নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘কোন বাংলাদেশ আমরা চাই? দিন-রাত পরিশ্রম করে মাত্র ১৪ বছরের মধ্যে যে বাংলাদেশ আমরা উন্নত করেছি। বলেছিলাম দিন বদলের সনদ। আজকে বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছে। আর তখন এ ধরনের ধ্বংসযজ্ঞ। আমার আজ বক্তব্য দেওয়ার মানসিকতা নেই।’
আজ জাতীয় সংসদ অধিবেশনের সমাপনী বক্তব্যে সরকারপ্রধান এসব কথা বলেন।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘এ রকম দৃশ্য, যারা জজের বাড়িতে আক্রমণ করে। এটা তাদের অভ্যাস। এর আগে প্রধান বিচারপতির অফিসে লাথিও মেরেছে বিএনপি নেতারা। পুলিশের ওপর হামলা, অ্যাম্বুলেন্সে রোগী যাচ্ছে সেখানেও আক্রমণ। আর কী বীভৎস দৃশ্য। পুড়িয়ে মানুষ হত্যা শুধু না, মনে হচ্ছে এরা পুরো দেশটাকে ধ্বংস করবে।’
সংলাপের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সংসদ সদস্যরা যাঁর যাঁর জায়গায় যাবেন। দেশবাসীর কাছে জানতে চাই, কোন বাংলাদেশ চান আপনারা। এই সন্ত্রাসী, জঙ্গি, এ অমানুষগুলো, এদের সঙ্গে কারা থাকে; আর তাদের সঙ্গে বসা? এই জানোয়ারদের সঙ্গে বসার কথা কারা বলে? আমার কথা হচ্ছে জানোয়ারদেরও একটা ধর্ম আছে। ওদের সে ধর্মও নেই। ওদের মধ্যে কোনো মনুষ্যত্ববোধ নেই। ওরা চুরি, লুণ্ঠন, দুর্নীতি, দুর্বৃত্তায়ন ছাড়া কিছুই জানে না।’
খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান তাঁকে বারবার হত্যার চেষ্টা করেছেন বলে জানান প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘আজকে কোন অবস্থায় তারা দেশটাকে নিতে চায়? ২০০৯ সাল থেকে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা ছিল বলেই দেশের উন্নয়ন হয়েছে। সেটাকে ধ্বংস করার জন্য উঠেপড়ে লেগেছে ওরা। কাজেই আমি দেশবাসীকে বলব, তারা কোন বাংলাদেশ চায়। ধ্বংসস্তূপ নাকি উন্নয়নের বাংলাদেশ। তাদের জীবনমানে যে উন্নতি হয়েছে সেটা ধরে রাখতে চান? একমাত্র আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলে সেটা হবে।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘কোন বাংলাদেশ আমরা চাই? দিন-রাত পরিশ্রম করে মাত্র ১৪ বছরের মধ্যে যে বাংলাদেশ আমরা উন্নত করেছি। বলেছিলাম দিন বদলের সনদ। আজকে বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছে। আর তখন এ ধরনের ধ্বংসযজ্ঞ। আমার আজ বক্তব্য দেওয়ার মানসিকতা নেই।’
আজ জাতীয় সংসদ অধিবেশনের সমাপনী বক্তব্যে সরকারপ্রধান এসব কথা বলেন।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘এ রকম দৃশ্য, যারা জজের বাড়িতে আক্রমণ করে। এটা তাদের অভ্যাস। এর আগে প্রধান বিচারপতির অফিসে লাথিও মেরেছে বিএনপি নেতারা। পুলিশের ওপর হামলা, অ্যাম্বুলেন্সে রোগী যাচ্ছে সেখানেও আক্রমণ। আর কী বীভৎস দৃশ্য। পুড়িয়ে মানুষ হত্যা শুধু না, মনে হচ্ছে এরা পুরো দেশটাকে ধ্বংস করবে।’
সংলাপের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সংসদ সদস্যরা যাঁর যাঁর জায়গায় যাবেন। দেশবাসীর কাছে জানতে চাই, কোন বাংলাদেশ চান আপনারা। এই সন্ত্রাসী, জঙ্গি, এ অমানুষগুলো, এদের সঙ্গে কারা থাকে; আর তাদের সঙ্গে বসা? এই জানোয়ারদের সঙ্গে বসার কথা কারা বলে? আমার কথা হচ্ছে জানোয়ারদেরও একটা ধর্ম আছে। ওদের সে ধর্মও নেই। ওদের মধ্যে কোনো মনুষ্যত্ববোধ নেই। ওরা চুরি, লুণ্ঠন, দুর্নীতি, দুর্বৃত্তায়ন ছাড়া কিছুই জানে না।’
খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান তাঁকে বারবার হত্যার চেষ্টা করেছেন বলে জানান প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘আজকে কোন অবস্থায় তারা দেশটাকে নিতে চায়? ২০০৯ সাল থেকে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা ছিল বলেই দেশের উন্নয়ন হয়েছে। সেটাকে ধ্বংস করার জন্য উঠেপড়ে লেগেছে ওরা। কাজেই আমি দেশবাসীকে বলব, তারা কোন বাংলাদেশ চায়। ধ্বংসস্তূপ নাকি উন্নয়নের বাংলাদেশ। তাদের জীবনমানে যে উন্নতি হয়েছে সেটা ধরে রাখতে চান? একমাত্র আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলে সেটা হবে।’
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের মাধ্যমে জুলাই জাতীয় সনদ তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। এ প্রক্রিয়া চলমান থাকা অবস্থাতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য সময়সীমা ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ডিসেম্বরের শুরুতে তফসিল ঘোষণা হতে পারে বলে জানিয়েছে
৩৫ মিনিট আগেসব ঠিক থাকলে মাস ছয়েক পরে জাতীয় নির্বাচন। প্রধান উপদেষ্টার এই ঘোষণার পর জোরেশোরে বইছে নির্বাচনী হাওয়া। প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে নির্বাচনের কাজে সংশ্লিষ্ট সব সংস্থা। পুলিশও প্রস্তুতি নিচ্ছে তাদের দায়িত্ব পালনে। এ জন্য ভোটের মাঠে যেসব উপপরিদর্শক (এসআই) ও সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) দায়িত্ব পালন করবেন,
১ ঘণ্টা আগেগত বছরের ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের মুখে পতন ঘটে আওয়ামী লীগ সরকারের। প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা।
৬ ঘণ্টা আগেবিবৃতিতে বলা হয়, সরকার গণমাধ্যমে স্বচ্ছতা, সুরক্ষা ও স্বাধীনতার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। একই সঙ্গে এই মূল্যবোধ সংরক্ষণ ও বৃদ্ধির জন্য সব অংশীজনের একসঙ্গে কাজ করা দরকার। দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে অন্তর্বর্তী সরকার কোনো গণমাধ্যমে সম্পাদকীয়, পরিচালনাগত বা ব্যবসায়িক দিকগুলোতে হস্তক্ষেপ করেনি।
৭ ঘণ্টা আগে