সহায়তা করতে প্রস্তুত রয়েছি। যেকোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে সহায়তা করা হবে বলে জানান আইজিপি।
আসন্ন পয়লা বৈশাখ ও ঈদুল ফিতর উপলক্ষে কোনো ধরনের হুমকি নেই। দেশের প্রতিটি মার্কেট ও বিপণি বিতানে কয়েক স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন।
আজ সোমবার দুপুরে রাজধানীর বসুন্ধরা সিটি শপিং কমপ্লেক্সে নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শনে যেয়ে উপস্থিত সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।
আইজিপি বলেন, ‘ঢাকা শহরের সবগুলো মার্কেটে নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে এবং বিভিন্ন স্তরে নিরাপত্তা বলায় সৃষ্টি করা হয়েছে। নিরাপদ ব্যবস্থা ছাড়াও সহজে মার্কেটে যাতায়াত নিশ্চিত করতে ট্রাফিক ব্যবস্থাও জোরদার করা হয়েছে।’
ট্রাফিক ব্যবস্থা সম্পর্কে আইজিপি বলেন, ‘ডিএমপি কমিশনার পর্যন্ত রাস্তায় দায়িত্ব পালন করা ফোর্সদের সঙ্গে ইফতার করে। অতিরিক্ত কমিশনাররাও যানজট কমাতে ইফতারের আগ পর্যন্ত রাস্তাতেই দায়িত্ব পালন করেন। তবে বাস্তব কিছু সমস্যার কারণে আমাদের আন্তরিকতা ও সদিচ্ছা থাকা সত্ত্বেও জনগণের প্রত্যাশিত মাত্রায় সেবা হয়তো আমরা দিতে পারি না।’
‘পয়লা বৈশাখ ও পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে সারা দেশের মার্কেট, শপিংমল ও রাস্তাঘাটের নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। ইফতার, সাহরি ও তারাবিহর নামাজের সময় নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। মেট্রোপলিটন পুলিশ, জেলা পুলিশ, র্যাব, এপিবিএন ও গোয়েন্দা সংস্থাসহ একযোগে পুলিশের সব ইউনিট কাজ করছে।’
পয়লা বৈশাখ নিয়ে কোনো হুমকি এখন পর্যন্ত আমরা পাইনি। তবে পয়লা বৈশাখে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানান এই শীর্ষ পুলিশ কর্মকর্তা।
ঈদে রাজধানীর অনেক ফাঁকা হয়ে যায়; তখন চুরি-ছিনতাই প্রতিরোধে কী কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে জানতে চাইলে পুলিশ প্রধান বলেন, ‘মহানগরীতে ছিনতাই রোধে সাদা পোশাক, ইউনিফর্মে ও ডিবির বিশেষ অভিযান চলমান রয়েছে।’
টাকা পয়সা লেনদেনে যদি কেউ পুলিশের সহায়তা চায় আমরা সার্বক্ষণিক সহায়তা করতে প্রস্তুত রয়েছি। যেকোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে সহায়তা করা হবে বলে জানান আইজিপি।
দেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
৪ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
৪ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
৫ ঘণ্টা আগেসরকারি চাকরির নিয়োগপ্রক্রিয়া সহজ করতে ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করতে যাচ্ছে সরকার। প্রতিটি পদের বিপরীতে দুজন প্রার্থীকে অপেক্ষমাণ রাখা হবে। মূল তালিকা থেকে কেউ চাকরিতে যোগ না দিলে বা যোগ দেওয়ার পর কেউ চাকরি ছাড়লে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে নিয়োগ দেওয়া হবে। এই তালিকার মেয়াদ
৫ ঘণ্টা আগে