নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা একাডেমি আইন করতে জাতীয় সংসদে বিল তোলা হয়েছে। আজ রোববার প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী রুমানা আলী জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা একাডেমি বিল সংসদে তোলেন। পরে বিলটি পরীক্ষা করে ২০ দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে পাঠানো হয়।
১৯৬১ সালে অধ্যাদেশের মাধ্যমে ময়মনসিংহে জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা একাডেমি (নেপ) গঠন করা হয়। এখন সেটাকে একটি আলাদা নতুন আইনের অধীনে আনা হচ্ছে।
বিলের উদ্দেশ্য ও কারণ সংবলিত বিবৃতিতে প্রতিমন্ত্রী বলেন, এখন ময়মনসিংহে জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা একাডেমি (নেপ) আছে। দ্যা গভর্নমেন্ট এডুকেশনাল অ্যন্ড ট্রেনিং ইনস্টিটিউশনস অরডিন্যান্স ১৯৬১ অনুযায়ী বাংলাদেশে কয়েকটি প্রশিক্ষণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান পরিচালিত হতো। কিন্তু বর্তমানে উক্ত প্রতিষ্ঠানসমূহ যুগোপযোগী কার্যক্রম পরিচালনার জন্য পৃথক আইন প্রণয়ন করেছে। যেমন-জাতীয় পরিকল্পনা ও উন্নয়ন একাডেমি প্রতিষ্ঠাকল্পে প্রণীত আইন। উল্লিখিত অরডিন্যান্সে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে গঠিত ১৪ সদস্যবিশিষ্ট বোর্ড অব গভর্নরস সরকারের পূর্বানুমতিক্রমে জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা একাডেমি, ময়মনসিংহ; রেজুলিউশন ২০০৪ নামে একটি রেজুলিউশন প্রণয়ন করে এবং রেজুলিউশনের প্রদত্ত নির্দেশনা অনুযায়ী বর্তমানে নেপ পরিচালিত হচ্ছে।
আরও বলা হয়, জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নের জন্য নিয়মতান্ত্রিকভাবে প্রশিক্ষণ পরিচালনা করা ও গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করা একান্ত প্রয়োজন বিধায় নেপের জন্য একটি আইন প্রণয়ন করা সমীচীন। নেপ-এর আইন বা বিধি না থাকার কারণে শূন্যপদে জনবল নিয়োগ করা সম্ভব হচ্ছে না। বিভিন্ন মন্ত্রণালয়/সংস্থা/প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরাধীন কর্মকর্তাগণ প্রেষণে নিয়োগপ্রাপ্ত হয়ে একাডেমিতে যোগদান করলেও অধিকাংশ কর্মকর্তার গবেষণা ও প্রশিক্ষণ কাজের অভিজ্ঞতা না থাকায় তাদেরকে একাডেমির মূল কাজে সম্পৃক্ত করা সম্ভব হচ্ছে না। এ কারণে নতুন আইন করা প্রয়োজন।
জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা একাডেমি আইন করতে জাতীয় সংসদে বিল তোলা হয়েছে। আজ রোববার প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী রুমানা আলী জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা একাডেমি বিল সংসদে তোলেন। পরে বিলটি পরীক্ষা করে ২০ দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে পাঠানো হয়।
১৯৬১ সালে অধ্যাদেশের মাধ্যমে ময়মনসিংহে জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা একাডেমি (নেপ) গঠন করা হয়। এখন সেটাকে একটি আলাদা নতুন আইনের অধীনে আনা হচ্ছে।
