নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নির্বাচন কমিশন আইন মন্ত্রণালয়ের মতামত চেয়েও জবাবের অপেক্ষা না করেই বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনের মেয়র হিসেবে গেজেট প্রকাশ করেছে বলে জানিয়েছেন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল। আজ সোমবার (২৮ এপ্রিল) ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এই কথা বলেন।
আইন উপদেষ্টা বলেন, ‘ইশরাক হোসেনের গেজেট নোটিফিকেশন হবে কি না, এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশন আমাদের কাছে জানতে চেয়েছিল। আমরা সংশ্লিষ্ট আইন কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে জানতে পেরেছি, নির্বাচনী যে প্লেইন্ট (আরজি) আছে, সেটা নাকি পরিবর্তন করা যায় না। কারণ, সেখানে নাকি হাইকোর্টের রায় রয়েছে।’
আইন উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘ইশরাক নাকি পরবর্তী সময়ে প্লেইন্ট পরিবর্তন করেছিলেন। সে জন্য আমরা দ্বিধান্বিত ছিলাম, এটা কি গেজেট নোটিফিকেশন হবে, নাকি আপিল করতে হবে। তবে নির্বাচন কমিশন আমাদের মতামতের জন্য অপেক্ষা করেনি। ওনারা নিজেরা গেজেট নোটিফিকেশন করেছেন।’
গতকাল রোববার নির্বাচন কমিশন ইশরাক হোসেনকে মেয়র গোষণা করে গেজেট প্রকাশ করেছে। এদিকে ইশরাক হোসেনকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র ঘোষণা করে দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করতে আইনি নোটিশ পাঠিয়েছেন মো. মনিরুজ্জামান নামের সুপ্রিম কোর্টের এক আইনজীবী। একই সঙ্গে ইশরাক হোসেনের নামে গেজেট প্রকাশ এবং শপথ পরিচালনা থেকে বিরত থাকতে বলা হয় সেই নোটিশে।
স্থানীয় সরকার সচিব, আইনসচিব, প্রধান নির্বাচন কমিশনার, নির্বাচন কমিশন সচিব, রায় প্রদানকারী বিচারক মো. নুরুল ইসলাম ও ইশরাক হোসেনকে এই নোটিশ পাঠানো হয়। আইনজীবী মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম ও মামুনুর রশিদের পক্ষে আইনজীবী মো. মনিরুজ্জামান গতকাল রোববারই এই নোটিশ পাঠান।
আজ সোমবার তিনি নোটিশ পাঠানোর বিষয়টি সাংবাদিকদের জানান। এই আইনজীবীর অভিযোগ, রোববার নোটিশ দেওয়ার পর তড়িঘড়ি গেজেট করা হয়েছে।
আইনজীবী মনিরুজ্জামান আজকের পত্রিকা'কে বলেন, ‘আদালত যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ না করেই রায় দিয়েছেন। এখানে আইনের ব্যত্যয় ঘটেছে। আমরা মনে করি, রায়টি অবৈধ। কেননা এখানে টার্ম শেষ হয়ে গেছে। অধ্যাদেশের মাধ্যমে মেয়র পদ শূন্য করে দেওয়া হয়েছে। তাই নির্বাচন কমিশন যাতে রায়ের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়, সে জন্য নোটিশ দিয়েছিলাম। কিন্তু কমিশন তো গেজেট প্রকাশ করে ফেলেছে। ধারণা করছি, রোববার নোটিশ দেওয়ার পর তড়িঘড়ি করে গেজেট করা হয়েছে। এখন ক্লায়েন্টের নির্দেশনা অনুযায়ী পরবর্তী পদক্ষেপ নেব।’
আরও খবর পড়ুন:
নির্বাচন কমিশন আইন মন্ত্রণালয়ের মতামত চেয়েও জবাবের অপেক্ষা না করেই বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনের মেয়র হিসেবে গেজেট প্রকাশ করেছে বলে জানিয়েছেন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল। আজ সোমবার (২৮ এপ্রিল) ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এই কথা বলেন।
আইন উপদেষ্টা বলেন, ‘ইশরাক হোসেনের গেজেট নোটিফিকেশন হবে কি না, এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশন আমাদের কাছে জানতে চেয়েছিল। আমরা সংশ্লিষ্ট আইন কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে জানতে পেরেছি, নির্বাচনী যে প্লেইন্ট (আরজি) আছে, সেটা নাকি পরিবর্তন করা যায় না। কারণ, সেখানে নাকি হাইকোর্টের রায় রয়েছে।’
