নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দীর্ঘ সময়ের নারী অধিকার আন্দোলনের পথ ধরে নারীর অবস্থার কিছু ইতিবাচক পরিবর্তন এসেছে। তবে নারীর অধিকার ও মর্যাদার প্রশ্নে কিছু বিষয় এখনো মীমাংসিত নয়। নারী-পুরুষ বৈষম্য দূর করতে প্রথমে ব্যক্তি হিসেবে বৈষম্যের স্তর বুঝতে হবে। মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় প্রত্যেকের অধিকার সংরক্ষণ করতে হবে।
আজ শুক্রবার রাজধানীর বেইলি রোডে পার্বত্য চট্টগ্রাম কমপ্লেক্সে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের ৫৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ‘নারী আন্দোলনের আগামী কর্মসূচি এবং চ্যালেঞ্জসমূহ’—বিষয়ক দিনব্যাপী সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন।
উদ্বোধনী অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি ফওজিয়া মোসলেম। তিনি বলেন, নারীর ক্ষমতায়নের পথে থাকা সংকট মোকাবিলা করে ও সেগুলোকে অতিক্রম করে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে হবে। নারী-পুরুষের বৈষম্য দূর করতে প্রথমে ব্যক্তি হিসেবে বৈষম্যের স্তর বুঝতে হবে।
ফওজিয়া মোসলেম বলেন, ধারাবাহিকভাবে ও প্রাতিষ্ঠানিকভাবে বৈষম্যের বিরুদ্ধে আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় প্রত্যেকের অধিকার সংরক্ষণ করতে হবে। এ সময় বর্তমান সময়ের প্রেক্ষাপটে সাংগঠনিক লক্ষ্য বাস্তবায়নে থাকা চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সচেতন ও কৌশলী হওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
সভায় স্বাগত বক্তব্য দেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক মালেকা বানু। তিনি বলেন, নারীর অবস্থার কিছু ইতিবাচক পরিবর্তন হলেও নারীর অধিকার ও মর্যাদার প্রশ্নে এখনো কিছু বিষয় মীমাংসিত নয়। নারী এখনো বিভিন্ন ধরনের সহিংসতার শিকার হচ্ছে, পারিবারিক ও পেশাগত দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে নারীর প্রতি অতিরিক্ত দায়িত্ব এখনো কমেনি। সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে এখনো সীমাবদ্ধতা রয়েছে। অভিন্ন পারিবারিক আইন প্রণয়নের ওপর গুরুত্বারোপ করেন তিনি।
সভায় বাংলাদেশের নারী আন্দোলন ও বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ—এ বিষয়ে আলোচনা করেন সংগঠনের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সীমা মোসলেম। তিনি বলেন, ৫৫ বছরে মহিলা পরিষদের কাজের পরিবর্তন হয়েছে, নারীর অবস্থানের পরিবর্তন হয়েছে, রাষ্ট্রকাঠামোর পরিবর্তন হয়েছে। মহিলা পরিষদ সময়ের পরিবর্তনের ধারাবাহিকতায় অধিকারভিত্তিক, আন্দোলনমুখী ও স্বেচ্ছাসেবী গণ-নারীকেন্দ্রিক সংগঠন হিসেবে কাজে ধারাবাহিক পরিবর্তন এনেছে।
উদ্বোধনী অধিবেশন শেষে কর্ম অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়। এতে আলোচক হিসেবে ছিলেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক মাহবুবা কানিজ কেয়া, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উইমেন অ্যান্ড জেন্ডার স্টাডিজের অধ্যাপক ড. তানিয়া হক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. শান্তনু মজুমদার।
কর্ম অধিবেশনে ‘নারী আন্দোলনের আগামী কর্মসূচি এবং চ্যালেঞ্জসমূহ’—এর ওপর ছয়টি দলে ৫৫ জেলা শাখার সংগঠক ও কর্মীদের অংশগ্রহণে দলীয় কাজ অনুষ্ঠিত হয়।
দীর্ঘ সময়ের নারী অধিকার আন্দোলনের পথ ধরে নারীর অবস্থার কিছু ইতিবাচক পরিবর্তন এসেছে। তবে নারীর অধিকার ও মর্যাদার প্রশ্নে কিছু বিষয় এখনো মীমাংসিত নয়। নারী-পুরুষ বৈষম্য দূর করতে প্রথমে ব্যক্তি হিসেবে বৈষম্যের স্তর বুঝতে হবে। মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় প্রত্যেকের অধিকার সংরক্ষণ করতে হবে।
আজ শুক্রবার রাজধানীর বেইলি রোডে পার্বত্য চট্টগ্রাম কমপ্লেক্সে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের ৫৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ‘নারী আন্দোলনের আগামী কর্মসূচি এবং চ্যালেঞ্জসমূহ’—বিষয়ক দিনব্যাপী সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন।
