নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অবসরে যাওয়ার পর কোনো সরকারি কর্মচারী গুরুতর অপরাধের জন্য দণ্ড পেলে তাঁর পেনশন বাতিল, স্থগিত বা প্রত্যাহার করতে পারে সরকার। সরকারি চাকরি আইন থেকে এই বিধানটি বাদ দিতে মন্ত্রিসভায় প্রস্তাব তোলা হলেও তা অনুমোদন পায়নি। ফলে আগের মতোই অবসরে যাওয়ার পর সাজা পেলে তাঁর পেনশন কাটা যাবে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে সোমবার ভার্চ্যুয়াল মন্ত্রিসভা বৈঠকে সরকারি চাকরি আইন সংশোধন করতে প্রস্তাব উত্থাপন করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
সভা শেষে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, সরকারি চাকরিজীবীরা অবসর নেওয়ার পর দুর্নীতির কারণে দণ্ডপ্রাপ্ত হলে পেনশন থেকে টাকা কেটে নেওয়া যেত। এটা বাদ দিতে জনপ্রশাসন প্রস্তাব ওঠালেও মন্ত্রিসভা সে সিদ্ধান্তে রাজি হয়নি।
আইন অনুযায়ী, অবসর সুবিধাভোগী কোনো ব্যক্তি গুরুতর অপরাধে দণ্ডপ্রাপ্ত বা কোনো গুরুতর অসদাচরণে দোষী সাব্যস্ত হলে তাঁকে কারণ দর্শানোর সুযোগ দিয়ে সরকার বা নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ তাঁর অবসর সুবিধা সম্পূর্ণ বা আংশিকভাবে বাতিল, স্থগিত বা প্রত্যাহার করতে পারে। এই বিধান বাদ দিতে প্রস্তাব এনেছিল জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। কিন্তু মন্ত্রিসভা তা অনুমোদন করেনি। ফলে বর্তমান আইনে যা আছে তাই বহাল রইল।
অবসরোত্তর ছুটিতে (পিআরএল) থাকা সরকারি কর্মীদের বিদেশ যেতে বা অন্য কোথাও চাকরিতে যোগ দিতে অনুমতি লাগে না। এই ধারা সংশোধন করে সরকারের অনুমতি নেওয়ার বিধান যুক্তের প্রস্তাব করেছিল জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। মন্ত্রিসভা তাতেও রাজি হয়নি।
৩১ মে'র মধ্যে বার কাউন্সিলের নির্বাচন করে তিন বছরের জন্য কমিটি নির্বাচিত করতে হয়। এ সংক্রান্ত অধ্যাদেশে নির্বাচনের কোনো বিকল্প রাখা নেই। সে জন্য অধ্যাদেশটি সংশোধন করে এক বছরের জন্য ১৫ সদস্যের অ্যাডহক কমিটি করার বিধান যুক্তের প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। সোমবারের মন্ত্রিসভা বৈঠকে চলতি বছরের এপ্রিল-জুন মাসের প্রতিবেদন উপস্থাপন করা হয়।
অবসরে যাওয়ার পর কোনো সরকারি কর্মচারী গুরুতর অপরাধের জন্য দণ্ড পেলে তাঁর পেনশন বাতিল, স্থগিত বা প্রত্যাহার করতে পারে সরকার। সরকারি চাকরি আইন থেকে এই বিধানটি বাদ দিতে মন্ত্রিসভায় প্রস্তাব তোলা হলেও তা অনুমোদন পায়নি। ফলে আগের মতোই অবসরে যাওয়ার পর সাজা পেলে তাঁর পেনশন কাটা যাবে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে সোমবার ভার্চ্যুয়াল মন্ত্রিসভা বৈঠকে সরকারি চাকরি আইন সংশোধন করতে প্রস্তাব উত্থাপন করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
সভা শেষে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, সরকারি চাকরিজীবীরা অবসর নেওয়ার পর দুর্নীতির কারণে দণ্ডপ্রাপ্ত হলে পেনশন থেকে টাকা কেটে নেওয়া যেত। এটা বাদ দিতে জনপ্রশাসন প্রস্তাব ওঠালেও মন্ত্রিসভা সে সিদ্ধান্তে রাজি হয়নি।