আইন উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘ইশরাক নাকি পরবর্তী সময়ে প্লেইন্ট পরিবর্তন করেছিলেন। সে জন্য আমরা দ্বিধান্বিত ছিলাম, এটা কি গেজেট নোটিফিকেশন হবে, নাকি আপিল করতে হবে। তবে নির্বাচন কমিশন আমাদের মতামতের জন্য অপেক্ষা করেনি। ওনারা নিজেরা গেজেট নোটিফিকেশন করেছেন।’
গতকাল রোববার নির্বাচন কমিশন ইশরাক হোসেনকে মেয়র গোষণা করে গেজেট প্রকাশ করেছে। এদিকে ইশরাক হোসেনকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র ঘোষণা করে দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করতে আইনি নোটিশ পাঠিয়েছেন মো. মনিরুজ্জামান নামের সুপ্রিম কোর্টের এক আইনজীবী। একই সঙ্গে ইশরাক হোসেনের নামে গেজেট প্রকাশ এবং শপথ পরিচালনা থেকে বিরত থাকতে বলা হয় সেই নোটিশে।
স্থানীয় সরকার সচিব, আইনসচিব, প্রধান নির্বাচন কমিশনার, নির্বাচন কমিশন সচিব, রায় প্রদানকারী বিচারক মো. নুরুল ইসলাম ও ইশরাক হোসেনকে এই নোটিশ পাঠানো হয়। আইনজীবী মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম ও মামুনুর রশিদের পক্ষে আইনজীবী মো. মনিরুজ্জামান গতকাল রোববারই এই নোটিশ পাঠান।
আজ সোমবার তিনি নোটিশ পাঠানোর বিষয়টি সাংবাদিকদের জানান। এই আইনজীবীর অভিযোগ, রোববার নোটিশ দেওয়ার পর তড়িঘড়ি গেজেট করা হয়েছে।
আইনজীবী মনিরুজ্জামান আজকের পত্রিকা'কে বলেন, ‘আদালত যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ না করেই রায় দিয়েছেন। এখানে আইনের ব্যত্যয় ঘটেছে। আমরা মনে করি, রায়টি অবৈধ। কেননা এখানে টার্ম শেষ হয়ে গেছে। অধ্যাদেশের মাধ্যমে মেয়র পদ শূন্য করে দেওয়া হয়েছে। তাই নির্বাচন কমিশন যাতে রায়ের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়, সে জন্য নোটিশ দিয়েছিলাম। কিন্তু কমিশন তো গেজেট প্রকাশ করে ফেলেছে। ধারণা করছি, রোববার নোটিশ দেওয়ার পর তড়িঘড়ি করে গেজেট করা হয়েছে। এখন ক্লায়েন্টের নির্দেশনা অনুযায়ী পরবর্তী পদক্ষেপ নেব।’
আরও খবর পড়ুন:
দীর্ঘদিনের কর্তৃত্ববাদী শাসনের অবসান হয়েছিল গত বছরের ৫ আগস্ট ছাত্র-গণ-অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনে। নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে দেশ চালানোর দায়িত্ব নেয় অন্তর্বর্তী সরকার। সমাজে আর মানুষের মনে জেগেছিল পাহাড়সম প্রত্যাশা। সেই সরকারের এক বছর পূর্ণ হচ্ছে আজ। মানুষ হিসাব করছে—কী চেয়েছিলাম
৬ ঘণ্টা আগেজুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর গত বছরের ৮ আগস্ট দায়িত্ব নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছরে ৬৯টি অধ্যাদেশ গেজেট আকারে প্রকাশ করা হয়েছে। এই সময়ে নতুন করা হয়েছে ৯টি অধ্যাদেশ।
৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ পুলিশের উচ্চপর্যায়ে অনুমোদিত পদের চেয়ে অতিরিক্ত ৩১৮ জন কর্মকর্তা কর্মরত। অতিরিক্ত এসব কর্মকর্তা রয়েছেন উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি), অতিরিক্ত ডিআইজি এবং পুলিশ সুপার (এসপি) পদে। তাঁদের অনেকে পদোন্নতি পেলেও দায়িত্ব পাচ্ছেন না। আবার অতিরিক্ত পদোন্নতির কারণে বেতন-ভাতায় সরকারের খরচ বেড়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেরাতের ট্রেনযাত্রায় কেবিনে যাত্রীদের ঘুমানোর জন্য দেওয়া হয় বেডিং (চাদর, বালিশ, কম্বল)। এ জন্য টাকা টিকিটের সঙ্গে অন্তর্ভুক্ত থাকে। এই বেডিং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে এবং মান উন্নয়নের জন্য চার্জ বাড়ানোর পরিকল্পনা করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। এই বেডিং চার্জ বাড়ালে কেবিনের টিকিটের দাম, অর্থাৎ ভাড়াও বাড়বে।
৬ ঘণ্টা আগে