নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আজ ১০ ডিসেম্বর শহীদ সাংবাদিক সিরাজুদ্দীন হোসেনের অন্তর্ধান দিবস। ১৯৭১ সালের এই দিন মধ্যরাতের পর পাকিস্তানি বাহিনী ও বদর বাহিনীর সদস্যরা তাঁকে অপহরণ করে। এরপর তাঁকে আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। ডিসেম্বরে তালিকা ধরে বুদ্ধিজীবীদের ধরে নিয়ে যাওয়ার প্রথম শিকার ছিলেন তিনি।
সিরাজুদ্দীন হোসেন ছিলেন রাজনৈতিক সাংবাদিক। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অকৃত্রিম বন্ধু। ১৯৪৭ সালের দেশভাগের আগে দৈনিক আজাদে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, আবুল হাশিম ও শেখ মুজিবুর রহমানের খবরগুলো তিনি ছাপতেন। যদিও আজাদ ছিল মুসলিম লীগের অন্য ঘরানার ব্যক্তি মওলানা আকরম খাঁর পত্রিকা।
মুক্তিযুদ্ধের সময় সিরাজুদ্দীন হোসেন ছিলেন দৈনিক ইত্তেফাকের কার্যনির্বাহী সম্পাদক। অবরুদ্ধ নগরীতে বসে তিনি মুক্তিযোদ্ধাদের সহযোগিতা করেন। নানাভাবে ‘জয় বাংলা’, ‘বাংলাদেশ’ শব্দগুলো তিনি শিরোনামে নিয়ে আসতেন, যেন পাঠক বুঝতে পারে দেশে আসলে কী ঘটছে। এ সময় তিনি ‘ঠগ বাছিতে গাঁ উজাড়’, ‘অধূনা রাজনীতির এক অধ্যায়’, ‘অশ্বত্থামা হত, ইতি গজ’, ‘সেই থোড় বড়ি খাড়া, খাড়া বড়ি থোড়’সহ অসংখ্য রাজনৈতিক প্রতিবেদন লিখে দেশের প্রকৃত অবস্থা তুলে ধরেন।
সিরাজুদ্দীন হোসেন ছিলেন এ দেশে অনুসন্ধানী সাংবাদিকতার জনক। ছেলেধরাদের নিয়ে অনুসন্ধানী প্রতিবেদন করে তিনি আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত হন। ম্যাগসাইসাই পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন পান তিনি। বাহান্ন সালের ভাষা আন্দোলনের সময় নিখুঁত সাংবাদিকতা, ৬ দফা আন্দোলনে শেখ মুজিবকে নিয়ে ইত্তেফাকের বস্তুনিষ্ঠ প্রতিবেদন, সত্তরের নির্বাচনে বীরোচিত ভূমিকা তাঁকে কিংবদন্তি সাংবাদিকে পরিণত করেছে।
পরিবার সূত্রে জানা গেছে, করোনার কারণে শহীদ সিরাজুদ্দীন হোসেনের অন্তর্ধান দিবসটি ঘরোয়াভাবে পালিত হবে।
আজ ১০ ডিসেম্বর শহীদ সাংবাদিক সিরাজুদ্দীন হোসেনের অন্তর্ধান দিবস। ১৯৭১ সালের এই দিন মধ্যরাতের পর পাকিস্তানি বাহিনী ও বদর বাহিনীর সদস্যরা তাঁকে অপহরণ করে। এরপর তাঁকে আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। ডিসেম্বরে তালিকা ধরে বুদ্ধিজীবীদের ধরে নিয়ে যাওয়ার প্রথম শিকার ছিলেন তিনি।
সিরাজুদ্দীন হোসেন ছিলেন রাজনৈতিক সাংবাদিক। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অকৃত্রিম বন্ধু। ১৯৪৭ সালের দেশভাগের আগে দৈনিক আজাদে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, আবুল হাশিম ও শেখ মুজিবুর রহমানের খবরগুলো তিনি ছাপতেন। যদিও আজাদ ছিল মুসলিম লীগের অন্য ঘরানার ব্যক্তি মওলানা আকরম খাঁর পত্রিকা।
মুক্তিযুদ্ধের সময় সিরাজুদ্দীন হোসেন ছিলেন দৈনিক ইত্তেফাকের কার্যনির্বাহী সম্পাদক। অবরুদ্ধ নগরীতে বসে তিনি মুক্তিযোদ্ধাদের সহযোগিতা করেন। নানাভাবে ‘জয় বাংলা’, ‘বাংলাদেশ’ শব্দগুলো তিনি শিরোনামে নিয়ে আসতেন, যেন পাঠক বুঝতে পারে দেশে আসলে কী ঘটছে। এ সময় তিনি ‘ঠগ বাছিতে গাঁ উজাড়’, ‘অধূনা রাজনীতির এক অধ্যায়’, ‘অশ্বত্থামা হত, ইতি গজ’, ‘সেই থোড় বড়ি খাড়া, খাড়া বড়ি থোড়’সহ অসংখ্য রাজনৈতিক প্রতিবেদন লিখে দেশের প্রকৃত অবস্থা তুলে ধরেন।
সিরাজুদ্দীন হোসেন ছিলেন এ দেশে অনুসন্ধানী সাংবাদিকতার জনক। ছেলেধরাদের নিয়ে অনুসন্ধানী প্রতিবেদন করে তিনি আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত হন। ম্যাগসাইসাই পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন পান তিনি। বাহান্ন সালের ভাষা আন্দোলনের সময় নিখুঁত সাংবাদিকতা, ৬ দফা আন্দোলনে শেখ মুজিবকে নিয়ে ইত্তেফাকের বস্তুনিষ্ঠ প্রতিবেদন, সত্তরের নির্বাচনে বীরোচিত ভূমিকা তাঁকে কিংবদন্তি সাংবাদিকে পরিণত করেছে।
পরিবার সূত্রে জানা গেছে, করোনার কারণে শহীদ সিরাজুদ্দীন হোসেনের অন্তর্ধান দিবসটি ঘরোয়াভাবে পালিত হবে।
মানবিক সহায়তা পাঠানোর জন্য মিয়ানমারের রাখাইনের সঙ্গে ‘করিডর’ বা ‘প্যাসেজ’ চালুর বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের ‘নীতিগত সিদ্ধান্ত’ নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকারের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
২৮ মিনিট আগেদেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
৭ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
৭ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
৭ ঘণ্টা আগে