আইন অনুযায়ী, অবসর সুবিধাভোগী কোনো ব্যক্তি গুরুতর অপরাধে দণ্ডপ্রাপ্ত বা কোনো গুরুতর অসদাচরণে দোষী সাব্যস্ত হলে তাঁকে কারণ দর্শানোর সুযোগ দিয়ে সরকার বা নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ তাঁর অবসর সুবিধা সম্পূর্ণ বা আংশিকভাবে বাতিল, স্থগিত বা প্রত্যাহার করতে পারে। এই বিধান বাদ দিতে প্রস্তাব এনেছিল জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। কিন্তু মন্ত্রিসভা তা অনুমোদন করেনি। ফলে বর্তমান আইনে যা আছে তাই বহাল রইল।
অবসরোত্তর ছুটিতে (পিআরএল) থাকা সরকারি কর্মীদের বিদেশ যেতে বা অন্য কোথাও চাকরিতে যোগ দিতে অনুমতি লাগে না। এই ধারা সংশোধন করে সরকারের অনুমতি নেওয়ার বিধান যুক্তের প্রস্তাব করেছিল জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। মন্ত্রিসভা তাতেও রাজি হয়নি।
৩১ মে'র মধ্যে বার কাউন্সিলের নির্বাচন করে তিন বছরের জন্য কমিটি নির্বাচিত করতে হয়। এ সংক্রান্ত অধ্যাদেশে নির্বাচনের কোনো বিকল্প রাখা নেই। সে জন্য অধ্যাদেশটি সংশোধন করে এক বছরের জন্য ১৫ সদস্যের অ্যাডহক কমিটি করার বিধান যুক্তের প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। সোমবারের মন্ত্রিসভা বৈঠকে চলতি বছরের এপ্রিল-জুন মাসের প্রতিবেদন উপস্থাপন করা হয়।
শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় ভাষাসৈনিক আহমদ রফিককে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। গতকাল রোববার রাত পৌনে ১২টার দিকে তাঁকে রাজধানীর ল্যাবএইড হাসপাতালে নেওয়া হয়।
৬ মিনিট আগেছাত্রজনতার অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশের পরিবর্তিত রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে ক্ষমতার ভারসাম্য আনার দীর্ঘদিনের আকাঙ্ক্ষা নতুন করে আলোচনায় এসেছে। সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবের ভিত্তিতে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের মধ্যে যে ঐকমত্য ও ভিন্নমত তৈরি হয়েছে, তা ভবিষ্যৎ রাষ্ট্রব্যবস্থার গতিপথ নিয়ে নানা প্রশ্নের...
১ ঘণ্টা আগেঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সাবেক অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) হারুন অর রশীদসহ ১৮ পুলিশ কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। গতকাল রোববার এই ১৮ কর্মকর্তাকে ‘কর্মস্থলে অনুপস্থিতির অভিযোগে’ সাময়িক বরখাস্ত করার কথা উল্লেখ করে প্রজ্ঞাপন জারি করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
২ ঘণ্টা আগেএক ব্যক্তি সর্বোচ্চ ১০ বছর প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করতে পারবেন, এ বিষয়ে একমত রাজনৈতিক দলগুলো। আবার প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শ ছাড়াই সাংবিধানিক বাছাই কমিটির মাধ্যমে নির্বাচন কমিশন গঠন করা হবে। ক্ষমতার ভারসাম্য তৈরি করতে সরাসরি রাষ্ট্রপতির মাধ্যমে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন, তথ্য কমিশন, প্রেস কাউন্সিল...
১১ ঘণ্টা আগে