গ্রাম আদালত আইনে জরিমানার পরিমাণ বাড়ানো হয়েছে। গ্রাম আদালত সংশোধন আইন-২০২২ এর খসড়া আজ সোমবার মন্ত্রিসভায় অনুমোদন করা হয়।
পরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম সংবাদ ব্রিফিংয়ে এ ব্যাপারে জানান, আগে গ্রাম আদালতে সর্বোচ্চ ৭৫ হাজার টাকা জরিমানার বিধান ছিল। বর্তমানে তা বাড়িয়ে ৩ লাখ টাকা করা হয়েছে।
সর্বশেষ গ্রাম আদালত আইন, ২০১২ (সংশোধনী) প্রস্তাবের মাধ্যমে গ্রাম আদালতের জরিমানা করার ক্ষমতা ২৫ হাজার থেকে বাড়িয়ে ৭৫ হাজার টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। এ ছাড়া আদালতে নারী সদস্যদের অংশগ্রহণ বাধ্যতামূলক করা হয়।
গ্রাম আদালত হলো গ্রামাঞ্চলের ছোট ছোট দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা নিষ্পত্তির জন্য ইউনিয়ন পরিষদের আওতায় গঠিত আদালত। গ্রাম আদালত আইন ২০০৬ অনুযায়ী ইউনিয়ন পরিষদে ২৫ হাজার টাকা মূল্যমানের দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা নিষ্পত্তির জন্য ইউনিয়ন পরিষদে এ আদালত বসে।
গ্রাম আদালতে বিচারযোগ্য মামলার ক্ষেত্রে বিবাদের যে কোনো পক্ষ বিচার চেয়ে গ্রাম আদালত গঠনের জন্য সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের কাছে ৪ টাকা (দেওয়ানি মামলা হলে) অথবা ২ টাকা (ফৌজদারি মামলা হলে) ফি দিয়ে আবেদন করতে পারেন।
গ্রাম আদালতের এখতিয়ারসম্পন্ন মামলা অন্য কোনো আদালত গ্রহণ করতে পারে না। গ্রাম আদালতে মামলা করলে কোনো আইনজীবী লাগে না। স্থানীয় ইউপি সদস্য এবং গণ্যমান্য বিচারকের উপস্থিতিতে এ আদালত বসে। আদালতের বিচারক সংখ্যা ৫ জন। দুই জন মনোনীত সদস্য থাকবেন আবেদনকারীর পক্ষে এবং দুই জন সদস্য হবেন প্রতিবাদীর পক্ষে। যার মধ্যে একজনকে অবশ্যই হতে হবে সংশ্লিষ্ট ইউপি সদস্য। স্থানীয় ইউপি সদস্য এবং গণ্যমান্য ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে এই বিচার অনুষ্ঠিত হয়।
গ্রাম আদালত আইনে জরিমানার পরিমাণ বাড়ানো হয়েছে। গ্রাম আদালত সংশোধন আইন-২০২২ এর খসড়া আজ সোমবার মন্ত্রিসভায় অনুমোদন করা হয়।
পরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম সংবাদ ব্রিফিংয়ে এ ব্যাপারে জানান, আগে গ্রাম আদালতে সর্বোচ্চ ৭৫ হাজার টাকা জরিমানার বিধান ছিল। বর্তমানে তা বাড়িয়ে ৩ লাখ টাকা করা হয়েছে।
সর্বশেষ গ্রাম আদালত আইন, ২০১২ (সংশোধনী) প্রস্তাবের মাধ্যমে গ্রাম আদালতের জরিমানা করার ক্ষমতা ২৫ হাজার থেকে বাড়িয়ে ৭৫ হাজার টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। এ ছাড়া আদালতে নারী সদস্যদের অংশগ্রহণ বাধ্যতামূলক করা হয়।
গ্রাম আদালত হলো গ্রামাঞ্চলের ছোট ছোট দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা নিষ্পত্তির জন্য ইউনিয়ন পরিষদের আওতায় গঠিত আদালত। গ্রাম আদালত আইন ২০০৬ অনুযায়ী ইউনিয়ন পরিষদে ২৫ হাজার টাকা মূল্যমানের দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা নিষ্পত্তির জন্য ইউনিয়ন পরিষদে এ আদালত বসে।
গ্রাম আদালতে বিচারযোগ্য মামলার ক্ষেত্রে বিবাদের যে কোনো পক্ষ বিচার চেয়ে গ্রাম আদালত গঠনের জন্য সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের কাছে ৪ টাকা (দেওয়ানি মামলা হলে) অথবা ২ টাকা (ফৌজদারি মামলা হলে) ফি দিয়ে আবেদন করতে পারেন।
গ্রাম আদালতের এখতিয়ারসম্পন্ন মামলা অন্য কোনো আদালত গ্রহণ করতে পারে না। গ্রাম আদালতে মামলা করলে কোনো আইনজীবী লাগে না। স্থানীয় ইউপি সদস্য এবং গণ্যমান্য বিচারকের উপস্থিতিতে এ আদালত বসে। আদালতের বিচারক সংখ্যা ৫ জন। দুই জন মনোনীত সদস্য থাকবেন আবেদনকারীর পক্ষে এবং দুই জন সদস্য হবেন প্রতিবাদীর পক্ষে। যার মধ্যে একজনকে অবশ্যই হতে হবে সংশ্লিষ্ট ইউপি সদস্য। স্থানীয় ইউপি সদস্য এবং গণ্যমান্য ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে এই বিচার অনুষ্ঠিত হয়।
ভোট কারচুপি, সাজানো ও প্রহসনের নির্বাচনের অভিযোগে করা মামলায় সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে (সিইসি) কে এম নূরুল হুদাকে চার দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মোস্তাফিজুর রহমান এই রিমান্ড মঞ্জুর করেন...
৩৭ মিনিট আগেশেরেবাংলা নগর থানায় দশম, একাদশ ও দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন পরিচালনাকারী কাজী রকিবউদ্দীন আহমদ, কে এম নূরুল হুদা ও কাজী হাবিবুল আউয়াল কমিশনের বিরুদ্ধে মামলা করে বিএনপি। দলটির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ মামলাটি করেছেন। মামলায় সাবেক সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ৩ প্রধান নির্বাচন কমিশনার
৩ ঘণ্টা আগেরাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, নওগাঁ, বরিশাল, পটুয়াখালী, পিরোজপুর, রংপুর, ঠাকুরগাঁও, কুড়িগ্রাম, দিনাজপুর, ময়মনসিংহ ও জামালপুর জেলার নির্বাচন অফিসে এনফোর্সমেন্ট অভিযান পরিচালনা করছে দুদক।
৩ ঘণ্টা আগেআন্তরাষ্ট্রীয় গুমের সঙ্গে জড়িত ছিল বাংলাদেশ ও ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা। দুই দেশের গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা সীমান্ত দিয়ে অবৈধভাবে গুম হওয়া ব্যক্তিদের আদান-প্রদান করতেন। গুম কমিশনের দ্বিতীয় প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে।
৫ ঘণ্টা আগে