নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় জাদুঘরের নিদর্শন নষ্ট বা ধ্বংস করলে জেল-জরিমানার বিধান রেখে নতুন আইনের খসড়া অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে সোমবার ভার্চ্যুয়াল মন্ত্রিসভা বৈঠকে বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর আইনের খসড়ার চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে বলেন, উচ্চ আদালতের নির্দেশে সামরিক শাসনামলে জারিকৃত অধ্যাদেশগুলোকে আইনে রূপান্তরের বাধ্যবাধকতা থাকায় আগের অধ্যাদেশ বদলে নতুন এই আইন করা হচ্ছে।
‘জাতীয় জাদুঘরের স্থাবর নিদর্শন ধ্বংস বা ক্ষতি করলে ১০ বছর কারাদণ্ড, ১০ লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ড দেওয়া হবে। নিদর্শন চুরি, পাচার বা ক্ষতি করলে করলে ৫ বছর কারাদণ্ড বা ৫ লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ড দেওয়া হবে। এ ছাড়া নিদর্শনের ওপর খোদাই করে লিখলে বা স্বাক্ষর করলে এক বছরের কারাদণ্ড, ১০ হাজার টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ড দেওয়া হবে।’
বাংলাদেশ চিড়িয়াখানা আইনের খসড়ার নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। আনোয়ারুল বলেন, যদি কেউ টিকিট ছাড়া চিড়িয়াখানায় ঢুকে তাঁকে দুই বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও ৫ হাজার টাকা জরিমানার প্রস্তাব করা হয়েছিল। মন্ত্রিসভা সেটিকে পরিবর্তন করে দুই মাসের জেল ও এক হাজার টাকা জরিমানার বিধান রেখেছে। কারণ চিড়িয়াখানায় ঢোকার টিকিটের মূল্যই অনেক কম। প্রস্তাবিত আইনে স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী, সুবিধাবঞ্চিত ও প্রতিবন্ধীরা যাতে বিশেষ সুবিধায় চিড়িয়াখানা দেখতে পারে সে ব্যবস্থা রাখা হয়েছে বলে জানান মন্ত্রিপরিষদ সচিব।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক কল্যাণ ট্রাস্ট আইনের খসড়ার নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। আগের অধ্যাদেশকে বদলে নতুন এই আইন করা হচ্ছে। মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, এককালীন চাঁদা দিয়ে প্রাথমিকের শিক্ষকদের এই ট্রাস্টের সদস্য হতে হয়। এরপর শিক্ষকদের পাশাপাশি তাঁদের পোষ্যরা এখান থেকে সুবিধা পান। কোনো শিক্ষক মারা গেলে তাঁর নাবালক, প্রতিবন্ধী বা বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন সন্তানেরা এই ট্রাস্ট থেকে সহায়তা পাবেন।
এখন থেকে প্রতি বছর ৬ অক্টোবর ‘জাতীয় জন্ম নিবন্ধন দিবস’ এর পরিবর্তে ‘জাতীয় জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন দিবস’ হিসেবে পালন করা হবে। স্থানীয় সরকার বিভাগের এ সংক্রান্ত প্রস্তাব অনুমোদন করেছে মন্ত্রিসভা। জন্ম মৃত্যু নিবন্ধন আইন অনুযায়ী শিশু জন্মের ৪৫ দিনের মধ্যে জন্ম নিবন্ধন এবং কেউ মারা যাওয়ার ৪৫ দিনের মধ্যে মৃত্যু নিবন্ধন করতে হয়।
জাতীয় জাদুঘরের নিদর্শন নষ্ট বা ধ্বংস করলে জেল-জরিমানার বিধান রেখে নতুন আইনের খসড়া অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে সোমবার ভার্চ্যুয়াল মন্ত্রিসভা বৈঠকে বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর আইনের খসড়ার চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে বলেন, উচ্চ আদালতের নির্দেশে সামরিক শাসনামলে জারিকৃত অধ্যাদেশগুলোকে আইনে রূপান্তরের বাধ্যবাধকতা থাকায় আগের অধ্যাদেশ বদলে নতুন এই আইন করা হচ্ছে।
‘জাতীয় জাদুঘরের স্থাবর নিদর্শন ধ্বংস বা ক্ষতি করলে ১০ বছর কারাদণ্ড, ১০ লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ড দেওয়া হবে। নিদর্শন চুরি, পাচার বা ক্ষতি করলে করলে ৫ বছর কারাদণ্ড বা ৫ লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ড দেওয়া হবে। এ ছাড়া নিদর্শনের ওপর খোদাই করে লিখলে বা স্বাক্ষর করলে এক বছরের কারাদণ্ড, ১০ হাজার টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ড দেওয়া হবে।’
বাংলাদেশ চিড়িয়াখানা আইনের খসড়ার নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। আনোয়ারুল বলেন, যদি কেউ টিকিট ছাড়া চিড়িয়াখানায় ঢুকে তাঁকে দুই বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও ৫ হাজার টাকা জরিমানার প্রস্তাব করা হয়েছিল। মন্ত্রিসভা সেটিকে পরিবর্তন করে দুই মাসের জেল ও এক হাজার টাকা জরিমানার বিধান রেখেছে। কারণ চিড়িয়াখানায় ঢোকার টিকিটের মূল্যই অনেক কম। প্রস্তাবিত আইনে স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী, সুবিধাবঞ্চিত ও প্রতিবন্ধীরা যাতে বিশেষ সুবিধায় চিড়িয়াখানা দেখতে পারে সে ব্যবস্থা রাখা হয়েছে বলে জানান মন্ত্রিপরিষদ সচিব।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক কল্যাণ ট্রাস্ট আইনের খসড়ার নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। আগের অধ্যাদেশকে বদলে নতুন এই আইন করা হচ্ছে। মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, এককালীন চাঁদা দিয়ে প্রাথমিকের শিক্ষকদের এই ট্রাস্টের সদস্য হতে হয়। এরপর শিক্ষকদের পাশাপাশি তাঁদের পোষ্যরা এখান থেকে সুবিধা পান। কোনো শিক্ষক মারা গেলে তাঁর নাবালক, প্রতিবন্ধী বা বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন সন্তানেরা এই ট্রাস্ট থেকে সহায়তা পাবেন।
এখন থেকে প্রতি বছর ৬ অক্টোবর ‘জাতীয় জন্ম নিবন্ধন দিবস’ এর পরিবর্তে ‘জাতীয় জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন দিবস’ হিসেবে পালন করা হবে। স্থানীয় সরকার বিভাগের এ সংক্রান্ত প্রস্তাব অনুমোদন করেছে মন্ত্রিসভা। জন্ম মৃত্যু নিবন্ধন আইন অনুযায়ী শিশু জন্মের ৪৫ দিনের মধ্যে জন্ম নিবন্ধন এবং কেউ মারা যাওয়ার ৪৫ দিনের মধ্যে মৃত্যু নিবন্ধন করতে হয়।
দেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
৬ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
৬ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
৭ ঘণ্টা আগেসরকারি চাকরির নিয়োগপ্রক্রিয়া সহজ করতে ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করতে যাচ্ছে সরকার। প্রতিটি পদের বিপরীতে দুজন প্রার্থীকে অপেক্ষমাণ রাখা হবে। মূল তালিকা থেকে কেউ চাকরিতে যোগ না দিলে বা যোগ দেওয়ার পর কেউ চাকরি ছাড়লে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে নিয়োগ দেওয়া হবে। এই তালিকার মেয়াদ
৭ ঘণ্টা আগে