বিলের উদ্দেশ্য ও কারণ সংবলিত বিবৃতিতে প্রতিমন্ত্রী বলেন, এখন ময়মনসিংহে জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা একাডেমি (নেপ) আছে। দ্যা গভর্নমেন্ট এডুকেশনাল অ্যন্ড ট্রেনিং ইনস্টিটিউশনস অরডিন্যান্স ১৯৬১ অনুযায়ী বাংলাদেশে কয়েকটি প্রশিক্ষণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান পরিচালিত হতো। কিন্তু বর্তমানে উক্ত প্রতিষ্ঠানসমূহ যুগোপযোগী কার্যক্রম পরিচালনার জন্য পৃথক আইন প্রণয়ন করেছে। যেমন-জাতীয় পরিকল্পনা ও উন্নয়ন একাডেমি প্রতিষ্ঠাকল্পে প্রণীত আইন। উল্লিখিত অরডিন্যান্সে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে গঠিত ১৪ সদস্যবিশিষ্ট বোর্ড অব গভর্নরস সরকারের পূর্বানুমতিক্রমে জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা একাডেমি, ময়মনসিংহ; রেজুলিউশন ২০০৪ নামে একটি রেজুলিউশন প্রণয়ন করে এবং রেজুলিউশনের প্রদত্ত নির্দেশনা অনুযায়ী বর্তমানে নেপ পরিচালিত হচ্ছে।
আরও বলা হয়, জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নের জন্য নিয়মতান্ত্রিকভাবে প্রশিক্ষণ পরিচালনা করা ও গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করা একান্ত প্রয়োজন বিধায় নেপের জন্য একটি আইন প্রণয়ন করা সমীচীন। নেপ-এর আইন বা বিধি না থাকার কারণে শূন্যপদে জনবল নিয়োগ করা সম্ভব হচ্ছে না। বিভিন্ন মন্ত্রণালয়/সংস্থা/প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরাধীন কর্মকর্তাগণ প্রেষণে নিয়োগপ্রাপ্ত হয়ে একাডেমিতে যোগদান করলেও অধিকাংশ কর্মকর্তার গবেষণা ও প্রশিক্ষণ কাজের অভিজ্ঞতা না থাকায় তাদেরকে একাডেমির মূল কাজে সম্পৃক্ত করা সম্ভব হচ্ছে না। এ কারণে নতুন আইন করা প্রয়োজন।
জাতীয় ঐকমত্যের স্বার্থে রাজনৈতিক দলগুলোকে ছাড় দেওয়ার অনুরোধ করেছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। তিনি বলেছেন, ‘একটু ছাড় দেওয়ার জায়গায় আসুন। আপনারা আসছেন, আরেকটু আগান। আরেকটু আগালে দ্রুত জুলাই সনদ করার মাধ্যমে এ অংশ (সংলাপ) শেষ করতে পারি।’
১ ঘণ্টা আগেসাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং দশম, একাদশ ও দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি), অন্যান্য নির্বাচন কমিশনারসহ ১৯ জনের নাম উল্লেখ করে ও অজ্ঞাতদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে বিএনপি।
১ ঘণ্টা আগেদেশের মৎস্যজীবীদের বড় অংশকে জেলে হিসেবে নিবন্ধনের আওতায় এনেছে সরকার। অভিযোগ রয়েছে, নিবন্ধিত জেলেদের তালিকায় অনিয়ম-প্রতারণার মাধ্যমে অন্য পেশাজীবীরা ঢুকে পড়েছেন। এতে মাছ ধরা বন্ধ থাকার সময় সরকারের সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় দেওয়া বিভিন্ন সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন অনেক প্রকৃত জেলে।
৫ ঘণ্টা আগেবিগত আওয়ামী লীগ আমলের শতাধিক সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) বর্তমানে কারাগারে। তাঁদের অধিকাংশই বিলুপ্ত দ্বাদশ জাতীয় সংসদের সদস্য ছিলেন। তাঁদের মধ্যে সাবেক মন্ত্রী, উপদেষ্টা, প্রতিমন্ত্রীও রয়েছেন। তাঁরা হত্যা, হত্যাচেষ্টা, মানবতাবিরোধী অপরাধ, দুর্নীতি, অর্থ পাচারসহ বিভিন্ন অভিযোগে বিচারের মুখে।
১১ ঘণ্টা আগে