উদ্বোধনী অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি ফওজিয়া মোসলেম। তিনি বলেন, নারীর ক্ষমতায়নের পথে থাকা সংকট মোকাবিলা করে ও সেগুলোকে অতিক্রম করে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে হবে। নারী-পুরুষের বৈষম্য দূর করতে প্রথমে ব্যক্তি হিসেবে বৈষম্যের স্তর বুঝতে হবে।
ফওজিয়া মোসলেম বলেন, ধারাবাহিকভাবে ও প্রাতিষ্ঠানিকভাবে বৈষম্যের বিরুদ্ধে আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় প্রত্যেকের অধিকার সংরক্ষণ করতে হবে। এ সময় বর্তমান সময়ের প্রেক্ষাপটে সাংগঠনিক লক্ষ্য বাস্তবায়নে থাকা চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সচেতন ও কৌশলী হওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
সভায় স্বাগত বক্তব্য দেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক মালেকা বানু। তিনি বলেন, নারীর অবস্থার কিছু ইতিবাচক পরিবর্তন হলেও নারীর অধিকার ও মর্যাদার প্রশ্নে এখনো কিছু বিষয় মীমাংসিত নয়। নারী এখনো বিভিন্ন ধরনের সহিংসতার শিকার হচ্ছে, পারিবারিক ও পেশাগত দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে নারীর প্রতি অতিরিক্ত দায়িত্ব এখনো কমেনি। সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে এখনো সীমাবদ্ধতা রয়েছে। অভিন্ন পারিবারিক আইন প্রণয়নের ওপর গুরুত্বারোপ করেন তিনি।
সভায় বাংলাদেশের নারী আন্দোলন ও বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ—এ বিষয়ে আলোচনা করেন সংগঠনের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সীমা মোসলেম। তিনি বলেন, ৫৫ বছরে মহিলা পরিষদের কাজের পরিবর্তন হয়েছে, নারীর অবস্থানের পরিবর্তন হয়েছে, রাষ্ট্রকাঠামোর পরিবর্তন হয়েছে। মহিলা পরিষদ সময়ের পরিবর্তনের ধারাবাহিকতায় অধিকারভিত্তিক, আন্দোলনমুখী ও স্বেচ্ছাসেবী গণ-নারীকেন্দ্রিক সংগঠন হিসেবে কাজে ধারাবাহিক পরিবর্তন এনেছে।
উদ্বোধনী অধিবেশন শেষে কর্ম অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়। এতে আলোচক হিসেবে ছিলেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক মাহবুবা কানিজ কেয়া, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উইমেন অ্যান্ড জেন্ডার স্টাডিজের অধ্যাপক ড. তানিয়া হক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. শান্তনু মজুমদার।
কর্ম অধিবেশনে ‘নারী আন্দোলনের আগামী কর্মসূচি এবং চ্যালেঞ্জসমূহ’—এর ওপর ছয়টি দলে ৫৫ জেলা শাখার সংগঠক ও কর্মীদের অংশগ্রহণে দলীয় কাজ অনুষ্ঠিত হয়।
সব ধরনের ওষুধের মধ্যে দেশে পরিপাকতন্ত্রের জটিলতাবিষয়ক ওষুধ বিক্রিতে রয়েছে তৃতীয় সর্বোচ্চ স্থানে। সরকারি গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব ওষুধ বিক্রির অঙ্ক বছরে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট, জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ পরিপাকতন্ত্রের সমস্যায় ভুগছে।
১ ঘণ্টা আগেবর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই পুলিশকে স্বাধীন ও রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত রাখার জন্য পদক্ষেপ নিতে প্রস্তাব দিয়েছেন পুলিশ সদস্যরা। এ জন্য তাঁরা দ্রুত স্বাধীন কমিশন গঠনের জন্য প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জোর দাবি জানান। পুলিশ সংস্কার কমিশন ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে ‘স্বাধীন কমিশন’ গঠনের...
১ ঘণ্টা আগেতিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুতিতে নিজের সংশ্লিষ্টতা অস্বীকার করেছেন সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) নিজের ভেরিফাইড ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ দাবি করেন।
১ ঘণ্টা আগেপ্রশিক্ষণ, সেমিনার ও কর্মশালা আয়োজন এবং গবেষণার মাধ্যমে শ্রম অধিকার, শ্রম নীতিমালা, শ্রমিক-মালিক সম্পর্ক, শ্রম অসন্তোষ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের লক্ষ্যে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের...
৩ ঘণ্টা আগে